Connect with us

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৫

Avatar of author

Published

on

মাদকবিরোধী

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রোববার (১২ নভেম্বর)  সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে শনিবার (১১ নভেম্বর) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময়  ১০৫০ পিস ইয়াবা, ১৭ কেজি ১০০ গ্রাম গাঁজা, ৪ গ্রাম ১০০ পুরিয়া হেরোইন ও ৬০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধারমূলে জব্দ করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৯টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement
Advertisement

অপরাধ

‘শাহিনকে ফেরাতে কূটনৈতিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে’

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেনে হত্যার ঘটনায় মূল মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি আমেরিকান আখতারুজ্জামান শাহিনকে সনাক্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত শাহিন আমেরিকায় পলাতক। আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দি বিনিময় চুক্তি নেই। কিন্তু সংসদ সদস্য আনার হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত শাহিনকে ফেরাতে কূটনৈতিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান।

বুধবার (২৯ মে) ডিএমপি সদরদপ্তরে আয়োজিত ‘ডাটাবেজ এন্ড এনালাইসিস অফ রোড ক্র‍্যাশ (DARC) সফটওয়্যার’ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার মূল মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি আমেরিকান আখতারুজ্জামান শাহিনকে সনাক্ত করা হয়েছে। তার নির্দেশে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় বেশ কয়েকজন। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত চারজন গ্রেপ্তার হলেও এখনো পলাতক চারজন। হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে যাওয়া মূল পরিকল্পনাকারী আমেরিকায় আখতারুজ্জামান শাহিন ও সহযোগী সিয়াম নেপালে পালিয়ে গেছেন। তদন্তের স্বার্থে ডিবি পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তায় সংশ্লিষ্ট দেশ দুটির এনসিবির কাছে সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্টার ব্যুরো (এনসিবি)।

হাবিবুর রহমান বলেন, সংসদ সদস্যকে কি কারণে হত্যা করা হয়েছে অর্থাৎ হত্যার মোটিভ কি? এটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশ কিংবা ভারতীয় পুলিশ কেউই উদ্ধার করতে পারেনি। এটার যিনি ষড়যন্ত্রকারী, পরিকল্পনাকারী তিনি এখন দেশের বাইরে রয়েছেন তাকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তাই হত্যার কারণ এখনো কিছুই উদ্ধার করা যায়নি। তাকে গ্রেপ্তার করলেই কেবল এই হত্যার মোটিভ জানা যাবে।

শাহিনকে ফেরানোর ক্ষেত্রে কি ধরণের পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে যে ধরনের প্রচেষ্টা করা দরকার সেটির সর্বোত্তম চেষ্টা করা হবে। যেহেতু তিনি (আনার) সংসদ সদস্য ছিলেন সুতরাং বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। যদিও আমেরিকার সঙ্গে আমাদের সেই ধরণের চুক্তি নেই। তাই অন্য যে কোনো মাধ্যম বা কূটনৈতিক চ্যানেলে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।

Advertisement

এক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি কাজে লাগানো হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, এ ঘটনাটি বাংলাদেশের আইনে বিচার হতে পারে এবং ভারতে যেহেতু ঘটনা ঘটেছে সেখানেও বিচার হতে পারে। সুতরাং এটি আমাদের পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হতে পারে।

কলকাতা পুলিশ ও ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সংসদ সদস্য আনার হত্যাকাণ্ডে যে কয়েকজনের নাম এসেছে তাদের মধ্যে গ্রেপ্তার চারজন ছাড়াও এখনো পলাতক চারজন। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে তিনজন এবং ভারতের কলকাতায় একজন গ্রেপ্তার হয়েছেন।

ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাতে গ্রেপ্তাররা হন- আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়া, তানভীর ও সিলিস্তি রহমান। অন্যদিকে কলকাতা পুলিশ জিহাদ হাওলাদার নামে একজন কসাইকে গ্রেপ্তার করে। হত্যার দুই মাস আগে মুম্বাইয়ের অবৈধ অভিবাসী জিহাদকে পাঠানো হয়েছিল। তার বাড়ি বাংলাদেশের খুলনায়।

সংসদ সদস্য আনার খুনের বিভিন্ন পর্যায়ে জড়িত আরও কমপক্ষে চারজনের নাম পেয়েছে দুদেশের পুলিশ। তাদের মধ্যে আখতারুজ্জামান, সিয়ামসহ চারজন এখনো ধরা পড়েননি। বাকি দুজন হলেন ফয়সাল আলী সাজী ও মো. মুস্তাফিজুর রহমান ফকির। দুজনই খুলনার ফুলতলার বাসিন্দা। ঢাকা ডিবির হাতে গ্রেপ্তার শিমুল ভূঁইয়ার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে এলাকায় পরিচিত তারা। দুজন বাংলাদেশে আছেন বলে পুলিশের কাছে তথ্য রয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ০৯

Published

on

মাদকবিরোধী

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ০৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বুধবার (২৯ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময় ১৩০ পিস ইয়াবা, ২২ গ্রাম হেরোইন ও ২৪ কেজি ২১০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৮টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

এমপি আজীমের মেয়েকে কলকাতায় নেয়া হচ্ছে

Published

on

কলকাতার নিউ টাউনে সঞ্জীভা গার্ডেনসের সেপটিক ট্যাংকে যে মাংসের টুকরা পাওয়া গেছে তা সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের কি না তা নিশ্চিত করতে তার মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে ভারতে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাতে এমপি আনার হত্যাকাণ্ড তদন্তে ভারতের কলকাতা সফররত বাংলাদেশের গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গতকাল কলকাতার উপকণ্ঠে নিউ টাউনে সঞ্জীভা গার্ডেনসে সেপটিক ট্যাংক থেকে কিছু চুলও বেশ কিছু মাংসের টুকরা উদ্ধার করে সেখানকার সিআইডি।

এ ব্যাপারে ডিবি প্রধান বলেন, আমরা এখানকার সিআইডিকে অনুরোধ করেছিলাম যেখানে ঘটনা ঘটেছে সেখানকার স্যুয়ারেজ লাইন পরীক্ষা করা দরকার। অপরাধীদের কাছ থেকে যে তথ্য পেয়েছি তার ভিত্তিতে সিআইডির সঙ্গে কিছু জায়গা পরিদর্শন করেছি। সিআইডি আজ পরীক্ষা করে বেশ কিছু মাংসের টুকরা উদ্ধার করেছে। সেটা ফরেনসিক করা হবে। ডিএনএ টেস্ট করা হবে। এরপর বোঝা যাবে যাবে, যে মাংসের টুকরা পাওয়া গেছে তা মাননীয় সংসদ সদস্যের কি না।

হারুন অর রশীদ বলেন, ‘অলরেডি আমি এমপি সাহেবের মেয়ের সঙ্গে কথা বলছি। আমি তাকে বলেছি তোমার আসা দরকার তুমি চলে আসো। সে অল্প কিছু দিনের মধ্যে চলে আসবে।’

Advertisement

সাংবাদিকদের ডিবি প্রধান হারুন বলেন, তদন্ত করতে পারিপার্শ্বিক সাক্ষী দরকার। পুরো মরদেহ না পেলেও খণ্ডিত অংশ হলেও দরকার। আজ যেটা পাওয়া গেছে, সেটার ফরেনসিক হবে। এখানে (ভারতে) ফরেনসিক আগেভাগে হয়। এমপি সাহেবের ভাই, মেয়ে আছে। ফরেনসিক হলে ডিএনএ টেস্ট হবে।

তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত মূল যে ঘাতক সে আমাদের কাছে অনেক কিছু বলেছে। আমরা সে অনুযায়ী বিভিন্ন জায়গায় যাব। একটা মামলার তদন্ত করতে গেলে পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য যেমন দরকার তেমনি একটা শরীরের পুরো অংশ না হলেও খণ্ডিত কিছু অংশ উদ্ধারের প্রয়োজন হয়। সে অনুযায়ী আপনারা জানেন আজকে সিআইডি সেফটি ট্যাংক মাংসের টুকরোগুলো উদ্ধার করেছে এবং তারা সেগুলো প্রিজার্ভ করেছে। আমরা তাদের বলব সেগুলো যাতে ফরেনসিক করা হয়।’

তার আগে ডিবির টিম মঙ্গলবার সারাদিন বাগজোড়া খালে উদ্ধার ও তল্লাশি চালানোর কাজ তদারকি করে। তাদের সহায়তা করে সিআইডির টিমের সদস্যরা৷ সেই খালে জাল ফেলে মরদেহের কোনো অংশ ডুবে আছে কি না তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চালায় জেলেরা। কিন্তু তারা কিছুই পায়নি। এরই মধ্যেই সেফটিক ট্যাংক থেকে মাংসের টুকরো উদ্ধার করার কথা জানায় দেশটির সিআইডি।

গেলো ১৩ মে কলকাতায় গিয়ে নিখোঁজ হন এমপি আনার। সেদিন থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানায় তার পরিবার। পরে ২২ মে খবর আসে তাকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় ডিবি বাংলাদেশ থেকে তিনজনকে অন্যদিকে কলকাতার সিআইডি দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তারা হত্যায় জড়িত বলে দাবি করেছে উভয় দেশের গোয়েন্দারা।

এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় একটি অপহরণ মামলা ও কলকাতায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। হত্যার নেপথ্যে সোনা চোরাচালান চক্র জড়িত বলে দাবি করা হচ্ছে। আবার কেউ কেউ বলছেন, এমপি আনারকে হানি ট্রাপে ফাঁদে ফেলে টাকা আদায় করতে চেয়েছিল হত্যাকারীরা।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত