আন্তর্জাতিক
অসুস্থ অবস্থায় সেবা করেনি সন্তানেরা,সম্পত্তি কুকুর-বিড়ালকে দিলেন মা
অসুস্থ হয়ে পড়লে কিংবা স্বাভাবিক সময়েও মা কে দেখতে আসেন না এবং সেবাযত্ন করেন না সন্তানরা। কেবল পোষা প্রাণীই মা এর কাছে থাকে। সন্তানদের আচরণে বিরক্ত হয়ে নিজের পোষ্য কুকুর ও বিড়ালের নামে তার ২৮ লাখ ডলারের সম্পত্তির পুরোটাই লিখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সন্তানদের মা লিউ।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) হংকংভিত্তিক ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক বছর আগে লিউ নামের সাংহাইয়ের ওই নারী এক উইলের মাধ্যমে তার সব অর্থ ও সম্পত্তি তিন সন্তানকে দিয়ে দেন। কিন্তু পরবর্তী নিজের এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন তিনি।
বেইজিংয়ে চীনের উইল রেজিস্ট্রেশন সেন্টারের প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা চেন কাই বলেছেন, লিউ তার সব সম্পত্তি পোষ্য কুকুরকে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। তবে দেশের আইনে এটার অনুমোদন নেই।
এদিকে কেবল উইল পরিবর্তন করেই থামেননি লিউ, একটি ভেটেরিনারি ক্লিনিককে তার কুকুর বিড়ালের উত্তরাধিকারের প্রশাসক হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে। ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ লিউয়ের কুকুর-বিড়ালের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে।
চীনের উইল রেজিস্ট্রেশন সেন্টারের পূর্ব চীন শাখার একজন প্রতিনিধি বলেছেন, লিউকে চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া তৈরির আগে তার সব অর্থ ক্লিনিকের হাতে হস্তান্তরের বিপদ সম্পর্কেও সতর্ক করে দেয়া হয়েছে।
তারা লিউকে বলেছেন, যদি সন্তানরা তার প্রতি মনোভাব পরিবর্তন করেন, তাহলে যেকোনও সময়ে তিনি আবারও উইলে পরিবর্তন আনতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, বয়স্ক এই নারীর ঘটনাটি চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন। অনেকেই তার এই ধারণার প্রতি সমর্থনও জানিয়েছেন। তবে কেউ কেউ বিরোধিতাও করেছেন।
আই/এ
আন্তর্জাতিক
থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যদের পেটাল সেনারা
থানায় প্রবেশ করে পুলিশ সদস্যদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে তিন লেফটেন্যান্ট কর্নেলসহ সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে। তাদের মারধরের কারণে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ পাঁচ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে তাদের অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। মারধরের ঘটনায় সেনা কর্মকর্তাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার(২৮ মে) ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের কুপাওয়াড়ার একটি থানায় এ চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার (৩০ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের সেনাবাহিনীর সদস্যরা অনুমতি ছাড়াই কুপাওয়াড়ার একটি থানার ভেতরে ঢুকে পুলিশ সদস্যদের বেধড়ক পেটাতে থাকে। এতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি)) পাঁচ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় সেনাবাহিনীর তিন লেফটেন্যান্ট কর্নেলসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। মামলায় সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে দাঙ্গা, হত্যাচেষ্টা এবং থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ আনা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, রাতের দিকে সেনারা থানায় প্রবেশ করছেন।তবে পুলিশ সদস্যদের মারধরের ঘটনা অস্বীকার করে দেশটির সেনাবাহিনী বলেছে, এটি একটি ছোট ঘটনা ছিল।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার(২৮ মে) সকালে কুপাওয়াড়ার একটি গ্রামে একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তের জন্য সেনাবাহিনীর এক সদস্যের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। এরই জেরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে সেনাসদস্যরা থানায় গিয়ে পুলিশ সদস্যদের বেধড়ক মারধর করেন। বিষয়টি দ্রুত পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হলে তারা দ্রুত থানায় ছুটে আসেন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এমআর/
আন্তর্জাতিক
ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লো উত্তর কোরিয়া, উষ্কানিমূলক বলছে দক্ষিণ কোরিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ায় ‘ময়লা ও মলভর্তি’ বেলুন নিক্ষেপের পর আবারও আলোচনায় এসেছে উত্তর কোরিয়া। এবার একের পর এক ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার অভিযোগ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) মার্কিন গণমাধ্যম এনবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনী বৃহস্পতিবার (৩০ মে) জাপান সাগরে একের পর এক স্বল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে।
এদিকে, এক বিবৃতিতে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনী। বিবৃতিতে বলা হয়, পিইয়ংইয়ং বৃহস্পতিবার ভোরে ৩৫০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম অন্তত ১০টি ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পূর্বাঞ্চলের উপকূলে ছোড়ে।
উত্তর কোরিয়ার এ আচরণকে উষ্কানিমূলক উল্লেখ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শিগগিরই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার কথা জানিয়েছে দেশটি।
ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার বিষয়টি জাপানও নিশ্চিত করেছে। বৃহস্পতিবার সকালে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেন, ‘জাপানের সমুদ্রসীমার বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে উত্তর কোরিয়ার ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হেনেছে। এ ধরনের উসকানিমূলক আচরণেরও নিন্দা জানান তিনি।
এর আগে, বুধবার ‘ময়লা ও মল’ ভর্তি করে দক্ষিণ কোরিয়ায় অন্তত ২৬০টি বেলুন ফেলে উত্তর কোরিয়া। এ ঘটনার পর সাধারণ মানুষকে ঘরে থাকতে সতর্ক করে দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ।
শুধু তাই নয় সাদা রঙের এসব বেলুন এবং এগুলোর সঙ্গে বেঁধে রাখা প্লাস্টিকের ব্যাগ না ধরতেও বাসিন্দাদের সতর্ক করে দেশটির সেনাবাহিনী।
এমআর//
এশিয়া
মার্কিন শিক্ষার্থীদের প্রতি ইরানের সর্বোচ্চ নেতার চিঠি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আন্দোলনরত ফিলস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীদের অবস্থান সঠিক বলে উল্ল্যেখ করে একটি চিঠি লিখেছেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি । গাজায় নির্যাতিত নারী ও শিশুদের রক্ষায় এগিয়ে আসার জন্যই এ চিঠি লিখেছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) ছাত্রদের উদ্দেশ্যে নিজের টুইটার (এক্স) একাউন্টে এ চিঠি লিখেন খামেনি।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা চিঠিতে বলেন,
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
আমি এই চিঠিটি সেই তরুণদের উদ্দেশে লিখছি যাদের জাগ্রত বিবেক তাদেরকে গাজার নির্যাতিত নারী ও শিশুদের রক্ষায় এগিয়ে আসতে উদ্বুদ্ধ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রিয় তরুণ শিক্ষার্থীরা! এটি তোমাদের প্রতি আমার সহানুভূতি এবং সংহতির বার্তা। বর্তমানে যে ইতিহাস রচিত হচ্ছে তাতে তোমরা সঠিক পক্ষে অবস্থান নিয়েছ।
তোমরা প্রতিরোধ ফ্রন্টের একটা অংশ গড়ে তুলেছ এবং দখলদার ও নির্দয় ইহুদিবাদী ইসরাইলের প্রকাশ্য সমর্থক মার্কিন সরকারের নিষ্ঠুর চাপের মধ্যে থেকেও একটা সম্মানজনক সংগ্রাম শুরু করেছ।
তোমরা যে উপলব্ধি ও অনুভূতি নিয়ে সংগ্রাম করছ ঠিক সেই উপলব্ধি ও অনুভূতি নিয়েই তোমাদের থেকে অনেক দূরবর্তী অঞ্চলে বিশাল এক প্রতিরোধ ফ্রন্ট বছরের পর বছর ধরে সংগ্রাম করছে। এই সংগ্রামের লক্ষ্য হলো- প্রকাশ্য জুলুম বন্ধ করা যা ‘জায়নবাদী’ (ইহুদিবাদী) নামক সন্ত্রাসী ও নির্দয় নেটওয়ার্ক ফিলিস্তিনি জাতির উপর বহু বছর ধরে চালিয়ে আসছে এবং তাদের দেশ দখল করার পর তাদের ওপরই চরম নির্যাতন ও নিপীড়ন চালাচ্ছে। বর্ণবাদী ইসরাইল আজ যে গণহত্যা চালাচ্ছে তা গত কয়েক দশক ধরে চলমান চরম জুলুম ও নিষ্ঠুরতারই ধারাবাহিকতা।
মুসলিম, খ্রিস্টান ও ইহুদিদের নিয়ে গঠিত একটি জাতির স্বাধীন ভূখণ্ড হলো ফিলিস্তিন এবং এর দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। বিশ্বযুদ্ধের পর জায়নবাদী নেটওয়ার্কের পুঁজিপতিরা ব্রিটিশ সরকারের সহায়তায় ধীরে ধীরে কয়েক হাজার সন্ত্রাসীকে এই ভূখণ্ডে নিয়ে আসে; তারা শহর ও গ্রামে হামলা চালিয়ে হাজার হাজার মানুষকে হত্যা অথবা তাদেরকে প্রতিবেশী দেশগুলোতে চলে যেতে বাধ্য করে। তারা সেখানকার মানুষের কাছ থেকে তাদের বাড়িঘর, বাজার ও ক্ষেত-খামার কেড়ে নেয় এবং দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ‘ইসরাইল’ নামে একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করে।
প্রথম ব্রিটিশ সাহায্যের পরে এই দখলদার সরকারের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যারা দখলদারদেরকে নিরবচ্ছিন্নভাবে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমর্থনের পাশাপাশি অস্ত্র সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে, এমনকি ক্ষমার অযোগ্য অসাবধানতার সাথে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথ খুলে দিয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে সাহায্য করে যাচ্ছে।
প্রথম দিন থেকেই জায়নবাদী ইসরাইল ফিলিস্তিনের অসহায় জনগণের বিরুদ্ধে ‘লৌহ মুষ্টি’ নীতি অবলম্বন করেছে। তারা সব ধরণের বিবেক-বিবেচনা এবং মানবীয় ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে উপেক্ষা করে দিন দিন বর্বরতা, সন্ত্রাস ও নিপীড়ন বৃদ্ধি করেছে। মার্কিন সরকার ও অন্য সহযোগীরা এই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও জুলুমের বিরুদ্ধে ন্যূনতম ভ্রুকুটিও প্রদর্শন করেনি। এখনও গাজায় চলমান ভয়াবহ অপরাধ সম্পর্কে মার্কিন সরকারের কিছু বক্তব্য অবাস্তব এবং ভণ্ডামিপূর্ণ।
এমনি এক অন্ধকারাচ্ছন্ন ও হতাশাজনক পরিবেশ থেকে প্রতিরোধ ফ্রন্টের উদ্ভব হয় এবং ইরানে ইসলামি প্রজাতন্ত্র গঠিত হওয়ার পর তা এই ফ্রন্টকে বিস্তৃত ও শক্তিশালী করে তোলে। আন্তর্জাতিক জায়নবাদের নেতারা এই মানবিক ও সাহসী প্রতিরোধকে সন্ত্রাসবাদ বলে ঘোষণা করেছে। আর এই জায়নবাদী নেতারাই আমেরিকা ও ইউরোপের বেশিরভাগ মিডিয়া কোম্পানির মালিক অথবা এসব কোম্পানিতে তাদের অর্থ ও ঘুষের প্রভাব রয়েছে। যে জাতি ইহুদিবাদী হানাদারদের অপরাধের মোকাবেলায় নিজ ভূমিতে আত্মরক্ষা করে সে কি সন্ত্রাসী?! আর এমন জাতিকে মানবিক সাহায্য দেওয়া এবং তাদের হাতকে শক্তিশালী করা কি সন্ত্রাসবাদের প্রতি সাহায্য বলে বিবেচিত হতে পারে?
বিশ্ব আধিপত্যবাদের বিদ্বেষী নেতারা সবচেয়ে মৌলিক মানবিক ধারণাগুলোকেও বিকৃত করছে। তারা এমন ভান করে যে, নিষ্ঠুর ও সন্ত্রাসী ইসরাইল আত্মরক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে; আর স্বাধীনতা, নিরাপত্তা এবং আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলা ফিলিস্তিনিরা সন্ত্রাস করছে। তাদেরকে সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে। আমি তোমাদেরকে এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে, পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে। পশ্চিম এশিয়ার সংবেদনশীল অঞ্চলের জন্য ভিন্ন রকমের ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। বিশ্বব্যাপী অনেক বিবেক জাগ্রত হয়েছে এবং সত্য প্রকাশ পাচ্ছে।প্রতিরোধ ফ্রন্ট শক্তিশালী হয়েছে এবং আরও শক্তিশালী হবে। নতুন ইতিহাস রচিত হচ্ছে।
তোমরা অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও অন্যান্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও জনগণ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছে। তোমাদের প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের সহযোগিতা ও সমর্থন একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী ঘটনা যা সরকারের পুলিশি পদক্ষেপের তীব্রতা ও চাপের মোকাবেলায় কিছুটা স্বস্তিদায়ক। আমি তোমাদের প্রতি অর্থাৎ তরুণদের প্রতি সহানুভূতি জানাই এবং তোমাদের দৃঢ়তাকে সম্মান করি। আমাদের অর্থাৎ মুসলমানদের জন্য এবং বিশ্বের সকল মানুষের জন্য কুরআনের শিক্ষা হলো সত্যের পথে অবিচল থাকা: ‘কাজেই আপনি যেভাবে আদিষ্ট হয়েছেন তাতে অবিচল থাকুন’ (সূরা হুদ, আয়াত ১১২ একাংশ)। আর মানব সম্পর্কের বিষয়ে কোরানের শিক্ষা হলো-‘অত্যাচার করো না এবং অত্যাচারিত হয়ো না’ (সূরা বাকারা, আয়াত ২৭৯ একাংশ)। এই আদেশসহ এ ধরণের আরও শত শত আদেশ রপ্ত করার পাশাপাশি সেগুলো অনুসরণের মাধ্যমে প্রতিরোধ ফ্রন্ট এগিয়ে যাচ্ছে এবং আল্লাহর ইচ্ছায় বিজয় অর্জন করবে।
আমি তোমাদেরকে কুরআনের সাথে পরিচিত হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি।
আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি
- বাংলাদেশ3 days ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
- ঢালিউড4 days ago
গোপনে রাজ-বুবলীর বিয়ে!
- বলিউড4 days ago
আব্রামের যোগাযোগ বাড়াতে করিনাকে অভিনব প্রস্তাব শাহরুখের
- জাতীয়6 days ago
পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজার আসছে নতুনরূপে
- অপরাধ6 days ago
চামড়া ছাড়িয়ে ৮০ টুকরো করা হয় এমপি আজীমের দেহ
- আবহাওয়া3 days ago
‘রেমাল’ শেষে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
- বলিউড4 days ago
কপিল শর্মা শো’তে কাজ দেওয়ার প্রলোভনে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
- বাংলাদেশ3 days ago
এমপি আজীমের মরদেহের চার কেজি মাংস উদ্ধারের দাবি