Connect with us

আন্তর্জাতিক

যুদ্ধবিরতির মেয়াদ আরও একদিন বাড়ল

Avatar of author

Published

on

যুদ্ধবিরতি

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা এবং ইসরায়েলের মধ্যকার অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মেয়াদ আরও একদিন বেড়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহনী। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে আইডিএফের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘জিম্মিদের মুক্তির প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য মধ্যস্থতাকারীদের প্রচেষ্টার আলোকে এবং প্রস্তাবিত শর্তাবলী সাপেক্ষে, অভিযান সংক্রান্ত বিরতি অব্যাহত থাকবে।’

আইডিএফের কর্মকর্তারা জানায়, বুধবার (২৯ নভেম্বর) রাতে যুদ্ধের মধ্যস্থতাকারী কাতার এবং মিসরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আরও একদিন বিরতির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে হামাস এক বিবৃতিতে জানায়, যুদ্ধবিরতি আরও বাড়তে পারে।

Advertisement

এই দু’বার বেড়ে মোট ৭ দিনে পৌঁছালো অস্থায়ী এই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ। সমঝোতার ভিত্তিতে মেয়াদ আরও একদিন বাড়ল। নতুন হিসেব অনুযায়ী, আগামী ০১ ডিসেম্বর মধ্যরাতে শুরু হবে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি।

নভেম্বরের মাঝামাঝি ইসরায়েলের যুদ্ধকালীণ মন্ত্রিসভার কাছে একটি প্রস্তাব পাঠায় হামাস। সেই প্রস্তাবে গোষ্ঠীটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ইসরায়েল যদি গাজা উপত্যকায় চার দিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে, রাফাহ ক্রসিংয়ে অপেক্ষারত ত্রাণ, জ্বালানি ও মানবিক সহায়তা পণ্যবাহী ট্রাকগুলোকে প্রবেশ করতে দেয় এবং ইসরায়েলি কারাগারগুলো থেকে কমপক্ষে ১৫০ জন জিম্মিকে মুক্তি দেয়, তাহলে নিজেদের হাতে থাকা জিম্মিদের মধ্যে থেকে ৫০ জনকে ছেড়ে দেবে হামাস।

প্রথমে এ প্রস্তাবকে আমল না দিলেও পরে ইসরায়েলের নাগরিক, জিম্মিদের পরিবারের সদস্য ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে প্রস্তাবটি মেনে নেয় ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, প্রতি ১০ জন জিম্মির বিনিময়ে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ একদিন করে বাড়াতে রাজি আছে ইসরায়েল।

Advertisement
Advertisement

আন্তর্জাতিক

মিয়ানমারে নিরাপত্তা বৈঠকে বাংলাদেশসহ ছয় দেশ

Published

on

ফাইল ছবি

বাংলাদেশসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশের জাতীয় নিরাপত্তা প্রধানরা আলোচনার জন্য মিয়ানমারে গেছেন।  মিয়ানমারে জান্তা সরকারের আমলে এটি একটি বিরল ঘটনা।

শুক্রবার ( ২৬ জুলাই ) দ্য স্ট্রেইটস টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমসটেকের সম্মেলন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাজধানী ইয়াঙ্গুনে গিয়েছেন বাংলাদেশ, ভূটান, ভারত, নেপাল, থাইল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার জাতীয় নিরাপত্তা প্রধানরা।

শুক্রবার আলোচনা শুরুর আগে দেশগুলোর নিরাপত্তা প্রধানরা মিয়ানমারে ক্ষমতাসীন সামরিক সরকারের প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

সেখানে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা, মাদক নির্মূল, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং মানব পাচার রোধে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেছে।

Advertisement

২০২১ সালে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করে  ভিন্নমতাবলম্বীদের দমন শুরু করে।  সম্প্রতি তারা রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু নৃ-তাত্ত্বিক গোষ্ঠীর বিরোধের মুখে পড়েছে। বর্তমান সামরিক সরকার মিয়ানমারের ন্যাশনাল ইউনিটি সরকারের পিপলস ডিফেন্স ফোর্সের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।

গেলো ৩ বছরে ধরে মানবাধিকার সংগঠনগুলো জান্তার দমন-পীড়নের সমালোচনা করে আসার পরেও  সেসব সমালোচনাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না সামরিক সরকার।

পশ্চিমা বিশ্বে মিয়ানমারের সামরিক সরকারের স্বীকৃতি না থাকায় চলমান বিমসটেক সম্মেলনে তারা কোনো দূত পাঠায়নি।

জাতিসংঘও সামরিক সরকারকে মেনে নেয়নি; বরং অং সান সু চির সরকারের দূতকেই দেশটির প্রতিনিধি মনে করে জাতিসংঘ।

উল্লেখ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ানের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকগুলোতেও জান্তা সরকারকে অন্তর্ভূক্ত করা হচ্ছে না।

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আপত্তি তুলে নিল ব্রিটেন

Published

on

ব্রিটেন

দখলদার ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নামে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিষয়ে জানানো আপত্তি প্রত্যাহার করা হবে। বলেছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন নতুন প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র।

শুক্রবার ( ২৬ জুলাই ) আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম মিডল ইস্ট আই এর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র জানান, প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন ‘এটি এখন আদালতের বিষয়’। তিনি নিশ্চিত করেছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং তার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে জারি করা ওয়ারেন্টের জন্য আইসিসি প্রসিকিউটরের আবেদনের বিষয়ে পূর্ববর্তী সরকারের আপত্তিকে বাতিল করে দেয়া হয়েছে।

মুখপাত্র বলেছেন, ‘আইসিসির বিষয়ে… আমি নিশ্চিত করতে পারি যে, আমাদের সরকার যুক্তরাজ্যের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থানের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে (আগের প্রস্তাবটি) অনুসরণ করবে না। কেননা এটি কেবলই আদালতের সিদ্ধান্ত নেয়ার বিষয়’।

এদিকে যুক্তরাজ্যের আপত্তি তুলে নেয়ার বিষয়কে স্বাগত জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার অফ জাস্টিস (আইসিজেপি)।

Advertisement

শুক্রবার ( ২৬ জুলাই ) এক বিবৃতিতে আইসিজেপি বলেছে, ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং তার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে জারি করা ওয়ারেন্টের বিষয়ে যুক্তরাজ্যের আপত্তি প্রত্যাহার করাটা একটি ‘স্বস্তির বিষয়’।

এদিকে অবরুদ্ধ গাজায় নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যা ও অপরাধযজ্ঞ অব্যাহত রেখেছে বর্বর ইসরাইলি বাহিনী।

উল্লেখ্য, সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গেলো বছরের ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ৩৯ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং ৯০ হাজারেরও বেশি আহত হয়েছেন।

অন্যদিকে ইসরাইলি বাহিনীর বর্বরোচিত বোমাবর্ষণের ফলে গত চার দিনে পৌনে দুই লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরের আশপাশের এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।

 

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

কমলাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন দিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ওবামা

Published

on

কমলা হ্যারিস ও যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। সংগৃহীত ছবি

আসছে নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী হিসেবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সরে দাঁড়ানোর ঘোষণায় তার পরিবর্তে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। আর ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী হিসেবে তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন দিয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

বারাক ওবামা ও সাবেক ফাস্ট লেডি মিশেল ওবামা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ‘তারা বিশ্বাস করেন কমলা হ্যারিসের ‘নিজস্ব দর্শন, স্বকীয়তা এবং শক্তি’ রয়েছে যেটি সংকটময় মুহূর্তে একজন প্রেসিডেন্টের থাকাটা খুব জরুরি।’

যৌথ বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, ‘তারা কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের বিষয়ে আর দেরি করতে চান না। তাকে জয়ী করতে সম্ভাব্য সবকিছু করারও প্রতিশ্রুতি দেন বিবৃতিতে।

বিবৃতিতে বারাক ওবামা ও সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা বলেন, ‘আমরা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে একমত। কমলা হ্যারিসকে বেছে নিয়ে তিনি সেরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ দায়িত্ব নেওয়ার মতো সামর্থ্য তার রয়েছে।’ ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল, সিনেটর ও ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কমলা হ্যারিসের রেকর্ডও উল্লেখ করা হয় যৌথ বিবৃতিতে।

Advertisement

বিবৃতিতে কমলা হ্যারিসের ভূয়সী প্রশংসা করে তারা আরও বলেন, ‘তবে এর চেয়ে বেশি যোগ্যতা ও সক্ষমতা কমলার রয়েছে। তাঁর দর্শন, স্বকীয়তা ও শক্তি রয়েছে, যা সংকটময় মুহূর্তে জরুরি।’

প্রসঙ্গত, গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন জো বাইডেন। তার এ ঘোষণার পর বেশ কয়েকটি নির্বাচনী সমাবেশে যোগ দিয়েছেন কমলা হ্যারিস। সবশেষ শুক্রবার তিনি হিউসটনে আমেরিকান ফেডারেশন অব টিচারস ইউনিয়নের এক সমাবেশে যোগ দেন।

এদিকে, বেশ কয়েকটি মার্কিন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে সংখ্যাগরিষ্ঠ ডেমোক্র্যাট ডেলিগেটের সমর্থন পেয়েছেন কমলা হ্যারিস। আসছে আগস্টে দলীয় সম্মেলনে তাকে দলের প্রার্থী হিসেবে আনুষ্ঠানিক মনোনয়ন দেওয়া হবে।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত