Connect with us

আওয়ামী লীগ

নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়ন ফরম কিনলেন শেখ হাসিনা

Avatar of author

Published

on

প্রধানমন্ত্রী,-মনোনয়ন-ফরম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে এ ফরম কেনেন তিনি।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

সব বুথই ঘুরে ঘুরে দেখেন তিনি। কোন প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের হাতে মনোনয়ম ফরম তুলে দেয়া হবে সেটাও তদারকি করেন শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়েও গুরুত্ব দিয়েছেন দলটির সভাপতি।

এর আগে গেলো শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ১৫টি উপকমিটি গঠন করেছে আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান শেখ হাসিনা, কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফর উল্লাহ, আর সদস্যসচিব ওবায়দুল কাদের। এ কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ, উপদেষ্টা পরিষদ, সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকরা।

Advertisement

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনা সংশ্লিষ্ট উপকমিটির মধ্যে ইশতেহার প্রণয়ন উপকমিটির আহ্বায়ক ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপি এবং সদস্যসচিব ড. সেলিম মাহমুদ।

নির্বাচন সম্পর্কিত আইনি সহায়তা বিষয়ক উপকমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু।

নির্বাচন কমিশন সমন্বয় বিষয়ক উপকমিটির আহ্বায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ ফারুক খান এবং সদস্যসচিব তারানা হালিম।

দফতর ব্যবস্থাপনা উপকমিটির আহ্বায়ক কাজী জাফর উল্লাহ ও সদস্যসচিব ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।

নির্বাচন পর্যবেক্ষক সমন্বয় উপকমিটির আহ্বায়ক অ্যাম্বাসেডর মো. জিয়াউদ্দিন ও সদস্যসচিব ওয়াসিকা আয়শা খান।

Advertisement

লিয়াজোঁ উপকমিটির আহ্বায়ক মো. রশিদুল আলম ও সদস্যসচিব বি এম মোজাম্মেল হক।

পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ উপকমিটির আহ্বায়ক সাবের হোসেন চৌধুরী ও সদস্যসচিব সানজিদা মানম।

প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির আহ্বায়ক ড. কামাল আবু নাসের চৌধুরী ও সদস্যসচিব ড. আবদুস সোবহান গোলাপ।

মিডিয়া উপকমিটির আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান নূর ও সদস্যসচিব অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

পেশাজীবী সমন্বয় উপকমিটির আহ্বায়ক ড. মশিউর রহমান ও সদস্যসচিব ডা. রোকেয়া সুলতানা।

Advertisement

আইটিবিষয়ক উপকমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. হোসেন মনসুর ও সদস্যসচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর।

বিদেশি মিশন/সংস্থা উপকমিটির আহ্বায়ক অ্যাম্বাসেডর মোহাম্মদ জমির ও সদস্যসচিব ড. শাম্মী আহমেদ।

সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও ক্রীড়া উপকমিটির আহ্বায়ক মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু ও সদস্যসচিব অসীম কুমার উকিল।

অর্থবিষয়ক উপকমিটির আহ্বায়ক কাজী আকরাম উদ্দীন আহমদ ও সদস্যসচিব মো. সিদ্দিকুর রহমান।

ধর্মবিষয়ক উপকমিটির আহ্বায়ক খন্দকার গোলাম মওলা নকশবন্দী ও সদস্যসচিব সিরাজুল মোস্তফা।

Advertisement

এর আগে গেলো বুধবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে আগামী ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। রিটার্নিং অফিসারের আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি হবে ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

Advertisement

আওয়ামী লীগ

ওলামা লীগে চাঁদাবাজের স্থান নেই: কাদের

Published

on

ওলামা লীগে চাঁদাবাজের স্থান নেই। ধর্মের নামে ধর্ম ব্যবসা চলবে না। আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাজ করতে হলে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা জাতির পিতার আদর্শ মেনে চলতে হবে। শেখ হাসিনার সৎ রাজনীতিকে অনুসরণ করতে হবে। ফ্রি স্টাইলে যা খুশি বলবেন, এই রকম লোকের আমাদের দরকার নেই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে গুলিস্তান বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওলামা লীগের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় তিনি একথা জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ওলামা লীগের ইতিহাস আমাদের জন্য খুব সুখকর নয়। অতীতে যা দেখেছি কার সঙ্গে কারো মিল নেই। নেতায় নেতায় বিবেদ। দলের আদর্শ পরিপন্থি সাম্প্রদায়িক বক্তব্য দিতে দেখছি অনেককে। আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের কেউ উচ্চারণ করবে সেটা আমি আশা করি না। নেতায় নেতায় বিবেদ আর চাই না। সত্যিকারের ওলামা দিয়ে গঠন করতে হবে। কোন টাউট বাটপার যেনো অনুপ্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, যেখানে সম্মেলন সেখানেই কমিটি করতে হবে। দেরি হলে কলহ বাড়ে, মতভেদ বাড়ে। শেষ পর্যন্ত সে কমিটি অনিশ্চয়তা পড়ে যায়। আমাদের দলের শৃঙ্খলা মেনে ওলামা লীগ করতে হবে। দলের বিরোধী কোনো কাজ করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থেকে কেউ রেহাই পাবে না।

টিআর/

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে : কাদের

Published

on

বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছেন। যা খুশি তা–ই বলেন, ফ্রি স্টাইলে। এর বাস্তবতা নেই। তাঁরা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। ৪২ শতাংশ যদি ভোট দেয়, তাহলে ভোটাররা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করল কেমন করে? বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠান শেষে সেতুমন্ত্রী এ কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের লোকজনই ভোট দিতে যায়নি। বিএনপি নেতাদের এ দাবি সত্য নয়। উপজেলা নির্বাচনে প্রথম ধাপে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। জাতীয় নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৪২ শতাংশের বেশি। তাঁরা কি এদেশের মানুষ নন?

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির আন্দোলন করার অধিকার আছে। আন্দোলন শান্তিপূর্ণ হলে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করবে। আর যদি আন্দোলন রূপ নেয় আগুন–সন্ত্রাসে, যে চেহারা তারা অতীতে দেখিয়েছে, তাহলে সরকার উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ব্যবস্থা নেবে।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রো রেলের ব্র্যান্ডিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

ওয়েবসাইট থাকতে সেন্ট্রাল ব্যাংকে ঢুকবে কেন, প্রশ্ন কাদেরের

Published

on

পৃথিবীর কোন দেশে সেন্ট্রাল ব্যাংকে ঢুকতে পারছে অবাধে? কোন দেশে? ভারতের ফেডারেল ব্যাংকে কি অবাধে ঢুকতে পারছে কেউ? কেন ঢুকবে? সব ওয়েবসাইটে আছে। আপনার জানবার বিষয়, আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন? প্রশ্ন করলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, পৃথিবীর কোন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংকে অবাধে সাংবাদিকরা ঢুকতে পারে? সব ওয়েবসাইটে আছে। আপনার জানবার বিষয়, আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন?

দেশের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসায় সরকার উদ্বিগ্ন কি না, জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, কে বললো আপনাকে ১৩ বিলিয়ন ডলার? ‘নিউজে বলছে’; সাংবাদিকদের এমন উত্তরে তিনি বলেন, কোন নিউজে বলছে আপনাকে? আমাদের কাছে হিসাব আছে। তখন সাংবাদিকরা বলেন যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরই বলেছেন ব্যবহার করার মতো ১৩ বিলিয়ন ডলার আছে। তখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাহলে গভর্নর কে জিজ্ঞেস করুন যে কি কারণে এইটা এই পর্যায়ে এলো? আমরা তো এটা জানি না, আমরা জানি ১৯ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার, এর মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে।

রিজার্ভ কমে ১৩ বিলিয়নে নেমে আসায় অর্থনীতিবিদরা অনেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, কয় বিলিয়ন ডলার নিয়ে আমরা স্বাধীনতার পর যাত্রা শুরু করেছি। ডলার ছিল আমাদের? বিএনপি কয় বিলিয়ন ডলার রেখে গেছে আমাদের? তিন বিলিয়ন প্লাস। তাহলে এখন ১৯-২০ বিলিয়ন ডলার আছে এটা কি কম নাকি? এখন আমাদের রপ্তানি আয় বাড়ছে, রেমিট্যান্সও বাড়ছে এই মুহূর্তের যে প্রবণতা। এইগুলা বাড়লে রিজার্ভও বাড়বে।

Advertisement

টিআর/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত