Connect with us

জাতীয়

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

জনগণ শান্তিতে দুমুটো ভাত খেতে চায়, জনগণ শেখ হাসিনার উন্নয়নে খুশি। এই সরকার গরিব দুঃখী মানুষের জন্য অনেক উন্নয়ন করেছে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে, জনগণ নির্বাচন চায়, আন্দোলন চায় না। কাটাকাটি মারামারি চায় না। ভোটের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে চায়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন চায়। আবার শেখ হাসিনা সরকারকে চায় জনগণ।৭ জানুয়ারি নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনা কে আবার ক্ষমতায় আনুন।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) মন্ত্রী সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা মডেল জামে মসজিদে জুম্মার নামাজ আদায় করে পরে বিকাল ৩টায় উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়নের দাওরাই বাজারে উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কথা বলেন।

আশার কান্দি ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিদর্শন করেন। আশারকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান এমপি উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করেছে। ৭ জানুয়ারি ভোট। সবাই নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করুন। এদেশের মানুষ উন্নয়ন চায়। শেখ হাসিনা ও গরিব দুঃখী মানুষের পাশে থাকতে চান।

আশার কান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ছত্তারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ও আশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আয়ুব খানের পরিচালনায় এতে বক্তব্য আরো বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সিদ্দিক আহমেদ, জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, জেলা পরিষদ সদস্য মাহাতাবুল হাসান সমুজ, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হোসেন, পৌর সভার প্যানেল মেয়র সাফরোজ ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন প্রমুখ।

Advertisement

এএম/

Advertisement

জাতীয়

কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন বন্ধের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

Published

on

অল্প সময়ের মধ্যেই ট্রেনটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে যাত্রী বান্ধব বাহনে পরিণত হয়। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে চলাচল করা কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন বন্ধের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার রেলসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলপথ তৈরি করেছে। ১০ থেকে ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রেলপথ নির্মাণের পরে শুধু রাজধানীবাসীকে সুবিধা দেয়ার জন্য ঢাকা থেকে কক্সবাজার দুটি ট্রেন সার্ভিস চালু করা হয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম, দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের জনগণ জমিজমা, ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, নদী-নালা, খাল-বিল বিলীন করে রেলপথের জায়গার জন্য ছেড়ে দিলেও এই ট্রেন সার্ভিস চালুর পর থেকে তারা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলপথে যাতায়াতের সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এতে স্থানীয় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় এলাকাবাসীর দাবির মুখে গত ঈদুল ফিতরের সময় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেলপথে কক্সবাজার স্পেশাল নামে একটি ট্রেন সার্ভিস চালু করা হয়। সড়ক পথে নৈরাজ্য, সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের হাত থেকে মুক্তি পেতে যাত্রী সাধারণ সীমিত সুবিধায় এই ট্রেনটির প্রতি ঝুঁকছিলেন।

ট্রেন সার্ভিসটি ঈদের পর নির্ধারিত সময়ে বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও স্থানীয় রেল প্রশাসনের মাঠ জরিপ প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেনটি চলাচলের সময়সীমা দুই দফা বাড়ানো হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে যাত্রীরা যখন এই ট্রেনে নিয়মিত যাতায়াত করছিলেন, তখন বাস মালিকেরা একে একে সব পরিবহনে যাত্রী সংকট দেখা দিলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যাত্রীপ্রতি বাস ভাড়া ১০০ টাকা পর্যন্ত কমিয়ে আনতে বাধ্য হয়। তারপরেও বাসে যাত্রী না পাওয়ায় বাস মালিকেরা রেল প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে ফেলেছে বলে এই রুটে যাত্রীদের অনেকেই মনে করেন। তাই বাস মালিকদের প্রেসক্রিপশনে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের জনপ্রিয় ট্রেন সার্ভিস কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন বন্ধ করা হচ্ছে।

Advertisement

দেশের ট্রেন সার্ভিসগুলোর মধ্য অন্যান্য আন্তঃনগর ট্রেনের তুলনায় ঢাকা-কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যাত্রীর চাহিদা বেশি এবং আয়ও বেশি। এছাড়া ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই রেলপথে কয়েক জোড়া রেল চালানো না গেলে বিনিয়োগের কিস্তি ওঠানো সক্ষম হবে না। এতে রেল কর্তৃপক্ষের লোকসানের বোঝা দিনদিন ভারী হয়ে উঠবে। কক্সবাজার রেলপথ উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে দুটি করে ট্রেন সার্ভিস চালুর ঘোষণা দিয়েছিলেন। এই সার্ভিস বন্ধ করা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রেলওয়ে একশ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকারের আকাঙ্ক্ষার বাইরে গিয়ে কেবল বাস মালিকদের লাভবান করার মানুষ এহেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাই অনতিবিলম্বে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন সার্ভিস বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এলাকার যাত্রী সাধারণকে সরকারের অনন্য অবদান চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল পরিষেবা গ্রহণের সুযোগ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

‘সুন্দরবনের মতো শিগগির বঙ্গোপসাগরকে দস্যুমুক্ত ঘোষণা করা হবে’

Published

on

বঙ্গোপসাগরকে যেকোনো মূল্যে অপরাধীদের দমন করা হবে। যারা আত্মসমর্পণ করেছেন তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরার ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু যারা আত্মসমর্পণ করেন নি তাদের কি হবে শুধু আল্লাহই জানেন। শিগগির বঙ্গোপসাগরকে দস্যুমুক্ত ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দুপুরে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় র‍্যাব-৭ এর এলিট হলে জলদস্যুদের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এ কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সুন্দরবনের মতো শিগগির বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় অঞ্চলকে দস্যু মুক্ত ঘোষণা করা হবে। চিন্তার বিষয় হলো একজন পঞ্চাশোর্ধ নারীও জলদস্যু। মূলত ক্ষমতাশালীদের হাতে নির্যাতন হয়ে অনেকে এ পথ বেছে নেন। এমন অনেক গল্প আছে। আমরা তাদের সুপথে ফেরার ও সমাজে করে খাওয়ার মতো ব্যবস্থা করছি। তাদের মামলাগুলো তুলে নিয়ে সহায়তা করবো। তবে খুন ও ধর্ষণের অভিযুক্তদের মামলা তুলবো না।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, র‍্যাব অনেক চড়াই-উৎরাই পরেও স্ব-মহিমায় দাঁড়িয়ে আছে। দেশে যখন জঙ্গির উত্থান হচ্ছিল। অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে তা মোকাবিলা করেছে র‍্যাব। দেশের মানুষের সুরক্ষা দিতে গিয়ে জীবন দিয়েছে ৩৩ জন র‍্যাব সদস্য।

মন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, চট্টগ্রাম আর আগের মতো নেই। এখানে টানেল হয়েছে, বে-টার্মিনাল হচ্ছে। এখানে কেন দস্যুতা থাকবে?

Advertisement

জলদস্যুদের হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রায় ১৫ বছর অতিক্রম করতে যাচ্ছি। এখন একটি পিসফুল পরিস্থিতি চাই। যেকোনো মূল্যে অপরাধীদের দমন করা হবে। কেউ যেন অপরাধ করার সাহস না পায়। যারা ফিরে আসেনি তাদের কি পরিণতি হবে তা আল্লাহই ভালো জানেন।

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘পশুর হাট সড়ক-মহাসড়কের পাশে বসানো যাবে না’

Published

on

সড়ক ও মহাসড়কের পাশে কোরবানির পশুর হাট বসানো যাবে না। কেউ এই নির্দেশনা অমান্য করলে মোবাইল কোটের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বললেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সচিবালয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয় আয়োজিত কোরবানির পশুর হাট ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে বৈঠকে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

এলজিআরডি মন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা এখন অনেক কম। এরপরও আগে থেকে সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নিদিষ্ট স্থানে ও স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশু কোরবানি করতে হবে। কোরবানির পশু জবাইয়ের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য সরাতে হবে। গাবতলী ব্রিজের ওপর চামড়ার বাজার বসানো যাবে না। এতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সংকট হবে। এছাড়া, এবার পশুর হাটে অনলাইনে হাসিল ও কেনাকাটার ব্যবস্থাও থাকবে।

তাজুল ইসলাম বলেন, আগে কোরবানির পশুর চামড়া ব্যবসায়ীরা গ্রামে গ্রামে ব্যাপারীর মাধ্যমে সংগ্রহ করতো। এখন চামড়া ফেলে দিতে হয়, নষ্ট হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অবহেলার কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখন পর্যন্ত সাভারে ট্যানারিকে বর্জ্য শোধনাগার (ইটিপি) কার্যকর করা যায়নি।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত