জাতীয়
জাতীয় সংসদে ১২টি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/04/সংসদ-ভবন.jpg)
জাতীয় সংসদে রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) ১২টি গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠিত হয়েছে।
সরকারি শত ব্যস্ততার মাঝেও নিজের হাতে লিখে কমিটিগুলো গঠনে সহযোগিতা করায় প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত মোট ৫০টি স্থায়ী কমিটি ইতোমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। গেলো ৩০ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অধিবেশন শুরু হওয়ার পর আজ দ্বিতীয় কার্য দিবসে সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ হাতে স্থায়ী কমিটি গুলোর সদস্যদের নাম লিখে দিয়েছেন। এটা সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে একটা অনন্য দৃষ্টান্ত ও মাইলফলক। প্রধানমন্ত্রীর হাতে লেখা কমিটি গুলোর তালিকা মহামূল্যবান দলিল হিসেবে সংসদে সংরক্ষণ করা হবে।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদে চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী কমিটি গঠনের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। ১২টি কমিটির মধ্যে সংসদ নেতার অনুমোদনক্রমে স্পিকার নিজে দুটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন।
জাতীয় পার্টির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদকে সভাপতি করে সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন-সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, মোস্তাফিজুর রহমান, কামরুল ইসলাম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ফয়জুর রহমান, মুজিবুল হক, জাহিদ মালেক ও সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী।
আবুল কালাম আজাদকে সভাপতি করে সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- মোরশেদ আলম, আশরাফ আলী খান খসরু, সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম, আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, নুরুজ্জামান আহমেদ, মো. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারি ও আনোয়ারুল আশরাফ খান।
ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলামকে সভাপতি করে অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- নূর-ই-আলম চৌধুরী, সালমান ফজলুর রহমান, মাহবুবউল আলম হানিফ, মো. রশিদুজ্জামান, মো. নজরুল ইসলাম, প্রাণ গোপাল দত্ত, মো. আব্দুল ওয়াদুদ ও শাহরিয়ার আলম।
মোহাম্মদ সাদিককে সভাপতি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন-জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, নূর-ই-আলম চৌধুরী, ড. বীরেন শিকদার, শরীফ আহম্মেদ, মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, শাহজাদ আকবর, মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান আসাদ ও শাহ সরওয়ার কবীর।
মুহিবুর রহমান মানিককে সভাপতি করে সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- মুজিবুল হক, মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, কামাল আহমেদ মজুমদার, মো. শফিকুর রহমান, ওমর ফারুক চৌধুরী ও এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান।
গোলাম দস্তগীর গাজীকে সভাপতি করে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আনোয়ারুল আজিম আনার, আনোয়ারুল আশরাফ খান, আব্দুল মমিন মন্ডল, মো. ওয়াকিল উদ্দিন, খান আহম্মেদ শুভ, রাগেবুল আহসান রিপু ও নাসের শাহরিয়ার জায়েদী।
সাজ্জাদুল হাসানকে সভাপতি করে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মোহাম্মদ ফারুক খান, আশেক উল্লাহ রফিক, আনোয়ার হোসেন খান, শেখ তন্ময়, মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু, শফিউল আলম চৌধুরী ও মো. খসরু চৌধুরী।
আমির হোসেন আমুকে সভাপতি করে শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- শিল্প মন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, কামাল আহমেদ মজুমদার, মির্জা আজম, এ কে এম শামীম ওসমান, আব্দুল ওদুদ, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, মোহিত উর রহমান শান্ত ও এ বি এম আনিসুজ্জামান।
শফিকুল ইসলামকে সভাপতি করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, সানোয়ার হোসেন, মতিয়ার রহমান, ইকবাল হোসেন, রেজাউল হক চৌধুরী ও মোহাম্মদ আলী।
শাজাহান খানকে সভাপতি করে খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, মকবুল হোসেন, আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, মোস্তফা আলম, আবুল কালাম মোহাম্মদ আহসানুল হক চৌধুরী, এস এম কামাল হোসেন, এস এ কে একরামুজ্জামান ও খাঁন মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল মেহেদী।
পদাধিকার বলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীকে সভাপতি করে কার্য-উপদেষ্টা কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদের, রাশেদ খান মেনন, গোলাম মোহাম্মদ কাদের, আনিসুল হক, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, শামসুল হক টুকু, ডা. দীপু মনি, নূর-ই-আলম চৌধুরী ও এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন।
চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীকে সভাপতি করে সংসদ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যরা হলেন-র আ ম ওবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী, ইকবালুর রহিম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মো. আবু জাহির, আশিক উল্লাহ রফিক, কাজী নাবিল আহমেদ, সানোয়ার হোসেন, সাজ্জাদুল হাসান, এস এম শাহজাদা ও এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান।
জাতীয়
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-304.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।
এএম/
জাতীয়
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-302.jpg)
ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।
সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।
বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।
দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
এএম/
জাতীয়
সারা দেশে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-301.jpg)
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম, খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়ন ও চট্টগ্রাম ব্যাটালিয়নের (৮ বিজিবি) নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে তেলবাহী ট্রেন ঢাকা ও সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে তেল পৌঁছে দিচ্ছে।
বিজিবি সদর দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় ২৪টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন ঢাকার উদ্দেশ্যে, সকাল সাড়ে ৬টায় ১৬টি তেলবাহী বগিসহ আরো একটি ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে, সকাল ১০টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন দোহাজারীর উদ্দেশ্যে এবং সকাল ১১টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ আরেকটি ট্রেন হাটহাজারীর উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম রেল স্টেশন ছেড়ে যায়।
এছাড়া, বিজিবির নিরাপত্তায় খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এবং শ্রীমঙ্গল থেকে সিলেটে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল করে।
উল্লেখ্য, সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন পৌঁছে দিতেও বিজিবি সদস্যরা নিরাপত্তা সহায়তা দেবে।
এএম/
- অপরাধ3 days ago
বিএনপি-জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার হলেন
- জাতীয়8 hours ago
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
- জাতীয়1 day ago
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- জাতীয়2 days ago
পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার টাকার ঘোষণা ছিলো: ডিবিপ্রধান
- জাতীয়2 days ago
ছাত্র আন্দোলনের নামে শিবির-ছাত্রদল তাণ্ডব চালিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- ক্যাম্পাস14 hours ago
সেই আবু সাঈদের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলো বেরোবি
- জাতীয়23 hours ago
ঢাকাসহ ৪ জেলায় শুক্র ও শনিবার কারফিউ থাকবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- জাতীয়20 hours ago
শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী