Connect with us

ঢাকা

একসঙ্গে ২ ছেলে ও ১ মেয়ে জন্ম দিলেন প্রসূতি

Avatar of author

Published

on

প্রসূতি

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে সোমা আক্তার নামে এক প্রসূতি একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তাদের মধ্যে দু’টি ছেলে ও একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। তিনি নরসিংদী জেলার রামনগর গ্রামের সৌদি প্রবাসী রবিন খানের স্ত্রী।

শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের স্বদেশ হাসপাতাল নামের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে শিশু তিনটির জন্ম হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই হাসপাতালের ওটি ইনচার্জ মোছাম্মৎ মোমেনা বেগম।

এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর বাচ্চাগুলো দেখতে উৎসুক জনতা হাসপাতালে ভিড় করতে দেখা গেছে। বর্তমানে তিন বাচ্চাসহ গৃহবধূ সোমা প্রসূতি বিভাগে রয়েছেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, সোমা আক্তারকে শুক্রবার সকালে প্রসূতি বিভাগে ভর্তি করানো হয়। রাতে সিজারিয়ান অপারেশন করেন ডা. হরিপদ সাহা ও ডা. রাজিব। অপারেশনের মাধ্যমে তারা এক এক করে তিনটি ফুটফুটে বাচ্চা বের করে আনেন।

এর আগে গেলো ১৭ ফেব্রুয়ারি সকালে শহরের কালিপুর এলাকার ইটালি প্রবাসী সজল মিয়ার স্ত্রী তানজিনা বেগম ওই হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে তিনটি কন্যাসন্তান জন্ম দিয়েছেন।

Advertisement

এ বিষয়ে গৃহবধূ সোমা আক্তারের ছোট ভাই সহিদ মিয়া বলেন, আমার বোনের আগেই দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে। তাদের সংসারে একজন ছেলের দরকার ছিল। আজ মহান আল্লাহ দুটি ছেলে ও একটি কন্যাসন্তান দিয়েছেন। আমরা সবাই অনেক খুশি। তাদের বাবা সৌদি প্রবাসী। প্রবাস থেকে তিনি ভিডিও কলে বাচ্চাদের দেখে খুব খুশি হয়েছেন।

স্বদেশ হাসপাতালের ওটি ইনচার্জ মোছাম্মৎ মোমেনা বেগম বলেন, নবজাতকদের মধ্যে দুটি ছেলে ও একটি কন্যাসন্তান হয়েছে। বাচ্চাগুলোর মা শারীরিকভাবে কিছুটা অসুস্থ রয়েছেন।

হাসপাতালের পরিচালক সাদ্দাম অপূর্ব বলেন, গৃহবধূ সোমা আক্তারের অপারেশন আমাদের হাসপাতালে করতে চাইনি। তাকে ডাক্তার ঢাকায় রেফার্ড করলেও তিনি যাননি। এই হাসপাতালে তিনি নিয়মিত চিকিৎসা নিয়েছেন তাই তার বিশ্বাস ছিল এখানে ভালো অপারেশন হবে। এছাড়া এক সপ্তাহ আগে আমাদের হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে এক গৃহবধূ তিন সন্তান জন্ম দিয়েছিল। তাই তাদের ভরসা ছিল।

Advertisement

ঢাকা

লাঠি হাতে নিয়ে অটোরিকশাচালকদের সড়ক অবরোধ

Published

on

অটোরিকশা

রাজধানী ঢাকায় অটোরিকশা বন্ধের ঘোষণার প্রতিবাদে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন চালকরা। আজ  সকাল থেকে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় হাতে লাঠি নিয়ে সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন তারা।

রোববার (১৯ মে) সকাল ১০টা থেকে মিরপুর-১ ও ১০ নম্বর এবং আগারগাঁও এলাকায় সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন অটোরিকশাচালকরা।

অটোরিকশাচালকদের রাস্তা অবরোধ করার কারণে এসব এলাকায় যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ফলে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় লম্বা যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মিরপুরের বেশ কয়েকটি স্থানে অটোরিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন। তারা লাঠি হাতে রাস্তায় নেমে অবরোধ করছেন। এসময় তারা সড়কে যান চলাচল করতে দিচ্ছেন না। আন্দোলনকারীরা তাদের দাবি না মানা পর্যন্ত রাস্তায় থাকবেন বলছেন।

সড়ক অবরোধের বিষয়ে রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুন্সি সাব্বির আহমেদ বলেন, মিরপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে অটোরিকশাচালকরা মিরপুর-১০ নম্বর চত্বরে এসে জড়ো হচ্ছেন। তারা লাঠি হাতে নিয়ে রাস্তা অবরোধ করে রেখেছেন। তবে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য ঘটনাস্থলে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। তাদের (অটোরিকশাচালক) রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয়ার জন্য পুলিশ কাজ করছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

রাজধানীতে তিনটি চোরাই মোটরসাইকেলসহ গ্রেপ্তার ২

Published

on

রাজধানীতে ৩টি মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির কাফরুল থানা পুলিশ। গেলো বৃহস্পতিবার (১৭ মে) সন্ধ্যায় ধারাবাহিক অভিযান চালিয়ে কাফরুলের তালতলা ও মিরপুরের ৬০ ফিট এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

বুধবার (১৮ মে) কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফারুকুল আলম গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তরা হলেন, রাজু হোসেন ও মো.রাসেল ওরফে হৃদয়।

ওসি মো. ফারুকুল আলম বলেন, একটি মোটরসাইকেল চুরির ঘটনায় গত ১৫ মে ভিকটিমের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে চুরি মামলা রুজু হয়। এরপর আশপাশের সিসিটিভি পর্যালোচনা ও গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রাজু হোসেনকে কাফরুলের তালতলা এলাকা থেকে চুরি হওয়া মোটরসাইকেলসহ গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, রাজুর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে মিরপুরের ৬০ ফিট এলাকায় অভিযান চালিয়ে রাসেল ওরফে হৃদয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় হৃদয়ের কাছ থেকে আরও দুটি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তরা মোটরসাইকেল চুরির সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

এ যেনো আরেক ছুটির ঘণ্টা!

Published

on

ঢালিউডের স্বর্ণালী সময়ের জনপ্রিয় একটি সিনেমার নাম “ছুটির ঘণ্টা” । বিদ্যালয়ের দপ্তরি ছুটির আগে টয়লেটে তালা দিলে, তাঁর অজান্তেই এক শিক্ষার্থী সেখানে আটকে পড়ে মৃত্যুবরণ করে। মাদারীপুরে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনেকটা তেমনই ঘটেছে।  টয়লেটে ৬ ঘণ্টা আটকে ছিল প্রথম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। পরে  তালা ভেঙে ওই শিক্ষার্থীকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। ওই শিক্ষার্থী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

গেলো বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়নের ৯নং পাঁচখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রওশন আরা বেগম।

স্থানীয়রা জানান, রাফিন নামে প্রথম শ্রেনির ওই শিক্ষার্থী দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বিদ্যালয়ের টয়লেটে যায় । শ্রেনিকক্ষে পরীক্ষা থাকার কারণে সাড়ে ১২টার দিকে বিদ্যালয় ছুটি হয়ে যায়। ছুটির ঘণ্টা পড়লে শ্রেণিকক্ষে থাকা সবাই বাড়িতে চলে যায়। পরে বিদ্যালয়ের দপ্তরি খোকন খান শ্রেনিকক্ষ ও শৌচাগারের দরজা তালাবদ্ধ করে চলে যান।

স্থানীয়রা আরও জানান, এদিকে স্কুল ছুটির পরও রাফিন বাড়িতে না ফেরায় স্বজনরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে যায়। সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে যাওয়া এক পথচারী শুনতে পান তালাবদ্ধ স্কুলের ভেতর থেকে শিশুর কান্নার শব্দ ভেসে আসছে। তিনি দৌড়ে স্কুলের কাছে ছুটে যান। টয়লেটের ভেতর একটি শিশু আটকা পড়েছে বুঝতে পেরে তালা ভেঙে রাফিনকে উদ্ধার করেন।

মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মো. আল মামুন জানান, কেন এমন ঘটনা ঘটেছে বিষয়টি তদন্ত করা হবে। এই ঘটনায় কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। একটি শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। শিশুদের সঙ্গে এমন ঘটনা কাম্য নয়।

Advertisement

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান, অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য তাঁরা দুঃখ প্রকাশ করছেন। ওই শিশু মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা শিশুটির বাসায় গিয়ে কথা বলেছে। এ ঘটনায় কেউ ইচ্ছাকৃত করলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

প্রসঙ্গত, ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত