Connect with us

রাজশাহী

নির্বাচিত হয়ে মানুষের পাশে থাকতে চান ডলি সায়ন্তনী

Avatar of author

Published

on

পাবনায় প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় জমে উঠেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। পাবনা-২ আসনের (সুজানগর-বেড়ার আংশিক) পাঁচটি ইউনিয়নে প্রচারণায় অংশ নেন নোঙর প্রতীকের বিএনএম প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী।

রোববার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে নির্বাচনী এলাকা আমিনপুর, বাঁধের হাট, কাজের হাট সহ বিভিন্ন এলাকায় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চেয়েছেন তিনি।

বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ডলি সায়ন্তনী বলেছেন, নির্বাচিত হয়ে তিনি এই এলাকার মানুষের পাশে থাকতে চান।

এসময় তার সঙ্গে দলের নেতাকর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

Advertisement

জিএমএম/

Advertisement

রাজশাহী

ব্যাংকের ১ কোটি ২০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও ক্যাশিয়ার

Published

on

বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার চাঁপাপুর ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখা থেকে গ্রাহকের ১ কোটি ২০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও হয়েছেন ক্যাশিয়ার সুজন রহমান ও তার পরিবার।

গেলো বুধবার (২৮ মে) টাকা চুরির সত্যতা নিশ্চিত করে চাঁপাপুর ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারী নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত সুজন রহমান ওই ব্যাংকের ক্যাশিয়ার ছিলেন। ৩ হাজার ৫০০ জন গ্রাহক অনলাইন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ব্যাংকটিতে লেনদেন করে আসছিলেন। গেলো ২৩ মে  সকাল থেকেই ক্যাশিয়ার সুজন রহমান কর্মস্থলে অনুপস্থিত।

২৬ মে গ্রাহকরা টাকা তুলতে এসে দেখেন, তাদের অ্যাকাউন্টে কোনো টাকা নেই। এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হলে নুরুল ইসলাম অনলাইন অ্যাকাউন্ট চেক করে দেখেন, মাতাপুর গ্রামের ফরিদা বেগম, পালনকুড়ি গ্রামের রেহেনা, দিঘিরপাড় এলাকার এমদাদুল হক, ঝাকইড় গ্রামের আজিজার রহমান, বাহাদুরপুর গ্রামের মাহফুজা বেগমসহ ৪০ জনের অ্যাকাউন্টে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা জমা না করে আত্মসাৎ করেছেন ক্যাশিয়ার।

আদমদীঘি  থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ কুমার চক্রবর্তী জানান, মামলার মামলার আসামিরা হলেন- ব্যাংকের ক্যশিয়ার গোবিন্দপুর গ্রামের সুজন রহমান, তার বাবা এনামুল হক ও মা রুবিয়া খাতুন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল অটোরিকশার ২ যাত্রীর

Published

on

রাজশাহী,-অটোরিক্সা-দুর্ঘটনা

রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এসময় একজন আহত হয়েছেন। বুধবার (২৯ মে) বিকেলে রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার রায়পাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোপাল কুমার।

নিহতরা হলেন— অটোরিকশার যাত্রী বিষ্ণু (৬৫) ও মো. সাদ (১৪)। বিষ্ণুর বাড়ি পবা উপজেলার নবগঙ্গা এলাকায়। আর সাদের বাড়ি একই উপজেলার বালিয়া। দুর্ঘটনায় বালিয়া এলাকার মো. সাজু (৪০) নামে আরেক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

পুলিশ জানায়, বুধবার সন্ধ্যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা কমিউটার ট্রেন রাজশাহী শিরোইল স্টেশনের দিকে যাচ্ছিল। ট্রেনটি কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ করে যাত্রীবাহী একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা রেল লাইনের ওপর উঠে যায়। কমিউটার ট্রেন অটোরিকশাটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই বিষ্ণুর মৃত্যু হয়। আর বাকি আহত দুজনকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাদকেও মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি গোপাল কুমার বলেন, দুর্ঘটনার পর আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

১০টি ওয়ান শুটারগানসহ অস্ত্র কারবারি আটক

Published

on

আটক

রাজশাহীর বাঘা উপজেলা সীমান্ত এলাকা থেকে ১০টি দেশীয় ওয়ান শুটারগানসহ আব্দুর রশিদ ব্যাপারী (৩৬) নামে এক অস্ত্র কারবারিকে আটক করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৫ (র‍্যাব)। আটক আব্দুর রশিদ পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী এলাকার আইনুল ব্যাপারীর ছেলে।

বুধবার (২৯ মে) ভোরে বাঘা উপজেলার আলাইপুর নাপিতপাড়া গ্রাম থেকে তাকে আটক করে র‍্যাব-৫ এর সদর দপ্তর নেয়া হয়। সকালে র‍্যাব-৫ এর সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-৫ এর একটি দল বুধবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বাঘা উপজেলার আলাইপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই অস্ত্র কারবারিকে আটক করে। পরে ওই বসতবাড়িতে তল্লাশি চালান র‍্যাব সদস্যরা।

এ সময় বড় একটি টিনের বাক্সের ভেতর কসটেপ ও পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় ১০টি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি জানিয়েছেন তিনি পেশায় প্রাইভেট গাড়ি চালক। তবে এই পেশার আড়ালে তিনি দীর্ঘদিন থেকে সীমান্তবর্তী এলাকায় গিয়ে অস্ত্র-গুলি সংগ্রহ করেন এবং পরে সুবিধামত সময়ে রাজশাহীসহ নিজ এলাকার বিভিন্ন অস্ত্র ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রয় করে আসছিলেন। এছাড়াও অস্ত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে এলাকায় নিজ আধিপত্য বিস্তার করে মাদক ব্যবসাসহ অরাজকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে নিজের দখলে রেখেছিলেন তিনি।

র‍্যাবের ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উত্তরবঙ্গে এখন এটিই অবৈধ অস্ত্রের সবচেয়ে বড় চালান। আটককৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বাঘা থানায় হস্তান্তর করা হবে। থানায় দুপুরের মধ্যেই তার নামে অস্ত্র আইনে মামলা রুজু হবে বলেও র‍্যাবের ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত