Connect with us

অর্থনীতি

গরুর মাংসের কেজি ৬৫০ টাকা, আজ থেকে কার্যকর

Avatar of author

Published

on

আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগ পর্যন্ত গরুর মাংস ৬৫০ টাকা কেজি দামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মাংস ব্যবসায়ীরা। নির্বাচনের পর মাংসের দাম আবার সমন্বয় করা হবে।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) থেকে ঢাকা জেলায় এ দর কার্যকর হবে।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মাংস উৎপাদন ও বিপননের সাথে সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) এবং মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

সভায় জানানো হয়, প্রতি কেজি গরুর মাংসে ৭৫০ গ্রাম মাংস, ২০০ গ্রাম হাড় ও ৫০ গ্রাম চর্বি থাকবে। এছাড়া ‘রিজেক্ট’ গরুর মাংস বিক্রি করা যাবে না। এই এক মাস পরীক্ষামূলকভাবে মাংস বিক্রির পর আবার মূল্য সমন্বয় করা হবে।

বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মর্তুজা মন্টু গণমাধ্যমকে জানান, প্রথমে রাজধানীতে নতুন নির্ধারিত মূল্য কার্যকর হবে। এরপর সারাদেশে তা বাস্তবায়ন করার জন্য কার্যক্রম হাতে নেয়া হবে।

Advertisement
Advertisement

ব্যাংকিং ও বীমা

এনএফএল’র চেয়ারম্যান শরিফ জহির, ভাইস-চেয়ারম্যান মারুফ আক্তার

Published

on

চেয়ারম্যান শরিফ জহির ও ভাইস-চেয়ারম্যান মারুফ আক্তার মান্নান

ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেডের (এনএফএল) নতুন চেয়ারম্যান শরিফ জহির এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মারুফ আক্তার মান্নান।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) আব্দুল মান্নান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে এনএফএল’র ২০৭তম পরিচালক পর্ষদ সভায় তারা নির্বাচিত হন।

সভায় অন্যান্য পরিচালকবৃন্দদের মধ্যে আসিফ জহির, আরিফা কবির, ইয়াওয়ার সাইদ, ফাহিমা মান্নানসহ ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইরতেজা আহমেদ খান ও কোম্পানি সেক্রেটারি পুলক চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

কালোটাকা সাদা করার বিষয়ে যা বললেন এনবিআর চেয়ারম্যান

Published

on

ব্যবসায়ীদের বৈধ আয়কে করের আওতায় আনতেই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া হয়েছে বলে জানালেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।

শুক্রবার (৭ জুন) বিকেলে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

বেনজীর আহমেদের অবৈধ সম্পদের ওপর ১৫ শতাংশ কর দিলে সেগুলো সাদা হয়ে যাবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বেনজীরের বিষয়টা এখন আদালত দেখছে। এখানে এমন কোনো সুযোগ নেই।

এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, কালো টাকা যারা তৈরি করেন, তারা ইকোনমিতে ব্যবহারের জন্য করেন না, এটা দেশের বাইরেই বেশি চলে যায়। ভোগ বিলাসের জন্য বেশি ব্যবহার হয়।

তিনি বলেন, এটা করা হয়েছে মূলত বিভিন্ন কারণে কিছু অপ্রত্যাশিত অর্থ থাকে, কোনো কারণে রিটার্নে দেখানো হয়নি। জমি ক্রয়-বিক্রয়ে আমাদের অজ্ঞাতেই কালো হয়ে যায়৷ এ রকম কিছু কারণে যে টাকা রিটার্নে হয়নি, সেটা বৈধ করা। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে দাবি এসেছিল, সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে দাবি এসেছিল।

Advertisement

এ সময় বাজেটে ব্যাংক ঋণ নির্ভরতার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া একটা স্ট্যান্ডার্ড প্রসিডিউর। এটা সব অর্থমন্ত্রীই করেন। আমরা এটাকে ৫ শতাংশে ধরে রাখার চেষ্টা করেছি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

সর্বজনীন পেনশনে সবাইকে যুক্ত করা হবে: অর্থমন্ত্রী

Published

on

সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রমে যুক্ত করা হবে। সেই সঙ্গে ক্যাশলেস সোসাইটি আর ডিজিটাল কর ব্যবস্থা প্রত্যাবর্তনে গুরুত্ব অব্যাহত থাকবে। বললেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

শুক্রবার (৭ জুন) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অর্থ মন্ত্রণালয় আয়োজিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনটি সঞ্চালনা করছেন অর্থ সচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার।

অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সংকোচন নীতি আরও কিছুদিন অব্যাহত থাকবে। বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণ। এ ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সংকোচন নীতি অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য শুল্ক কমানো হয়েছে।

তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি এখনো ৯ শতাংশের ঘরে রয়েছে। বৈশ্বিক কারণে মুদ্রার ওপর চাপ বাড়ায় টাকার মান কমেছে। মূল্যস্ফীতি বাড়ার জন্য এটা কারণ।

ব্যাংক ঋণ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, ক্যাশলেস সোসাইটি আর ডিজিটাল কর ব্যবস্থা প্রত্যাবর্তনে গুরুত্ব অব্যাহত থাকবে।

Advertisement

প্রশ্নপর্বে অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশে উন্নীত করার চেষ্টা করব, যেটা এখন চলতি অর্থবছরে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ হিসাবে প্রাক্কলন করা হচ্ছে। মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশে ধরে রাখার চেষ্টা করব।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত