Connect with us

রাজনীতি

সংসদে বিএনপির নিবন্ধন বাতিলের দাবি নিখিলের

Avatar of author

Published

on

বিএনপি

আমরা একাধিকবার বলেছি জঙ্গি সংগঠন যত দিন রাজনীতিতে বিচরণ করবে, তত দিনই বাংলাদেশের ভোগান্তি হবে। এ সংগঠনের (বিএনপি) নিবন্ধন বাতিল করা হোক, নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক। বললেন ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা জানান।

তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারী ও বাংলাদেশকে ধ্বংসকারী।

মাইনুল হোসেন বলেন, জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপিকে কানাডার আদালত সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে অ্যাখায়িত করেছে। বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসী ও জঙ্গি সংগঠন। তারা কীভাবে বাংলাদেশে রাজনীতি করে।

গেলো ৩০ জানুয়ারি থেকে যাত্রা শুরু করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ। সেদিন সংসদে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ তার বক্তব্যের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব আনেন সংসদের চিফ হুইপ নূর–ই–আলম চৌধুরী। অধিবেশনজুড়ে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা হবে। আজ আটজন সংসদ সদস্য আলোচনায় অংশ নেন।

Advertisement

আলোচনায় অংশ নিয়ে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ৭ জানুয়ারি তার নির্বাচনী এলাকায় অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন পরিশ্রম করে নির্বাচনের মাঠ যথাসম্ভব নিরপেক্ষ রেখেছিল।

সরকারি দলের সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল কঠিনতম, চ্যালেঞ্জিং নির্বাচন। বিএনপি–জামায়াত এই নির্বাচন বানচাল করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করেছিল।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মঈন উদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু হবে। এর মধ্য দিয়ে যারা নির্বাচিত হয়ে আসবেন, তিনি তাদের স্বাগত জানাবেন। প্রধানমন্ত্রী তার কথা রেখেছেন।

Advertisement

বিএনপি

সহিংসতার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের নির্যাতন চালিয়ে আদালতে হাজির করা হচ্ছে: ফখরুল

Published

on

কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় সরকার নিজেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও ব্যর্থতা আড়াল করতে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করে যাচ্ছে। সহিংসতার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের গুম করে রেখে নির্যাতন চালিয়ে তিন থেকে চার কিংবা পাঁচ দিন পর আদালতে হাজির করা হচ্ছে। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ অভিযোগ করেন।

ফখরুল বলেন, কোটা আন্দোলন ঘিরে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের তিন হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যা জাতির জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও লজ্জার।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর যৌথভাবে হামলা চালিয়ে দেশ-বিদেশের সকল স্বৈরাচারের নির্মম নিষ্ঠুরতাকেও হার মানিয়েছে। নিজেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও ব্যর্থতা আড়াল করতে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করছে সরকার। দেশব্যাপী বিরোধীদলের নেতাকর্মী বাড়ি বাড়ি তল্লাশি হচ্ছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দেশের নাগরিকদের গুম করে রাখার ভয়াবহ সংস্কৃতি চালু রেখে মানুষের মনে ভীতি সঞ্চার করা হচ্ছে। সরকারকে এ ধরণের লোমহর্ষক কর্মকাণ্ড পরিহারের আহ্বান জানাচ্ছি।

Advertisement

মির্জা ফখরুল বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র-ছাত্রীরা যখন যৌক্তিক দাবি নিয়ে আন্দোলনরত, সেই মুহূর্তে সরকারপ্রধানসহ সরকারি দলের নেতা-মন্ত্রীরা তাদের তাচ্ছিল্য করে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নির্দেশ দেয় তাদেরকে নির্মূল করার। সরকারি দলের সন্ত্রাসী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা যৌথভাবে শত শত নিরীহ ছাত্র-ছাত্রীকে গণহারে হত্যা এবং হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রীকে আহত করেছে।

তিনি বলেন, কী পরিমাণ মানুষ হত্যা, পঙ্গু, গোলাবারুদ, টিয়ারসেল, সাউন্ড গ্রেনেড শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যবহার করা হয়েছে তার হিসাব জনগণ জানতে চায়। রাষ্ট্রের টাকায় কেনা হেলিকপ্টার দিয়ে মানুষ হত্যার জবাব জনগণ একদিন কড়ায়-গন্ডায় আদায় করে নেবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, যে সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য মানুষকে হত্যা করতে পারে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা দিতে পারে না সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো নৈতিক অধিকার নেই।

বিবৃতিতে গ্রেপ্তারকৃত বিএনপির সকল নেতার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার এবং সবার নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান মির্জা ফখরুল।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারকে দায়ী করা হয়েছে : কাদের

Published

on

সংগৃহীত ছবি

আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারের উপর দায় চাপানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের কয়েক হাজার নেতাকর্মী ও পুলিশের উপর বিএনপি-জামায়াত হামলা চালিয়ে তাদের আহত করেছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও বিচার হবে। যারা সহিংসতা করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের সকল দাবি মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। সরকার বরাবরই শিক্ষার্থীদের দাবি সমর্থন করে আসছে।

তিনি বলেন, ৭১-এ যারা বেইমানি করেছে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তারা এখনো বেইমান। ৭১-এর খুনি, ৭৫-এর খুনি, ২১ আগস্টের খুনি, ২৪ সালেও একই খুনিরা। তারা হচ্ছে বিএনপি জামায়াত।

তিনি আরও বলেন, এ আন্দোলনকে ঘিরে তারা নজিরবিহীন তাণ্ডব চালিয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতা থেকে নামানো।

Advertisement

উল্লেখ্য, এসময়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি

Published

on

সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের আত্মার মাগফিরাত এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে সারা দেশে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ। আগামীকাল শুক্রবার জুম্মার নামাজে দেশের সকল মসজিদে দোয়া ও মোনাজাত এবং আগামী রোববার দেশের মন্দির, মঠ, গির্জা ও প্যাগোডাসহ সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার কারণে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের এসব কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য সাংগঠনিক নির্দেশনা দিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত