জাতীয়
ইসির নিবন্ধন পাচ্ছে আরও ২৯টি পর্যবেক্ষক সংস্থা
নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেতে যাচ্ছে আলোচিত ‘ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম’সহ আরও ২৯টি পর্যবেক্ষক সংস্থা। এসব সংস্থাকে নিবন্ধন দেয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। এর আগে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের অনুমোদন দেয়নি নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এই ২৯টি সংস্থার নাম উল্লেখ করে আগামীকাল বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা আপত্তি থাকলে তা যে কেউ জানাতে পারবে। ওইসব অভিযোগ নিষ্পত্তি করে ১৫ দিন পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে নির্বাচন কমিশন।
নতুন নিবন্ধন পাওয়া সংস্থাগুলো হচ্ছে- ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন অব দ্য রুরাল পুওর (ডরপ), প্রত্যাশা সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা, সোসাইটি ফর রুরাল বেসিক নিড (স্রাবন), সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন, ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম, রুরাল ভিশন (আরভি), তরফসরতাজ শান্তি সংঘ (টিএসএস) বগুড়া, পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট (পাশা),পাথওয়ে, এমপাওয়ারমেন্ট থুল অব দ্য কমন পিপল (এলকপ), জাগো ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট, নাইস ফাউন্ডেশন, নারী উন্নয়ন সংস্থা, সুফিয়া হানিফ ফাউন্ডেশন, সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিউনিটি অর্গানাইজেশন (সাকো), সবার তরে আমরা ফাউন্ডেশন (এসটিএএফ), বিয়ান মনি সোসাইটি, অগ্রগতি সেবা সংস্থা (আসেস), আল-কোরআন প্রচার সংস্থা (আকপস) বাংলাদেশ, ইন্টারন্যাশনাল আসফ লিগ্যাল এইড ফাউন্ডেশন, এআরডি (অ্যাসোসিয়েশন ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট), বাংলাদেশ মানবাধিকার সমন্বয় পরিষদ (বামাসপ), রাজারহাট স্বাবলম্বী সংস্থা, সংগতি সমাজ কল্যাণ সংস্থা, উদ্ভাবনী মহিলা সংস্থা, ভলান্টারি অর্গানাইজেশন ফর দ্য নিডি (ভন), দিনাজপুর পল্লী উন্নয়ন প্ৰচেষ্টা (ডিপিইউপি), সেলফ ডেভলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এসডিআই) ও বেডো আর্থসামাজিক কেন্দ্র।
পর্যবেক্ষক হতে আগ্রহী ২৯ সংস্থার বিরুদ্ধে কারো কোনো দাবি/আপত্তি/অভিযোগ থাকলে তার পক্ষে উপযুক্ত প্রমাণসহ আপত্তিকারীর নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর উল্লেখ করে ৬ সেট আপত্তিপত্র দাখিল করতে হবে বলে জানা গেছে।
এর আগে ৬৭টি সংস্থাকে পাঁচ বছরের জন্য নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন। এ বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব ধরনের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে পারবে তারা।
উল্লেখ্য, নতুন করে এই ২৯টি পর্যবেক্ষক সংস্থা নিবন্ধন পেলে মোট ৯৬টি সংস্থা আগামী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচন পর্যবেক্ষণের অনুমতি পাবে।
এএম/
জাতীয়
২০ উপজেলায় মোটরসাইকেল চলাচল নিষেধ
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ২০টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখার লক্ষ্যে মধ্যরাত থেকে মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোববার (৯ জুন) যেসব উপজেলায় ভোট হবে সেগুলো হলো- বাগেরহাট জেলার শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ, মোংলা; খুলনা জেলার কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া; বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালী জেলার সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকি; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া; ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন; ঝালকাঠির রাজাপুর, কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা, পাথরঘাটা, রাঙামাটির বাঘাইছড়ি ও নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলা।
রোববার (৯ জুন) অনুষ্ঠেয় ২০ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শুক্রবার (৭ জুন) মধ্যরাত ১২টা থেকে সোমবার (১০ জুন) রাত ১২টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে মোটরসাইকেল চলাচল। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়ন করবেন সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক।
নির্দেশনা অনুযায়ী, ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিবসের পূর্ববর্তী মধ্যরাত অর্থাৎ ৮ জুন মধ্যরাত ১২টা থেকে ৯ জুন মধ্যরাত ১টা পর্যন্ত ট্যাক্সি ক্যাব, পিকআপ ভ্যান, মাইক্রোবাস, ট্রাক চলাচল বন্ধ থাকবে। সেই সঙ্গে ৭ জুন মধ্যরাত ১২টা থেকে ১০ জুন মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।
নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, যানজট নিরসন ইত্যাদি প্রয়োজনে বাস্তবতার নিরিখে ও স্থানীয় বিবেচনায় উল্লিখিত যানবাহন ছাড়াও যেকোনো যানবাহন চলাচলের ওপর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে।
এ নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। তাছাড়া নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন-অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।
উল্লেখ্য, এছাড়া জাতীয় মহাসড়ক, বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ রূপ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে পারবেন। গেলো ৮ মে থেকে দেশের উপজেলাগুলোয় ভোট করেছে ইসি, ৯ জুন যা শেষ হবে। তবে কয়েকটি উপজেলায় এখনও মেয়াদপূর্তি না হওয়ায় ভোট হবে আগামী বছর।
এএম/
জাতীয়
‘প্রাথমিক স্কুলগুলোতে পুষ্টিকর টিফিন দেয়ার পরিকল্পনা সরকারের’
আমি জনগণের সেবক। আপনাদের সেবা দিতেই এসেছি। প্রধানমন্ত্রী সব সময় একটা স্বপ্ন দেখে আসছেন শিশুদের মুখে খাবার তুলে দেয়া। আমরা সেই স্বপ্ন নিয়ে কাজ শুরু করেছি। আগামীতে প্রাথমিক স্কুলগুলোতে পুষ্টিকর টিফিন দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। আগামী বছরগুলোতে প্রাথমিক স্কুলে টিফিনের সময় ভালো খাবার শিশুদের পৌঁছে দেয়া হবে। বললেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী।
শুক্রবার (৭ জুন) বিকেলে পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম নুরু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক অভিভাবক সমাবেশে এসব কথা বলেন।
এ সময় বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি আবু হানিফের সভাপতিত্বে প্রাথমিক গণশিক্ষা অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় উপ পরিচালক মো. মুজাহিদুল ইসলাম, পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মো. জহুরুল ইসলাম, পঞ্চগড় পুলিশ সুপার এস এম সিরাজুল হুদা, পঞ্চগড় সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ প্রধান শুভ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন, প্রধান শিক্ষক কেরামত আলী, প্রাথমিক গণশিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী শিক্ষক শিশু শিক্ষার্থী সহ অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিল।
অভিভাবক সমাবেশে অভিভাবকগণ বিদ্যালয়ের জন্য সীমানা প্রাচীর নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন করার দাবি করেন। মন্ত্রী তাঁদের দাবি পূরণের আশ্বাস দেন।
এএম/
অর্থনীতি
কালোটাকা সাদা করার বিষয়ে যা বললেন এনবিআর চেয়ারম্যান
ব্যবসায়ীদের বৈধ আয়কে করের আওতায় আনতেই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া হয়েছে বলে জানালেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
শুক্রবার (৭ জুন) বিকেলে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
বেনজীর আহমেদের অবৈধ সম্পদের ওপর ১৫ শতাংশ কর দিলে সেগুলো সাদা হয়ে যাবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বেনজীরের বিষয়টা এখন আদালত দেখছে। এখানে এমন কোনো সুযোগ নেই।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, কালো টাকা যারা তৈরি করেন, তারা ইকোনমিতে ব্যবহারের জন্য করেন না, এটা দেশের বাইরেই বেশি চলে যায়। ভোগ বিলাসের জন্য বেশি ব্যবহার হয়।
তিনি বলেন, এটা করা হয়েছে মূলত বিভিন্ন কারণে কিছু অপ্রত্যাশিত অর্থ থাকে, কোনো কারণে রিটার্নে দেখানো হয়নি। জমি ক্রয়-বিক্রয়ে আমাদের অজ্ঞাতেই কালো হয়ে যায়৷ এ রকম কিছু কারণে যে টাকা রিটার্নে হয়নি, সেটা বৈধ করা। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে দাবি এসেছিল, সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে দাবি এসেছিল।
এ সময় বাজেটে ব্যাংক ঋণ নির্ভরতার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া একটা স্ট্যান্ডার্ড প্রসিডিউর। এটা সব অর্থমন্ত্রীই করেন। আমরা এটাকে ৫ শতাংশে ধরে রাখার চেষ্টা করেছি।
এএম/
- ঢালিউড6 days ago
বিয়ের খবর লুকালো আমাকে আর ছেলেকে দিয়ে: পরীমণি
- অপরাধ4 days ago
পাসপোর্ট করতে বেনজীরের নজিরবিহীন জালিয়াতি, মিথ্যা পরিচয়ে বিশ্বভ্রমণ
- বাংলাদেশ2 days ago
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্তব্যে তোলপাড় মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে
- অর্থনীতি2 days ago
বাজেটে বাড়তে পারে যেসব পণ্যের দাম
- অর্থনীতি2 days ago
বাজেটে কমতে পারে যেসব পণ্যের দাম
- ঢালিউড5 days ago
নায়ক হয়ে আসছেন মান্নাপুত্র সিয়াম
- আমদানি-রপ্তানি6 days ago
যে কারণে ক্রেতারা ঢাকা বিমানবন্দর ছেড়ে দিল্লি বিমানবন্দরের দিকে ঝুঁকছে
- অর্থনীতি1 day ago
ধূমপায়ীদের জন্য আসছে দুঃসংবাদ