Connect with us

ঢালিউড

ইয়াং স্টার সিজন-২’র চ্যাম্পিয়ন হলেন জাহিদ অন্তু

Avatar of author

Published

on

জমকালো আয়োজনে পর্দা নামলো আরটিভির সাড়া জাগানো রিয়েলিটি শো ‘ইয়াং স্টার সিজন-২’র। এই রিয়েলিটি শো ‘ইয়াং স্টার সিজন-২’র চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ঢাকার জাহিদ অন্তু, রানার্সআপ হয়েছেন অনিক সূত্রধর। ২য় রানার্সআপ হয়েছেন যৌথ ভাবে আদিবা কামাল এবং অঙ্কিতা মল্লিক।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) রাত ৮টায় জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে আরটিভির পর্দায় সম্প্রচার হয় গ্র্যান্ড ফিনালে আয়োজনটি।

অনুষ্ঠানটি নিয়ে আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমান বলেন, আজ এই গ্র্যান্ড ফিনালে পর্বে যারা প্রতিযোগিতা করছে তাদের সবাই আমাদের কাছে যোগ্য। সম্মানিত বিচারকগণ তাদের মধ্য থেকে শ্রেষ্ঠ নির্বাচন করবেন। বাংলাদেশের এতো তরুণ শিল্পীদের প্রতিভা দেখে আমি খুবই আনন্দিত।

প্রতিমন্ত্রী সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু- বলেন, আয়োজনগুলো তাদের মাঝে নতুন ভাবে জাগরণ সৃষ্টি করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয় ড.হাসান মাহমুদ বলেন, বাংলা গান নিয়ে আরটিভির এ ধরণের একাধিক প্রতিযোগিতা রয়েছে যেগুলো দেশের পাশাপাশি বিদেশেও বাংলা গানের চর্চাকে প্রাণ দিয়েছে। আমি তাদের এ আয়োজনে অভিভুত আরটিভিকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

Advertisement

উক্ত অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদানের পাশাপাশি মনোনীতদের হাতে পদক তুলে দেন- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ-এমপি, ভাইস-চেয়ারম্যান (আরটিভি) মো. জসিম উদ্দিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, (আরটিভি) হুমায়ুন কবির বাবলু প্রমুখ।

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করছেন: ইমতু রাতিশ ও রুহানি সালসাবিল লাবণ্য। পুরো অনুষ্ঠানে স্টাইলিস্ট কোরিওগ্রাফার আসাদ খান।

সৈয়দ আশিক রহমানের পরিকল্পনায় দেওয়ান শামসুর রকিবের সার্বিক তত্তাবধায়েন রিয়েলিটি শো-টি প্রযোজনা করছেন আরজু আহমেদ।

প্রসঙ্গত, আরটিভির লোকগানের রিয়েলিটি শো ‘বাংলার গায়েন’ ও ‘বাংলার গায়েন ইউএসএ’এবং তরূণ সংগীত শিল্পীদের অংশগ্রহণে রিয়েলিটি শো ‘ইয়াং স্টার’ ও ‘ইয়াং স্টার ইউএসএ’এর বিপুল জনপ্রিয়তার ধারাবাহিকতায় এবার আয়োজন করা হয় ‘ইয়াং স্টার সিজন-২ ২০২৩’।

অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেছে প্রায় ১৭ হাজার প্রতিযোগী তাদের মধ্য থেকে বাছাইকৃত ৩০০০ প্রতিযোগীর গান এর ভিডিও বিচারকদের কাছে বিচার বিশ্লেষনের এর জন্য দেয়া হয় এবং তাদের মধ্য থেকে সর্বমোট ৩০০ জন প্রতিযোগী কে বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া ষ্টুডিও তে ডাকা হয় এবং শুরু হয় ইয়াং স্টার সিজন – ২ এর স্টুডিও অডিশন রাউন্ড।

Advertisement

স্টুডিও অডিশন রাউন্ড’ থেকে মোট ৮৫ জন প্রতিযোগীকে ‘ইয়েস কার্ড’ দেয়া হয় আর তাদের নিয়ে আয়োজন করা হয়েছে ‘পিয়ানো রাউন্ড’ এবং পর্যায়ক্রমে
সম্মানিত বিচারকগণ তাদের মধ্য থেকে শ্রেষ্ঠ নির্বাচন করেন। পরর্বতী রাউন্ড জাজেজ্স চয়েজ রাউন্ড, দেশ সং রাউন্ড, ফোক সং রাউন্ড, ব্যান্ড রাউন্ড, পপ সং রাউন্ড, সিনেমা সং রাউন্ড এবং সিঙ্গার চয়েজ রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়। রাউন্ডগুলো পর্যায়ক্রমে শেষ করে সেরা ৬জন প্রতিযোগীকে নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় গ্র্যান্ড ফিনালে।

অনুষ্ঠানটিতে সেরা ৬ জন প্রতিযোগীর সঙ্গে কণ্ঠ মিলান জনপ্রিয় সংঙ্গীতশিল্পী ইমরান মাহমুদ এবং দিলশাদ নাহার কনা।

‘ইয়াং স্টার সিজন –২’— তে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সুরকার ও সংগীত পরিচালক ইমন সাহা, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকার কবির বকুল এবং বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা।

ওটিটি পার্টনার হিসেবে ছিল আরটিভিপ্লাস, অনলাইন পার্টনার: আরটিভি অনলাইন, ম্যাগাজিন পার্টনার লুক-এ্যাট-মি। মেকাপ পার্টনার হিসেবে ছিলেন পারসোনা এবং ড্রেস পার্টনা

Advertisement
Advertisement

ঢালিউড

লাইফ সাপোর্টে সংগীতশিল্পী হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল

Published

on

গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাতা হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল। বর্তমানে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবির পর্যবেক্ষণে রয়েছেন তিনি।

হাসান আবিদুর রেজা জুয়েলের এক ঘনিষ্ঠজনের বরাতে জানা যায়, পরশু রাতে (২৩ জুলাই) বাসায় হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয় জুয়েলের। দ্রুত অবস্থার অবনতি হলে রাতেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা।

চিকিৎসকের বরাতে ওই ঘনিষ্ঠসূত্রটি জানায়, সংগীতশিল্পী জুয়েলকে চিকিৎসকরা ৭২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। এই সময় গেলে জুয়েলের প্রকৃত অবস্থা বোঝা যাবে। তবে এখন পর্যন্ত তার শারীরিক অবস্থাকে সংকটাপন্ন বলেই অভিহিত করেন চিকিৎসকরা।

ব্যান্ড সংগীত যখন তুমুল আলোচনায় ঠিক তখনি ব্যতিক্রমী একটি কণ্ঠ নিয়ে হাজির হন শিল্পী হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল। ব্যাংকার বাবার চাকরির কারণে ছোটবেলায় তাকে থাকতে হয়েছিল দেশের বিভিন্ন জায়গায়। বাবা মায়ের অনুপ্রেরণাতেই গানের জগতে পা রাখেন জুয়েল। প্রথম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রতিবেশী একজনের কাছে গান শিখেছিলেন আর মঞ্চে প্রথম গান করেছিলেন তখন তিনি পড়েন চতুর্থ শ্রেণিতে।

১৯৮৬ সালে ঢাকায় চলে আসেন জুয়েল। এসেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি কেন্দ্রিক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক তৎপরতায় জড়িয়ে পড়েন। তখনই বিভিন্ন মিডিয়ার সাথে তার যোগাযোগ ঘটতে শুরু করে।

Advertisement

জুয়েলের প্রথম অ্যালবাম প্রকাশিত হয় ১৯৯২ সালে। দশটির মতো অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে তার। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে ‘এক বিকেলে’ অ্যালবামটি। এটি প্রকাশের পর তার নামই হয়ে যায় ‘এক বিকেলের জুয়েল’।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

শাফিন আহমেদের মৃত্যুতে জেমসের শোকবার্তা

Published

on

সংগীতাঙ্গন যেন কালো মেঘে ঢেকে গেছে জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের মৃত্যুর সংবাদে। ৬৩ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার সেন্টার হাসপাতালে বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ‘মাইলস’ খ্যাত এই গায়ক। তার চলে যাওয়ায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অগণিত ভক্ত অনুরাগীরা বাকরুদ্ধ। শোক ছুঁয়েছে নগরবাউল জেমসকেও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করেছেন জেমস। বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক পেজে শাফিন আহমেদের গাওয়া গানের কয়েকটি লাইন তুলে দিয়ে জেমস লিখেছেন, ‘চাঁদ তারা সূর্য নও তুমি, নও পাহাড়ি ঝর্না/ যদি বলি ফুল তবুও হবে ভুল/ তোমার তুলনা হয় না।’

এরপর নগরবাউল লিখেছেন, ‘বিনম্র শ্রদ্ধা বাংলাদেশের মাইলস ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের প্রতি। শোকস্তব্ধ দর্শক-শ্রোতাদের প্রতি রইল গভীর সমবেদনা। আসুন আমরা সকলে তার আত্মার চিরশান্তি কামনা করি।’

যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় শো করতে গিয়েছিলেন শাফিন আহমেদ। শো’য়ের আগে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। কিন্তু আর ফেরানো গেল না তাঁকে।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন তানজিন তিশার সহকারী

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি সহিংসতায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশার ব্যক্তিগত সহকারী আলামিন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন অভিনেত্রী।

মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) এক ফেসবুক পোস্টে আলামিনকে নিয়ে তিশা লেখেন, ‘কিভাবে শুরু করব জানি না। আপনারা হয়তো সবাই ওকে আমার অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে চিনেন। কিন্তু ও কিন্তু আমার অ্যাসিস্ট্যান্ট না, আমার ছোট ভাই। গত চার বছর ধরে ও আমার সাথেই থাকে আমার ফ্যামিলিতেই থাকে। আপু কি লাগবে, আপু কি খাবে, আপু কখন ঘুমাবে, আবার কখন মনটা খারাপ, মনটা ভালো সব কিছু এই ছেলেটাই জানতো আর দেখত।’

তিশা আরও লিখেছেন, ‘আলামিন, সারাটা দিন আমার বড় একটা ছায়ার মতো আমার পাশে বসে থাকত। আমার কত প্ল্যান ওকে নিয়ে। ওকে ড্রাইভিং শেখাব, জোর করে বলতাম পড়াশোনাটা কন্টিনিউ করতে, পরীক্ষাটা দিতে। অনেকে অনেক কিছু বলতো কিন্তু দুনিয়ার সাথে যুদ্ধ করে ও আপুর কাছে এসে বসে থাকতো। ঈদের দিনগুলোও আগে আমার সাথে থাকত, তারপর ওর ফ্যামিলির সাথে। কত বকা দিয়েছি, মন খারাপও করে থাকতো আবার একটু পর ঠিকই বুঝাতাম। একটা না দুই দুইটা গুলি কি করে নিয়েছে এই বাচ্চা ছেলেটা?’

সবশেষে তিশা লিখেছেন, ‘আলামিন কোনো দল অথবা কো্নোকিছুর সাথে জড়িত ছিল না। ওর বিগত ৪ বছর জীবনটা আমার সাথে, আমার কাজের এবং আমার পরিবারের সাথেই কেটেছে। ওর জীবনে কোন পাপ নাই, খুব ছোট একটা মানুষ এই চার বছর আমার কাছে বড় হতে দেখলাম। দোয়া করবেন সবাই আল্লাহর কাছে যেন সুন্দর জীবনে থাকে।’

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত