Connect with us

এশিয়া

জোট সরকারে থাকছে না পিপিপি, নওয়াজকে সমর্থন

Avatar of author

Published

on

সংগৃহীত ফাইল ছবি

পাকিস্তানের সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের পর সরকার গঠনে দলগতভাবে সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজকে(পিএমএল-এন) সমর্থন দেবে পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপি। তবে কেন্দ্র সরকারের অংশ হবে না দলটি। দুই দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বৈঠকের পর পিএমএল-এন এর প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানান পিপিপি প্রধান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডন ও জিও নিউজ এর প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পিপিপি কেন্দ্রে সরকার গঠনের প্রয়োজনীয় ম্যান্ডেট না পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি।

বিলাওয়াল বলেছেন, পিএমএল-এন ও স্বতন্ত্ররা কেন্দ্রে পিপিপির চেয়ে বেশি আসনে জয়ী হয়েছে। পিপিপির সঙ্গে জোট গঠনে অস্বীকৃতি জানিয়েছে পিটিআই। ফলে পিপিপিকে সরকারের যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানানো একমাত্র দল পিএমএল-এন।

বৈঠক নিয়ে পিপিপি চেয়ারম্যান বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। বৈঠকে পাকিস্তানের সংকটে পড়ার আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি বলেন, পিপিপির নীতিগত সিদ্ধান্ত হলো পাকিস্তানকে এই সংকট থেকে উত্তরণ। সরকার গঠন ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য অন্যান্য দলগুলোর সঙ্গে কাজ করার জন্য একটি কমিটি গঠন করবে দলটি।

Advertisement

পিপিপি চেয়ারম্যান আরও বলেন, পিপিপি সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি  নিজেদের পক্ষে কেন্দ্রে সরকার গঠন করতে পারছে না বা যোগ দেওয়ার মতো অবস্থায় নেই। এমতাবস্থায় পিপিপি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিতেও আগ্রহী নয়। পিপিপি দেশে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলাও চাই না।

জিও নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ি, সাধারণ পরিষদের ২৬৪ আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৯২ আসনে জয় পেয়েছেন ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ৭৯ আসন পেয়েছে পিএমএল-এন এবং পিপিপি পেয়েছে ৫৪ আসন। মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান (এমকিউএম-পি) ১৭ আসনে জয়ী হয়েছে। একক বৃহত্তম দল হয়েছে পিএমএল-এন।

Advertisement

এশিয়া

ফিলিপাইন-তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞের পর চীনে আঘাত হানলো টাইফুন গায়েমি

Published

on

 

সাগরে সৃষ্ট টাইফুন গায়েমি ফিলিপাইন ও তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর এটি এবার চীনে আঘাত হেনেছে। চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১৮ কিলোমিটার গতিতে ঝড়টি আছড়ে পড়ে।এর প্রভাবে ভারি বৃষ্টিপাত দেখা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে আছড়ে পড়েছে টাইফুন গায়েমি। বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

টাইফুন গায়েমি’র ফলে ভারি বৃষ্টি এবং ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায় এলাকাজুড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি। ভেঙে গেছে বেশ কয়েকটি সেতু ও সংযোগ সড়ক। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন বাসিন্দারা। এরমধ্যেই ঝড়ের কারণে সব ফ্লাইট বাতিল ও ট্রেন পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া ভূমিধস এবং বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর।

এছাড়াও সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করে ফুজিয়ান প্রদেশে বসবাসকারী প্রায় আড়াই লাখের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছে গেছে প্রায় ৩৯ হাজার ২০০ জনে। চলমান এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৯০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত ৯০ হাজার ৪০৩ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা তিনটি ‘গণহত্যায়’ ৩০ জন নিহত এবং আরও ১৪৬ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

থামছে না ইসরাইলি বর্বরতা, নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে থামছে না ইসরাইলি বর্বর হামলা। সবশেষ হামলায় আরও ৮১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে নিহতের মোট সংখ্যা ৩৮ হাজার ৮০০ জনে পৌঁছেছে বলে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

বুধবার (১৭ জুলাই) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা দুটি ‘গণহত্যায়’  ৮১ জন নিহত এবং আরও ১৯৮ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। এখনো উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত,  গেলো বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৮৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।

জেডএস

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত