জনদুর্ভোগ
বাংলাদেশ থেকে এবছর কতজন হজের সুযোগ পাবেন জানালো সৌদি সরকার
Published
2 years agoon
By
মেঘ হাসানচলতি বছর কোন দেশ থেকে কতজন হজে অংশ নিতে পারবেন, সেই কোটা নির্ধারণ করেছে সৌদির হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
আজ শনিবার (২৩ এপ্রিল) শনিবার সৌদি গেজেটের খবরে বলা হয়, ইন্দোনেশিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি মানুষ হজ করার সুযোগ পাবেন। ইন্দোনেশিয়া থেকে ১ লাখ ৫১ জনকে হজ করার সুযোগ দেওয়া হবে। অন্যদিকে দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তান থেকে হজ করার সুযোগ পাবেন ৮১ হাজার ১৩২ জন হজযাত্রী। তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতের ৭৯ হাজার ২৩৭ জনকে হজ করার সুযোগ পাবেন। এদিকে চতুর্থ অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ থেকে হজের সুযোগ পাবেন ৫৭ হাজার ৫৮৫ জন হজযাত্রী।
আরব দেশগুলোর মধ্যে মিসর থেকে ৩৫ হাজার ৩৭৫ জন হজ করার সুযোগ পাবেন। আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে নাইজেরিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি ৪৩ হাজার ৮ জন এবার হজ করতে পারবেন। এ ছাড়া ইরানের ৩৮ হাজার ৪৮১ ও তুরস্ক থেকে ৩৭ হাজার ৭৭০ জন হজের সুযোগ পাবেন।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৯ হাজার ৫০৪, রাশিয়া থেকে ১১ হাজার ৩১৮, চীন থেকে ৯ হাজার ১৯০ ও ইউক্রেন থেকে এবার ৯১ জনকে হজের সুযোগ দেবে সৌদি আরব।
এবার আফ্রিকার দেশ অ্যাঙ্গোলা থেকে সবচেয়ে কম মানুষ হজ করার সুযোগ পাবেন। দেশটি থেকে মাত্র ২৩ জনকে হজের অনুমতি দিয়েছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মেঘ হাসান
অন্যরা যা পড়ছেন
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
গভীর সাগরে দেখা নেই মাছের। জাল ফেললেও মিলছে না সামুদ্রিক মাছ। ফলে শূন্য ট্রলার নিয়ে সাগর থেকে ফিরছেন কক্সবাজার উপকূলের জেলেরা। তীব্র দাবদাহে সাগরে মাছ না পেয়ে তাদের উপকূলে ফিরতে হচ্ছে। আর মৎস্য ব্যবসায়ীরা লোকসানে জর্জরিত হওয়ার পাশাপাশি রাজস্ব আদায়েও ধস নেমেছে। বেকার হয়ে পড়তে পারে প্রায় ৬৫ হাজার জেলে। বেকায়দায় পড়েছেন পাঁচ শতাধিক মৎস্য ব্যবসায়ী।
শুক্রবার (৩ মে) সকালে দেখা যায় একের পর এক প্রায় মাছশূন্য সাগর থেকে উপকূলে ফিরছে। ঘাটে ভিড়লেও মেলে না মাছ উঠানামা দৃশ্য। বাঁকখালী নদীতে নোঙর করা রয়েছে সারি সারি মাছ ধরার ট্রলার। প্রতিদিন কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ৩০ থেকে ৫০ কোটি টাকার সামুদ্রিক মাছ বেচাকেনা হতো। অথচ সেখানে এখন পল্টুন অনেকটা মাছশূন্য। বেকার হয়ে সময় পার করছেন মৎস্য শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা।
ট্রলার মালিকদের দাবি, তীব্র দাবদাহের পাশাপাশি সাগরে ট্রলিং জাহাজের দৌরাত্ম্যে সাগরে মাছশূন্য হয়ে পড়ছে। কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ বলছে, মাছের আকালের কারণে মৎস্য ব্যবসায়ীরা লোকসানে জর্জরিত হওয়ায় রাজস্ব আদায়েও ধস নেমেছে।
এদিকে, তীব্র গরমের কারণে যেমন সাগরে মাছ পাওয়া যাচ্ছে না, তেমনি ট্রলিং জাহাজের কারণে সাগর মাছশূন্য হয়ে পড়ছে। যেভাবে ট্রলিং জাহাজের ব্যবহার বেড়েছে সেক্ষেত্রে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় মাছশূন্য হয়ে পড়বে সাগর, এমন আশঙ্কা করছেন ট্রলার মালিকরা। কক্সবাজারে নিবন্ধিত জেলে রয়েছে প্রায় ৬৫ হাজার। আর নিবন্ধিত নৌযান রয়েছে ৬ হাজারের মতো।
দেখা যায়, কক্সবাজারের বাঁকখালী নদীর উপকূলে নোঙর করেছে এফবি পায়েলমনি নামে একটি ট্রলার। দুশ্চিন্তার যেনো শেষ নেই ফিরে আসা মাঝি মাল্লা রমজান, শাহজান ও সাহেদের। গত এক মাসে ২ বার ১০ লাখ টাকা খরচ করে তারাসহ ২২ জেলে নিয়ে গিয়েছিলো সাগরে। কিন্তু সাগরে ধরা পড়েনি ইলিশসহ কোনো মাছ। ফলে লোকসানের কারণে ট্রলার মালিক আর সাগরে মাছ শিকারে তাদের পাঠাচ্ছেন না। এখন কীভাবে তাদের সংসার চলবে তা নিয়ে রয়েছেন দুশ্চিন্তায়।
তারা বলছেন, দুশ্চিন্তা যেন পিছুই ছাড়ছে না। সাগরে গিয়ে ১০ দিন জাল ফেলেও মাছ মেলেনি।
আরেক জেলে আনোয়ার হোসেন বলেন, পাঁচ লাখ টাকা খরচ করে সাগরে মাছ শিকারে গিয়েছি ১৫ জন জেলে। কিন্তু ১১ দিন সাগরে জাল ফেলে অল্প কিছু মাছ পেয়েছি। মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বিক্রি করে পেয়েছি মাত্র ৬০ হাজার টাকা। সেই হিসেবে ট্রলার মালিকের লোকসান প্রায় ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এখন ট্রলার মালিক আর সাগরে মাছ শিকারে পাঠাচ্ছে না। তাই বেকার হয়ে পড়েছি।
কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের সহকারী হিসাব নিয়ন্ত্রক আশীষ কুমার বৈদ্য জানান, গেল বছর এ সময় প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার মাছ বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এখন সেখানে খুবই কম টাকার মাছ বিক্রি হচ্ছে। বলতে গেলে প্রায় ৪০ শতাংশ মাছ বিক্রি হচ্ছে।
এএম/
জনদুর্ভোগ
মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার, সন্তানকে বাঁচাতে বাবার আকুতি
Published
5 days agoon
এপ্রিল ২৯, ২০২৪দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ছোট্ট শিশু কাওছার আলী। শিশুটির জন্মের সময় বাবা নুর আলম ও মা কাকলী বেগমের আনন্দের সীমা না থাকলেও বর্তমানে কাওছার দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আড়াই বছরের ফুটফুটে শিশুটির হার্টে বড় সমস্যা ধরা পড়েছে। প্রতিমুহূর্তে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার। বর্তমানে শিশুটি ইবনে সিনা পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টারে অধ্যাপক ডা. কাজী আবুল হাসানের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন।
চিকিৎসক বলেছেন, তার হার্টে পাঁচটি ছিদ্র রয়েছে। দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে তাকে বাঁচানো সম্ভব হবে না। তার চিকিৎসার জন্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু চিকিৎসার খরচ জোগাড় করতে না পেরে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন মা-বাবা।
কাওছার উলিপুর উপজেলার গুনাইগাছ ইউনিয়নের শুকদেব কুণ্ড গ্রামের নুর আলমের ছেলে। তিন সন্তানের মধ্যে সবার ছোট সে।
শিশুটির বাবা নুর আলম বলেন, আমি গরিব মানুষ। জমি বলতে চার শতক বসতভিটা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতাম। জন্মের পর থেকে কাওছার অসুস্থ। তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে রিকশাটি বিক্রি করেছি। একটি এনজিও থেকে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছি। বর্তমানে সংসারের খরচ, এনজিওর কিস্তি তার ওপর সন্তানের চিকিৎসার ব্যয় জোগাতে হিমশিম খাচ্ছি। এমনও দিন যায় না খেয়েই থাকতে হয়। আমরা না খেয়ে থাকতে পারলেও সন্তানরা তো থাকতে পারে না। তাদের মুখের দিকে তাকাতে পারি না।
এভাবে বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন নুর আলম। এমন পরিস্থিতিতে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে পরিবারটি। ছোট সন্তান কাওছারের চিকিৎসার জন্য বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন নুর আলম। কাওছারকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা-অগ্রণী ব্যাংক, উলিপুর শাখার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর- ৬২০০০২২০৮৫৬০৯, বিকাশ নম্বর-০১৮৮৯১৭৮৯৫৮।
এএম/
আজ ২৯ এপ্রিল। ১৯৯১ সালের এই দিনে কক্সবাজার জেলা’সহ দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জনপদে নেমে আসে মহা প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়। সেই ঝড়ে লন্ড ভন্ড হয়ে যায় উপকূলের কাছাকাছি শত শত বছরের গড়ে উঠা সভ্যতা। শুধু তাই নয় ওইদিন হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে নিমিষেই। সেই সাথে গৃহ পালিত পশু, মৎস্য সহায় সম্পদ সহ মাথা গুজানোর ঠাই ঠুকুও হারায় হাজার হাজার পরিবার। রাস্তাঘাট, বনজ সম্পদ সহ নানা সেক্টরে ঘটে ব্যাপক আর্থিক ক্ষয়-ক্ষতি। যা ঘুর্ণিঝড়ের পর আজ ৩১ বছর সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও ক্ষতিগ্রস্তরা পুষিয়ে উঠতে পারেনি।
১৯৯১ সালের সেই দিনের স্মৃতিতে আজো কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকার লোকজনের মাঝে নেমে আসে স্বজনহারা বেদনার শোক। চোখের পর্দায় ভেসে উঠে ওই দিনের স্মৃতি। কিন্তু সেই স্মৃতির বেদনায় উপকূলবাসী শুধু শুধুই দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে আর সেই দিনের পূর্বকার স্মৃতি আর স্বজন ও সহায় সম্পত্তি হারানোর কথা।
সেই প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে স্বজন হারানো এমনই একজন মাবিয়া খাতুন। বয়স ৭০ এর উপরে। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া মাবিয়া খাতুন এখন মৃত্যু শয্যায়। প্রায় ২ বছর ধরে অসুস্থ হয়ে চলাফেরা করতে পারেন না। পারেন না কথা বলতে। তবে ১৯৯১ সালে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে বেচে যাওয়া মাবিয়া খাতুনের ২ মেয়ে ছেনুয়ারা বেগম ও শাকেরা বেগম জানান, প্রলয়ংকারী সেই ভয়াল ঝড়ে পরিবারের ১৪ জন স্বজনকে হারিয়েছেন। সেই সঙ্গে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি, গৃহপালিত পশু সহ মূল্যবান সম্পদ। কোনো উপায়ন্তর না দেখে শহরের সমিতি পাড়া এলাকায় বসতি শুরু করে।
মাবিয়া খাতুনের মতো একই এলাকার আমেনা খাতুন (৬০)। ঘুর্ণিঝড়ে ৬ ছেলে-মেয়ে হারিয়ে এখন প্রায় নিঃস্থ। দু’মেয়ে নিয়ে কোনো রকমের সংসার তার। সেই ভয়ংকর দিনের কথা মনে পড়লেই দিশেহারা হয়ে পড়েন আমেনা খাতুন। একই অবস্থায় দিন কোনো রকম দিন পার করছেন মোতাহেরা বেগম। মোতাহেরা বেগমেরও একইভাবে ৩ সন্তান ভেসে যায় সাগরের নুনা জলে। স্বামী দুদু আলমকে নিয়ে সেই ভয়াল স্মৃতি বুকে ধারন করে বেচে আছেন এখনো।
মহেশখালী-কুতুবদিয়া সংসদীয় আসনের এমপি আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, এপ্রিল মাসটি উপকূলবাসীর জন্য বেদনাদায়ক একটি দিন। ২৯ এপ্রিল কক্সবাজার উপকূলে মৃত্যুবরণ করেছেন প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। আমি সকল শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জনাই। আশাকরি অচিরেই মহেশখালী ও কুতুবদিয়া উপকূল শতভাগ সুরক্ষিত হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সনের ২৯ এপ্রিল প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ে সর্বাধিত আঘাত হানে কক্সবাজার ও পুরো চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চলে। কক্সবাজারের কুতুবদিয়া, চকরিয়া, পেকুয়া মহেশখালী, টেকনাফ উখিয়া ও কক্সবাজার সদর। চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, সন্দ্বীপের বিস্তীর্ণ উপকুলীয় গ্রামগুলো প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ে লন্ড ভন্ড হয়ে যায়। ওইদিন উপকূলের হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে। ক্ষতি হয়েছে হাজার কোটি টাকার দীর্ঘ দিনের সঞ্চিত ও রক্ষিত সহায় সম্পত্তি সহ ঘরবাড়ী। উপকুলীয় বেল্টের ভেঁড়িবাধ ভেঙ্গে গিয়ে নেমে আসা পানি ও ধমকা হাওয়ায় সব কয়টি কাঁচা, পাকা, ঘরবাড়ী ভেঙ্গে যায়। ভেসে যায় গৃহপালিত পশু, মৎস্য ও বনজ সম্পদ। ওই দিনে পুরো কক্সবাজার সহ চট্টগ্রামে তখন নেমে আসে হাহাকার ও চরম দূর্ভিক্ষ অবস্থা। বিগত ৩১ বছরে এ অঞ্চলের লোকজনের নিরাপত্তার বিষয়টি যেমন রয়ে গেছে চরম উপেক্ষিত, তেমনি গোটা উপকূলীয় অঞ্চল এখনও রয়েছে অরক্ষিত অবস্থায়।
এএম/
জাতীয়
তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের রক্ষণাবেক্ষণসহ বেশ কয়েকটি কাজের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য আগামী ৫ থেকে ৭ মে বিমানবন্দরের এ...
আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুই ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) দুটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাতে পানির...
উত্তরায় লেক থেকে দুই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর উত্তরায় লেকের পানি থেকে দুই স্কুল শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। লেকে গোসল করতে নেমে ওই দুজন শিক্ষর্থী নিখোঁজ...
‘ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা গুরুত্বপূর্ণ ’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের স্থায়ী পর্যবেক্ষক রিয়াদ মনসুরের এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গেলো শুক্রবার ওই বৈঠকে...
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
এক শিক্ষিকা দেরি করে স্কুলে আসার দায়ে তাকে ঘুষি মেরেছেন ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ। এ ঘটনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল...
দুই জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরলো ৪ প্রাণ, আহত ১১ জন
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় ট্রাকচাপায় ইজিবাইকের দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। একইদিনে গাজীপুরের শ্রীপুরে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে দুই নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। শনিবার...
জাল দলিলে ব্যাংকের ৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
অভিনব কৌশলে একই ফ্ল্যাট একাধিক ব্যাংকে মর্টগেজ রেখে লোনের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে একটি চক্র। বিষয়টি এতদিন...
উপজেলা চেয়ারম্যানকে গুলি করার অভিযোগ নিয়ে যা জানালেন বদি
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলমকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে সাবেক সংসদ-সদস্য আব্দুর রহমান বদির বিরুদ্ধে। গেলো বৃহস্পতিবার...
বাংলাদেশে গণমাধ্যম উন্মুক্ত হয়ে আছে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশে গণমাধ্যম মুক্ত নয়, উন্মুক্ত হয়ে আছে। তাই বর্ডার লাইন টানা দরকার। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা হয়েছে। গণমাধ্যমকর্মীরা আমাদের...
মিল্টনের স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে: হারুন
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ সেসব বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ...
কলা চুরির ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২৫
তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা
সুন্দরবনের গহীনে আগুন, কাজ শুরু করতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস
নতুন করে চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
প্রেমের বিয়ের দুই মাস পর কিশোরীর আত্মহত্যা
রাত ১টার মধ্যে কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস
আবারও এক লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা
আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুই ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ
আট দফা কমার পর বাড়লো স্বর্ণের দাম
রোববার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত জানালো মন্ত্রণালয়
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- ঢাকা4 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
- অপরাধ3 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
- আন্তর্জাতিক2 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
- টুকিটাকি5 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- দেশজুড়ে3 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
- তথ্য-প্রযুক্তি1 day ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
- ঢালিউড2 days ago
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
- খুলনা6 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু