Connect with us

বলিউড

থমথমে মুখে বিমানবন্দরে আমির

Avatar of author

Published

on

আমির-খান

থমথমে চোখমুখে হঠাৎই বিমানবন্দরে দেখা গেলো বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্টকে। এ অবস্থাতেও তাকে দেখে থেমে থাকেনি পাপারাজ্জির দল। আমিরকে দেখেই ক্যামেরা নিয়ে পেছনে ছুটতে থাকেন তারা। এমন সময় থেমে গেলেন অভিনেতা। চোখমুখে থমথমে ভাব। স্পষ্ট জানালেন, ‘খুব খারাপ খবর পেয়ে গুজরাটে যাচ্ছি। তাই হাসিমুখে ছবি তুলতে পারব না, দুঃখিত।’

গুজরাটের কোতাই গ্রামে থাকেন আমিরের কাছের বন্ধু মহাবীর চাঁদ। এক দুর্ঘটনায় সম্প্রতি মহাবীরের মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। এমন খবর পেয়েই কান্নায় ভেঙে পড়েন আমির। দেরি না করে বন্ধুর পাশে থাকতে উড়ে যান গুজরাটে।

সাংবাদিকদের আমির জানান, আমার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু মহাবীর, সে কচ্ছ জেলার কোতাই গ্রামের বাসিন্দা। লাগান ছবির সময়, ওর বাড়িতে প্রায় এক বছর ছিলাম। আমাদের অনেক সাহায্য করেছিলেন। এটা একটা পারিবারিক সম্পর্কের মতো হয়ে উঠেছিল। সোমবার আমি ওর পরিবারে ঘটে যাওয়া খারাপ খবরটা জানতে পারি। ওর মেয়ে এক দুর্ঘটনায় মারা গেছে। আমি এই খবর শুনে থাকতে পারিনি, তাই পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে এখানে এসেছি।

প্রসঙ্গত, আমির খান এই মুহূর্তে আগামী ছবি ‘লাহোর : ১৯৪৭’র কাজ নিয়ে ব্যস্ত। রাজকুমার সন্তোষী পরিচালিত এ ছবির কাজ শুরু হবে ফেব্রুয়ারি মাসে। যে ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের কথা রয়েছে সানি দেওলেরও।

Advertisement

বলিউড

ভারতের নাগরিকত্ব পেয়ে প্রথমবারের মতো ভোট দিলেন অক্ষয় কুমার

Published

on

ভারতে চলমান লোকসভা নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোট দিলেন বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার। জন্ম ভারতে হলেও এতদিন তিনি ছিলেন কানাডার পাসপোর্টধারী। তবে গেল বছরের ১৫ আগস্ট কানাডার পাসপোর্ট ছেড়ে ভারতের নাগরিকত্ব পান তিনি।

ভোট কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমে অক্ষয় বলেন, ‘আমি ভারতের উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে ভোট দিয়েছি এবং সকল ভোটারদের বিষয়টি মাথায় রেখে সঠিক প্রার্থীকে ভোট দেওয়া উচিত। ভোট দিতে পেরে খুব ভালো বোধ করছি।’

এ সময় মুম্বাইতে ভোট প্রদানের সংখ্যা কম হওয়া নিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছিল অক্ষয়কে। জবাবে এই অভিনেতা জানান, তিনি যখন তার পোলিং বুথে পৌঁছেছিলেন তখন বুথে প্রায় ৫০০-৬০০ লোক ছিল। তিনি আত্মবিশ্বাসী যে ভোটাররা বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসবে এবং ভোট দেবে।

এ দিন রীতিমতো লাইন দিয়ে ভোট দিতে দেখা যায় অক্ষয় কুমারকে। যা নিয়ে প্রশ্ন করেন, সেখানে উপস্থিত সংবাদমাধ্যম। একজন তারকা হয়েও তিনি কেন লাইনে দাড়িঁয়ে ভোট দিলেন? সেই প্রশ্ন করা হলে মজার ছলে জবাব আসে, ‘তাহলে কী করতাম? লাইন ভেঙে আগে চলে যেতাম?’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

নিজের তৈরি গাউনে কানের লাল গালিচায় কয়লা শ্রমিকের মেয়ে ন্যান্সি

Published

on

ঠিক যেন একটা বার্বি ডল! এক মাস ধরে নিজের হাতে ১০০০ মিটার কাপড় সেলাই করে তৈরি পোশাকে কানের লাল গালিচা মাত করেছেন ভারতীয় ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার ন্যান্সি ত্যাগী। নিজস্ব সৃজনশীলতায় ফ্যাশন বোদ্ধাদের চমকে দিলেন উত্তর প্রদেশে বেড়ে ওঠা মেয়েটি।

ন্যান্সির গাউনের রঙ ছিল বেবি পিংকের চেয়ে আরও দু-এক শেড গাঢ়। যেটিকে ব্লাশ পিংক বলা চলে। বিশাল ঘেরের এই গাউনের ওজন ২০ কেজি। বহু রাফল আর প্লিটের সমন্বয়ে এই শিয়ার জর্জেটের অফ দ্য শোল্ডার গাউনটি সম্পূর্ণ নিজের হাতেই সেলাই করেছেন ন্যান্সি। সঙ্গে ম্যাচিং গ্লাভস পরেছিলেন।

তাঁর এই অভিনব ফ্যাশন সেন্সের জন্য ন্যান্সি আলোচনার কেন্দ্রে আছেন। তাঁর মা কাজ করতেন কয়লাখনিতে। করোনার জন্য বিসর্জন দিতে হয়েছিল পড়াশুনা করার স্বপ্নকেও। দিল্লির সরোজিনী নগরের ফুটপাথে যে মেয়েটি কিনা ফ্যাশন ব্লগ করত, সেই তরুণীই এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন নিজের সেলাই করা গাউন পরে।

ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন না কিন্তু তাতে কি, কানের লাল গালিচায় যাওয়ার পথে ভাষা তাঁর অন্তরায় হয়ে ওঠেনি। ঝরঝরে হিন্দিতেই কান-এর রেড কার্পেটে কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। ভারতীয় এই ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার বলেন, ‘হাজার মিটার কাপড় থেকে নিজে হাতে গাউন তৈরি করা এবং কান-এর লাল গালিচা পর্যন্ত আসার সফর কঠিন ছিল ঠিকই, তবে প্রতিটা মুহূর্ত আমার কাছে মূল্যবান। আমার স্বপ্নপূরণ হল।’

ছেলেবেলায় মায়ের সেলাই মেশিনে পুতুলের জন্য জামা তৈরি করতেন। সেই প্রতিভার ওপর ভর করেই নায়িকাদের পোশাক সস্তায় তৈরি করে দেখানোর ভিডিও পোস্ট করতে শুরু করেন ন্যান্সি। সেখান থেকেই কান-এর রেড কার্পটে বাজিমাত করলেন এই ফ্যাশনিস্তা।

Advertisement

দিল্লির ফ্যাশন ব্লগার ন্যান্সি ত্যাগীর ইনস্টাগ্রামে প্রায় ৯ লক্ষ ফলোয়ার। তাঁর এই সাফল্যকে কুর্নিশ জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুর থেকে শুরু করে উরফি জাভেদও।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

অভিনেত্রীর মৃত্যুর এক সপ্তাহ না পেরোতেই নায়কের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

Published

on

গেল রবিবার (১২ মে) মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তেলেগু অভিনেত্রী পবিত্রা জয়রাম। অন্ধ্রপ্রদেশের মেহবুবা নগরের কাছে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। জনপ্রিয় তেলেগু টেলিভিশন ধারাবাহিক ‘ত্রিনয়নী’তে তিলোত্তমার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পবিত্রা। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গুরুতর আহত হয় স্বামী অভিনেতা চন্দ্রকান্ত।

দুর্ঘটনার সময় তিনিও গাড়িতে ছিলেন। তবে স্ত্রীর মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন এই অভিনেতা। এবার নিজেও পাড়ি জমালেন পরপারে। শুক্রবার (১৭ মে) তেলেঙ্গনার অলকাপুরে নিজের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় অভিনেতার ঝুলন্ত দেহ।

ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, প্রাথমিক তদন্তে পবিত্রার স্বামী চন্দ্রকান্ত আত্মহত্যা করেছেন বলে উঠে এসেছে। এই বিষয়ে চন্দ্রকান্তের বাবার বয়ান রেকর্ড করেছেন পুলিশ। তিনি জানিয়েছেন, বেশ কয়েকদিন ধরেই অবসাদে ভুগছিলেন চন্দ্রকান্ত।

স্ত্রী’র মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না তিনি। পবিত্রার মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হৃদয় বিদারক একটি পোস্টও শেয়ার করেছিলেন অভিনেতা। পবিত্রার মৃত্যুর পরই ছিল তার জন্মদিন। ওই দিন স্ত্রীর সঙ্গে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চন্দ্রকান্ত।

ঐ পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, ‘শুধু দুদিন অপেক্ষা করো।’ দুই দিনের অপেক্ষা কথাটার মধ্যেই এমন রহস্য লুকিয়ে থাকবে তা হয়তো কেউ ধারণা করেনি!

Advertisement

মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে নায়ক-নায়িকার মৃত্যুর খবরে শোকের আবহ তেলুগু টেলিভিশন জগতে। ‘ত্রিনয়নী’ ধারাবাহিকে একসঙ্গেই কাজ করছিলেন পবিত্রা ও চন্দ্রকান্ত। দর্শকমহলে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল এই জুটি।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত