Connect with us

বলিউড

বিচ্ছেদের পরও দুই বউকে নিয়ে নৈশভোজ-আড্ডা দেন আমির

Avatar of author

Published

on

দুই বছরেরও বেশি হয়ে গিয়েছে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বিচ্ছেদ সত্ত্বেও, বলিউড তারকা আমির খান এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা কিরণ রাও-এর সম্পর্ক এখনও অটুট। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমিরের প্রথম পক্ষের কন্যা ইরা খানের বিয়েতে তার উপস্থিতি। তবে শুধু আমিরের সঙ্গেই নয়, তার প্রথম স্ত্রী রিনা দত্তের সঙ্গেও কিরণের সম্পর্ক খুবই মধুর। সম্প্রতি একটি চ্যাটে কিরণ একটি মর্মস্পর্শী বিষয় তুলে ধরেছেন।

ইরার প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘তার মা রিনার মতোই একজন চমৎকার চিত্রশিল্পী।’ তাকে তার প্রিয় শহর বার্লিনের একটি রাস্তার একটি অয়েল পেন্টিং দিয়ে অবাক করে দিয়েছিলেন৷

কিরণ বলেন, ‘এটি সেই রাস্তা যেখানে ক্যাফে সিনেমা অবস্থিত। আমি এতটা ভালো উপহার আশা করিনি। তার দেয়া সবচেয়ে মিষ্টি উপহার ছিল এটা। বিয়ের এমন অনুষ্ঠানের মাঝখানে, সমস্ত পরিকল্পনার মধ্যে আলাদা করে এমন একটা উপহারের কথা ভাবতে পারাটাও অনেক বড় ব্যাপার।’

আমির, রিনা এবং অন্যান্যদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধনের কথা উল্লেখ করে কিরণ বলেন, তাদের সম্পর্ক অত্যন্ত স্বাভাবিক। ‘মানুষের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার প্রবণতা আমাদের খুব স্বাভাবিকভাবেই রয়েছে। বিয়েতে আমার পরিবারও ছিল। তবে এখনও আমরা একটা পরিবার। আমরা এখনও কোনও কোনও রাতে একসঙ্গে খাবার খাই। সবাই একসঙ্গে সময় কাটাই।’

তিনি বরেন, ‘আমরা একই হাউজিং সোসাইটিতে থাকি। আমার শাশুড়ি উপরের তলায় থাকেন। রিনা পাশের বাড়িতে থাকেন এবং নুজহাত (আমিরের মামাতো বোনও) কাছেই থাকেন। এর কারণ আমরা মানুষ হিসেবে একে অপরকে সত্যিকারের পছন্দ করি। আমি রিনা এবং নুজহাত আমিরের সঙ্গে আড্ডা দিই। আমার বোন ভগ্নিপতি ওই বাড়ির উপরে থাকেন। তারাও মাঝেমধ্যেই আসেন। বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেলে এই সম্পর্কগুলো হারানো উচিত নয়। আমির এবং আমার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে ঠিকই, তবে কোনও তিক্ততা দিয়ে নয়। আমরা দম্পতি হিসেবে বিচ্ছেদ হলেও, আমরা একটি পরিবার।’

Advertisement

শুধু তাই নয়, তিনি বলেন, ‘আমি এই বিষয়টিকে উৎসাহিত করি। বিয়ের শেষে যদি আপনার পারিবারিক বন্ধন না থাকে, তবে এমন কিছু আপনি হারাচ্ছেন যা বহুমূল্যবান বলে আমি মনে করি।’

কিরণ রাও, লাগান-এ আশুতোষ গোয়ারিকরের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন আমির খান। ২০০৫ সালে বিয়ে করেছিলেন তারা। ২০১১ সালে, তারা সারোগেসির মাধ্যমে তাদের ছেলে আজাদ রাও খানের জন্ম দেন। ২০২১ সালে, দম্পতি একটি যৌথ বিবৃতিতে তাদের বিচ্ছেদের কথাও ঘোষণা করেছিলেন।

Advertisement
Advertisement

বলিউড

অর্জুন-মালাইকার ৬ বছরের গভীর প্রেমে ভাঙন!

Published

on

সম্পর্ক ভাঙা-গড়া জীবনের একেকটা পর্যায়ে আসতেই থাকে। কিন্তু মাঝপথে যদি থেমে যায় সেই সম্পর্কের গতি? যে কোনও ব্যক্তির জন্যই তা সুখকর নয়। জীবনের ঠিক এমনই একটি মোড়ে এসে পৌঁছেছেন অর্জুন-মালাইকা। ছয় বছরের গভীর প্রেমে ভাঙন!

অর্জুন ও মালাইকারই একাধিক ঘনিষ্ঠ সূত্র সংবাদমাধ্যমকে এই খবর জানিয়েছে। জানা যাচ্ছে, নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বিচ্ছেদের পথ বেছে নিয়েছেন তারা।

কী কারণে এত দিনের সম্পর্কে ইতি টানলেন মালাইকা-অর্জুন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। জানা গেছে, মালাইকা ও অর্জুনের সম্পর্ক সত্যিই খুব ভালো ছিল। বিচ্ছেদ হলেও পরস্পরের প্রতি মনে বিশেষ জায়গা রাখবেন তারা। ওঁরা বিচ্ছেদের পথ বেছে নিয়েছেন। তবে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেছেন বলেই এই বিষয় নিয়ে তারা চুপ থাকবেন। এই সম্পর্ক নিয়ে ওঁরা অন্য কাউকেই কাটাছেঁড়া করতে দেবেন না।

গেলেঅ বছর থেকেই মাঝেমধ্যে এই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এর মাঝে দুই তরফেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট বহাল রেখেছিলেন। কেউ শান্তির খোঁজে তো কেউ বা আবার আবর্জনা কটাক্ষে নেটপাড়ায় শোরগোল ফেলছেন! সম্পর্কে ফাটল ধরার মাঝে তৃতীয় জনের প্রবেশের কথাও শোনা যাচ্ছিল। তবে তারপরও একসঙ্গে দেখা গেছে অর্জুন-মালাইকাকে। এবার তারকাজুটির বিচ্ছেদের জল্পনায় সিলমোহর! অর্জুন-মালাইকার ঘনিষ্ঠ সূত্রই এই খবরে সিলমোহর বসিয়েছে।

২০১৬ সালে আরবাজ-মালাইকার আলাদা থাকার কথা জানা যায়। ২০১৭ সালে আইনিভাবে তাদের বিচ্ছেদ হয়। এর কিছুদিন পর থেকেই অর্জুন কাপুরের সঙ্গে মালাইকার সম্পর্কের গুঞ্জন শোনা যায়। একটা সময়ের পর কেউই আর নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোছাপা করেননি। মালাইকার থেকে প্রায় ১০ বছরের ছোট অর্জুন। তা নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছে। তাতে দুই তারকা কখনও কান দেননি। তবে বয়সের সেই ফারাকই কি তাদের সম্পর্কে অন্তরায় হলে দাঁড়াল?

Advertisement

শোনা যায়, বান্দ্রায় ২০ কোটি টাকা দিয়ে একটি চারটি বেডরুম, কিচেন, ড্রয়িংরুমওয়ালা ফ্ল্যাট কিনেছিলেন অর্জুন। কারণ সেটি মালাইকার বাড়ির পাশে। কিন্তু এখন নাকি চিত্র আলাদা। মালাইকা ও অর্জুন এখন ভিন্ন পথের যাত্রী। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে নিজেদের কিছুটা সময় দিয়েছিলেন তারা। দূরে থেকেই বুঝতে চেয়েছিলেন সম্পর্কের গুরুত্ব। কিন্তু সেই দূরত্বই এবার চূড়ান্ত মোড় নিল

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

‘প্রেমে শারীরিক ঘনিষ্ঠতা থেকে বিপদ আসে’, কেন বললেন জাহ্নবী?

Published

on

নিজের সম্পর্ক নিয়ে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন অভিনেত্রী জাহ্নবী কাপূর। পরোক্ষভাবে হলেও, স্বীকার করে নিয়েছেন শিখর পাহাড়িয়ার সঙ্গে সম্পর্কে আছেন তিনি। কয়েকদিন আগে মহাত্মা গান্ধী ও বি আর আম্বেদকরের প্রসঙ্গে মন্তব্য করে নেটপাড়ায় কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন শ্রীদেবীকন্যা জাহ্নবী কাপুর। আর এবার জাহ্নবী কথা বললেন প্রেমে শারীরিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে। সম্পর্কে সঠিক রসায়ন বজায় থাকলে শারীরিক ঘনিষ্ঠতা আসবে। কিন্তু তার পর কী হবে?

সামাজিকমাধ্যমে প্রায়ই মজার কিছু ভিডিও শেয়ার করেন জাহ্নবী। তার রসবোধের অনুরাগীর সংখ্যাও কম নয়। তাই এবার ‘স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান’-এর রূপে ধরা দিলেন অভিনেত্রী। এক সংবাদমাধ্যম আয়োজিত সেই শোতে জাহ্নবী শারীরিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে কথা বলেন। জাহ্নবী ভিডিওর শুরুতেই বলেন, ‘ভালবাসার দেবতাকে অনুরোধ, কোন প্রসাধনী ভালো, তা দয়া করে বলা বন্ধ করুন। বদলে আমাকে বলুন জীবন বাঁচাতে ও সুস্থ থাকতে কী করা উচিত।’

অভিনেত্রী বলেন,‘নিষেধের লাল পতাকা নয়। লাল ক্রস (চিকিৎসা ক্ষেত্রে যে চিহ্ন ব্যবহৃত হয়) সম্পর্কে বলুন। প্রেম তো ভালোই চলবে। কিন্তু কোন বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে? প্রেম ভালো চললে কী করি আমরা?’’ এর পরেই জাহ্নবী মনে করিয়ে দেন, শারীরিক ঘনিষ্ঠতা থেকে অসুস্থতাও তৈরি হতে পারে।

জাহ্নবী বললেন, ‘সম্পর্কের ক্ষেত্রে রেড ফ্লাগ নয়, রেড ক্রশ মাথায় রাখুন। কারণ, প্রেম থাকুক, কিন্তু ক্লিনিক্যাল ব্যাপারটাও মাথায় থাকুক। কেননা, শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সময়ে ত্বকের সঙ্গে ত্বক স্পর্শ করলে এইচপিভি (হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস) ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে হ্যান্ডশেক বা চুমুতে আপত্তি নেই। যৌনাঙ্গের সঙ্গে যৌনাঙ্গের সংস্পর্শেই সমস্যা।’

জাহ্নবী এই গুরুত্বপূর্ণ বার্তা খুবই মজার ছলে দিয়েছেন। তাই সচেতন হওয়ার পাশাপাশি সেই শোয়ের দর্শকদের মধ্যে হাসির রোল ওঠে। তবে সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই ট্রোলডও হয়েছেন জাহ্নবী। এক জন মন্তব্য করেছেন, ‘কেউ এই পুরো বক্তব্যটি জাহ্নবীর জন্য লিখে দিয়েছেন। কিন্তু, তাও ঠিক করে বলতে পারেননি তিনি। এটা শুনে কারও হাসি পাবে? খুবই একঘেয়ে পুরোটা।’

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

রাফা হামলার প্রতিবাদ করায় কটাক্ষের শিকার মাধুরী

Published

on

সম্প্রতি গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফা শহরের তাল-আস-সুলতান শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। এতে কমপক্ষে ৩৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক। যার প্রেক্ষিতে সরব হয়েছেন সারা বিশ্বের তারকারা। তবে বিষয়টি নিয়ে ট্রল করতে দেখা গেছে ভারতীয় অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিতকে।

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ডিং  আছে হ্যাসট্যাগ ‘অল আইজ অন রাফা’। অনেকেই স্লোগানটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছেন। একই লেখা দেখা গেছে বলিউড অভিনেত্রী রিচা চাড্ডা, বরুণ ধাওয়ান, সোনাক্ষী সিনহা, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, কারিনা কাপুর খান, সামান্থা রুথ প্রভু, তৃপ্তি দিমরি, দিয়া মির্জা এবং আলিয়া ভাটসহ আরও বেশ কয়েকজন ভারতীয় তারকার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে। থেমে নেই মাধুরীও।

মাধুরী দীক্ষিত ‘অল আইজ অন রাফা’ পোস্ট করেছিলেন।  কিন্তু পরে তা মুছে ফেলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে পোস্ট করায় কটু কথা শুনতে হয় এই অভিনেত্রীকে। অনুসারীরা মাধুরীকে প্রশ্নাকারে মন্তব্য করেছেন, ‘যখন আপনি সন্দেশখালি, কাশ্মীরি পণ্ডিতদের ওপর অত্যাচার নিয়ে চুপ ছিলেন, তখন আপনার মানবিকতা কোথায় ছিল? আর এখন রাফা নিয়ে পোস্ট করছেন।’

কেউ লিখেছেন, ‘আপনি দেশের সমস্যা নিয়েও প্রতিবাদ করুন।’ যাবতীয় কটাক্ষ শুনে শেষমেশ ‘অল আইজ অন রাফা’র পোস্ট মুছে ফেলেন মাধুরী দীক্ষিত। তারপরও রেহাই নেই!

এবার কারও মন্তব্য, ‘আপনি রোষানলে পড়ে জিহাদিদের জন্য পোস্ট মুছলেন নাকি?’ কারও কটাক্ষ, ‘কে কী বলল, তার ভিত্তিতে নিজের মতামতের পোস্ট ডিলিট করে দিলেন?’

Advertisement

মাধুরীর মুছে ফেলা ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজের একটি স্ক্রিনশট শেয়ার করে এক্সে হ্যান্ডেলে একজন লিখেছেন, ‘মাধুরী দীক্ষিতও এটি মুছে দিয়েছেন। আমরা বেশ মর্মাহত হয়েছি।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত