Connect with us

জাতীয়

সংসদকে অর্থবহ করুন- স্বতন্ত্র সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

Avatar of author

Published

on

দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করে সংসদকে অর্থবহ করার জন্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের (এমপি) প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় গণভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদকে অর্থবহ করুন। আপনারা সরকারের সমালোচনা করতে পারেন। তাতে আমাদের কোনো আপত্তি থাকবে না। কিন্তু আপনাদের একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে আপনাদের কাজটা হতে হবে দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য।

প্রসঙ্গত, গেলো ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২২৩টি আসন পেয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এছাড়া জাতীয় পার্টি ১১টি এবং ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে। এর বাইরে এবার ৬২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে জিতেছেন। আগামীকাল মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হতে যাচ্ছে।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের সংসদে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, সরকারি দলের বাইরে যারা থাকেন তাদের অনেক সুবিধা থাকে। যেকোনো বিলের ওপরই কথা বলার সুযোগ থাকে। এখানে অনেক প্রবীণ সংসদ সদস্য আছেন তার ওপর সরকার প্রতিবারই সংসদ নির্বাচনের পর ওরিয়েন্টেশন কোর্সও করিয়ে থাকে।

Advertisement

কাজেই এটাকে (সংসদ) অর্থবহ করা এবং গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে সবাই ভূমিকা রাখতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, চক্রান্ত আছে, চক্রান্ত চলবে। জিয়াউর রহমান, জেনারেল এরশাদ কিংবা খালেদা জিয়ার আমলে দেশ একদমই আগে বাড়েনি। ৯৬ থেকে ২০০১ আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে তখনই মানুষ প্রথম উপলব্ধি করে যে সরকার জনগণের সেবক, জনগণের জন্য কাজ করে। এখন তাঁর সরকারের লক্ষ্য যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছে তাকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করে উন্নয়নটা টেকসই করা।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই আপনারা নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে মানুষের কাছে যা যা ওয়াদা দিয়ে এসেছেন সেগুলো আপনাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু সেখানেও আপনাদের মিতব্যয়ী হতে হবে আর স্বচ্ছতা থাকতে হবে। প্রকল্প বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও যেটা আমাদের দেশের জন্য অর্থবহ সে ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। সেটাও আপনাদের মাথায় রাখতে হবে। আর সংসদে আপনারা আপনাদের ভূমিকা নেবেন। আমাদের বলার কিছু নেই। সবাই আমাদের থেকে দূরে গিয়েও আবার ফিরে এসেছেন। সেটাই হচ্ছে বড় কথা। আপনারা সংসদে বসবেন এবং আপনাদের যে দায়িত্ব সেটা পালন করবেন।

তিনি বলেন, এই নির্বাচন বানচালের আবার যে চক্রান্ত, আবার যে জ্বালাও পোড়াও এদের ওপর ভালোভাবে আপনাদের নজর রাখতে হবে। এর একটা উপযুক্ত জবাব দিতে হবে। কারণ এরা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তিতে বিশ্বাস করে না। দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ, স্বজনপ্রীতি, সন্ত্রাস, অগ্নিসন্ত্রাস এগুলোই তাদের চরিত্র। কিন্তু এই বাংলাদেশের মানুষের জীবন নিয়ে, ভাগ্য নিয়ে আর আমরা খেলতে দেবো না। এই কথাটা যেন সবার মনে থাকে। স্বাধীনতার চেতনায় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, চক্রান্ত আমাদের বিরুদ্ধে শেষ হয়ে যায়নি। কারণ বাংলাদেশ যতটা সামনের দিকে এগিয়ে যাবে, বাংলাদেশ যতটা উন্নত হবে, যারা আমাদের স্বাধীনতা বিরোধী ছিল তারা কিন্তু এটা মেনে নিতে পারে না। এ সম্পর্কে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জারের উক্তি ‘বাংলাদেশের অভ্যুদয় আমার ব্যক্তিগত পরাজয়’ কিংবা তার অপর উক্তি ‘বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে একটি তলাবিহীন ঝুড়ি হবে’ এর উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজকে আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশকে আর কেউ ‘বটমলেস বাস্কেট’ বলতে পারেনা। দেশে আমরা দারিদ্র্যের হার ৪১ ভাগ থেকে ১৮ ভাগে নামিয়ে এনেছি। আর তাদের দেশে দারিদ্র হলো ১৭ ভাগ। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল আরো দুইভাগ কমানো কিন্তু কোভিড-১৯ আসাতে আমরা থমকে গেলাম। তবে, ভবিষ্যতে এটা করতে হবে। ওদের থেকে এক শতাংশ হলেও আমাদের কমাতে হবে। আমি সকল নির্বাচিত প্রতিনিধিকেই বলছি এটা আমাদের অর্জন করতেই হবে। হত দরিদ্র ২৫ ভাগ থেকে ৫ দশমিক ৬ ভাগে নামিয়ে এনেছি ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে বাংলাদেশে কেউ হত দরিদ্র থাকবে না। এ সময় তাঁর সরকারের বিনামূল্যে গৃহহীন ভূমিহীনকে ঘর নির্মাণ করে তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দেওয়ার উল্লেখ করে তিনি কারো এলাকায় ভূমিহীন-গৃহহীন থাকলে তাঁর তালিকা দিতে বলেন যাতে সরকার তাদের পুনর্বাসন করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুর্নীতিকে আমি প্রশ্রয় দেবনা। মিলিটারি ডিক্টেটররা দীর্ঘদিন দেশ শাসন করার ফলে রন্ধ্রে রন্ধ্রে এটা ঢুকে গেছে। সেখান থেকে বের করে আনা এক কঠিন কাজ। তারপরেও ধীরে ধীরে মানুষকে বুঝিয়ে বুঝিয়ে সে জায়গায় আনতে হবে।
তাঁর সরকার দুর্নীতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে বলে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুসহ অনেকগুলো মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পেরেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। বিএনপি আমলে বিশ^ ব্যাংক বিদ্যুৎ এবং সড়কে প্রদেয় অর্থ দুর্নীতির অভিযোগে বন্ধ করেছিল কিন্তু তাদের গলায় জোর না থাকায় সততা না থাকায় তারা প্রতিবাদ করতে পারেনি। যেটা পদ্মা সেতু তৈরির সময় বিশ্ব ব্যাংকের ভুয়া দুর্নীতির অভিযোগকে তাঁর সরকার চ্যালেঞ্জ জানাতে পেরেছিল এবং কানাডার ফেডারেল কোর্টে অবশেষে প্রমাণ হয় পদ্মা সেতু প্রকল্পে কোন দুর্নীতি হয়নি, বলেন তিনি।

Advertisement

তিনি বলেন, আমার দেশের সম্মান, আমার মানুষের সম্মান, আমার জাতির সম্মান। কারণ মুক্তিযুদ্ধ করে আমরা বিজয়ী হয়েছি। সেই বিজয়ী জাতি হিসেবে আমাদের সম্মান এবং মর্যাদাটা ধরে রাখতে হবে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।

Advertisement

জাতীয়

ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীকে ইসিতে তলব

Published

on

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদের তিন প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাওয়ায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানকে তলব করে ব্যাখ্যা চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য বলা হয়েছে।

শুক্রবার (৩১ মে) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহম্মদ শাহজালালের সই করা এক চিঠিতে তাকে আগামী ২ জুন ব্যক্তিগতভাবে ইসিতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ‘আপনি ৩১ মে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়নের কোড়ালিয়া ঘাটে এবং চালতাবুনিয়া ইউনিয়নের চালতাবুনিয়া বাজারে ত্রাণ বিতরণকালে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ধাপে ৫ জুন অনুষ্ঠেয় রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মু. সাইদুজ্জামান মামুন, ভাইস চেয়ারম্যানপ্রার্থী রওশন মৃধা ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বেগম ফেরদৌসী পারভীনের পক্ষে প্রকাশ্যে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এ খবর বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।’

ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ২২ অনুসারে একজন সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে আপনার উল্লিখিত প্রচারণা বা নির্বাচনি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ আচরণবিধি লঙ্ঘন। উল্লিখিত আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে আপনাকে দোষী সাব্যস্ত করে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, সে বিষয়ে আগামী ২ জুন বিকেল ৩টায় নির্বাচন কমিশনে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, এ অবস্থায় নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে আপনাকে উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে ঐক্যের বিকল্প নেই। অনেকের মধ্যে কিছু ক্ষত থাকে। এগুলো সহ্য করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। দল হলো আমার প্রধান শক্তি। আমাদের মূল বাধা অতিক্রম করতে হলে দলকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বন্ধ হয়নি। দেশের অর্থনীতি চাপের মধ্যে আছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা প্রয়োজন। বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

শুক্রবার (৩১ মে) দুপুরে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের নিজ বাসভবনে দেলদুয়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দেলদুয়ার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের উদ্দেশে আহসান ইসলাম টিটু বলেন, সামনে বৃষ্টি, বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হবে। শেখ হাসিনার নির্দেশ মেলে চলবেন। উন্নয়ন জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়ে জনগণের দুর্ভোগ লাঘব করাই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাজ। জনগণের কাছে যেতে হবে বারবার, কিন্তু জয় জনগণের ভোটের মাধ্যমেই হয়, জনগণের রায়ে হয়। সেই রায় মেনে আমাদের রাজনীতি করতে হবে, শিক্ষা নিতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে।

টিটু আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল নির্বাচন উৎসবমুখর করার। যারা নেত্রীর কথায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে তাদের অভিনন্দন। সামনে অনেক কাজ। যারা জয়ী হয়েছে তাদের এখন দায়িত্ব উপজেলার সব ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের নিয়ে দেলদুয়ারকে একটা উন্নয়নের রোল মডেল করা। আমার তরফ থেকে সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব পাশে থাকার। পাথরাইলে আমরা একটা পৌরসভা করব। কাগজপত্র মন্ত্রীর কাছে গেছে। যত দ্রুত সম্ভব পৌরসভার ডিক্লারেশন পাব।

তিনি বলেন, নির্বাচনের সময় কেন্দ্রে ভোটার আনার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। দুর্বল জায়গাগুলো শক্তিশালী করতে হবে। আমি কোনো প্রতিহিংসা দেখতে চাই না। দলের ও দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না। মনে রাখতে হবে- আওয়ামী লীগে যারা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, শেখ হাসিনার সৈনিক, তারা বারবার পরীক্ষা দিই। পরীক্ষা দিয়ে পাস না করলেও আবার পরীক্ষা দেয়া লাগে। এই পরীক্ষার মধ্য দিয়েই যেতে হবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মালয়েশিয়া প্রবাসের জন্য বিমানের বিশেষ ফ্লাইট

Published

on

মালয়েশিয়া প্রবাসী কর্মীদের কথা বিবেচনা করে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। ফ্লাইটে মোট ২৭১ জন যাত্রী পরিবহন করা হবে।

শুক্রবার (৩১ মে) সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে ফ্লাইটটি ঢাকা ত্যাগ করবে।

বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করে বিমানের ব্যবস্থাপক জনসংযোগ মো. আল মাসুদ খান জানিয়েছেন, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে আজ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে একটি বিশেষ অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, ফ্লাইটের যাত্রীদের নামের তালিকা, পাসপোর্ট নম্বরসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিমানের মতিঝিল বিক্রয় অফিসে প্রদান করবে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ (বায়রা)। তালিকা অনুযায়ী নগদ টাকায় ফ্লাইটের টিকিট ক্রয় করতে পারবেন প্রবাসীরা। বিশেষ অতিরিক্ত ফ্লাইটের ভাড়া জনপ্রতি ৭৩ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

জানা গেছে, মালয়েশিয়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩১ মে’র মধ্যে অনুমোদিত কর্মীদের দেশটিতে প্রবেশ করতে হবে। এ জন্য দ্রুত কর্মীদের মালয়েশিয়া পাঠাতে বিমান বাংলাদেশের বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। ১ জুন থেকে কোনো বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত