Connect with us

জাতীয়

বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের বিল অন্যদের থেকে বেশি হবে : প্রধানমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

আমরা সারাদেশে ডিজিটাল সেন্টার গড়ে তুলেছি। প্রথমে তথ্য কেন্দ্র পরে ডিজিটাল সেন্টার করি। আজ সারাদেশে প্রায় ৮ হাজারের মতো ডিজিটাল সেন্টার আছে। যেখান থেকে মানুষকে বিভিন্ন ধরনের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। সমগ্র গ্রামবাংলা ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। বিলাসবহুলভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের বিল বেশি দিতে হবে। বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের বিল অন্যদের থেকে বেশি হবে। নির্দিষ্ট ইউনিট পর্যন্ত ব্যবহারে কম বিল দেবেন স্বল্প আয়ের ব্যবহারকারীরা। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস-২০২৪ উদযাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর আবারও আমরা ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশনকে শক্তিশালী করি। জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে যেন এগুলো গড়ে ওঠে সেই ব্যবস্থাটা আমরা নিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের সার্বিক উন্নয়ন।

Advertisement

জাতীয়

বিমানবন্দরে লাগেজের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিলেই জরিমানা

Published

on

নতুন কাস্টমস আইন-২০২৩ অনুসারে বিদেশ থেকে আসা কোনো যাত্রী নিজের লাগেজ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিলে বা ঘোষণা বহির্ভূত পণ্য আনলে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হবে। আর তার লাগেজে থাকা পণ্য রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে। এছাড়া, নিষিদ্ধ পণ্য নিয়ে এলে প্রচলিত আইন অনুযায়ী শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।কাস্টমসের নতুন আইন-২০২৩ অনুসারে এমন বিধান রাখা হয়েছে। আগামী ৬ জুন থেকে কার্যকর হচ্ছে ওই আইন।

গেলো বৃহস্পতিবার (৩০ মে) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের সই করা এক প্রজ্ঞাপন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কাস্টমস আইনের ১৫৪ ধারায় বলা আছে, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের কাস্টমসের কাছে তার লাগেজ সম্পর্কে তথ্য দিতে হবে। যাত্রী বা ক্রু লাগেজে রক্ষিত পণ্য সম্পর্কে কাস্টমস কর্মকর্তার কাছে লিখিত বা মৌখিক ঘোষণা দিতে পারবেন এবং কাস্টমস কর্মকর্তার প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। লাগেজ তল্লাশির আগে যাত্রী যদি রক্ষিত পণ্য সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে ব্যর্থ হন এবং তল্লাশিকালে ঘোষণা বহির্ভূত পণ্য পাওয়া যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে কাস্টমস কর্মকর্তা সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা করতে পারবেন। তাছাড়া, সংশ্লিষ্ট পণ্য বাজেয়াপ্তযোগ্য হবে।

এর আগে, ২০২৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতীয় সংসদে কাস্টমস আইন-২০২৩ পাস হয়। পুরোনো আইনে ২২৩টি ধারা ছিল। নতুন আইনে ২৬৯টি ধারা রয়েছে। রাজস্ব সংগ্রহ ও বাণিজ্য সহজীকরণের লক্ষ্যে বিশ্ব কাস্টমস সংস্থার (ডব্লিউসিও) অনুমোদিত আন্তর্জাতিক চুক্তি ও কনভেনশন অনুযায়ী এবং আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চা, যেমন- অনুমোদিত অর্থনৈতিক অপারেটর (এইও), পারস্পরিক স্বীকৃতি চুক্তি (এমআরএ), ইলেকট্রনিক ঘোষণা, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিট (পিসিএ) ইত্যাদি নতুন আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, কাস্টমস আইন ১৯৬৯ অনুসারে, পণ্যের ক্ষেত্রে অসত্য ঘোষণা প্রদান করা হলে বা কোনও প্রশ্নের জবাব দিতে অস্বীকার অথবা ব্যর্থ হলে, সেক্ষেত্রে যাত্রীকে ওই পণ্য-মূল্যের অনধিক তিনগুণ পরিমাণ অর্থদণ্ডের বিধান ছিল। নতুন কাস্টমস আইনে কনটেইনার জট এড়াতে শুল্কায়নের ১০ দিনের মধ্যে শুল্ক-কর পরিশোধ করে বন্দর থেকে পণ্য খালাসের বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে পণ্য খালাসে ব্যর্থ হলে ১০ শতাংশ হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘জাতীয় নির্বাচন ধাপে ধাপে করলে আরও গ্রহণযোগ্য হবে’

Published

on

জাতীয় নির্বাচন যদি ধাপে ধাপে আয়োজন করা যায় তাহলে নির্বাচন আরও গ্রহণযোগ্য হবে। এতে নির্বাচনের আয়োজন করতেও সহজ হবে। নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে কখনও নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ করা সম্ভব নয়। এটি করতে হলে সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা প্রয়োজন। বললেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

রোববার (২ জুন) আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

সিইসি বলেন, আমরা টিআইবিকে বলেছি- জাতীয় নির্বাচন ধাপে ধাপে করা যায় কিনা, সে ব্যাপারে জনমত গড়ে তুলতে। কারণ ধাপে ধাপে নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে নির্বাচনকে আরও বেশি সুষ্ঠু করা যাবে। কারণ, তখন আরও বেশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা যাবে। আরও বেশি পোলিং এজেন্ট মোতায়েন করা সম্ভব হবে।

তিনি বলেন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান ও তার কয়েকজন সহকর্মী এসেছিলেন। আমরা পুরো কমিশন তাদের সঙ্গে বসেছিলাম। আমরাই মূলত তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। তার কারণটা হচ্ছে— প্রায়ই আমাদের মধ্যে এসএমএস (শর্ট ম্যাসেজ) এর মাধ্যমে যোগাযোগ হচ্ছিল। তাই আমরা আরও বড় পরিসরে আলোচনা করতেই আজ বসেছিলাম।

বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, তাদের মূল দাবিটা ছিল আমরা যেন দ্রুত তথ্য দেই। উনারা (টিআইবি) তথ্যের অবাধ প্রবাহ চাচ্ছেন। যেকোনো তথ্য যেন আমরা ওয়েবসাইটে সাথে সাথে তুলে দেই সেকথা তারা বলেছেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে উনারা বলেছেন, আমরা আমাদের দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করছি না।

Advertisement

সিইসি আরও বলেন, টোটাল নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে কথা হয়েছে। এবারের নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক হয়নি। তবে ফেয়ার হয়েছে। ইভিএম প্রযুক্তি নিয়ে আমরা কথা বলেছি। এটি নিয়ে অনাস্থা ছিল, এখনও আছে। তবে ইভিএমে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, আজ পর্যন্ত কেউ বলেনি যে, এখানের ভোট ওখানে চলে গেছে। ইভিএমকে আরও সহজ করা যেতে পারে।

এর আগে, বেলা সাড়ে ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সভাকক্ষে নির্বাচন কমিশনারদের সাথে বৈঠকে বসে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) একটি প্রতিনিধি দল।

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

রিজার্ভ চুরির চার্জশিট দেবে কবে, জানালো সিআইডি

Published

on

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি ঘটনার তদন্ত শেষ পর্যায়ে। সম্ভবত আমরা দুই এক মাসের মধ্যে এটার তদন্ত শেষ করে আমরা চার্জশিট দিয়ে দেব। জানালেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।

রোববার (২ জুন) দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আট বছরের অধিক সময় অতিবাহিত হলেও এখনো সেই আলোচিত ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি সিআইডি।

মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, আসলে সমসাময়িক অনেক বিষয় আছে, আমরা কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছি। আমরা মাদক নিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছি। ইতোপূর্বে মাদক ব্যবহারকারী এবং খুচরা বিক্রেতাদের আমরা আইনের আওতায় নিয়ে আসতাম। আমরা এখন স্পেশাল ডাইমেনশন আকারে গডফাদারদের নিয়ে আসছি এবং মাদক গডফাদারদের অবৈধভাবে অর্জিত যত প্রোপার্টি আছে সেগুলোকে আমরা আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। কোনটা ফ্রিজ করেছি, আবার কোনটা সিজ করেছি।

গেলো এক বছরে কি পরিমাণ মানি লন্ডারিং হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এইটা এক্সাক্টলি আমাদের কাছে ওইভাবে তথ্য নেই। এটা তো বাংলাদেশ ব্যাংক মনিটরিং করে। আমরা বলতে পারব মানি লন্ডারিং রিলেটেড এম এফ এস রিলেটেড যেসব মামলাগুলো হয়েছে সেগুলোর ডাটা আমাদের কাছে আছে। অনেক মামলা হয়েছে, আমরা অনেক রিকভারিও করেছি। এই রিলেটেড তাদের একাউন্ট সম্পত্তি যা আছে এগুলো আমরা ফ্রিজ করেছি।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত