Connect with us

রোগব্যাধি

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬৪৫

Avatar of author

Published

on

গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মারা গেলো এক হাজার ৫৮৩ জনে। এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৬৪৫ জন।  আর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে তিন হাজার ৮৪৮ জন ডেঙ্গুরোগী চিকিৎসাধীন আছেন।

 

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৬৪৫ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৫৪ এবং ঢাকার বাইরের ৪৯১ জন। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ছয়জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা চারজন, ঢাকার বাইরের দুইজন।

Advertisement

 

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ৬ হাজার ৪৩৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৬ হাজার ৬৭৮ জন, আর ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৯ হাজার ৭৫৯ জন।

 

গত ১ জানুয়ারি থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ এক হাজার ছয়জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৪ হাজার ৭০৬ জন এবং ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৬ হাজার ৩০০ জন।

 

Advertisement

 

 

Advertisement

আন্তর্জাতিক

বিশ্বব্যাপী কলেরার প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি, ডব্লিউএইচও’র কর্মসূচি ঘোষণা

Published

on

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংক্রান্ত অঙ্গ সংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। পানিবাহিত এই প্রাণঘাতী রোগটির প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে তাই বড় আকারের টেস্ট কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈশ্বিক এই সংস্থাটি।

ডব্লিউএইচও’র হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪ লাখ ৭৩ হাজার জন। ২০২৩ সালে সেই সংখ্যা বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ- ৭ লাখ। চলতি ২০২৪ সালে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির আলামত পাওয়া যাচ্ছে।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত দু’তিন বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমরা কলেরার অনাকাঙ্ক্ষিত ও উদ্বেগজনক প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করছি। এই প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কলেরার বৈশ্বিক টেস্ট কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো কলেরা নির্ভুলভাবে শনাক্ত করা এবং নিয়মিত নজরদারি এবং কলেরা টেস্ট বিষয়ক সক্ষমতা বাড়ানো। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিভিন্ন দেশে কলেরা টেস্টের সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। প্রাথমিক ভাবে মালাউই, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, জাম্বিয়াসহ মোট ১৪টি দেশে পাঠানো হবে সরঞ্জাম।

এ কর্মসূচিতে ডব্লিউএইচও’র অংশীদার হিসেবে রয়েছে আন্তর্জাতিক টিকা সহায়তা সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি), জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এবং কলেরা প্রতিরোধ সংক্রান্ত বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল টাস্কফোর্স অন কলেরা কন্ট্রোল।

গ্যাভির কর্মসূচি বিভাগের প্রধান নির্বাহী অরেলিয়া এনগুয়েন এক বিবৃতিতে বলেন, কলেরা প্রাদুর্ভাবের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে যে তৎপরতা চলছে, এ কর্মসূচি তাকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

Advertisement

দূষিত পানি ও খাবারের মধ্যে জন্মানো এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া কলেরার জন্য দায়ী। এ রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটে। এই মৃতদের অধিকাংশই শিশু ও অপ্রাপ্তবয়স্ক।

কলেরা প্রাদুর্ভাবের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল রেখে রোগটির টিকা উৎপাদনের হারও বাড়ছে। ডব্লিউএইচও’র তথ্য অনুযায়ী ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বৈশ্বিকভাবে কলেরা টিকার উৎপাদন বেড়েছে আটগুণ। কিন্তু তারপরও চাহিদার তুলনায় টিকার ঘাটতি থেকেই যাচ্ছে।

গেলো মাসে এক বিবৃতিতে এ প্রসঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছিল, কলেরা টিকার বৈশ্বিক মজুদে ঘাটতি শুরু হয়েছে। শিগগির এই ঘাটতি পূরণ না হলে কলেরা ঠেকানোর বৈশ্বিক কর্মসূচি গতিহীন হয়ে পড়বে।

সূত্র : এএফপি

জিএমএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রোগব্যাধি

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৪

Published

on

দেশে গেলো ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৭৫৮ জনে। এসময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৮০ জনে দাঁড়িয়েছে।

রোববার (২১ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১৮ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৪ হাজার ১৭১ জন।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৫৭৪টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৯ শতাংশ।

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রোগব্যাধি

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু

Published

on

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গেলো ২৪ ঘণ্টায় (রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৮ জন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৪ জন।

রোববার (১৩ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে রোববার পর্যন্ত ৬৭০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ২৫১ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ৪১৯ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ২৩৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১২১ জন এবং অন্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ১১৮ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের দুই সপ্তাহে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত