Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

এবার লবণ আমদানি করবে সরকার

Avatar of author

Published

on

ডিম ও আলুর পর এবার লবণ আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। সেই লক্ষ্যে ২৬৪টি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

মঙ্গলবার (০৭ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আগামী ডিসেম্বরের শেষদিকে ডিম, আলু ও পেঁয়াজের দাম কমে আসতে পারে। তবে আশা করা যাচ্ছে ডিসেম্বরের শেষে ভালো ফল পাওয়া যাবে। আগামী এক মাস হয়তো আমাদের একটু চাপের মধ্যে থাকতে হবে, যেহেতু কৃষিপণ্য এটাকে জোর করে ইয়ে (উৎপাদন) করার সুযোগ নেই। হয় উৎপাদন না হয় বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।

তিনি আরও বলেন, আসলে কৃষিপণ্যের বেলায় একটা জিনিস মনে রাখতে হবে, যেমন আলু কেউ যদি মজুত করে রাখে সেটি যদি সে পচিয়ে ফেলে তাহলে ব্যবসায়ীর কোনো লাভ আছে? লাভ তো নাই। সুতরাং আমার যেটি মনে হয় এ ধরনের পচনশীল পণ্য যেগুলো যখন দাম বাড়ে আমাদের দেখতে হবে যে, সাপ্লাইয়ে সমস্যা আছে কি না… অথবা হঠাৎ কোনো কারণে ডিমান্ডও (চাহিদা) কিন্তু বেড়ে যেতে পারে।

সিনিয়র সচিব বলেন, আমরা এলাকার রাজনৈতিক নেতাসহ অন্যান্য সামাজিক সংস্থাকেও বলেছি যে, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে পণ্য বিপণন কমিটি এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কমিটিকে নিয়ে যেন ঘন-ঘন সভা করে এলাকায় মানুষকে সম্পৃক্ত করে; কারণ হলো সবাই যেন এ পরিস্থিতি বুঝি। এখন মানুষকে অনেক বেশি দামে পণ্য কিনতে হচ্ছে। সুতরাং আমরা যেন সবাই যার যার যে ভূমিকা সেটি পালন করি। আশা করি ডিসেম্বরের শেষে ফসলগুলো চলে আসবে তখন এটার (দাম) অবস্থা অনেক উন্নত হবে।

Advertisement

 

Advertisement

অর্থনীতি

দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি

Published

on

ইউরোপসহ নানা দেশে রপ্তানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা বাড়তি মূল্য দিয়ে তাঁদের রপ্তানি পণ্যের জন্য জায়গা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক।

রোববার (৫ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বৃটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ইতোমধ্যেই দুদফায় আলোচনা করেছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠনগুলি।

এদিকে বাংলাদেশে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমই এ জানায়, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দাবি খুবই অযৌক্তিক। কারণ বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানির সামান্য একটা অংশই ভারতের মাধ্যমে যায়। ফলে তাদের পণ্যের কারণে দিল্লি বিমানবন্দরে ‘মালামালের জট’ লাগার কথা না।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ হয়ে এটি দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দেশে টানা সপ্তম দফায় কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

২৪ ঘন্টার ব্যবধানে  টানা সপ্তম দফায় কমলো স্বর্ণের দাম। এ দফায় ৪২০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের একভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ নিয়ে  স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে মোট ৮ হাজার ৩৮৭ টাকা।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) বিষয়য়ি নিশ্চিত করে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯০ হাজার ৮৬৩ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ৫৫৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে দেশের বাজারে ১৭ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১০ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিলো ২৯ বার।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

টানা ৬ষ্ঠ দফায় কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

স্বর্ণ

চব্বিশ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশের বাজারে ৬ষ্ঠ  দফায় কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ নিয়ে টানা ৬ দফায় স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে মোট ৭ হাজার ৯৬৭ টাকা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৪টা থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ৩৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯১ হাজার ২০১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ৮৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত,  চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে দেশের বাজারে ১৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ৯ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিলো ২৯ বার।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত