Connect with us

লাইফস্টাইল

যৌবন ধরে রাখতে ৫টি খাবার খেতে ভুলবেন না

Avatar of author

Published

on

মাধুরি,-শিল্পা

বয়স সে তো কেবল একটি সংখ্যা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা তো বাড়বেই! তবে পরিবর্তিত জলবায়ু, অতিরিক্ত দূষণ ত্বকে ইতিমধ্যেই বেশ প্রভাব ফেলেছে। শুধু বাজার থেকে অ্যান্টি এজিং ক্রিম কিনে নয়, ত্বকে বয়সের ছাপ ঠেকিয়ে রাখতে শরীর ভিতর থেকেও সুস্থ রাখতে হবে বইকি। প্রতিদিনের ডায়েটে কী রাখলে যৌবন ধরে রাখতে পারবেন, জেনে নিন।

দই

দইয়ে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকে, যা ত্বককে মসৃণ এবং জেল্লাদার রাখে। দইয়ের ল্যাক্টিক অ্যাসিড ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বকের টান টান ভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে।

কাঠবাদাম

ত্বকের বলিরেখা দূর করে বয়সকে ঠেকিয়ে রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয় কাঠবাদাম। এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন-ই, যা ত্বককে সতেজ রাখে।

Advertisement

পাকা পেঁপে

এই ফলে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকে। ত্বকে বয়েসের ছাপ ঠেকিয়ে রাখতে চাইলে রোজকার খাদ্যতালিকায় পেঁপে রাখতেই হবে। পেঁপে ত্বকের হারানো জেল্লা ফিরিয়ে আনতে পারে। ত্বকের দাগছোপ দূর করতেও ভীষণ উপকারী এটি।

পানি

ত্বকে বয়েসের ছাপ ঠেকিয়ে রাখতে কিন্তু ‌মোক্ষম দাওয়াই পানি। পানি খেলেই যেমন শরীরের একাধিক রোগব্যাধি জব্দ হয়, তেমনই ত্বকের নানা সমস্যার সমাধান কিন্তু হতে পারে দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার জল খাওয়ার অভ্যাসে। শরীরে টক্সিনের মাত্রা বাড়লেই ব্রণ, ফুসকুড়ির সমস্যা বাড়ে, ত্বকের চামড়া ঝুলে যায়। দিনে পর্যাপ্ত মাত্রায় পানি খেলে শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যায়, ফলে সুস্থ থাকে ত্বক।

অ্যাভোকাডো

Advertisement

ত্বকের কোষকে সুন্দর এবং তরতাজা দেখাতে শরীরে প্রয়োজন লিনোলেনিক অ্যাসিড এবং আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড। অ্যাভোকাডোর মধ্যে এই দু’টি ফ্যাটি অ্যাসিড ছাড়াও রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা বলিরেখা দূর করে।

Advertisement

লাইফস্টাইল

মস্তিষ্ক সচল রাখতে যে কাজগুলি করতে পারেন

Published

on

মস্তিষ্ক

ভাল খাবার খেলে, বেড়াতে গেলে মন ভাল থাকে। কিন্তু মস্তিষ্কের যত্ন কী ভাবে নেয়া যায়, তা অনেকেই জানেন না। অথচ মস্তিষ্ক সচল রাখা জরুরি। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য তো বটেই। তার সঙ্গে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বজায় রাখার চেষ্টাও জারি রাখতে হবে। তা ছাড়া বার্ধক্যের আগেই অনেক সময় স্মৃতিশক্তি কমে যেতে থাকে। মস্তিষ্ক সচল রাখতে কোন কাজগুলি করতে পারেন?

১. বই পড়তে পারেন। বিভিন্ন বই পড়লে মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়। অনেক সময় একটানা পড়তে গিয়ে খেই হারিয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের উপর জোর খাটাবেন না। যখন যেটা পড়তে ইচ্ছা করবে, সেটাই পড়ুন।

২. নিজের পছন্দের কাজ বেশি করে করুন। সেটা নাচ হতে পারে কিংবা কবিতা লেখা। আবার কারও বাগান করতে ভাল লাগে। কাজ যাই হোক, মন ভাল থাকে, এমন কাজ বেশি করুন।

৩. কৌতূহল মরে যেতে দেবেন না। বয়স বাড়লে অনেক সময় কৌতূহলী মনটা নষ্ট হয়ে যায়। তাতে অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হতে হয়। তা ছাড়া কৌতূহল মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়।

৪. গলা ছেড়ে গান কিংবা আবৃত্তি করতে পারেন। কথা ভুলে গেলেও অসুবিধা নেই। মনে করার চেষ্টা করুন। মস্তিষ্কের এই ব্যায়ামে মানসিক চাপ কমবে। স্মৃতিশক্তি বাড়বে। তবে এটি দীর্ঘ অনুশীলন। নিয়মিত করতে হয়। এক দিন-দু’দিন করলে হবে না। একটানা করে যেতে হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ফ্রিজের আয়ু দীর্ঘায়িত করতে যে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি

Published

on

ফ্রিজের

এসি ছাড়া দুই দিন থাকা যায় কিন্তু ফ্রিজ ছাড়া থাকা প্রায় অসম্ভব। শুধু ঠান্ডা পানি রাখার জন্য নয়, বেঁচে যাওয়া খাবার, কাঁচা সব্জি, মাছ-মাংস ফ্রিজে না রাখলে সবই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে এই গরমে যদি ফ্রিজ খারাপ হয়ে যায়, তা হলে তো মাথায় বাজ পড়ার মতোই অবস্থা হবে। তাই আগে থেকে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। ফ্রিজ আমাদের ব্যবহারের দোষেও কিন্তু খারাপ হতে পারে। তাই ফ্রিজের আয়ু দীর্ঘায়িত করতে চাইলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।  চলুন জেনে নেয়া যাক সেই বিষয় গুলো।

১) ফ্রিজ ভাল রাখতে হলে মাঝেমধ্যে যন্ত্রটির পিছন দিকে একেবারে নীচের দিকে থাকা কন্ডেনসর কয়েলটি পরিষ্কার করা প্রয়োজন। ঘর, হেঁশেল কিংবা খাবার ঘরের মধ্যে বা বাড়ির অন্যত্র থাকা এই যন্ত্রটির কয়েলে ধুলো-ময়লা-তেল জমতে থাকে। আর এই কারণেই ফ্রিজ ঠান্ডা হতে সময় লাগে। কমপক্ষে ছয় মাসে এক বার কয়েল ব্রাশ বা ভ্যাকিউম ক্লিনার দিয়ে কয়েল পরিষ্কার করে নিতে পারেন।

২) গরমে রান্না করতে করতে ফ্রিজের দরজা খুলে কিছু ক্ষণ দাঁড়াতে মন্দ লাগে না। কিন্তু এই অভ্যাস যে ফ্রিজের ভিতরের তাপমাত্রায় হেরফের হয়ে যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। ফ্রিজের দরজার মুখে বিশেষ এক ধরনের ‘সিল’ বা রবারের ‘গ্যাসকেট’ থাকে। বার বার ফ্রিজ খুললে অনেক সময়েই তা আলগা হয়ে যায়। বাইরের তাপমাত্রা ফ্রিজের ভিতরে অনবরত প্রবেশ করতে থাকলে ভিতরে ঠান্ডা ভাব কমে যেতে পারে।

৩) ফ্রিজ এবং ফ্রিজারের তাপমাত্রা কিন্তু আলাদা। বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে গিয়ে তাপমাত্রা কমিয়ে রাখলে কিন্তু খাবার জিনিস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হল ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফ্রিজ়ারের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি ফারেনহাইট বা মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেই ভাল। নইলে ভিতরে রাখা খাবার তো খারাপ হবেই, ফ্রিজের কম্প্রেসরের উপর চাপ পড়বে। ফ্রিজটিও বিকল হতে পারে।

৪) গরমে রোজ বাজারে যেতে ভাল লাগে না। তাই একগাদা জিনিস কিনে ফ্রিজে রেখে দেন। আর এই কারণেই গরম কালে ফ্রিজ বেশি খারাপ হয়। যে জিনিসগুলি ফ্রিজের বাইরেই ভাল থাকতে পারে, সেগুলি ফ্রিজে রাখার দরকার নেই। বাইরে যত্ন করে রাখুন। কিন্তু যেগুলি ফ্রিজে না রাখলে পচে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, সে সব ফ্রিজে রাখুন। খুব বেশি জিনিসপত্র রাখলে ফ্রিজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

Advertisement

৫) ফ্রিজ ভাল রাখতে গেলে নিয়মিত ফ্রিজার ডিফ্রস্ট করতে হবে। ফ্রিজের চেয়ে ফ্রি‌জারের তাপমাত্রা কম। তাই সব সময়ই এই অংশে বরফ পড়ার মতো তাপমাত্রা থাকে। কোনও কোনও ফ্রিজারের ভিতরের দেওয়ালে আবার বরফ জমে থাকতেও দেখা যায়। যে মুহূর্তে ফ্রিজারের ভিতরে এই বরফের গুহা তৈরি হবে, তখনই ফ্রিজ পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। ফ্রিজের ভিতরের খাবার জিনিস বার করে, বেশ কিছু ক্ষণের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে রাখতে হবে। তা হলে বরফ স্বাভাবিক ভাবেই গলে যাবে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

যে নিয়মে পানি পানেই ঝরবে ওজন, আরও যা লাভ শরীরের

Published

on

ওজন বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায়। ওজন না কমলে যে শরীরে নানা রোগ বাসা বাঁধবে। ওজন ঝরাতে বিভিন্ন রকম ডায়েট করতে শুরু করেন কেউ কেউ। কিন্তু কেবল পানি পানেই ওজন ঝরানো যায়, সেটা জানেন কি? পুষ্টিবিদেরা একে বলেন ‘ওয়াটার ফাস্টিং’। ওজন ঝরাতে এই পন্থা বেশ কার্যকর।

এই উপবাসে পানি ছাড়া আর কিছুই খাওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনাকে কেবল পানি পান করেই পেট ভরাতে হবে। এতে শরীর থেকে টক্সিন পদার্থগুলি বেরিয়ে যায়। ওই নির্দিষ্ট সময়ে কোনও খাবার শরীরে যায় না, তাই শরীরে কোনও ক্যালোরিও ঢুকতে পারে না। অন্য কোনও ডায়েট করলে শরীরে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ ক্যালোরি কম ঢোকে। তবে এই ডায়েটে শরীরে কোনও ক্যালোরিই যায় না। দীর্ঘ দিন এই উপোস করলে চলবে না। কারণ, কাজকর্ম চালানোর জন্য শরীরের ক্যালোরির প্রয়োজন হয়। অল্প সময়ে এই উপোস করলে তবেই শরীরে বিপাকহার বাড়বে, শরীর চাঙ্গা হবে।

কীভাবে করতে হবে?

পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এই উপোস না করাই ভালো। উপোস শুরু করার দিন চারেক আগে থেকে খাওয়াদাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে। প্রথমে এক দিন করে শুরু করুন উপোস। ধীরে ধীরে ২৪ ঘণ্টা থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত করতে পারেন এই উপোস। তবে সাবধান, এর বেশি কিন্তু উপোস করা চলবে না। এই উপোসে দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। উপোস চলাকালীন খুব বেশি পরিশ্রম করা যাবে না। শরীরে ক্যালোরির ঘাটতি হয় এই সময়ে, তাই অল্প কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে যেতে পারেন।

ওজন হ্রাস ছাড়া এই ডায়েট করলে কী কী উপকার হয়?

Advertisement

১. শরীরে অতিরিক্ত টক্সিন জমা হলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলির কার্যকারিতা কমে যায়। পানি পান উপোস করলে শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যায়।

২. শরীরের কোষগুলির উপর ইনসুলিনের প্রভাব বেড়ে যায়। ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে এই উপোস করার আগে ডায়াবিটিসের রোগীরা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।

৩. শরীরে লেবটিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে। এই হরমোন খিদের অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে পানি পান করে উপোস করলে খিদে কম পাবে, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও কমে যাবে। ওজন বশে থাকবে।

৪. বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এই উপোস করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. পানি পান করে থাকলে শরীর কিটোসিস পর্যায়ে চলে যায়। কিটোসিস পর্যায়ে স্নায়ুর কার্যকারিতা বেড়ে যায়। ফলে মানসিক স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত