Connect with us

এশিয়া

আবারও দুবাই হয়ে উঠেলো আন্তর্জাতিক ফ্যাশনের গন্তব্যস্থল

Avatar of author

Published

on

আবারও আন্তর্জাতিক ফ্যাশনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের শহর দুবাই। এটি এখন আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ডিজাইনার, ফ্যাশন মডেল ও ফ্যাশনবিলাসীদের অন্যতম গন্তব্য স্থান। বর্তমানে  দুবাইয়ে চলছে ফ্যাশন উইকের শরৎ/শীতকালীন সংস্করণ। চলতি মাসে নিউইয়র্ক, প্যারিস ও মিলান ফ্যাশন উইকের আগেই দুবাইয়ে শুরু হলো আন্তর্জাতিকমানের এই ফ্যাশন উইক।

সোমবার জাকজমকভাবে উদ্বোধন হলো দুবাই ফ্যাশন সপ্তাহ’র ২৪-২৫তম সংস্করণের। শরৎ ও শীতকালীন পোষাকের প্রদর্শনী নিয়েই এই জমকালো ফ্যাশন সপ্তাহের শুরু। এটি চলতি বছর শুরু হওয়া প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্যাসন উইক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

দুবাই ফ্যাশন সপ্তাহ উপলক্ষ্যে দুর্দান্ত শৈলী, উদ্ভাবন আর অপূর্ব সহযোগিতার সমন্বয়ে তৈরি আন্তর্জাতিক ফ্যাশন মঞ্চটি  তারকাদের ভিড়ে জ্বলজ্বল করছে। এই ফ্যাশন উইকের শরৎ-শীত সংস্করণ ফ্যাশনপ্রেমীদের জন্য নিঃসন্দেহে হতে পারে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা ।

উদ্বোধনী দিনেই পোশাকের আন্তর্জাতিক ব্রান্ড হিসেবে পরিচিত আনয়া  ও হুমারিফের স্পন্দনশীল গাউন পরে বিখ্যাত মডেলরা মঞ্চে ক্যাটওয়াক করেন। ফ্যাশন বিশেষজ্ঞ, ক্রেতা, ফ্যাশনপ্রেমী এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা পোশাকের প্রশংসা করেছেন। তাদের মতে, এই পোশাকগুলো আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং বৈশ্বিক ফ্যাশনে দুবাইয়ের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের প্রমাণ রাখে।

বিশ্বখ্যাত ও সুপার  মডেল ক্যারোলিনা হেরেরা ও নওমি ক্যাম্পবেলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গত অক্টোবর দুবাই ফ্যাশন উইক সফল হওয়ায় আন্তর্জাতিক ফ্যাশন গন্তব্য হিসেবে দুবাইয়ের সুনাম বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। দুবাই শুধুমাত্র জমকালো সন্ধ্যাবেলাকার পোশাকের জন্যই নয়, বিভিন্ন ধরণের পোশাকের জন্যও পরিচিত। আসছে ৯ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্ক ফ্যাশন উইক শুরুর আগের দিন বৃহস্পতিবার শেষ হচ্ছে দুবাইয়ের এই আন্তর্জাতিক ফ্যাশন উইক।

Advertisement
Advertisement

এশিয়া

ফিলিপাইন-তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞের পর চীনে আঘাত হানলো টাইফুন গায়েমি

Published

on

 

সাগরে সৃষ্ট টাইফুন গায়েমি ফিলিপাইন ও তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর এটি এবার চীনে আঘাত হেনেছে। চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১৮ কিলোমিটার গতিতে ঝড়টি আছড়ে পড়ে।এর প্রভাবে ভারি বৃষ্টিপাত দেখা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে আছড়ে পড়েছে টাইফুন গায়েমি। বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

টাইফুন গায়েমি’র ফলে ভারি বৃষ্টি এবং ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায় এলাকাজুড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি। ভেঙে গেছে বেশ কয়েকটি সেতু ও সংযোগ সড়ক। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন বাসিন্দারা। এরমধ্যেই ঝড়ের কারণে সব ফ্লাইট বাতিল ও ট্রেন পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া ভূমিধস এবং বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর।

এছাড়াও সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করে ফুজিয়ান প্রদেশে বসবাসকারী প্রায় আড়াই লাখের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছে গেছে প্রায় ৩৯ হাজার ২০০ জনে। চলমান এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৯০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত ৯০ হাজার ৪০৩ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা তিনটি ‘গণহত্যায়’ ৩০ জন নিহত এবং আরও ১৪৬ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

থামছে না ইসরাইলি বর্বরতা, নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে থামছে না ইসরাইলি বর্বর হামলা। সবশেষ হামলায় আরও ৮১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে নিহতের মোট সংখ্যা ৩৮ হাজার ৮০০ জনে পৌঁছেছে বলে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

বুধবার (১৭ জুলাই) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা দুটি ‘গণহত্যায়’  ৮১ জন নিহত এবং আরও ১৯৮ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। এখনো উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত,  গেলো বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৮৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।

জেডএস

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত