Connect with us

তথ্য-প্রযুক্তি

হোয়াটসঅ্যাপে এবার চ্যাটলক করার সুবিধা!

Avatar of author

Published

on

চ্যাটলক

জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ এবার নিয়ে আসছে নতুন ফিচার। এতদিন ফোনে চ্যাট লকের সুবিধা থাকলেও তা হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে ছিল না। এবার ওয়েবে এ ফিচার যুক্ত করার জন্য প্রতিষ্ঠানটি কাজ করছে বলে জানা গেছে।

হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব অনেকেই ব্যবহার করেন। বিশেষ করে অফিসের কাজে। যারা অফিসে বসে কাজ করেন, তাদের হাতে চ্যাট লক করার ক্ষমতা থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

এর আগে ফোনের মতো চ্যাট লকের সুবিধা পাওয়া বহুদিনের চাওয়া ছিল হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ব্যবহারকারীদের। অত্যন্ত দরকারি এ সুবিধা না দেয়ায় প্রতিষ্ঠানটির ওপর ক্ষোভও ছিল ব্যবহারকারীদের। নতুন ফিচার নিয়ে কাজ করার খবরে এবার হোয়াটসঅ্যাপ ইউজারদের সেই ক্ষোভ আর থাকছে না। অনেকটা স্বস্তি পাচ্ছেন তারা।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এ ফিচার নিয়ে কাজ চলছে, এটি এখনো রয়েছে ডেভেলপমেন্টের পর্যায়ে। ফলে, কবে নাগাদ হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে ব্যবহারকারীরা এটি অ্যাক্সেস করতে পারবেন, তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়।

ওয়েবেটাইনফোর এক রিপোর্টে বলা হয়, হোয়াটসঅ্যাপ (বিটা) সংস্করণ ২.২৪০৩.৩.০-এর নতুন আপডেট উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য স্টিকার কনভার্টার টুল নামে নতুন এক ফিচার চালু করেছে। নতুন ফিচার ব্যবহারকারীদের সহজেই ছবিগুলোকে স্টিকারে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে।

Advertisement

ফিচারটি কিছু বিটা পরীক্ষকদের জন্য উপলব্ধ যারা মাইক্রোসফ্ট স্টোরে প্রকাশিত উইন্ডোজ আপডেটের জন্য সর্বশেষ হোয়াটসঅ্যাপ ইনস্টল করেছেন। বাকি ব্যবহারকারীর জন্য আপডেটটি আগামী দিনে মাইক্রোসফট স্টোরে চালু করা হবে।

এই ফিচার সরাসরি উইন্ডোজ অ্যাপের মধ্যে ছবি থেকে স্টিকার তৈরি করে ইউজারের সময় এবং শ্রম বাঁচাতে সাহায্য করবে।

Advertisement

তথ্য-প্রযুক্তি

অবৈধ দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বন্ধের কার্যক্রম শুরু

Published

on

অবৈধভাবে দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল প্রদর্শন ও লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা বন্ধে কার্যক্রম শুরু করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

গেলো ২ এপ্রিল তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের সভাপতিত্বে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাথে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সংক্রান্ত দশটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

এ সিদ্ধান্তগুলো হলো- ১) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর অধীনে অনুমোদিত সেবা প্রদানকারীগণই সরকার কর্তৃক অনুমোদিত দেশি ও বিদেশি চ্যানেলসমূহ গ্রাহকের নিকট বিতরণ করতে পারবে ২) ক্লিনফিড ছাড়া বিদেশি চ্যানেল কিংবা অননুমোদিত কোনো চ্যানেল ডাউনলিংক, সম্প্রচার, সঞ্চালন বা বিতরণ করা যাবে না ৩) সেট-টপ বক্স অবৈধভাবে আমদানি ও বাজারজাত করা যাবে না ৪) টিভি চ্যানেল স্ট্রিমিং এর অ্যাপসসমূহ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করে প্রচারণা করা কিংবা এ ধরণের অ্যাপস সেট-টপ-বক্সে ইনস্টল করে বিক্রি করা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। এর বিরুদ্ধে বিটিআরসি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ৫) বাংলাদেশের নিরাপত্তার স্বার্থে, সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির স্বার্থে, বিদেশে অর্থ পাচার রোধে এবং দেশের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে যেকোনো অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় প্রচলিত আইন ও বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ৬) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(১) ধারা অনুযায়ী, কোনো ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী নির্ধারিত আবেদনপত্রের ভিত্তিতে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতিত অন্য কোন চ্যানেল বাংলাদেশে ডাউনলিংক, বিপণন, সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না। এছাড়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় হতে বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ক্লিনফিড সম্প্রচারের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেছে বিধায় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ক্লিনফিড ব্যতিত বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না ৭) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(২) ধারা অনুযায়ী, কোন ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী সরকার অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতিত নিজস্ব কোন অনুষ্ঠান যথা: ভিডিও, ভিসিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা অন্য কোন উপায়ে কোন চ্যানেল বাংলাদেশে বিপণন, সঞ্চালন ও সম্প্রচার করতে পারবে না। আইন অমান্য করে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দেশি বা বিদেশি টিভি চ্যানেলের ফিড বা নিজস্ব কোনো চ্যানেল সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না ৮) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৪(১) ধারা অনুযায়ী, লাইসেন্সপ্রাপ্ত না হয়ে কোন ব্যক্তি, ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী হিসাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। তাই লাইসেন্সধারী ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারীগণ ব্যতিত অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান টিভি চ্যানেল বা অনুষ্ঠান সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না ৯) অনুমোদিত ডিস্ট্রিবিউটরগণ এই সিদ্ধান্তসমূহ তাদের বিদেশি টিভি চ্যানেল সম্প্রচারকারীদের লিখিতভাবে অবহিত করবে এবং ১০) আইন/নীতিমালা বহির্ভূত, অবৈধ বা অননুমোদিতভাবে সম্প্রচার কাজে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নে গেলো বৃহস্পতিবার (২ মে) সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের চিঠি দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

টিআর/

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

এক দশকের মধ্যে বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন

Published

on

স্মার্ট-ফোন

বর্তমানে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যেই  নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাবে জরুরি এ ডিভাইসটি। তখন এটি আর মানুষের হাতে হাতে দেখা যাবে না। কথাটা শুনে অদ্ভুত একটা মানসিক ধাক্কা লাগলেও সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন মেটার শীর্ষ এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন।

তিনি বলেন, শেষপর্যন্ত আমরা যেটা চাই, সেটা হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাসিস্ট্যান্ট। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করবে। আর সেই কারণেই আমাদের পকেটে থাকে স্মার্টফোন । কিন্তু আজ থেকে ১০ বা ১৫ বছরের মধ্যেই আমাদের আর স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে না। তখন এসে যাবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাসেস।

বিজ্ঞানী লেকুনের দাবি, ওই বিশেষ ধরনের চশমা আর ব্রেসলেটই সব কাজ করে দেবে। কল্পবাস্তবের জগতে চলাফেরা করতে কোনো সমস্যাই হবে না। ফলে স্মার্টফোনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে।

লেকুনই প্রথম এমন বললেন তা নয়। এর আগে নোকিয়ার সিইও পেক্কা লান্ডমার্ক ২০২২ সালেই বলেছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই স্মার্টফোন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। বরং শরীরেই বসানো থাকবে নানা যন্ত্র!

উল্লেখ্য, বছরের শুরুতেই ‘অসাধ্য সাধন’ করেছে ধনকুবের এলন মাস্কের সংস্থা নিউরালিঙ্ক। মানব মস্তিষ্কে বসানো হয়েছে একটি ‘ব্রেন ইন্টারফেস’ অর্থাৎ চিপ। যা মানব মস্তিষ্কের সাথে কম্পিউটারের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারে। সেই ব্যক্তি তার মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে অর্থাৎ ‘টেলিপ্যাথি’র মাধ্যমে ভিডিও গেম বা অনলাইন দাবা খেলতে পারছেন! নিত্যনতুন উদ্ভাবনে আগের সবকিছুকেই টেক্কা দিচ্ছে এই ‘ব্রেন ইন্টারফেস’। ফলে স্মার্টফোনের অবলুপ্তি সংক্রান্ত এমন ভবিষ্যদ্বাণীকে উড়িয়ে দিতে পারছে না কেউ।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

তথ্য-প্রযুক্তি

গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি

Published

on

গ্রাহকদের দাবি ও তোপের মুখে পড়ে সব ধরনের রিচার্জের মেয়াদ বাড়িয়েছে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটর সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন।

গেলো বৃহস্পতিবার (২ মে) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এখন থেকে গ্রামীণফোনের ২০ থেকে ৪৯ টাকা রিচার্জের ক্ষেত্রে মেয়াদ ৩৫ দিন হবে, যা আগে ছিল ১৫ দিন। পাশাপাশি ৫০ থেকে ১৪৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৪৫ দিন এবং ১৫০ থেকে ২৯৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৪৫ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬৫ দিন। আর ২৯৯ টাকার বেশি অঙ্কের রিচার্জের ক্ষেত্রে মেয়াদ হবে ৩৯৫ দিন।

এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটির চিফ মার্কেটিং অফিসার মোহাম্মদ সাজ্জাদ হাসিব বলেন, গ্রামীণফোনের সব কার্যক্রমের মূলে রয়েছেন গ্রাহকরা। তাদের চাহিদা পূরণ করার জন্য নিয়মিত সহজ ও সুবিধাজনক অফার দেয়ার চেষ্টা করছে গ্রামীণফোন।

এর আগে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছিল, ২৯ টাকা পর্যন্ত রিচার্জে মেয়াদ ১০ দিন, ৩০ থেকে ৪৯ টাকা পর্যন্ত রিচার্জে ১৫ দিন এবং ৫০ থেকে ১৪৯ টাকা রিচার্জে ৩০ দিন মেয়াদ থাকবে। ধারাবাহিকভাবে গ্রামীণফোনের নম্বরে ১০০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন অঙ্কের রিচার্জে ভিন্ন ভিন্ন মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত