Connect with us

বাংলাদেশ

অনেকে কার্ড ছাপিয়ে সাংবাদিক পরিচয় দেন : তথ্যমন্ত্রী

Published

on

গণমাধ্যমের সুষ্ঠু বিকাশের সঙ্গে দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পেশাদার সাংবাদিকদের মর্যাদা রক্ষা এবং সাংবাদিকতার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে প্রেস কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অনেকে বলেন প্রেস কাউন্সিলের পর্যাপ্ত ক্ষমতা নেই। বললেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ । 

সোমবার ‘বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস-২০২২’ উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, তাই আমরা আইন সংশোধনের প্রস্তাব করেছি। আইনটি সংশোধন হলে প্রেস কাউন্সিল আরও শক্তিশালী হবে। 
 
তথ্যমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের ডাটাবেজের কথা হচ্ছে। এটা কিভাবে হবে সেটা সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক হতে পারে। কার্ড ছাপিয়ে অনেকে নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দেন। এতে পেশাদার সাংবাদিকদের ক্ষতি হচ্ছে। তাই এ বিষয়ে নীতিমালা থাকা উচিত। সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের সঙ্গে কথা বলেই এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এছাড়া প্রেস কাউন্সিলকে নতুন অফিসে নেওয়া হবে।

এ ছাড়াও তথ্য সচিব মকবুল হোসেন বলেন, গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। এ পেশার গুরুত্ব অনেক বেশি। এ পেশার দায়-দায়িত্বও বেশি। পেশাদার সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে ভুঁইফোঁড় কিছু প্রতিষ্ঠান বন্ধের দাবি আছে। যাদের কারণে ভালো সাংবাদিকদের দুর্নাম হচ্ছে। এ বিষয়ে ডিএফপিতে কাজ চলছে। সভাপতির বক্তব্যে প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম বলেন, সবাই বলে প্রেস কাউন্সিলের ক্ষমতা কম। তিরস্কার ছাড়া কিছু করতে পারে না। এই ধারণা ঠিক নয়।

তথ্য সচিব বলেন, সাংবাদিকতা এমন একটি মহান পেশা এখানে তিরস্কার করেই অনেক বড় পদক্ষেপ মনে হওয়া উচিত। তাদের জন্য জেল-জরিমানা হওয়া সমাধান নয়। তারপরও এখন জরিমানা করার ক্ষমতা আইনে আসছে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিশিষ্ট রাজনীতিক ও প্রেস কাউন্সিলের সদস্য মোজাফফ্র হোসেন পল্টু, অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস কাউন্সিলের সদস্য মনজুরুল আহসান বুলবুল প্রমুখ।

উক্ত অনুষ্ঠানে ছিলেন, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সভাপতি ড. আবুল মনসুর আহমেদ প্রমুখ ।

Advertisement

 

এসআই/

Advertisement

জাতীয়

রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

Published

on

রাষ্ট্রপতি

বর্ষায় প্রকৃতির রূপ উপভোগ করতে হ্রদ পাহাড়ের জনপদ রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আগামী ৮ থেকে ১০ জুলাই সকাল পর্যন্ত তিনি রাঙ্গামাটিতে অবস্থান করবেন বলে জানা গেছে।

রাষ্ট্রপতির আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুলাই) সকালে জেলা প্রশাসনের সম্মলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, সিভিল সার্জন ডা. নূয়েন খীসা, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী আহম্মদ শফি, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমাসহ জেলার সব দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা সূত্র থেকে জানা গেছে, ৮ জুলাই সকালে হেলিকপ্টার যোগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাঙ্গামাটি যাবেন। পরে আরণ্যক রিসোর্টে রাত্রী যাপন করবেন। এরপর ৯ জুলাই হাউজবোটে কাপ্তাই হ্রদ ভ্রমণ করে কাপ্তাই উপজেলায় যাবেন। সেখানে বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরে রাষ্ট্রপতি নয়নাভিরাম আসামবস্তি সড়ক হয়ে রাঙ্গামাটিতে ফিরবেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ১০ জুলাই সকালে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রাঙ্গামাটি ত্যাগ করবেন। রাঙ্গামাটি অবস্থানকালে রাষ্ট্রপতি পাহাড়িদের কোমর তাঁতে বোনা ঐতিহ্যবাহী পোশাকের মার্কেট পরিদর্শন করবেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

বদলি-বরখাস্ত যথেষ্ট নয়, ক্ষেত্রবিশেষে দুর্নীতিকে উৎসাহ দেয় : টিআইবি

Published

on

দুর্নীতির অভিযোগে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বদলি, বরখাস্ত কিংবা বাধ্যতামূলক অবসরসহ কোনো বিভাগীয় ব্যবস্থাই যথেষ্ট নয়। ক্ষেত্রবিশেষে তা দুর্নীতিকে উৎসাহ দেয়। বললেন, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

সোমবার (১ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক  এসব কথা জানান।

বিবৃতিতে ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন , বরখাস্ত বা বাধ্যতামূলক অবসরের মতো বিভাগীয় ব্যবস্থা  কার্যকর জবাবদিহিতা ও প্রতিরোধের সম্ভাবনার মানদণ্ডে যা একেবারেই যথেষ্ট নয়। এতে দুর্নীতির মতো অপরাধ আরও বাড়তে পারে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী দুর্নীতি করলে শাস্তির মুখে পড়তে হয় না- এমন ধারণা তৈরি হয়েছে। এর মাধ্যমে দুর্নীতিকে উৎসাহ দেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির বিষয়টি ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের একাংশ স্বীকার করলেও তাদের অনেকেই ঢালাওভাবে দায় শুধু সরকারি কর্মচারীদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু উচ্চপর্যায়ের এসব দুর্নীতি অনেক ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা ও যোগসাজশ ছাড়া সম্ভব নয়।

তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঘাটতির অন্যতম কারণ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক প্রভাব। এর দায়ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বারবার সরকারের শীর্ষ অবস্থান থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতা নীতির কথা বলা হলেও তা মূলত ফাঁকা বুলিতে পরিণত হয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

খালাস পেলেন আজিজ মোহাম্মদ ভাই, দুই কেয়ারটেকারকে দণ্ড

Published

on

দেশের আলোচিত ব্যবসায়ী ও চলচ্চিত্র প্রযোজক আজিজ মোহাম্মদ ভাই মাদকের একটি মামলায় খালাস পেয়েছেন। তবে তার বাড়ির দুই কেয়ারটেকারকে দণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (১ জুলাই) আদালতের পেশকার তানভীর বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেন। ঢাকার দ্বিতীয় যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক তসরুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।

আদালতের পেশকার বলেন, গত ১৩ জুন আদালত এই রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে নবীন মন্ডল ও পারভেজ নামে দুই আসামির ১৫ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত দুজন আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের গুলশানের বাসা দেখাশোনা করতেন। রায় ঘোষণার সময় নবীন মন্ডল ও পারভেজ পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানীর গুলশানে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের দুটি বাসায় অভিযান চালায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি মদসহ নবীন মন্ডল ও পারভেজ নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন তাদের হেফাজত থেকে আনুমানিক ২০ লাখ টাকার মদ উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিদর্শক এস এম সামসুল কবীর বাদী হয়ে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন।

Advertisement

উল্লেখ্য, এর আগে গত ৯ মে জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী। তবে আজিজ মোহাম্মদ ভাই দীর্ঘদিন পরিবারসহ বিদেশে অবস্থান করছেন। ধারণা করা হয় তিনি থাইল্যান্ডে রয়েছেন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত