Connect with us

পরামর্শ

হবু বাবাকে যে ৫ বিষয়ে নজর রাখতে হবে

Avatar of author

Published

on

সঙ্গী মা হচ্ছেন। শারীরিকভাবে কিছুই টের পেতে হচ্ছে না। কিন্তু মানসিক টানাপড়েন তো আছেই। নতুন সদস্য আসার উত্তেজনা, আনন্দের মাঝে সঙ্গীর যত্নআত্তি, চিকিৎসা, মেজাজ- সবই সামলে চলতে হচ্ছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, সুস্থ সন্তানের জন্ম দিতে হবু মা এবং বাবা দু’জনেরই ভূমিকা রয়েছে। হবু মাকে ভালো রাখার দায়িত্ব কিন্তু হবু বাবার কাঁধেই থাকে। তাই প্রথম বার বাবা হওয়ার আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।

১. ধৈর্যশক্তি বাড়িয়ে তুলতে হবে:

সমস্ত দিক সামাল দিতে গিয়ে অল্পতে রেগে যাওয়া, হাল ছেড়ে দেয়ার মতো পরিস্থিতি হবু বাবাদেরও আসতে পারে। যা সঙ্গীর মনে প্রভাব ফেলতে পারে। তাই নিজেকে এই সময়ে যতটা সম্ভব সংযত রাখতে হবে।

২. সঙ্গী কী চাইছে সে দিকে খেয়াল রাখুন:

এই সময়ে মেয়েদের শরীর এবং মন নানা ধরনের পরিবর্তেন মধ্যে দিয়ে যায়। তাই মন-মেজাজ বিগড়ে থাকে প্রায়ই। বাইরের কাজ সামলে সঙ্গীর মেজাজের সঙ্গে পাল্লা দেয়া বেশ কঠিন হয়ে উঠতে পারে। তবু চেষ্টা করতে হবে তার সুবিধে-অসুবিধের দিকে খেয়াল রাখতে।

৩. গর্ভধারণ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত:

Advertisement

প্রজননে সাহায্য করেই হাত গুটিয়ে নেয়ার কোনও কারণ নেই। সঙ্গী যেমন মা হবেন, তেমন আপনিও বাবা হবেন। তাই গর্ভধারণ থেকে সন্তানের জন্ম- প্রতিটি বিষয়ের খুঁটিনাটি জেনে রাখা প্রয়োজন।

৪. জীবনধারায় পরিবর্তন আনতে হবে:

সন্তানধারণ করেন মেয়েরা। একই সঙ্গে সন্তান জন্ম দেয়ার আনন্দ এবং কষ্ট সহ্য করার অভিজ্ঞতা পুরুষদের হয় না। তবে সন্তানকে সুস্থ ভাবে বড় করে তুলতে হবু বাবাদের জীবনধারায় পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।

৫. নতুন বাবাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন:

প্রথম বার বাবা হওয়ার উত্তেজনা তো থাকেই। তবে প্রথম বার নিজের ঔরসজাতকে স্পর্শ করার আগে বন্ধুদের থেকে পরামর্শ নিয়ে রাখতে পারেন। আজকাল সমাজমাধ্যমে নানা ধরনের গ্রুপ থাকে। প্রয়োজনে নতুন বাবাদের গ্রুপে যোগ দিন। অনেক কিছু জানতে পারবেন।

Advertisement
Advertisement

পরামর্শ

লেবুতে রস আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

Published

on

সারাদেশেই বইছে তীব্র দাবদাহ। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। ঘরে বা ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। বার বার পানি পান করেও তৃপ্ত হচ্ছে না দেহ। শরীর চাঙ্গা রাখতে লেবুর শরবতে জোঁকছে অনেকে। বাইরে থেকে ঘেমেনেয়ে ফেরার পর কেউ যদি এক গ্লাস লেবুর শরবত এগিয়ে দেন, উল্টো দিকের মানুষটির মুখে হাসি ফুটতে বাধ্য। এই গরমে চাঙ্গা এবং চনমনে থাকতে লেবু জলের জুড়ি মেলা ভার।

তবে তার জন্য বাড়িতে পাতিলেবু থাকা চাই। শুধু পাতিলেবু থাকলে চলবে না, তাতে রসও থাকতে হবে। পাতিলেবু চিপে রস বেরোবে কিনা, তা আগে থেকে বলা যায় না। বাইরে থেকে দেখে তরতাজা মনে হলেও, বাড়ি নিয়ে আসার পর ভুল ভাঙে। তবে রসে টইটুম্বর লেবু চেনার কিছু টোটকা রয়েছে। জেনে রাখলে ঠকতে হবে না।

১. লেবুর খোসার অংশটিতে হাত বুলিয়ে পরখ করে নিন মসৃণ কিনা। যদি মসৃণ না হয়, তা হলে সেটা না নেওয়াই শ্রেয়। কারণ অমসৃণ খোসাযুক্ত লেবুতে রসের পরিমাণ কম থাকে। চকচকে, মসৃণ ত্বক দেখেই লেবু কিনে আনুন।

২. রসালো লেবু চেনার ক্ষেত্রে রং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে লেবুগুলিক পাক ধরেছে, হলুদ রং এসেছে সেগুলি নিশ্চিন্তে নিতে পারেন। সবুজ লেবু কচি হলেও, তাতে রস বেশি নয়। গন্ধই আছে শুধুমাত্র।

৩. রসের ভারে লেবুর ওজনও বেশি হবে, সেটাই স্বাভাবিক। তাই হাতে নিয়ে দেখুন ভারী লাগছে কিনা। যদি ওজনদার মনে হয়, তা হলে নিতে পারেন। ছোট, হালকা ওজনের লেবুতে রসের পরিমাণ কম।

Advertisement

৪. হাড়িতে চাল টিপে যেমন বোঝা যায় ভাত হয়েছে কিনা, তেমনই লেবুর গায়ে চাপ দিয়ে বোঝা যায় সেটা শুকনো না রসালো। রস থাকলে লেবু নরম হয়। কিন্তু শুকনো লেবু বেশ শক্ত হয়। হাতে নিয়ে পরখ করে দেখলেই দু’টো অবস্থার ফারাক বোঝা যাবে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’

Published

on

কর্মব্যস্ত জীবনে আমরা সময় বাঁচানোর জন্য কয়েকদিনের খাবার একসঙ্গে রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেই এবং পরে সেটা অল্প অল্প করে গরম করে খাই। এটি আসলেই একটি ভালো অভ্যাস। কথায় বলে, অলস ব্যক্তির ‘বেস্ট ফ্রেন্ড’ নাকি ওভেন। টেবিলে খাবার রেখে মুঠোফোন স্ক্রলিংয়ে ব্যস্ত। দুই ঘণ্টা পর চায়ের কাপে চোখ পড়লো। মনে পড়লো, চায়ে তো আর চুমুক দেয়া হয়নি। সহজ সমাধান হিসেবে ঠান্ডা চা ঢুকিয়ে দিলেন ওভেনে। এ রকম ঘটনা সচরাচর ঘটছেই। চুলায় গরম করাও ক্ষতিকর। ওভেনে সেই ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি। পুষ্টিমান কমতেই থাকে। জেনে নিন, কোন খাবারগুলো পুনরায় গরম করলে বিষাক্ত হতে থাকে।

এক. চা

বিশ্বের জনপ্রিয় পানীয়গুলোর একটি চা। অনেক সময় কাজের ব্যস্ততায় চা বানিয়ে উষ্ণ থাকতেই তা পান করা হয়ে ওঠে না। ঠান্ডা হয়ে গেলে সে চা অনেকেই গরম করে খেয়ে থাকেন। এটা করা যাবে না। চা দ্বিতীয়বার গরম করলে তাতে অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, যা পান করলে বদহজম বা পাকস্থলীর সমস্যা দেখা দিতে পারে।

দুই. আলু

আলু আমাদের সবচেয়ে ‘আপন’ সবজি। সবকিছুর সঙ্গেই তার ভাব। রান্নার পর আলু পুনরায় গরম করার ফলে এর পুষ্টিমান কমতে থাকে। এমনকি রান্না করা আলু লম্বা সময় ধরে কক্ষ তাপমাত্রায় রাখলেও এর পুষ্টিমান কমতে থাকে। এমনকি বিষাক্তও হয়ে পড়ে। তাই যে খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণ করে খাবেন, সেখানে আলু দেবেন না।

Advertisement

তিন. ডিম

ডিম এতটাই সহজলভ্য যে একে বলা হয় ‘গরিবের প্রোটিন’। ব্যাচেলররা তো ‘দিন আনি দিন খাই’ কথাটাকে পাল্টে ‘ডিম আনি ডিম খাই’তে পরিণত করেছেন। প্রোটিনের ‘পাওয়ার হাউস’ ডিম অত্যধিক তাপমাত্রায় পুনরায় গরম করলে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে। কেননা, পুষ্টি উপাদান নষ্ট হয়ে তা ‘টক্সিক’ হয়ে পড়ে।

চার. পালংশাক

পালংশাকে থাকে প্রচুর আয়রন। পালংশাক দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে আয়রন অক্সিডাইজড হয়ে যেতে পারে, যা থেকে দেহে নানা সমস্যা হতে পারে।

পাঁচ. রান্নার তেল

Advertisement

রান্নায় ব্যবহৃত তেল কোনোভাবেই পুনরায় ব্যবহার করবেন না। এর মধ্যে টক্সিন তৈরি হতে পারে।

সাত. মাশরুম

মাশরুম খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই প্রোটিনে ভরপুর। দ্বিতীয়বার গরম করলে মাশরুমের প্রোটিনের কম্পোজিশন ভেঙে যেতে পারে।

আট. ভাত

ভাত দ্বিতীয়বার গরম করলে এতে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে ডায়রিয়া হতে পারে।

Advertisement

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখবেন যেভাবে

Published

on

ফ্রিজে রাখলেও টাটকা থাকছে না সবজি। ফলে ইচ্ছে থাকলেও সবজি খাওয়ার উপায় থাকছে না। তা ছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে শাক সবজি সংরক্ষণ না করলে রান্না করা পর্যন্ত তার পুষ্টিগুণ বজায় থাকে না। চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখার পদ্ধতি।

১. সবজি বাড়িতে এনে অনেকেই ঝুড়িতে বা অন্য কোনও পাত্রে রেখে দেন। তাতে সবজি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সবজির পুষ্টিগুণও চলে যেতে পারে। শাক সবজি, ফলমূল তাজা ও সতেজ রাখতে সেগুলি ফ্রিজে তুলে রাখুন। কিংবা সুতির নরম কাপড় ভিজিয়ে নিয়ে তাতে সবজি গুলি মুড়ে রাখতে পারেন। তবে এই টোটকা সব সবজির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। টমেটো বা কাঁচামরিচ এ ভাবে রাখলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। একান্তই প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখলে ব্যাগে দু-একটা ছিদ্র করে রাখতে পারেন।

২. বাজার থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে দেওয়া সবজি অনেকেই বাড়িতে এনে সে ভাবেই রেখে দেন। এতে সবজির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি পচেও যেতে পারে। তাই বাজার থেকে সবজি কিনে আনার পর তা প্লাস্টিকের ব্যাগ থেকে বার করে খোলা হাওয়ায় রাখুন। তাতে সবজি বেশ অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকবে।

৩. শাকসবজির পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে রান্নার পদ্ধতিও সঠিক হওয়া প্রয়োজন। শাক সবজির পুষ্টিগুণ নির্ভর করে তা কতটা আঁচে বা কত ক্ষণ ধরে রান্না হচ্ছে। বেশি ক্ষণ ধরে অতিরিক্ত আঁচে রান্না করা ঠিক নয়। এতে সব পুষ্টিগুণই চলে যায়। এ ছাড়াও রান্নায় কত জল দেবেন তার উপরও নির্ভর করছে রান্নার পরেও সবজি কতটা পুষ্টিকর থাকবে। তাই শাকসবজি দিয়ে তরকারি রান্না করার সময়ে কম আঁচে রান্না করুন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত