আইন-বিচার
মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর
![জামিন](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/02/fakrul.jpg)
গেলো বছর প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে হামলা ও ভাঙচুর চালানোর ঘটনায় রমনা মডেল থানায় করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরি শুনানি শেষে তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
এর আগে, বুধবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আহমেদের আদালতে এ জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ। এ মামলার নথি মহানগরে সিআরমিস শুনানির জন্য রয়েছে। তাই বিচারক মামলার নথিপ্রাপ্তি সাপেক্ষে এ বিষয় শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে আদেশ দেন। আজ মামলার নথি মহানগর থেকে আসলে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ ঘিরে হামলা, ভাঙচুর, সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা হয়। এর মধ্যে পল্টন থানায় আটটি ও রমনা মডেল থানায় তিনটি। বর্তমানে তিনি কারাগারে। তবে এই ১১ মামলার মধ্যে ১০টিতেই তার জামিন মঞ্জুর করেন বিচারিক আদালত। শুধু প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় জামিন আবেদন খারিজ করেন হাইকোর্ট।
গেলো ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে মির্জা ফখরুলকে আটক করে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় ওইদিনই গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করে। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালত ফখরুলকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এ মামলায় গেলো ২২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর জামিন চেয়ে গেলো ৩ ডিসেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি। আবেদনের শুনানি নিয়ে ৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট জামিন প্রশ্নে রুল দেন। এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় গেলো ১০ জানুয়ারি হাইকোর্ট জামিন প্রশ্নে রুল খারিজ করলে জামিনের পথ রুদ্ধ হয়ে যায় বিএনপির এ নেতার। রুল খারিজের রায়ে ওইদিন আদালত বলেন, অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে এ মুহূর্তে (ফখরুলকে) জামিন দেয়া হলে তদন্ত বাধাগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যে কারণে এ মুহূর্তে তাকে জামিন দেয়া সমীচীন হবে না। তাই রুল খারিজ করা হলো। এর আগে গেলো ১৮ ডিসেম্বর পল্টন মডেল থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর জামিন নামঞ্জুর করে ফখরুলকে কারাগারে পাঠানো হয়।
২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে গাছের ডাল ভেঙে ও হাতের লাঠি দিয়ে নামফলক, গেটে হামলা চালানো হয়। আসামিরা ভেতরে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এ ঘটনায় মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির ৫৯ নেতার বিরুদ্ধে রমনা থানায় একটি মামলা করা হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গেলো ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে গাছের ডাল ভেঙে ও হাতের লাঠি দিয়ে নামফলক, গেটে হামলা চালানো হয়। আসামিরা ভেতরে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এ ঘটনায় মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির ৫৯ নেতার বিরুদ্ধে রমনা থানায় একটি মামলা করা হয়।
ফখরুল-খসরু ছাড়াও এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লা বুলু, আব্দুল আওয়াল মিন্টু, আহমেদ খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবদিন ফারুক, নিতাই রায় চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ভিপি জয়নাল, মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ হালিম ডোনার ও সদস্যসচিব আমিনুল হক।
আইন-বিচার
আদালতে যা বললেন পার্থ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-289.jpg)
রাজনীতি বাঁচলে দেশ বাঁচবে। রাতারাতি একটা দেশ পরিবর্তন হয় না। দেশের চলমান রাজনীতির পরিস্থিতির কারণে একটা জেনারেশন রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন, যেটা কাম্য নয়। বললেছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) বিকেল ৩টায় আন্দালিব রহমান পার্থ ও ব্যবসায়ী রেজাউল হাসনাত ডেভিডকে আদালতে হাজির করে ডিবি পুলিশ। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু সাইদ মিয়া মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাদের দশ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।
অপরদিকে আসামি পক্ষে রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন আইনজীবীরা। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পার্থের পক্ষে ব্যারিস্টার আলী বাশার রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন।
ব্যারিস্টার আলী বাশার বলেন, এই যে ৪/৫ দিন নাশকতা হয়েছে কিছু পলিটিক্যাল পার্টির নাম চলে এসেছে। দেখার বিষয় তার নাম আসে কি না। ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় থেকে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই। তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই। পপুলার ম্যান, এজন্য তাকে ভিকটিমাইজড করা হয়েছে। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িত না। রিমান্ড নামঞ্জুর করে সম্মানের সঙ্গে তাকে জামিন দেয়া হোক। তিনি বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে জড়িত না। এরপর তার আইনজীবী আদালতকে জানান, পার্থ কিছু বলতে চান। এরপর আদালত তার বক্তব্য শোনেন।
পার্থ আদালতকে বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, রাজনৈতিক জীবনে অল্প সময়ে আল্লাহর রহমতে অনেক মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছেন । যারা পজিটিভ রাজনীতি করে, তাদের দেখে যেন আরও দশটা ছেলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসে এটাই চাওয়া। সবাই চায় দেশে আইনের শাসন হোক। রাজনীতি বাঁচলে দেশ বাঁচবে। রাতারাতি একটা দেশ পরিবর্তন হয় না। দেশের চলমান রাজনীতির পরিস্থিতির কারণে একটা জেনারেশন রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন যেটা মোটেও কাম্য নয়। এখন একমাত্র আল্লাহর ওপরই ভরসা।
এদিকে আদেশের আগে বিচারক বলেন, এ মামলায় এজাহারে কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি। তবে সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত। এখানে ফৌজদারি অপরাধ সংগঠিত হয়েছে এটা সত্য। মামলায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে ও দণ্ডবিধির পৃথক ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে যেগুলো জামিন অযোগ্য। রিমান্ড বলতে সবাই যা বুঝে আমরা কিন্তু সেটা বুঝাই না। রিমান্ড হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ, এটা মামলার তদন্ত কাজের অংশ। রিমান্ডের বিষয়ে মহামান্য আপিল বিভাগের দিক নির্দেশনা সুস্পষ্ট বর্ণনা করা আছে। এরপর সার্বিক বিবেচনায় মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।
জেডএস/এএম/
আইন-বিচার
৫ দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার পার্থ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-285.jpg)
রাজধানীর সেতু ভবনে হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এ বিষয়ে এক আবেদনের শুনানি করে আদালত এ আদেশ দেন। এদিন আদালতে তাকে হাজির করে পুলিশ। পরে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার চেয়ে আন্দোলনে নামে সারাদেশের শিক্ষার্থীরা। এ আন্দোলনের ভেতরে ঢুকে দুষ্কৃতকারীরা হামলা চালায় সরকারি বিভিন্ন অফিসে। হমলা হয় সেতু ভবনেও। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আসামি করা হয় ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থসহ অনেককে।
এএম/
আইন-বিচার
কারফিউ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি
![সুপ্রিম-কোর্ট-আইনজীবী-সমিতি](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/সুপ্রিম-কোর্ট-আইনজীবী-সমিতি.jpg)
দেশে চলমান কারফিউ প্রত্যাহার, ইন্টারনেট চালু এবং মানুষের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট বারের অডিটোরিয়ামে আইনজীবী সমিতির ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, তদন্ত শুরুর করার আগেই পাইকারি হারে বিরোধী নেতাকর্মীদের সরকার গ্রেপ্তার শুরু করেছে। তদন্ত ছাড়াই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের নাম উল্লেখ করে বক্তব্য দিচ্ছেন। এটা আইনের শাসনের পরিপন্থী। এটা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
তিনি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীমসহ সব আইনজীবীর মুক্তির দাবি জানান।
সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি বলেন, ভিডিও ফুটেজে স্পষ্টভাবেই দেখা গেছে যে, পুলিশ খুব কাছ থেকে নিরস্ত্র আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যা করেছে, কিন্তু পুলিশ বাদী হয়ে রংপুরের তাজহাট থানায় যে মামলা দায়ের করেছে সেখানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীসহ বিরোধী নেতাকর্মীদের দায়ী করে অভিযুক্ত করা হয়েছে। অনতিবিলম্বে যে সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ সকল হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেফতার করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সকল ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়াকে অনুরোধ করবো আপনারা সত্য সংবাদ তুলে ধরুন এবং এটা আপনাদের জাতীয় দায়িত্ব। কোনো প্রকার একপেশে সংবাদ পরিবেশন করবেন না। সরকারের নিকট দেশের চলমান কারফিউ প্রত্যাহার এবং বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়াগুলো চালু করা এবং মানুষের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করার জোর দাবি জানাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দ ফজলে ইলাহী অভি, ফাতেমা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।
এদিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ব্যানারে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবী নেতাদের সংবাদ সম্মেলনের পূর্বে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এদিকে, একইদিন বারের সম্পাদক শাহ মঞ্জরুল হক বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে বিএনপি-জামায়াত ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছে। কিন্তু সেই পরিকল্পনা তারা বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
এ সময় বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক সিনিয়র আইনজীবী ইউসুফ হুমায়ুন বলেন, এ দেশের বিরুদ্ধে আমেরিকা সব সময় লেগে আছে। তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করেছে। এখনও করছে।
এসি//
- অপরাধ3 days ago
বিএনপি-জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার হলেন
- জাতীয়8 hours ago
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
- জাতীয়1 day ago
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- জাতীয়2 days ago
পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার টাকার ঘোষণা ছিলো: ডিবিপ্রধান
- জাতীয়2 days ago
ছাত্র আন্দোলনের নামে শিবির-ছাত্রদল তাণ্ডব চালিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- ক্যাম্পাস14 hours ago
সেই আবু সাঈদের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলো বেরোবি
- জাতীয়23 hours ago
ঢাকাসহ ৪ জেলায় শুক্র ও শনিবার কারফিউ থাকবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- জাতীয়20 hours ago
শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী