Connect with us

জাতীয়

সৈয়দ আশিক রহমানের উপন্যাস ‘প্রেম পুরাণ’ এর মোড়ক উন্মোচন

Published

on

অমর একুশে বই মেলা-২০২৪ এ প্রকাশিত হয়েছে সৈয়দ আশিক রহমানের ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাস। এটি প্রকাশ করেছে বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড ( আরটিভি)। বইমেলায় বইটি বেহুলা বাংলা–স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। বইমেলায় স্টল নম্বর ২২৪-২২৫।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪ টায় অমর একুশে বই মেলা প্রাঙ্গণে বইটি উন্মোচন করেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।

মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন

বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড-এর চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. শাহজাহান মাহমুদ, খ্যাতিমান গীতিকার কবির বকুল, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নিশাদ দস্তগীর, বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা ফয়সাল আমিন, আরটিভির অনুষ্ঠানপ্রধান দেওয়ান শামসুর রকিব, বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের প্রধান সুদেব চন্দ্র ঘোষ, উপবার্তাপ্রধান মামুনুর রহমান খান, মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক আবু সাদেক মোহাম্মদ আলিম, সম্প্রচার ও প্রকৌশল বিভাগের প্রধান স্বপন ধরসহ অন্যরা।

অনুষ্ঠানে শামসুল হক টুকু বলেন, একটি অনগ্রসর জাতিকে ডিজিটাল বাংলাদেশের মানবসম্পদ হিসেবে কাজে লাগানোর জন্য যে অদম্য বাসনা বা ভাবনা, সেটি কয়জনের থাকে? এ ক্ষেত্রে সেটি সৈয়দ আশিক রহমান সেটি দেখিয়ে দিয়েছেন। পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে সৈয়দ আশিক রহমানের ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাস অনবদ্য ও অসামান্য।

Advertisement

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. শাহজাহান মাহমুদ বলেন, সৈয়দ আশিক রহমান তৃণমূল পর্যায়ের একটি বেদেগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকাকে উপন্যাসে তুলে ধরেছেন, এটি সত্যিই ব্যতিক্রমী একটি কাজ। আমি আশা করব আপানার এই উপন্যাস পড়ে যারা বেদেদের জীবনী সম্পর্কে জানেন না, তারা জানতে পারবেন। সৈয়দ আশিক রহমান শুধু ওপরের তলার লোকদের নিয়েই নাটক-নোবেল না করে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদের উপন্যাসে তুলে এনেছেন, এটি প্রশংসনীয়।

লেখকের আরও দুটি বই ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে’ ও ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে ২’-এর প্রসঙ্গ টেনে গীতিকার কবির বকুল বলেন, সৈয়দ আশিক রহমান ভ্রমণপিপাসু মানুষ। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তিনি এর আগে দুটো ভ্রমণবিষয়ক বই লিখেছেন। এবারের বইটি একটু ভিন্ন। আমাদের অনগ্রসর বেদে সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রা কেমন, আমরা কম-বেশি সেটি জানি। আমি মনে করি, ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাসটি পড়লে বেদে সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার বিভিন্ন খুটিনাটি বিষয় আমরা ভালোভাবে জানতে পারব।

সৈয়দ আশিক রহমান বইটির প্রারম্ভে লেখেন, জ্ঞান-বিজ্ঞানের উত্তরাধুনিক সময় একবিংশ শতাব্দী। এই সময়েও সভ্যতার মুখোশে মোড়ানো মানুষের মননকে জাত-ভেদ, ক্ষমতা-ক্ষীণতার ঘুণপোকা কুড়েকুড়ে খাচ্ছে। তাইতো দানবতা সংসার, সমাজ, রাষ্ট্র তথা বিশ্বজুড়ে। প্রান্তিক যে মানুষটি অগ্রসর হতে চায়, নিজেকে প্রমাণ করার মধ্যদিয়ে, তাকে চেপে ধরতে চায় চারপাশ।

সব প্রতিকূলতার মধ্যেও একজন বেদে সম্প্রদায়ের মেয়েকে উপজীব্য করে লেখা হয়েছে ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাস। উপন্যাসটিতে আছে বেঁচে থাকার লড়াই। আছে অমর প্রেমের করুণ বাস্তবতা। আমি বিশ্বাস করি, আমার পাঠক এই উপন্যাস থেকে সেই উপলব্ধিগুলোকে খুঁজে পাবেন; যার মাঝে তিনি বেড়ে উঠেছেন এবং প্রতিনিয়ত কম-বেশি সেই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছেন।

উল্লেখ্য, সৈয়দ আশিক রহমানের জন্ম ১৯৭৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায়। তিনি বেঙ্গল মিডিয়া করপোরেশন লিমিটেড আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন। কর্মসূত্রে ভ্রমণ করেছেন দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশে। ভ্রমণবিষয়ক একাধিক গ্রন্থ প্রকাশ হলেও ‘প্রেম পুরাণ’ তার প্রথম উপন্যাস। তার প্রকাশিত গ্রন্থ ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে’ (২০১৮), ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে-২’ (২০২২)। এ ছাড়া চিত্রকলার প্রতি ভালোবাসার টানে লেখক আঁকাআঁকিতেও সময় দেন।

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ‘জাতীয় ঐক্যের’ ডাক বিএনপির

Published

on

প্রতীকী ছবি

সরকার পতনের এক দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের সব শরীকদল ও জোট, বাম-ডান দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সব ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের প্রতি ‘জাতীয় ঐক্য’ গঠনের আহবান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দিবাগত রাতে দলের প্যাডে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই ঐক্যের আহবান জানানো হয়।

বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘‘জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে লুণ্ঠিত গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, অধিকারহীন জনগণের ও জাতির মুক্তির লক্ষ্যে আমরা নূন্যতম এক দফার ভিত্তিতে ও দাবিতে দেশের সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, ব্যক্তি ও শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি জাতীয় ঐক্য গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

‘আমরা বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলনের শরীক দল ও জোট, বাম-ডান সকল রাজনৈতিক দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সকল ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতি জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছি। জাতীয় ঐক্যের এই ঐতিহাসিক ঘোষণা ও দলিল দেশ এবং জাতির মুক্তি তরান্বিত করতে ইনশাল্লাহ।’

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে বলেন, ‘সময় ও যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতার কারণে বিবৃতির মাধ্যমে সম্মতি প্রদান করা যেতে পারে। শীঘ্রই সম্মতিপ্রাপ্ত সবার স্বাক্ষরে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা হবে।’

Advertisement

প্রসঙ্গত, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও সংগঠন যুগপৎ আন্দোলন শুরু করে। ওই সময়ে জামায়াতে ইসলামী আলাদাভাবে সরকার পতনের আন্দোলন থাকে। উল্লেখযোগ্য  অন্য রাজনৈতিক দলগুলো হলো-গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণঅধিকার পরিষদ, লিভারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, গণফোরাম, পিপলস পার্টি, লেবার পার্টি, এনডিএ, ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার

Published

on

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

Advertisement

সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত