Connect with us

ফুটবল

হিলালের বিপক্ষে হারলো মেসি-সুয়ারেজের মায়ামি

Avatar of author

Published

on

চোখে মুখে যেন রাজ্যের অন্ধকার নেমে এসেছে লিওনেল মেসি, লুইস সুয়ারেজের উপর। ক্ষণে ক্ষণে হারিয়েছেন মেজাজ, হয়েছেন উত্তেজিত। মেসিকে এমন ভারাক্রান্ত হয়ত অনেকদিনই দেখেননি তার সমর্থকরা। প্রীতি ম্যাচে হেরে আর্জেন্টাইন অধিনায়কের এমন মন খারাপ।

কারণ হিসেবে অনুমেয়ভাবে বলা যেতেও পারে সম্প্রতি সৌদি প্রো লিগ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগ। এই দুটি লিগের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের বিতর্ক মেসির মনেও হয়তো উঁকি দিয়েছে! সেই সঙ্গে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রশ্চিয়ানো রোনালদোর আইকনিক সেলিব্রেশন মুষড়ে দেয় মেসিকে।

প্রাক-মৌসুম প্রীতি ম্যাচ খেলতে মেসি-সুয়ারেজের ইন্টার মায়ামি এসেছে সৌদি আরবে। যেখানে প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে নেইমারের ক্লাব আল হিলালের বিপক্ষে।

যদিও চোটের কারণে মাঠে থাকতে পারেননি নেইমার। ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড খেললে অন্তত আরও একবার বার্সার ‘ত্রিরত্ন’কে এক সাথে মাঠে দেখা যেত। তবে কিংডম অ্যারেনায় আসা দর্শকদের পয়সা উশুল ঠিকই হয়েছে। ৭ গোলের রোমাঞ্চ তো আর হরহামেশাই দেখা মেলেনা। মেসি-সুয়ারেজকে হারতে দেখাও তো মনে রাখার মতো অভিজ্ঞতাই।

খেলা শুরুর মাত্র ১৩ মিনিটেই মিত্রোভিচ ও আল হামদানের করা দুই গোলে এগিয়ে যায় আল হিলাল। এরপর মায়ামির ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় প্রথম সাফল্য আসে সুয়ারেজের পা থেকে। ৩৪ মিনিটে দলীয় আক্রমণ থেকে মায়ামির হয়ে প্রথমবার বল জালে পাঠান এই উরুগুয়েন ফরোয়ার্ড।

Advertisement

তবে ব্যবধান কমিয়েও হতাশা নিয়েই প্রথমার্ধ শেষে মাঠ ছেড়তে হয়েছে মেসি-সুয়ারেজকে। কারণ ৪৪ মিনিটে আল হিলালের ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড মিচেলের গোলে স্কোর লাইন দাঁড়ায় ৩-১ ব্যবধানে।
বিরতির পর ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়ায় মায়ামি। ৫৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ২০২৪ সালের প্রথম গোল তুলে নেন মেসি। তার এক মিনিট পরই রুইজের গোলে সমতায় ফেরে মায়ামি।

রোমাঞ্চকর ম্যাচটি যখন ড্রয়ের দিকে এগোচ্ছিল তখনই মেসির মন আবারও খারাপ করে দেন আরেক ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ম্যালকম। আটাশি মিনিটে তার করা গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আল হিলাল।

Advertisement

ফুটবল

লিগের শেষ ম্যাচে পিএসজির স্কোয়াডে নেই এমবাপ্পে

Published

on

মেসের বিপক্ষে মৌসুমের শেষ লিগ ম্যাচ খেলবে পিএসজি। এই ম্যাচ দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে লিগ আঁ বিদায় জানানোর কথা ছিলো কিলিয়ান এমবাপ্পের।

কিন্তু আজ রাতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ম্যাচটিতে প্যারিসের ক্লাবটির স্কোয়াডেই রাখা হয়নি তাকে।  ফলে তুলুজের বিপক্ষের ম্যাচটি ফরাসি তারকার শেষ ম্যাচ হয়ে থাকল। যে ম্যাচটি ৩-১ গোলে হারে পিএসজি।

Advertisement

পিএসজির হয়ে সাত মৌসুম খেলেছেন এমবাপ্পে। এই সময়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩০৭ ম্যাচে করেছেন ২৫৬ গোল।  ক্লাবটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোল স্কোরার দলের সবশেষ ম্যাচে নিসের বিপক্ষেও খেলতে পারেননি। তখন জানানো হয়েছিল, হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে ভুগছেন এমবাপ্পে।

স্কোয়াড থেকে অবশ্য শুধু এমবাপ্পেই নন, বাদ পড়েছেন উসমান দেম্বেলে ও ফ্যাবিয়ান রুইজও। আগামী শনিবার ফ্রেঞ্চ কাপের ফাইনালে পিএসজির প্রতিপক্ষ লিলে। শিরোপা লড়াইয়ে সেই ম্যাচে এমবাপ্পেকে শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে কি না, সেটাই দেখার অপেক্ষা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

বক্সিং ম্যাচ দেখতে গিয়ে দেখা নেইমার ও রোনালদোর

Published

on

সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত একটি বক্সিং ম্যাচ দেখতে এসেছিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ও নেইমার জুনিয়র। আর সেখানে দেখা হয় ফুটবল বিশ্বের এই দুই জনপ্রিয় তারকার।

দুজনের মধ্যে সাক্ষাতের সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

পর্তুগিজ তারকা তার বড় ছেলে রোনালদো জুনিয়রকে নিয়ে এসেছিলেন বক্সিং ম্যাচটি দেখতে। আর নেইমার এসেছিলেন তার বান্ধবী ব্রুনা বিয়ানকার্দিকে নিয়ে।

সাক্ষাতের পর দুজনই পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলছিলেন। স্পষ্ট বুঝা না গেলেও, মনে হচ্ছিলো রোনালদো নেইমারের ইনজুরি সম্পর্কে খোঁজ নিচ্ছিলেন।

ইনজুরির কারণে গেলো বছরের অক্টোবর থেকেই মাঠের বাইরে আছেন নেইমার। আগামী মৌসুমের শুরুতেই মাঠে ফেরার কথা এই ব্রাজিলিয়ান তারকার।

Advertisement

নেইমার ও রোনালদো এক সময় লা লিগায় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদে খেলেছেন। সেখানে অসংখ্যবার মাঠে মুখোমুখিও হয়েছেন তারা।

এখন দুজনে খেলছেন সৌদি লীগের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব আল হিলাল ও আল নাসরে। তবে ইনজুরিতে থাকায় রোনালদোর আল নাসরের বিপক্ষে এখনো মাঠে নামা হয়নি আল হিলালের হয়ে খেলা নেইমার জুনিয়রের।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

মেসি ফেরার দিনে মায়ামির জয়

Published

on

ফ্লোরিডা ডার্বিতে অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ছিলেন না লিওনেল মেসি। সেই ম্যাচ জিততেও পারেনি ইন্টার মায়ামি।  ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আবার মাঠে ফিরলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। আর ইন্টার মায়ামি জয় পেলো ১–০ গোলে।

রোববার বাংলাদেশ সময় সকালে ম্যাচের বেশির ভাগ সময় ইন্টার মায়ামি দাপট দেখালেও নির্ধারিত সময় পর্যন্ত পায়নি গোলের দেখা। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ম্যাচটা হয়তো গোলশূন্য ড্রয়েই শেষ হবে।

তবে যোগ করা সময়ের চতুর্থ মিনিটে সের্হিও বুসকেতসের দারুণভাবে বাড়ানো বলকে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুর্দান্ত ভলিতে গোল করেন কাম্পানা।

এই জয়ে ১৫ ম্যাচ শেষে ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষেই থাকল মায়ামি। ১৫ ম্যাচে ৯ জয় ৪ ড্র ও ২ হারে মায়ামির পয়েন্ট এখন ৩১।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত