Connect with us

ক্রিকেট

বিপিএলের দশম আসরের পর্দা উঠছে শুক্রবার

Avatar of author

Published

on

বিপিএল

হাড় কাঁপানো শীতের মধ্যে মাঠে গড়াচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেটের (বিপিএল) দশম আসর।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী দিনে দুটি ম্যাচ। দুপুর আড়াইটায় প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত ঢাকা মোকাবিলা করবে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের মুখোমুখি হবে সিলেট স্ট্রাইকার্স।

দুর্দান্ত ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। তার দলে আছেন তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলামের মতো জাতীয় দলের তারকারা। বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে আছেন চতুরঙ্গ ডি সিলভা, উসমান কাদির, সাদিরা সামারাবিক্রমার মতো পরিচিত মুখ।

প্রথম ম্যাচে ঢাকার প্রতিপক্ষ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের অধিনায়ক এবার ইমরুল কায়েসের বদলে লিটন দাস। কুমিল্লা বরাবরের মতো তারকাসর্বস্ব দল গড়েছে। আছেন মোস্তাফিজুর রহমান, মঈন আলি, সুনিল নারিন, মোহাম্মদ রিজওয়ান, আন্দ্রে রাসেল, ইফতিখার আহমেদ, রশিদ খানের মতো বড় তারকারা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের নেতৃত্বে এবারও শুভাগত হোম চৌধুরী। দলে আছেন মোহাম্মদ হারিস, নাজিবুল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ হাসনাইন, কুর্তিস ক্যাম্ফারের মতো তারকা ক্রিকেটার।

Advertisement

সিলেট স্ট্রাইকার্সের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। জাদুকরী এই অধিনায়কের অধীনে খেলবেন নাজমুল হোসেন শান্ত, তানজিম হাসান সাকিব, রায়ান বার্ল, বেন কাটিং, মোহাম্মদ মিঠুন, ইয়াসির আলিরা।

মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামের পিচ কখনই ব্যাটিং সহায়ক না। সীমিত ওভারের আদর্শ পিচ বলতে যা বোঝায়, হোম অব ক্রিকেটের উইকেট তেমন নয়।

প্রায় সারাবছর স্লথ গতি, নিচু বাউন্স আর একটু-আধটু টার্ন থাকে এই পিচে। এখানে ব্যাটারদের জন্য হাত খুলে খেলা কঠিন। যে কারণে হাই স্কোরিং গেম কম হয়। বিশেষ করে অক্টোবর-নভেম্বর থেকে শুরু করে জানুয়ারি পর্যন্ত শেরে বাংলার পিচ আরও অন্যরকম থাকে।

সেই সময় বিপিএল হয় বলেই ব্যাটাররা হাত খুলে ফ্রি স্ট্রোক প্লে করতে পারেন না তেমন। তাই প্রতিবার শুরুর দিকে রান ওঠে কম। গতবারও তাই হয়েছিল। আর এবারতো প্রচণ্ড ঠান্ডা। সঙ্গে ঘন কুয়াশা ও কনকনে বাতাস।

এ ধরনের আবহাওয়াকে শেরে বাংলার উইকেটের জন্য বড় বাধা বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও বিপিএল শুরুর আগে টুর্নামেন্ট সংশ্লিষ্টরা আশার বাণী শুনিয়েছেন- এবার রান উঠবে। তবে বাস্তবে তা কতটা সত্য হবে, সংশয় থেকেই যাচ্ছে।

Advertisement
Advertisement

ক্রিকেট

‘আশা করি ভারত ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষেও জয় আসবে’

Published

on

যুক্তরাষ্ট্রের জয় নিয়ে কথা থামছেই না। পাকিস্তানের বিপক্ষে এমন কাণ্ড করে বসবে দলটি- কেইবা ভেবেছিল। টি-টোয়েন্টি যে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট পারফরম্যান্সের খেলা, সে প্রমাণ আরেকবার পাওয়া গেল। আত্মবিশ্বাসে উড়ছে স্বাগতিক দেশটি। তারা পরের দুই ম্যাচ খেলবে ভারত ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে।

পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটিতে সুপার ওভার দেখেছে দর্শকেরা। সেই চ্যালেঞ্জ উতরে গিয়ে ঠিকই জয় নিশ্চিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দলটির ফাস্ট বোলার যেন পুরো দলের চিত্রটাই জানিয়েছেন  ‘ক্রিকবাজ’ এর কাছে।

আলি বলেন, ‘দুর্দান্ত জয় দুর্দান্ত এক দল পাকিস্তানের বিপক্ষে। আমরা এই পর্যায়ে আসার জন্য লম্বা সময় ধরে অপেক্ষা করছি এবং আমরা এই সুযোগ দুই হাতে নিতে চাই। আমার মনে হয় কাজ এখনো শেষ হয়নি, যেখানে আমাদের কাজ হচ্ছে সুপার এইটে যাওয়া। এই দল বেশ আত্মবিশ্বাসী, আমরা এই জিনিসটাই ধরে রাখতে চাই। আশা করি ভারত ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষেও জয় আসবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সময়টা মধুর মতো যাচ্ছে। নিজেদের দেশে বিশ্বকাপ। যেখানে টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছে তারা। এরপর বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে কানাডাকে হারিয়ে শুভসূচনা করেছে। আগামী ১২ ও ১৪ জুন ভারত ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচে মাঠে নামবে যুক্তরাষ্ট্র।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা মানেই যেন অন্যরকম এক লড়াই!

Published

on

মন খারাপ তো দুই দলেরই। দুই দলই মুখিয়ে আছে নিজেদের ভালো দিন খোঁজার লক্ষ্য নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সময় শনিবার ভোর সাড়ে ছয়টায় ম্যাচটি শুরু হবে। এই ম্যাচ দিয়ে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাঠে নামতে যাচ্ছে টাইগাররা।

সাকিব আল হাসান সেদিন একটু রসিকতাই করলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘মায়ের দোয়া ক্রিকেট দল’ হিসেবে বাংলাদেশকে নিয়ে রসিকতা করেন যেমন সমর্থকেরা। শ্রীলঙ্কা ম্যাচের আগে অনুশীলনের সময় আড্ডা দিতে দিতে সে কথাই তুললেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার। যা নিয়ে হাসির রোল পড়েছিল উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে। তবে সাকিবের এই রসিকতার আড়ালেও কিছুটা ‘ক্লান্তি’ উঁকি দেয় বোধহয়।

বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ হলেও, শ্রীলঙ্কা খেলবে বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ। এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরেছে তারা, তার আগে প্রস্তুতি ম্যাচ হেরেছে নেদারল্যান্ডসের সাথে। আর বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশ দল সিরিজ হেরেছে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে। একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচটিতেও ভালো করেনি ভারতের বিপক্ষে, পেয়েছে হারের স্বাদ।

সবমিলিয়ে অভিযান শুরুর আগে, সেনানীদের নিয়ে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা।

বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা ম্যাচ যেন আলাদা উত্তেজনা ছড়ায় সবসময়। ‘রাইভালরি’ কথাটা যুক্ত হয়ে গেছে দুই দলের সাথে। ২০১৮ সালের নিদাহাস ট্রফির কথা স্মরণ করা যায় এখানে। যেখান থেকে ‘নাগিন ড্যান্স’ এর সাথে পরিচিত হয়ে যায় ক্রিকেট বিশ্ব। দুই দলের মাঠের সম্পর্কে নতুন করে ঘি ঢেলেছে ‘টাইম আউট’ বিতর্ক। যেখানে সবশেষ বিশ্বকাপে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের সেই ঘটনা তো সবারই জানা।

Advertisement

শেষ কয়েক বছর আলোচিত সব ঘটনা ঘটে গেছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচগুলোতে। তাই যখন দুই দল ক্রিকেটের মাঠে মুখোমুখি হয়, আগ্রহ জাগে- নতুন কিছু হতে যাচ্ছে কি না।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দুই দলের ১৬ বারের দেখায়, শ্রীলঙ্কা জিতেছে ১১ টি ম্যাচ, বাংলাদেশ ৫ টিতে। সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দুই’বারের দেখায় এক ম্যাচও জেতেনি বাংলাদেশ দল। সেই খরা কী কাটবে ২০২৪ বিশ্বকাপে এসে? পরের রাউন্ডে যেতে এমন অনেক খরাই যে কাটাতে হবে বাংলাদেশ দলকে।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ইতিহাস; ব্যর্থতা যেখানে নিত্য সঙ্গী

Published

on

বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশকে নিয়ে হিসাব কষতে গেলে, সেটা খুব সুখকর ছিল না কখনোই। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ইতিহাসও ঠিক তেমনই। এই সংস্করণের যখন থেকে শুরু, সেই ২০০৭ সালের কথা। সেবারই পরিসংখ্যান অনুযায়ী সাফল্যের হারে কিছুটা এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ।

দক্ষিণ আফ্রিকায় আয়োজিত সেই বিশ্বকাপে লাল-সবুজ বাহীনির সুযোগ ছিল সুপার এইটে খেলার। বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৬ উইকেটে হারিয়েছিল টাইগাররা। গ্রুপ পর্বের পরের ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারলেও, সুপার এইট নিশ্চিত হয়ে যায় অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুলের দলের জন্য। অবশ্য এই রাউন্ডে সুবিধা করতে পারেনি তারা। অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা- ৩ দলের কাছেই পরাজয় স্বীকার করতে হয়েছে।

অভিন্ন ফরম্যাটে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হওয়া ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বেই বিদায় নেয় বাংলাদেশ। ভারত ও আয়ারল্যান্ডের সাথে একই গ্রুপে ছিল দলটি। দুই প্রতিপক্ষের সাথেই হারের স্বাদ পেতে হয়েছে। ফলে পরের রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ হয়নি।

এর ঠিক পরের বছর ২০১০ সালে আবারও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজন হয়, যায় আয়োজক দেশ ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তান। দুই দলের কাছেই হেরে সেখান থেকেই বিদায় নেয় টিম টাইগার।

শ্রীলঙ্কার আয়োজনে ২০১২ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের সাথে এক গ্রুপে ছিল বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮ উইকেটে এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫৯ রানে হারের পর- আর কোনো সুযোগ ছিল না বাংলাদেশের জন্য।

Advertisement

নিজেদের ঘরের মাটিতে ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ। গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তান ও নেপালের বিপক্ষে জিতলেও, হংকং এর বিপক্ষে হেরে আলোচনার জন্ম দেয় মুশফিকুর রহিমের দল। সুযোগ হয়েছিল পরের রাউন্ডে যাওয়ার। যেখানে বাংলাদেশকে লড়তে হয়েছে ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। পরে প্রতিটি ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছে তারা।

ভারতে অনুষ্ঠিত ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম রাউন্ডে ওমান ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে পরাজিত হয়েছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। পরের রাউন্ডে যাওয়ার সৌভাগ্য হলেও, সেখানে বরাবরের মতোই নিউজিল্যান্ড, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তানের সাথে পেরে ওঠেনি টাইগাররা। ভারত বিশ্বকাপে ওমানের বিপক্ষে ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তামিম ইকবাল। যা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ।

বড় একটি বিরতি দিয়ে ২০২১ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যেখানে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বে খেলেছে বাংলাদেশ দল। আগের মতোই প্রথম রাউন্ডে ওমান ও পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে জয় তুলতে সক্ষম হয় তারা। অবশ্য হারতে হয়েছে স্কটল্যান্ডের সাথে।

পরের রাউন্ডে যায় বাংলাদেশ। যেখানে ৫ ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়েছিল। শ্রীলঙ্কা, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয় বাংলাদেশ। ফলে প্রথম রাউন্ডের দুই জয়, সন্তুষ্টি- নিয়েই ঘরে ফেরে দল।

কোভিড-১৯ এর কারণে ২০২০ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরে যায়। যা পরবর্তীতে ২০২২ সালে আয়োজন হবে বলে সূচি নির্ধারণ করা হয়েছিল। ফলে ২০২১ সালের পর, আবার পরের বছরই বিশ্বকাপের আয়োজন হয়। এবার আয়োজক দেশ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে অস্ট্রেলিয়া।

Advertisement

বাংলাদেশকে বাছাই পর্বের কোনো বাঁধায় পড়তে হয়নি এই বিশ্বকাপে। মূল ১২ দলের প্রথম ৮ দল হিসেবে সুপার টুয়েলভ দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করে তারা। তবে ভারত, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস, জিম্বাবুয়ে নিয়ে গড়া গ্রুপে সুবিধা করতে পারেনি বাংলাদেশ। তুলনামূলক সহজ প্রতিপক্ষ হিসেবে নেদারল্যান্ডস ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয়ী  হয় সাকিব আল হাসানের দল।

বাকি ৩ ম্যাচ পরাজিত হয়ে বিশ্বকাপ ২০২২ শেষ করে বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচে শিরোপা কাঁধে তুলে নেয় ইংল্যান্ড। যারা এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন।

বরাবরের মতোই প্রত্যাশা নিয়ে আবারও বিশ্বকাপ খেলতে নামছে বাংলাদেশ। আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যার নবম আসরে গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশ লড়বে শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস ও নেপালের বিপক্ষে। এবার বাংলাদেশের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন নাজমুল হোসেন শান্ত।

অতীত বলছে, তেমন কোনো আশা নেই। তবুও দেশ ও দেশের ক্রিকেট নিয়ে সর্বোত্র প্রত্যাশার হাওয়া বইতেই থাকে। দর্শক ও সমর্থকরাও নিশ্চয়ই সেই হাওয়ার গন্ধ টের পান।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত