Connect with us

বিএনপি

বিকেলে বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন

Avatar of author

Published

on

বিএনপি লোগো

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) বিকাল ৩টায় নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এটি অনুষ্ঠিত হবে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার।

সেখানে বক্তব্য দেবেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান।

এ সময় বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক রাষ্ট্রদূত নজরুল ইসলাম খান এবং বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান উপস্থিত থাকবেন।

Advertisement

বিএনপি

সত্য বললে এ দেশে রাষ্ট্রদোহিতার মামলা দেয়া হয়: মির্জা ফখরুল

Published

on

মির্জা-ফখরুল

এখন জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কথা বলা যায় না। সত্য বললে রাষ্ট্রদোহিতার মামলা দিয়ে দেয়া হয়। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

রোববার (২ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবে জিয়াউর রহমানের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, শুধু স্লোগান দিয়ে রাজনীতি করলে হবে না। জেনেশুনে রাজনীতি করতে হবে। জিয়াউর রহমানকে বুঝতে হলে তার কাজের গভীরে যেতে হবে। এখন জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কথা বলা যায় না। সত্য বললে রাষ্ট্রদোহিতার মামলা দিয়ে দেয়া হয়।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান তো নিজে রাজনীতিতে আসেননি। তাকে নিয়ে আসা হয়েছিল। ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তার নেতৃত্ব দেখে ৭৫ সালে সৈনিকেরা তাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে। মানুষ ভোট দিতে যায় না।

বিএনপির মহাসচিব দাবি করেন, আমার মার খাচ্ছি, জেলে যাচ্ছি। এখন সবাই মিলে একসঙ্গে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আবারও সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছি। মানুষ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই। এই সরকারকে পরাজিত করা সময়ের ব্যাপার।

Advertisement

মির্জা ফখরুল বলেন, আজ পত্রিকা খুললে শুধু লুটের খবর। কারা লুট করছে? যারা বড় বড় কর্তা। সংসদে ভদ্রলোক কয়জন খুঁজে পাবেন? বাংলাদেশ ব্যাংক লুট করছে। রিজার্ভের ডলার লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। শেয়ার বাজারে রথি-মহারথিরা লুট করছে। তারা এতো বড় মানুষ তাদের পাশে যাওয়া যায় না। কেউ দরবেশ, কেউ মাফিয়া, কেউ হুজুর। আজকে চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংক থেকে ১৫০ ভরি স্বর্ণ গায়েব হয়ে গেছে। কোথাও কোনো জবাবদিহিতা নেই।

ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ঋণের বোঝায় ডুবিয়ে দেয়া হচ্ছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, মাথাপিছু ঋণ এখন ১ লাখ ৫৫ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন শর্তে যে সব ঋণ নেয়া হচ্ছে, সুস্থ মানুষ ও দেশপ্রেম থাকলে এগুলো করতে পারতো না। তারা এই দেশের মানুষ না, বর্গি। লুট করে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে। যখন দেখবে ক্ষমতায় আর থাকতে পারবে না, তখন বিদেশে চলে যাবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আজ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যবহার ও বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখলে মনে হয় তারা কী যেন হয়ে গেছে। আজকে তাদের বাহিনীর প্রধান (বেনজীর আহমেদ) কোথায়? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন- তিনি নাকি বেনজীর সম্পর্কে জানেন না। রাষ্ট্র আর রাষ্ট্র নেই। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ঋণের বোঝা বইতে হবে। মাথাপিছু ঋণ এখন ১৫৫ হাজার টাকা।

তিনি বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিদেশ থেকে বিদ্যুৎ আমদানিসহ বড় বড় প্রকল্পের নামে যেসব চুক্তি করা হয়েছে। তা কোনো দেশপ্রেমিক লোক করতে পারে না। আসলে এই সরকারের লোকজন তারা তো বর্গী। সেজন্যই সমস্ত টাকা লুট করে পাচার করছে। আজকে আমাদের দেশ রক্ষা করতে হলে জিয়াউর রহমানের মতো নেতৃত্ব খুবই প্রয়োজন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি জানলে আশ্চর্য হতে হবে। তিনি দেশকে একটি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে সমৃদ্ধ বাংলাদেশে পরিণত করেছিলেন।

Advertisement

এ সময় তিনি বলেন, আমি জামায়াতের রাজনীতি সমর্থন করি না। কিন্তু তাদের যে সাংগঠনিক কাঠামো তা অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত। নিজেরা নিজেরা পড়ালেখা করে ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। সেজন্যই বলি রাজনীতির জায়গায় রাজনীতি থাকুক। আপনারা গবেষণা করুন। থিংক ট্যাংক হিসেবে কাজ করুন।

সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে ও শাহাদাতবার্ষিকী উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী মাহবুব আলমের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক ড. নূরুল আমিন বেপারী, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব কাদের গণি চৌধুরী, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর ভাই, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক সামসুল আলম সেলিম, ডা. আবু নাসের প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- পেশাজীবী নেতা অধ্যাপক ডা. গাজী মাজহারুল হক, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক, অধ্যাপক ড. আক্তার হোসেন, অধ্যাপক ড. নূরুল ইসলাম, প্রকৌশলী একেএম আসাদুজ্জামান চুন্নু, ডা. মো. মেহেদী হাসান, প্রকৌশলী শাহীন হাওলাদার, প্রকৌশলী আইয়ুব হোসেন মুকুল, অধ্যাপক ড. নাহারিন ইসলাম খান, অ্যাডভোকেট নাদিম ভুইয়া, মিসেস শামিমা রহিম, দবির উদ্দিন তুষার, ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম তারিক।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

বেনজীরকে সম্পদের পাহাড় গড়ার সুযোগ দিয়েছে এই সরকার : রিজভী

Published

on

রিজভী

দেশের মানুষকে জিম্মি করে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদকে সম্পদের পাহাড় গড়ার সুযোগ দিয়েছে এই সরকার। বলেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি আরও বলেন, বেনজীরকে সপরিবারে দেশত্যাগের সুযোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মন্ত্রীরা।

রোববার (০২ জুন) প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন রিজভী।

বিএনপি নেতা বলেন, ‘বেনজীর বিদেশে গেছেন কি না তা রহস্য ঘেরা। তিনি কোথায়, আটলান্টিকে তেলাপিয়া মাছ ধরছেন কি না স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তা ভালো বলতে পারবেন। ভারতে ক্ষমতাসীন দলের এমপি খুন হয়েছেন তাও রহস্য ঘেরা।’

রিজভী বলেন, ‘শহীদ জিয়া এমন একজন মানুষ ছিলেন তার যে সততা, রাষ্ট্র পরিচালনার দক্ষতা ছিল, তা ছিল অতুলনীয়। তিনি শুধু সাধারণ মানুষ ছিলেন না, তিনি ছিলেন বহু গুণে গুণান্বিত একজন অসাধারণ মানুষ। তিনি প্রতিহিংসার রাজনীতি করতেন না। খন্দকার মোশতাক ক্ষমতা দখল করে বঙ্গভবন থেকে মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামিয়ে দিয়েছিল, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তার ছবি বঙ্গভবনে টানিয়ে ছিলেন।’

শেখ হাসিনাকে চরম প্রতিহিংসা পরায়ন নেত্রী উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘তিনি শহীদ জিয়ার নাম বাংলাদেশ থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। নানা চক্রান্ত করে দেশি-বিদেশি যড়যন্ত্রেই জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল। বাপের ব্যর্থতা ঢাকতে শেখ হাসিনা প্রতিদিন গুম খুন অব্যাহত রেখেছেন।’

Advertisement

রিজভীর অভিযোগ, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশের মাথা ভারতের কাছে বিক্রি করে দেয়। ডামি সরকার টিকে থাকতে মোংলা পোর্ট পরিচালনার জন্য ভারতকে দিয়ে দিয়েছে। সরকার পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও ডিমের দাম দফায় দফায় বাড়িয়ে জনগণের নাভিশ্বাস তুলেছে। এই অতিরিক্ত টাকায় বিদেশি লোন পরিশোধ করছে। কারণ বিদেশি লোন নিয়ে তা লুটপাট করেছে। জনগণের সরকার নয় বলে তারা খেয়ালখুশি মতো দাম বাড়ায়। অথচ আন্তর্জাতিক বাজারে কোনো পণ্যের দাম না বাড়লেও শুধু লুটপাট ও বিদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে তাদের সিন্ডিকেট দাম বাড়ায়।’

বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমাদের ভাবতে অবাক লাগে একজন সোনা চোরাকারবারি কীভাবে এমপি হন। তারপর তিনি পাশের দেশে গিয়ে খুন হন। এখন পর্যন্ত তার লাশটিও পাওয়া যায়নি। তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়।’

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘মানুষের পকেট কেটে অনাহারে রেখে আওয়ামী লীগ ফূর্তি করতে ভালোবাসে। ১৯৭৪ সালেও মানুষকে কলাপাতা চিবিয়ে খেতে দেখেছি৷ ওরা মানুষের হাহাকার ও খাদ্য নিয়ে রসিকতা করে। খবরের কাগজে পড়ছি কোনো রকমে টিকে থাকার জন্য মা তার সন্তানকেও বিক্রি করে দিচ্ছেন।’

এ সময় প্রধান বক্তা হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভুইঁয়া।

তিনি বলেন, ‘জিয়াউর ছিলেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক ও বহু দলীয় গনতন্ত্রের প্রবর্তক। তিনি সেদিন যদি দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা না দিতেন, তাহলে এত তাড়াতাড়ি দেশ স্বাধীন হতো কি না সন্দেহ ছিল। তিনি বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে স্বনির্ভর বাংলাদেশ বানিয়েছিলেন।’

Advertisement

সেলিম ভুইঁয়া আরও বলেন, ‘শহীদ জিয়ার আদর্শকে লালন করে এ দুঃশাসনের পতন ঘটানো হবে। সরকার হটাতে সামনে যে কর্মসূচি আসবে আপনারা যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে সরকারের পতন হবে। ২০২৪ সালেই এ সরকারের পতন ঘটবে।’

উপজলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুল ওয়াদুদ মুন্সির সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আজহারুল ইসলাম শাহীনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন মেজবাহ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, মাহবুবুল ইসলাম, এমরামুজ্জান বিপ্লব, সালা উদ্দিন শিশির, শেখ শামীম, কৃষক দলের যুগ্ম সম্পাদক কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক আক্তারুজ্জামান সরকার ও সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সি, বিএনপি নেতা ইমতিয়াজ আহমেদ বকুল, যুবদল নেতা ওমর ফারুক কায়সার, জাকির হোসেন প্রমুখ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

খালেদা জিয়া একদিনে প্রধানমন্ত্রী হননি : গয়েশ্বর

Published

on

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। এই গাত্রদাহ থেকে তাকে বন্দি করে রাখা হয়েছে। আর যার নেতৃত্বে জনগণ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, হাজার মাইল দূরে থেকে সেই তারেক রহমান যদি আওয়াজ দেন তাতেই ক্ষমতাসীনদের কানের পর্দা ফেটে যায়। বললেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শনিবার (১ জুন) দুপুরে রাজধানীর দোলাইপাড়ে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও দলটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ শ্যামপুর-কদমতলী থানা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠন আয়োজিত দোয়া মাহফিল এবং খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

গয়েশ্বর বলেন, খালেদা জিয়া একদিনে প্রধানমন্ত্রী হননি। জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে খালেদা জিয়া হয়েছেন। দেশের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য জিয়া পরিবারের অবদান অপরিসীম।

আজ অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য জিয়া পরিবারকে ধ্বংস করার চেষ্টা হচ্ছে– অভিযোগ করে তিনি বলেন, তবে জনতার জিয়াকে মুছে ফেলা যাবে না। যে বিএনপির জন্ম হয়েছে দেশ ও জনগণের প্রয়োজনে, সেই বিএনপিকে নিঃশেষ করা যাবে না।

এএম/

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত