Connect with us

জাতীয় পার্টি

জাপার কো-চেয়ারম্যানের মনোনয়নপত্র স্থগিত

Avatar of author

Published

on

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-১ (সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি) আসনে ৮৮ লাখ টাকা কর না দেয়ায় জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও লাঙ্গল মনোনীত প্রার্থী এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারের মনোনয়নপত্র স্থগিত করেছে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ৪টি আসনের দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইকালে কর বকেয়া থাকার অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় তার মনোনয়নপত্র স্থগিত করেন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নূর কুতুবুল আলম।

মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে উপস্থিত পটুয়াখালী-২১ সার্কেল সহকারী কর কমিশনার মো. মাসুদ রানা জানান, কর অঞ্চল ঢাকা-৮ সার্কেল-১৬০ জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারের ২০০০ থেকে ২০০৮-৯ সাল পর্যন্ত ৮৮ লাখ ৬৯ হাজার ৮১১ টাকা কর বকেয়া রয়েছে। এছাড়া ২০১২-১৩ সাল থেকে ২০১৮-১৯ সাল পর্যন্ত আপিল ট্রাইবুনালে ৩ কোটি ৬৮ লাখ ৯২ হাজার ১৮৩ টাকার রাজস্ব আইনে বিচারাধীন মামলা রয়েছে।

রুহুল আমিন হাওলাদারের বরাত দিয়ে জানানো হয়, বকেয়া কর আজকের মধ্যে পরিশোধ করবেন, তবে এখন পর্যন্ত করেননি তাই বিষয়টি বাছাই অনুষ্ঠানে অভিযোগ উত্থাপন করলে জেলা রিটানিং কর্মকর্তা তার মনোনয়নপত্র স্থগিত করেন।

এছাড়া পটুয়াখালী-১ আসনে দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের মধ্যে, ঋণ খেলাপির দায়ে বাংলাদেশ কংগ্রেসের নাসির উদ্দীন এবং জাকের পার্টির মিজানুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়। অপরদিকে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের কাগজপত্র সঠিক না থাকায় মহিউদ্দিন মামুনের মনোনয়নপত্র স্থগিত করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা।

Advertisement

এ বিষয়ে জেলা রিটানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক নূর কুতুবুল আলম বলেন, যাদের মনোনয়নপত্র স্থগিত করা হয়েছে তারা আগামীকাল সোমবার বিকেল ৪টার মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিলে তাদের বিষয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও রুহুল আমিন হাওলাদারের মনোনয়নপত্র বাতিল করায় তার মনোনয়ন বাতিল হয়েছিল। তবে ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি পটুয়াখালী ১ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

Advertisement

জাতীয় পার্টি

আওয়ামী লীগ জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে : জিএম কাদের

Published

on

আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন সেগুলো জনগণ আর বিশ্বাস করে না। বললেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে কাদের এসব কথা বলেন।

জিএম কাদের বলেন,  আওয়ামী লীগ আগে গাছের মতো ছিল। যেখানে জনগণ আশ্রয় নিতো। এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সামনের অর্থনৈতিক সংকট আরও প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। আর সেজন্যই সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত।

তিনি দাবি করেন, দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎকালের সর্বনিম্ন। এসব আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। দেশে টাকা নেই, প্রতিদিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। দেশে বিনিয়োগ আসছে না। যে অর্থ আসে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। ফলে ডলারের বিপরীতে দেশীয় টাকার চরম অবমূল্যায়ন হচ্ছে। দিন দিন টাকার ভ্যালু কমে যাচ্ছে

প্রসঙ্গত, এর আগে সার্কিট হাউসে এসে পৌছালে প্রশাসন ও দলীয় নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগিত জানান।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

‘রেলের ভাড়া বাড়ানো অযৌক্তিক ও অমানবিক’

Published

on

জিএম কাদের

রেলের ভাড়া বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। রেলের ভাড়ায় রেয়াত তুলে দেয়ার সমালোচনাও করেছেন তিনি। এছাড়া পূর্ব নির্ধারিত ভাড়া বহাল রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান জিএম কাদের।

শনিবার (৪ মে) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।

জিএম কাদের বলেন, রেল সাধারণ জনগণের বাহন। ভাড়া অপেক্ষাকৃত কম ও নিরাপদ। বর্তমান বাজারে রেলের ভাড়া বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের জীবন যাত্রায় মারাত্মক বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতিতে দেশের মানুষের অবস্থা খারাপ। তার ওপর তীব্র তাপপ্রবাহে মানুষের স্বাভাবিক আয় ব্যহত হচ্ছে। এমন বাস্তবতায় রেলের ভাড়া বাড়ানো অযৌক্তিক ও অমানবিক। রেলপথে ভাড়া বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের চলাচলে অসহনীয় কষ্ট সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে দ্রব্যমূল্য আরেক দফা বেড়ে যাবে রেলের ভাড়া বৃদ্ধিতে।

তিনি বলেন, যারা রেলপথে চলাচল করে না তাদের জীবনেও এর বিরুপ প্রভাব পড়বে। আমরা আশা করছি রেলের রেয়াত বহাল রেখে সরকার রেলের ভাড়া সাধারণ মানুষের কাছে সহনীয় করে রাখবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

জাতীয় পার্টির ওপর মানুষের আস্থা নেই : ফিরোজ

Published

on

জাতীয় পার্টির ওপর মানুষের আস্থা নেই। তারা এক গ্রুপ থেকে আরেক গ্রুপে যেতে পারবে, কিন্তু আস্থার সংকট আছে। বন্দনা করা ছাড়া জাতীয় পার্টির সামনে আর কোনো রাজনীতি নেই। একমাত্র বন্দনা করে সংসদে ঢোকা ও নিজের কিছু আখের গোছানো ছাড়া। বললেন, জাতীয় পার্টির একাংশের নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে  এসব কথা বলেন ফিরোজ রশিদ।

ফিরোজ রশিদ বলেন, অনেক ছোট দলের কথাও গুরুত্ব সহকারে ছাপানো হয়। কারণ তাদের রাজনীতি আছে। এজন্য জনগণ জাতীয় পার্টির ওপর মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি স্থানীয় সংসদ নির্বাচন বয়কট করেনি। কাউকে করতেও বলে নাই। যদি কারও ইচ্ছা থাকে তারা করবে। তাঁর দল স্থানীয় সংসদ নির্বাচনে মার্কা দিয়ে কোন হানাহানিতে যেতে চায় না।

তিনি আরও বলেন, আগামীতে বড় রাজনৈতিক দলের বাইরে কেউ টিকতে পারবেনা।  স্বাধীনভাবে রাজনীতি করার কোন সুযোগ থাকবেনা। একটি দল ছাড়া অন্য দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন।

Advertisement

জাতীয় পার্টির একাংশের এ নেতা বলেন,  আজ অর্থনৈতিক ও ব্যাংক খাতে বিপর্যয় নেমে এসেছে। বড় বড় ব্যাংকগুলো ছোট ছোট ব্যাংক গিলে খাচ্ছে। বড় বড় কোম্পানিগুলোতে অভ্যন্তরীণ কোন্দল লাগিয়ে তা গিলে খাওয়া হচ্ছে। এসব বিষয়ে আজ সংসদে কথা হচ্ছে না।

জাপা নেতা সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, জাতীয় পার্টিই মূল স্রোত।  অচিরেই বুঝতে পারবেন লাঙ্গল কার। রওশন এরশাদের নেতৃত্বে তাঁরা তাঁদের লক্ষ্যে পৌঁছাবেন বলে দাবি করেন এ জাপা নেতা।

প্রসঙ্গত, ২৭ এপ্রিলের নির্ধারিত পরিচিত সভা স্থগিত করে আজ থেকে পাঁচ দিনব্যাপী ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণে ১০টি স্থানে তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ জনসাধারণের মধ্যে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান জাপা নেতা কাজী ফিরোজ রশিদ।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত