Connect with us

খুলনা

চোখে-মুখে সুপার গ্লু দিয়ে ধর্ষণ : মূলহোতা গ্রেপ্তার

Avatar of author

Published

on

খুলনায় চোখে-মুখে সুপার গ্লু দিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় মূলহোতা  এনামুলসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গেলো ১১ ফেব্রুয়ারি ডাকাতির উদ্দেশ্যে ঘরে ঢুকে অভিযুক্ত ধর্ষণের ঘটনা ঘটা্য বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী।

শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুসান্ত সরকার সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, গেলো ১৫ ফেব্রুয়ারি রাতে অভিযান চালিয়ে পাইকগাছা উপজেলার পূর্ব কাশিমনগর এলাকা থেকে মাদক বিক্রির সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে একটি দেশীয় পিস্তল, ইয়াবা ও চেতনানাশক ওষুধ উদ্ধার করা হয়। এসময়ে  ভুক্তভোগী নারীর মোবাইলও উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি ডাকাতি ও নির্যাতনের কথা স্বিকার করলেও ধর্ষণের বিষয় অস্বিকার করেছে।

আসামির ভাষ্য অনুযায়ী, ঘটনার দিন রাতে ভুক্তভোগীর বাড়িতে গোপনে প্রবেশ করে রান্নার সময় রাইস কুকারে চেতনা নাশক ওষুধ মিশিয়ে দেন। পরে রাতে আবার ওই বাড়িতে চুরি করতে গেলে ভুক্তভোগী নারী জেগে গিয়ে চিৎকারের চেষ্টা করলে তার সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। এক পর্যায়ে তিনি ভুক্তভোগীকে তার পকেটে থাকা সুপার গ্লু চোখে মুখে লাগিয়ে কান থেকে স্বর্ণের দুল ছিনিয়ে নেন। এসময়ে অভিযুক্ত একা ছিলেন বলে দাবি করেন।

Advertisement

ধর্ষণের বিষয়ে পুলিশ জানায়, ভুক্তভোগী নারী এখনও অসুস্থ থাকায় পুলিশ তার সঙ্গে সেভাবে কথা বলতে পারিনি। তবে তারা পুরো বিষয়টি আরও তদন্ত করছেন। ভুক্তভোগীর মেডিকেল রিপোর্ট ও অন্যান্য তদন্ত শেষে আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে ভুক্তভোগী নারী ধর্ষিত হয়েছে কি না।

প্রসঙ্গত , ভুক্তভোগী নারীর স্বামীর দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার আসামিরা হলো  ইমামুল জোয়াদ্দার ওরফে এনামুল,তার মা রাশিদা বেগম,আব্দুস সামাদ,সুমন হালদার।

 

Advertisement

খুলনা

থানায় গিয়ে বাবাকে খুনের স্বীকারোক্তি মেয়ের

Published

on

বাবাকে ঘুমের ট্যাবলেট খাইয়ে এবং বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার ৭ দিন পরে থানায় গিয়ে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন  মেয়ে সুমাইয়া বিনতে কবির (১৬)।বর্তমানে সুমাইয়া ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রয়েছেন।

শনিবার (১৩ জুলাই) দৌলতপুর থানার ওসি প্রবির কুমার বিশ্বাস গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এলাকাবাসী জানায়,দৌলতপুর এলাকার শেখ হুমায়ুন কবির (৫২) গেলো ৫ জুলাই মারা যান। সকালে তার স্ত্রী এবং ছেলে-মেয়েরা তাকে ডেকে তুলতে না পেরে নিশ্চিত হন যে তিনি মারা গেছেন।

পরে এলাকার লোকজন এসে মৃত ব্যক্তিকে দাফন করেন। কিন্তু সুস্থ লোক রাতে খাবার খেয়ে ঘুমের মধ্যে মারা যাওয়া এবং গোসলের সময় তার বাম হাতে দুটো ছিদ্র দেখে কেউ কেউ সাপে কামড় বলে সন্দেহ করেন।

ওসি জানান, ঘটনার পরে তার পরিবারের লোকজনকে ডাকা হয়েছে। কেউ কেউ বলেছে সে মানসিক প্রতিবন্ধী। কিন্তু তার বড় ভগ্নীপতির সন্দেহ হওয়ায় তাকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়েছে। রোববার মেয়েটিকে আদালতে হাজির করা হবে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

সেপটিক ট্যাংকে নেমে ২ রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু

Published

on

সেপটিক

কুষ্টিয়া দৌলতপুরে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু হয়। নিহতরা হলেন, লিটন বিশ্বাস (৩৫) ও রাজিব আলী (২৩)।

নিহত লিটন বিশ্বাস বাগোয়ান গ্রামের হারান বিশ্বাসের ছেলে ও রাজিব আলী একই গ্রামের জিয়ার আলীর ছেলে। তারা দুইজন রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন।

শনিবার (১৩ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের বাগোয়ান গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দৌলতপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুবুর রহমান।

তিনি জানান, শনিবার সকালে বাগোয়ান গ্রামের রিফায়েত আলীর ছেলে মোশারফ আলীর বাড়িতে নতুন সেপটিক ট্যাংকের কাজ করতে যায় রাজমিস্ত্রী লিটন এবং রাজিব। তারা এক সঙ্গে সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে নামেন। সেখানেই তাদের মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়রা ট্যাংক থেকে দুজনের নিথর দেহ উদ্ধার করে।

ওসি মাহাবুবুর রহমান জানান, ঘটনাস্থল থেকে দৌলতপুর থানা পুলিশ মরদেহ দু’টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে মর্গে পাঠিয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

৩ মাসের শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার অভিযোগে মা গ্রেপ্তার

Published

on

গ্রেপ্তার

সাতক্ষীরায় তিন মাসের শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার অভিযোগে মা সুরাইয়া ইয়াসমিনকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

রোববার (৭ জুলাই) রাত ১১টার দিকে সাতক্ষীরা পৌরসভার রইচপুর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

সুরাইয়া ইয়াসমিন ওই গ্রামের মুজাফফর হোসেনের মেয়ে ও খুলনার গিলাতলার মুছা শেখের স্ত্রী। তিনি বাবার বাড়িতেই দুই সন্তানকে নিয়ে থাকতেন।

স্থানীয়রা জানান, সুরাইয়া ইয়াসমিনের শিশু কন্যা মমতাজ খাতুনকে দুপুর ২টা থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ির পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয়রা আরও জানান, সুরাইয়া মাঝে মাঝেই মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এর আগে সে তার নিজের ছেলেকে দুইবার খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করেছিল। রাতে পুলিশ এসে সুরাইয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে, সে নিজের মেয়েকে পুকুরে ডুবিয়ে হত্যার কথা স্বীকার করে। এরপর পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।

Advertisement

সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাজরিয়া হোসাইন সুরাইয়া ইয়াসমিন বলেন, শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া হত্যার কথা স্বীকার করায় তার মাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত