জাতীয়
সন্ত্রাস দমনে ‘শূন্য সহনশীলতা’ নীতিতে বাংলাদেশ: মার্কিন প্রতিবেদন
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/12/যুক্তরাষ্ট্র.jpg)
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষিত বাংলাদেশ পুলিশের ইউনিটগুলো কয়েক ডজন সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর অন্য ইউনিটগুলো বিচারবহির্ভূত হত্যা ও অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) ভোরে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে ২০২২ সালের সন্ত্রাসবিরোধী বৈশ্বিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন সহযোগিতার কথা তুলে ধরা হয়েছে। তবে র্যাব ও কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসিইউ) স্পেশাল ওয়েপন্স অ্যান্ড ট্যাকটিকস (সোয়াট) ডিভিশন লেহি আইন সম্পর্কিত নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা পাবে না বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০২২ সালে বাংলাদেশে সন্ত্রাসী সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে। কারণ, কর্তৃপক্ষ কঠোরভাবে জঙ্গিদের, বিশেষ করে আল-কায়েদা অনুগত গোষ্ঠী জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং আইএস অনুগত জেএমবির শাখা নব্য জেএমবিকে অনুসরণ করে চলেছে।
এতে আরও বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং অন্য বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তারা প্রায়ই সন্ত্রাসবাদের বিষয়ে বাংলাদেশের ‘শূন্য সহনশীলতা’ নীতির ওপর জোর দিয়েছেন। তবে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী সংগঠিত জিহাদি জঙ্গি গোষ্ঠী যেমন: আল-কায়েদা এবং আইএসআইএসের উপস্থিতি অস্বীকার করে চলেছে। গত বছর অক্টোবরে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বিয়া নামে কথিত আল-কায়েদা অনুপ্রাণিত গোষ্ঠীকে ঠেকাতে অভিযানের ঘোষণা দিয়েছিল।
এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর প্রতিবেদনে বাংলাদেশে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বিয়ার বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান ও কয়েকজন সদস্য গ্রেপ্তার হওয়ার তথ্যও তুলে ধরেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইন সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের আটক ও গ্রেপ্তারের ভিত্তি হিসেবে আছে। ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন অনলাইনে উগ্রবাদী প্রচারণা, অর্থায়ন, সদস্য সংগ্রহের জন্য গ্রেপ্তারের সুযোগ থাকার বিষয়টি আছে মার্কিন প্রতিবেদনে। সরকারের সমালোচকরা ওই গ্রেপ্তারের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয় বলে দেশি ও আন্তর্জাতিক সমালোচকরা অভিযোগ করে থাকেন।
উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করেছে। পাশাপাশি রোহিঙ্গা শিবিরে সহিংসতা উদ্বেগের কারণ হয়ে আছে বলেও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে।
সহিংসতা ও সন্ত্রাসের জন্য কারাগারে উগ্রবাদীতে পরিণত করার বিষয়টি বড় উদ্বেগের কারণ জানিয়ে প্রতিবেদনে বাংলাদেশে সন্ত্রাস মোকাবিলায় দায়িত্বরত বিভিন্ন ইউনিট ও সংস্থার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করেছে। বাংলাদেশ ইন্টারপোলের সঙ্গে তথ্য বিনিময় করে। তবে বাংলাদেশের নিজস্ব কোনো সন্ত্রাসী নজরদারি তালিকা নেই।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) নেতৃত্বে একটি ‘অ্যালার্ট তালিকা’ প্রকল্প সরকারের বিবেচনায় আছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ বর্তমানে আকাশপথের যাত্রীদের আগাম তথ্য নিয়মিতভাবে যাচাই করে না বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
জাতীয়
বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ‘জাতীয় ঐক্যের’ ডাক বিএনপির
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/১১-41.jpg)
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের সব শরীকদল ও জোট, বাম-ডান দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সব ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের প্রতি ‘জাতীয় ঐক্য’ গঠনের আহবান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) দিবাগত রাতে দলের প্যাডে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই ঐক্যের আহবান জানানো হয়।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘‘জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে লুণ্ঠিত গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, অধিকারহীন জনগণের ও জাতির মুক্তির লক্ষ্যে আমরা নূন্যতম এক দফার ভিত্তিতে ও দাবিতে দেশের সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, ব্যক্তি ও শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি জাতীয় ঐক্য গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
‘আমরা বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলনের শরীক দল ও জোট, বাম-ডান সকল রাজনৈতিক দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সকল ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতি জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছি। জাতীয় ঐক্যের এই ঐতিহাসিক ঘোষণা ও দলিল দেশ এবং জাতির মুক্তি তরান্বিত করতে ইনশাল্লাহ।’
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে বলেন, ‘সময় ও যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতার কারণে বিবৃতির মাধ্যমে সম্মতি প্রদান করা যেতে পারে। শীঘ্রই সম্মতিপ্রাপ্ত সবার স্বাক্ষরে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা হবে।’
প্রসঙ্গত, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও সংগঠন যুগপৎ আন্দোলন শুরু করে। ওই সময়ে জামায়াতে ইসলামী আলাদাভাবে সরকার পতনের আন্দোলন থাকে। উল্লেখযোগ্য অন্য রাজনৈতিক দলগুলো হলো-গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণঅধিকার পরিষদ, লিভারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, গণফোরাম, পিপলস পার্টি, লেবার পার্টি, এনডিএ, ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।
এমআর//
জাতীয়
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-304.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।
এএম/
জাতীয়
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-302.jpg)
ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।
সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।
বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।
দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
এএম/
- অপরাধ3 days ago
বিএনপি-জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার হলেন
- জাতীয়10 hours ago
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
- জাতীয়2 days ago
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- জাতীয়2 days ago
পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার টাকার ঘোষণা ছিলো: ডিবিপ্রধান
- জাতীয়2 days ago
ছাত্র আন্দোলনের নামে শিবির-ছাত্রদল তাণ্ডব চালিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- ক্যাম্পাস17 hours ago
সেই আবু সাঈদের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলো বেরোবি
- জাতীয়1 day ago
ঢাকাসহ ৪ জেলায় শুক্র ও শনিবার কারফিউ থাকবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- জাতীয়22 hours ago
শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী