Connect with us

সিলেট

সিলেট জনসভায় ২ লাখ পানির বোতল সিসিক মেয়রের

Avatar of author

Published

on

সিলেটে-পানির-বোতল

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনি প্রচারণা শুরুর জনসভায় ২ লাখ পানির বোতল বিতরণের ব্যবস্থা করেছেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের (সিসিক) মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সিলেট সরকারি আলীয়া মাদরাসা মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এই পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। জনসভায় আসা মানুষদের হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া হবে এসব পানির বোতল। নেতাকর্মীদের যাতে পিপাসায় কষ্ট করতে না হয় সেজন্য এ ব্যবস্থা করেছেন মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

সিলেট সিটি কর্পোরেশন (সিসিক) মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, সরকারি আলীয়া মাদরাসা মাঠে প্রধানমন্ত্রীর আগমণকে কেন্দ্র করে উচ্ছ্বসিত সিলেটের মানুষ। বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আসছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। রোদের মধ্যে সমাবেশে উপস্থিত হয়ে তাদের যেনো পিপাসায় কষ্ট করতে না হয় সেজন্য পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

প্রায় পাঁচ বছর পর সিলেটে গেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বেলা ১১টা ৩৩ মিনিটে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক পৌঁছেছেন তিনি। নির্বাচনি কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রথমে হযরত শাহ জালাল (রহ.) ও শাহ পরাণ (রহ.) এর মাজার জিয়ারত করবেন। এরপর বিকালে সরকারি আলীয়া মাদরাসা মাঠে নির্বাচনি জনসভায় যোগ দেবেন তিনি।

সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার আজবাহার আলী শেখ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সিলেট আগমণ ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। নিরাপত্তায় চার হাজার একশত জন পুলিশের ফোর্স মোতায়েন আছে। এছাড়া বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা সাদা পোশাকেও দায়িত্ব পালন করছেন।

Advertisement
Advertisement

সিলেট

আকস্মিক বন্যায় প্লাবিত সিলেট, প্রস্তুত সেনাবাহিনী

Published

on

টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের চারটি উপজেলায় আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যায় প্লাবিত হয়েছে সিলেটের গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও জকিগঞ্জের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। পানিবন্দি হয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। সুরমা, কুশিয়ারা, ডাউকি, সারি ও সারিগাঙ্গ নদীর পানি পাঁচটি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উদ্ধার অভিযানে নামতে প্রস্তুতি নিয়েছে সেনাবাহিনী। বন্যায় প্লাবিত এলাকা রেকিও করেছে সেনাবাহিনীর বিশেষ টিম।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবারক হোসাইন।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, সুরমা নদী কানাইঘাটে, কুশিয়ারা অমসিদে, সারি নদী সারিঘাটে, ডাউকি জাফলংয়ে, সারিগাঙ্গ গোয়াইনঘাট বিপৎসীমার প্রায় এক মিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগিল, কোম্পানিগঞ্জের সাদাপাথর পর্যটন এলাকাও পানিতে তলিয়ে গেছে।

এ দিকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের হাওর ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া পানিতে সালুটিকর-গোয়াইনঘাট সড়ক তলিয়ে যাওয়ার কারণে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

Advertisement

এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, ‘নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেশ কয়েকটি পয়েন্টে নদীর পানি ইতিমধ্যে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করেছে।’

তবে তিনি আশা প্রকাশ করে আরও বলেন, ‘এই পানি আরেকটু বৃদ্ধি পাবে; তারপর নেমে যাবে।’

জানা যায়, গোয়াইনঘাট-রাধানগর-জাফলং সড়কের শিমুলতলা পয়েন্ট প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার হাওরাঞ্চলের বাড়িঘরের মানুষ এখন পানিবন্দি। এ ছাড়া উপজেলার রুস্তমপুর, লেংগুড়া, ডৌবাড়ি, নন্দীরগাঁও ইউনিয়ন, পূর্ব ও পশ্চিম আলীরগাঁও, পশ্চিম জাফলং ও মধ্য জাফলং বেশি প্লাবিত হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে গোয়াইনঘাটের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বন্যায় উপজেলার ৭৫ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। পর্যটন এলাকার পর্যটকবাহী নৌকা নিয়ে উদ্ধার অভিযান চলছে। উপজেলার ৫৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে অন্তত ২৫০ পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন।’

সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারি আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, ‘২০২২ সালের মে মাসে সিলেট আবহাওয়া অফিসের রেকর্ডকৃত বৃষ্টির পরিমাণ ছিল ৮৩৯ মিলিমিটার। ২০২৩ সালের মে মাসে ছিল ৩৩০ মিলিমিটার এবং ২০২৪ সালের মে মাসে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৭০৫ মিলিমিটার রেকর্ড করা হয়েছে।’

Advertisement

সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবারক হোসাইন বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতির জন্য কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি ইতোমধ্যে বৈঠক করেছে। দ্রুত উদ্ধার অভিযান চলছে। সেনাবাহিনীও ইতোমধ্যে রেকি করেছে। প্রয়োজনে তারাও উদ্ধার ও ত্রাণ বিতরণে যোগ দেবে।’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

সিলেটে বিপৎসীমার ওপরে ৫ নদীর পানি

Published

on

তলিয়ে গেছে সিলেটের নিম্নাঞ্চল। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুরমা, কুশিয়ারা, ডাউকি, সারি ও সারিগাঙ্গ নদীর পানি পাঁচটি পয়েন্টে বিপৎসীমার এক মিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকালে সুরমা নদী কানাইঘাটে, কুশিয়ারা অমসিদে, সারি নদী সারিঘাটে, ডাউকি জাফলংয়ে, সারিগাঙ্গ গোয়াইনঘাট বিপৎসীমার প্রায় এক মিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে দেখা গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগিল, কোম্পানিগঞ্জের সাদাপাথর পর্যটন এলাকাও পানিতে তলিয়ে গেছে।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের হাওর ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া পানিতে সালুটিকর-গোয়াইনঘাট সড়ক তলিয়ে যাওয়ার কারণে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

এ দিকে গোয়াইনঘাট-রাধানগর-জাফলং সড়কের শিমুলতলা পয়েন্ট প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার হাওরাঞ্চলের বাড়িঘরের মানুষ এখন পানিবন্দি। এ ছাড়া উপজেলার রুস্তমপুর, লেংগুড়া, ডৌবাড়ি, নন্দীরগাঁও ইউনিয়ন, পূর্ব ও পশ্চিম আলীরগাঁও, পশ্চিম জাফলং ও মধ্য জাফলং বেশি প্লাবিত হয়েছে।

Advertisement

পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ জানান, নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেশ কয়েকটি পয়েন্টে নদীর পানি ইতিমধ্যে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করেছে।

তবে তিনি আশা প্রকাশ করে আরও জানান, এই পানি আরেকটু বৃদ্ধি পাবে; তারপর নেমে যাবে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

বিপদসীমার ওপরে সিলেটে ৩ নদীর পানি

Published

on

সিলেট-পানি

সিলেটে বাড়ছে নদী, হাওর ও খাল-বিলের পানি। বিশেষ করে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বুধবার (২৯ মে) দুপুর ১২টায় সিলেটে প্রধান দুই নদী সুরমা ও কুশিয়ারাসহ তিন নদীর পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে গেছে। আরও কয়েকটি পয়েন্টে নদনদীর পানি বিপদসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানায়, বুধবার দুপুর ১২টায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্ট ১৩ দশমিক ৬ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১২ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার।

কুশিয়ারা নদীর পানি অমলশীদ পয়েন্টে ১৫ দশমিক ৭৭ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। কুশিয়ারার অমলশীদ এলাকায় বিপৎসীমা ১৫ দশমিক ৪০।

এ ছাড়া সারি নদীর সারিঘাট পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১২ দমশিক ৩৫ সেন্টিমিটার। এ পয়েন্টে বুধবার দুপুর ১২টায় ১২ দশমিক ৮৮ সেন্টিমিটার দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।

Advertisement

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সত্যেন্দ্র বৈদ্য গণমাধ্যমকে বলেন, উজানে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় সিলেটের নদনদীর পান বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বুধবার দুপুরে তিনটি নদীর পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে গেছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত