Connect with us

টুকিটাকি

লিপ ইয়ার বা ২৯শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে ১০টি মজার তথ্য

Avatar of author

Published

on

২৯-ফেব্রুয়ারি

লিপ ইয়ার, মানে যে বছরে থাকে একটা অতিরিক্ত দিন। চলতি ২০২৪ সালেও পড়েছে লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ। কিন্তু পুরোপুরি জ্যোর্তিবিজ্ঞানের কারণেই ২৯শে ফেব্রুয়ারি ‘লিপ ডে’ হলেও, এ নিয়ে বৈজ্ঞানিক আগ্রহ বেশ কমই দেখা যায়।

কীভাবে হয় লিপ ইয়ার, এর ইতিহাস কী, ফেব্রুয়ারিতেই কেন? এই একটি দিন ঘিরে আছে এমন নানা প্রশ্ন। সে সবের উত্তর খোঁজা যাক।

১. লিপ ইয়ারের অতিরিক্ত দিনটা জরুরি আমাদের সৌরজগতের ‘বিশৃঙ্খল’ অবস্থার জন্যই। কারণ এক বছরে পৃথিবী সূর্যের চারপাশে একটা সম্পূর্ণ কক্ষপথ ঘুরে আসতে কিন্তু ঠিক পুরোপুরি ৩৬৫ দিন লাগে না। বরং সব মিলে সময়টা ৩৬৫.২৪২২ দিনের মতো। ফলে প্রতি বছর আসলে এক দিনের চার ভাগের প্রায় এক ভাগ সময় যোগ হয়। যা প্রতি চার বছরে একটা বাড়তি দিন যোগ করে।

২. জুলিয়াস সিজার রোমের ক্ষমতায় আসার আগে পর্যন্ত ৩৫৫ দিনে বছর, এমন ক্যালেন্ডারই সবাই মেনে চলত – যেখানে প্রতি দুই বছর পরপর একটা অতিরিক্ত ২২ দিনের মাস যু্ক্ত হত।

কিন্তু এটা আসলে সমস্যার একটা জটিল সমাধান ছিল এবং উৎসবের দিনগুলো ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে যেতে শুরু করে। তাই সিজার তার জ্যোতির্বিজ্ঞানী সোসিজেনেসকে বিষয়টি সহজ করার নির্দেশ দেন। সোসিজেনেস তখন ৩৬৫ দিনে বছর করে যে অতিরিক্ত ছয় ঘন্টার মতো থেকে যায় সেটা মিলিয়ে নিতে চার বছর পরপর একটা অতিরিক্ত দিন ক্যালেন্ডারে যুক্ত করেন। আর এভাবেই ২৯শে ফেব্রুয়ারির জন্ম। যা পরবর্তীতে পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরি সূক্ষ পরিমার্জন করেন।

Advertisement

৩. আঙুলের হিসেবে প্রতি চার বছর পরপর আসে লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ। কিন্তু কথা এখানেই শেষ না। যেই বছরটাকে ১০০ দিয়ে ভাগ করা যায় কিন্তু আবার ৪০০ দিয়ে করা যায় না, সেটা লিপ ইয়ার নয়। সে কারণেই গ্রেগরিয়ান পঞ্জিকাবর্ষ অনুযায়ী আমরা ২০০০ সালে লিপ ইয়ার পেয়েছি, ১৬০০ সালে লিপ ইয়ার ছিল, কিন্তু আবার ১৭০০, ১৮০০ ও ১৯০০ লিপ ইয়ার নয়।

“এটা খানিকটা স্বেচ্ছাচার মনে হতে পারে”, বলেন ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের এমিরিটাস অধ্যাপক ইয়ান স্টুয়ার্ট। তবে এর পেছনেও আসলে যুক্তিযুক্ত কারণ আছে।

“বছরে ৩৬৫ দিন ও একটা দিনের চার ভাগের এক ভাগ – কিন্তু সেটাও ঠিক পুরোপুরি নয়, বরং তার চেয়ে খানিকটা কম। সেটা একদম যথার্থ চার ভাগের এক ভাগ হলে প্রতি চার বছর পরপর লিপ ইয়ার হত।”

এই হিসাবটা আসে যখন পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরি ও তার সঙ্গী জ্যোর্তিবিজ্ঞানীরা ১৫৮২ সালে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার চালু করেন এবং তাতে প্রতি চারশ বছরে তিনটা লিপ ডে বাদ পড়ে। এই হিসাবটা তখন থেকে আজ অবধি চালু আছে। কিন্তু ইয়ান স্টুয়ার্ট মনে করেন মানুষকে হয়তো ১০ হাজার বছর পর এটা নিয়ে আবার নতুন করে ভাবতে হবে। কিন্তু তত দিনে অবশ্য মানবজাতি নতুন কোন পদ্ধতিও চালু করে ফেলতে পারে।

৪. ফেব্রুয়ারির ২৯ই কেন?

Advertisement

অন্য সব মাসেই আছে ৩০ বা ৩১ দিন করে, কিন্তু ইয়ান স্টুয়ার্ট জানাচ্ছেন রোমান সম্রাট সিজার অগাস্টাসের ব্যক্তিগত ইচ্ছের কাছে বলি হয়েছে ফেব্রুয়ারি। জুলিয়াস সিজারের অধীনে কিন্তু ফেব্রুয়ারি ৩০ দিনের মাস ছিল। কিন্তু সিজার অগাস্টাস যখন সম্রাট হন, তখন তিনি তার নিজের নামাঙ্কিত মাস অগাস্ট ২৯ দিনের হওয়ায় খানিকটা বিরক্ত হন। কারণ তার আগের সম্রাট জুলিয়াসের নামাঙ্কিত মাস – জুলাই – ছিল ৩১ দিনের।

“তিনি তখন অগাস্টে আরো দুই দিন যুক্ত করে জুলাইয়ের সমান করেন, আর বেচারা ফেব্রুয়ারিকে সেই দুই দিন হারাতে হয়”, বলেন অধ্যাপক স্টুয়ার্ট।

৫. ঐতিহ্যগতভাবে লিপ ইয়ারের দিন মেয়েরা ছেলেদের প্রস্তাব দেয় বলে বিভিন্ন ইতিহাসবিদের কথায় উঠে আসে। যার একটা ৫ম শতকে সেন্ট ব্রিজেটের ঘটনা, যেটা নিয়ে অবশ্য বেশ বিতর্ক আছে।

বলা হয়ে থাকে যে তিনি সেন্ট প্যাট্রিকের কাছে অভিযোগ নিয়ে যান যে মেয়েদের তাদের পছন্দের মানুষের কাছে প্রস্তাব নিয়ে যেতে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়। সেন্ট প্যাট্রিক তখন সম্ভবত মেয়েদের প্রস্তাব দেয়ার জন্য ঐ লিপ ইয়ারের একটি দিন নির্দিষ্ট করে দেন – সবচেয়ে ছোট মাসের সব শেষ দিন।

আরেকটা জনপ্রিয় গল্প প্রচলিত আছে যে স্কটল্যান্ডের রানি মার্গারেট একটা আইন জারি করেন, যে সমস্ত পুরুষ লিপ ইয়ারে মেয়েদের দিক থেকে আসা বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেবে তাদের জরিমানা দিতে হবে।

Advertisement

মেয়েরা-ছেলেদের-প্রস্তাব-দেয়

কিন্তু অনেকে আবার বলে থাকেন সে সময় মার্গারেটের বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর এবং তিনি তখন অনেক দূরে নরওয়েতে ছিলেন। এই রীতি আসলে ১৯ শতক থেকে বেশি প্রচলিত হয়।

মনে করা হয় যে মেয়েদের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দেয়ার এই রীতি চলে আসছে যখন ইংলিশ আইনে লিপ ইয়ার অর্ন্তভুক্ত হয়নি তখন থেকেই।

এই মতবাদ অনুসারে যেহেতু এই দিনের কোন আইনগত ভিত্তি নেই, তাই সাধারণত ছেলেদের প্রস্তাব দেয়ার প্রথাগত রীতি ভাঙাটা গ্রহণযোগ্য।

৬. লিপ ইয়ারে মেয়েদের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দেয়ার বিষয়টি বিশ্ব জুড়ে একেক দেশে একেক রকম। ডেনমার্কে যেমন এটা ২৯শে ফেব্রুয়ারি নয়, বরং ২৪শে ফেব্রুয়ারি – যা জুলিয়াস সিজারের সময় থেকে চলে আসছে। কোনও ড্যানিশ পুরুষ কোনx নারীর বিয়ের প্রস্তাব না মানলে তাকে তখন ঐ নারীকে ১২ জোড়া দস্তানা দিতে হয়। ফিনল্যান্ডে আবার দস্তানা নয়, বরং তাকে স্কার্ট বানানোর কাপড় দিতে হবে। তবে গ্রিসে লিপ ইয়ারের দিন বিয়ে করা অশুভ মনে করা হয় তাই অনেকে সেটি এড়িয়ে চলে।

৭. ১৪৬১ জনে ১! লিপ ডে-তে জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা সম্পর্কে বলা হয় প্রতি ১৪৬১ জনে একজন এদিন জন্ম নেন। চার বছরে হয় ১৪৬০ দিন আর লিপ ইয়ারের অতিরিক্ত এক দিন মিলে হয় ১৪৬১। এক্ষেত্রে তাই সম্ভাব্যতা দাঁড়ায় ১/১৪৬১। তবে ইয়ান স্টুয়ার্ট বলছেন এই হিসাবটাও পুরোপুরি ঠিক নয়, কারণ চারশ বছরে তিনটা লিপ ইয়ার হারাচ্ছি আমরা। এছাড়া নানা বিষয় মিলিয়ে বছরের কিছু নির্দিষ্ট সময়ে শিশুদের জন্ম বেশি হয় বলে মনে করেন তিনি। ২৯শে ফেব্রুয়ারি জন্ম নেওয়াদের বলা হয় ‘লিপার্স’ বা ‘লিপলিংস’।

Advertisement

৮. লিপ ইয়ারের রাজধানী বলে স্বীকৃত টেক্সাসের অ্যান্থনি শহর। ১৯৮৮ সালে এই শহরের বাসিন্দা ও লিপ ইয়ারে জন্ম নেওয়া ম্যারি অ্যান ব্রাউন চেম্বার অফ কমার্সের কাছে যান শহরে একটা লিপ ইয়ার উৎসবের আবেদন নিয়ে। তার সেই আবেদন গ্রহণ করা হয় এবং অ্যান্থনিকে ঘোষণা দেয়া হয় বিশ্বের লিপ ইয়ার রাজধানী হিসেবে। তারপর থেকে প্রতি বছর সারা বিশ্বের লিপাররা টেক্সাসের এই শহরে জড়ো হয়ে প্যারেডে অংশ নেন, একসাথে বার্থডে ডিনার, নাচানাচি এবং হট এয়ার বেলুনে চড়েন সবাই।

লিপ-ইয়ার

৯. গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ছাড়া অন্যান্য ক্যালেন্ডারেও লিপ ইয়ারের দরকার পড়ে। আধুনিক ইরানের ক্যালেন্ডারটি যেমন সৌর ক্যালেন্ডার, যাতে প্রতি ৩৩ বছরে ৮টা লিপ ডে আছে।

ভারতের জাতীয় ক্যালেন্ডার এবং বাংলাদেশের যে বাংলা পঞ্জিকাবর্ষ তাতে লিপ ইয়ার এমনভাবে রাখা হয় যাতে লিপ ডে সব সময় গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ২৯শে ফেব্রুয়ারির খুব কাছাকাছি থাকে।

১০. অভিযাত্রী ক্রিস্টোফার কলম্বাস ওয়েস্ট ইন্ডিজে তার চূড়ান্ত অভিযানের সময় ১৫০৪ সালের ২৯শে ফেব্রুয়ারির চন্দ্র গ্রহণকে নিজের সুবিধার্থে কাজে লাগান। তিনি যখন জ্যামাইকা দ্বীপে বেশ কয়েক মাস তার নাবিকদের নিয়ে আটকা পড়েন, তখন এক পর্যায়ে স্থানীয় আদিবাসীদের সাথে তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে এবং তারা খাবার ও অন্যান্য জিনিস দিয়ে সহায়তায় অস্বীকৃতি জানায়।

কলম্বাস জানতেন যে একটা চন্দ্রগ্রহণ আসন্ন, তার সহযোগীদের সাথে আলাপ করে তিনি স্থানীয় সব আদিবাসী নেতাদের একসাথে করেন ২৯শে ফেব্রুয়ারি। তিনি তাদের বলেন, ঈশ্বর চাঁদকে লাল বর্ণ করে তাদের শাস্তি দেবে। চন্দ্রগ্রহণের সময় বলেন যদি তারা আবার সহায়তা করতে শুরু করে তাহলে ঈশ্বর তার শাস্তি ফিরিয়ে নেবেন।

Advertisement

আরেকটা অতিপ্রাকৃত ঘটনা হল, ১৬৯২ সালের ২৯শে ফেব্রুয়ারি ম্যাসচুসেটসের সালেম উইচক্র্যাফট ট্রায়ালের প্রথম ওয়ারেন্ট জারি হয়।

সব কথার শেষ কথা, লিপ ইয়ারে আপনি সৌভাগ্যবান যে বছরে একটা অতিরিক্ত দিন পাচ্ছেন।

আবার যারা চাকরিজীবী তারা ভাবতে পারেন যে বছরে একদিন কোনও বাড়তি বেতন ছাড়াই কাজ করতে হচ্ছে।

 

সূত্র: বিবিসি

Advertisement
Advertisement

টুকিটাকি

ফ্যাশনে মোড় ঘুরিয়েছে ‘শয়তানের চোখ’

Avatar of author

Published

on

শয়তানের-চোখ

ঘন নীল রঙের, গোলাকার কাচের একটি বস্তু। যার মাঝখানটা দেখতে অনেকটা চোখের মতো। তবে কি এটি শয়তানের চোখ? ব্যাপারটা হলফ করে বলা মুশকিল! কিন্তু তা নিয়েই বিশ্ব জুড়ে এখন হইচই।

ইনস্টাগ্রামে ‘হ্যাশট্যাগ ইভিল আই’ ব্যবহারের অঙ্ক দেখলে যে কারো চোখই কপালে ওঠার জোগাড়। হলিউডের মডেল, অভিনেত্রী কিম কার্দাশিয়ান থেকে বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান, সকলেই মজেছেন এই চোখে। বাদ পড়েননি বলিউড নায়িকা দীপিকা, ক্যাটরিনা, প্রিয়াঙ্কা, শিল্পা শেঠি। অনেকেরই গয়নাতেই ছোঁয়া রয়েছে এই ‘ইভিল আই’-এর।

অভিনয়, শিল্প, সঙ্গীত, ফ্যাশন জগতের তাবড় নক্ষত্রেরা সেই ইভিল আই আঁকা নানা গয়নায় মজেছেন। সারা আলি খানের গলায় দেখা যায় ইভিল আই দেয়া হার, তো অভিষেক বচ্চন আবার ব্রেসলেট পরেন ইভিল আই আঁকা। বাদ যাচ্ছেন না এই তারকাদের অনুগামীরাও। ফলে ঘরে ঘরে ছেয়ে গিয়েছে ‘ইভিল আই’।

বিশ্বের বড় বড় শিল্পপতি থেকে সাধারণ ব্যবসায়ী সবার শরীরেই ইভিল আই। তা দেখে কলেজপড়ুয়া থেকে পাশের ফ্ল্যাটের কিশোরীরাও সেই চিহ্ন দেয়া গয়না খুঁজছেন। গয়নায় ‘ইভিল আই’-এর ব্যবহার শুধুই কি ফ্যাশন ট্রেন্ড? না কি এই বস্তুটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস?

গয়নায় ‘ইভিল আই’ ব্যবহারের হুজুগ খুব বেশি দিনের না হলেও ৫০০০ বছরেরও বেশি পুরোনো একটি ধারণা এটি। নীলনদের দেশ মানে মিশরীয় সভ্যতায় তার আবির্ভাব। পরে অবশ্য পূর্ব ইউরোপ, পশ্চিম এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা, ক্যারিবিয়া, লাতিন আমেরিকা হয়ে এক সময়ে ভারতীয় সংস্কৃতিতেও ঢুকে পড়ে এই বিশেষ চোখটি। গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর ‘সিম্পোসিয়াম’-এও ‘ইভিল আই’-এর প্রতি মানুষের বিশ্বাস এবং তার ব্যবহারের নানা উল্লেখ পাওয়া যায়। চিনা ‘ফেংশুই’ শাস্ত্রেও এই জিনিসটি বেশ প্রচলিত।

Advertisement

 

শয়তানের-চোখ

গ্রিক পুরাণে বর্ণিত ‘ইভিল আই’-এর আকার ক্যারমের স্ট্রাইকারের চেয়ে খানিক বড়। স্বচ্ছ, নীল রঙের কাচের বস্তুটির একদম মাঝখানে থাকে চোখের মণির মতো কালো রঙের একটি বিন্দু। সেই বিন্দুটিকে ঘিরে রয়েছে আরও দু’টি স্তর। বাইরেটা আকাশি নীল এবং তার পরের অংশটি সাদা। ঘন নীল অংশটির উপর দিকে থাকে ছোট একটি ছিদ্র। সেই ছিদ্র দিয়ে গলানো হয় মোটা সুতো বা দড়ি। অনেকটা হারের সঙ্গে থাকা লকেটের মতোই। ওই সুতো থেকে ঝুলতে থাকে ‘ইভিল আই’।

অন্যের নজর যাতে না লাগে, তা নিশ্চিত করাই এই ‘ইভিল আই’-এর কাজ। নজর কাটানোর জন্য শিশুদের হাত-পায়ে কালো কার, কোমরে কিংবা গলায় জালকাঠি পরানোর যেমন চল ছিল, এটাও ঠিক তেমনই। কুনজর তাড়ানোর প্রাচীন সেই চিহ্নই এখন ফ্যাশনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। হলিউড, বলিউড হয়ে পৌঁছে গিয়েছে টলিপাড়ার তারকাদের কাছেও। গোটা বিশ্ব এখন এই ‘এক চোখে’র দিকে তাকিয়ে।

‘ইভিল আই’ শুধু দরজার কোণেই আটকে থাকেনি। ভৌগোলিক কাঁটাতার, ধর্মীয় রীতি-রেওয়াজ পেরিয়ে বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে দিয়ে যেতে যেতে এটি হয়ে উঠেছে বাঙালির বসার ঘরে কাচের আলমারিতে সাজানো ‘শোপিস’, গাড়ির ‘রিয়ার ভিউ মিরর’-এ ঝুলতে থাকা ‘নজর বাট্টু’, অফিসের ডেস্কে রাখা ‘লাকি চার্ম’। হালে তা হয়ে দাঁড়িয়েছে গয়নাশিল্পের নকশাও। ব্রেসলেট, হার, অ্যাঙ্কলেট, কানের দুল, আংটি তো বটেই, সঙ্গে ওয়াচ চেন, চাবির রিং সবেতেই ঢুকে পড়েছে ইভিল আই।

 

Advertisement

মায়ানগরী মুম্বাইতে বচ্চন এবং কাপূরদের সম্পর্ক পারবারিক। সেই সূত্র ধরেই প্রতি বছর অভিনেতা রণবীর কাপূরের বোন রিদ্ধিমা কাপূর সাহনি, অভিষেক বচ্চনের হাতে রাখি বাঁধেন। নিজের তৈরি ‘ইভিল আই’ মোটিফ দেয়া রাখি অভিষেকের হাতে পরিয়েছিলেন রিদ্ধিমা। হলিউডের পপ-গায়ক জাস্টিন বিবারের জন্যও ইভিল আই ব্রেসলেটের নকশা এঁকেছিলেন তিনি।

শয়তানে-চোখ,-শাহরুখ,-দীপিকা,-অভিষেক

বিশ্ব জুড়ে একটি চিহ্ন নিয়ে এমন উৎসাহ দেখে নড়েচড়ে বসেছে ‘সোয়ারোভস্‌কি’, ‘শ্যানেল’, ‘পিপা বেলা’-র মতো আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সংস্থাগুলি। লক্ষ কোটি টাকা মূল্যের ‘ইভিল আই’ গয়না এ দেশের মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে এনে দেয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে ‘ক্যারেটলেন’, ‘ব্লু স্টোন’, ‘মিয়া’-র মতো শৌখিন গয়না প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলিও।

 

খুঁজলে  টিপ, কানের দুল, সেফটিপিন-এর পাশাপাশি ‘ইভিল আই’ দেয়া এক জোড়া অ্যাঙ্কলেটও পাওয়া যাবে রাস্তার হকারদের কাছে। হলিউডের তারকাদের পছন্দের ইভিল আই এখন এ ভাবেই ছড়িয়ে পড়েছে।

‘কুনজর’ থাকুক বা না থাকুক, নতুন ধরনের একটি চিহ্ন তো পাওয়া গিয়েছে। গয়না না কিনলেও কেউ কিনছেন সেই চোখের আকারে তৈরি সুগন্ধি মোমবাতি, তো কেউ কিনছেন টেবিল ক্লথ, কোস্টার, টোট ব্যাগ। আর এ ভাবেই নজর কাড়ছে নজর কাটানোর চিহ্ন।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

বয়স লুকোনোর অভিযোগে প্রেমিকাকে হেনস্থা প্রেমিকের

Avatar of author

Published

on

সোশ্যাল-মিডিয়ায়-প্রেম

ভালবাসার মানুষকে দেখে চমকে যান তরুণ। সমাজমাধ্যমে তিনি তরুণীর যে ছবিগুলি দেখেছেন আর সামনে যিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন, দু’জনের মধ্যে নেই কোন মিল।

সমাজমাধ্যমে পরিচয়। মেসেজ চালাচালি থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে বন্ধুত্ব। সেই বন্ধুত্ব থেকেই প্রেম। সম্পর্কে আসার পর দেখা করার সুযোগ পায় যুগল। কিন্তু দেখা করতেই বিপদ। প্রেমিকের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগও দায়ের করেন সেই নারী।

ঘটনাটি ভারতের কানপুরের। প্রেমিকার অভিযোগের ভিত্তিতে দীপেন্দ্র সিংহকে (২০) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পুলিশ জানিয়েছে, ইনস্টাগ্রামে বহু দিন আগে এক নারীর সঙ্গে আলাপ হয় দীপেন্দ্রের। সমাজমাধ্যমেই দু’জনের বন্ধুত্ব। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। কথা বলেই ওই নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন দীপেন্দ্র। সম্পর্কে আসার পর প্রথম দেখা করার সিদ্ধান্ত নেন দু’জনে। যেমন পরিকল্পনা, তেমন কাজ। কিন্তু ভালবাসার মানুষকে দেখে চমকে যান দীপেন্দ্র। সমাজমাধ্যমে তিনি তরুণীর যে ছবিগুলি দেখেছেন আর সামনে যিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন, দু’জনের মধ্যে মিল নেই।

জিজ্ঞাসাবাদের সময় পুলিশকে দীপেন্দ্র জানান, সমাজমাধ্যমে নারী তার কম বয়সের ছবি পোস্ট করেছিলেন। আসলে তার বয়স ৪৫ বছর। আসল বয়স জানতে পেরেই রেগে গিয়ে প্রেমিকাকে মারধর শুরু করেন দীপেন্দ্র। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, মেঝের মধ্যে নারীর মাথা ঠুকতে থাকেন দীপেন্দ্র। এরপর প্রেমিকার মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে যান তিনি। সঙ্গে সঙ্গে নিকটবর্তী থানায় গিয়ে দীপেন্দ্রের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ দায়ের করেন সেই নারী। কিন্তু দীপেন্দ্রের সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা পুলিশের কাছে এড়িয়ে যান। দীপেন্দ্রকে এক অচেনা ব্যক্তি হিসাবে পরিচয় দেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে আসল সত্য জানতে পারে পুলিশ। দীপেন্দ্রকে গ্রেপ্তার করেছে কানপুর পুলিশ।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

শাশুড়ি-জামাইয়ের প্রেম, স্ত্রীর কন্যাদান শ্বশুরমশাইয়ের!

Avatar of author

Published

on

বিয়ে

স্ত্রীর মৃত্যুর পর থেকেই একাকিত্বে ভুগছিলেন যুবক। আর তাই শাশুড়িমায়ের সঙ্গে প্রায়ই সময় কাটাতেন তিনি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই সেই সঙ্গ পরিণত হয় ভালবাসায়। শাশুড়ির প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করেন ওই যুবক। এ নিয়ে বিশেষ লুকোছাপাও করেননি তিনি। মনের কথা শাশুড়িকে জানিয়েও দিয়েছিলেন। প্রৌঢ়াও যে প্রথমটায় বিশেষ আপত্তি করেছেন, তা নয়।

ধীরে ধীরে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে দু’জনের। সেই প্রণয় থেকেই অবশেষে পরিণয়! কিন্তু এখানেই শেষ নয়। শাশুড়ি ও জামাইয়ের এই সম্পর্কের কথা জানতে পেরে তাদের বিয়ে দিলেন যুবকের শ্বশুর। কন্যাদান করলেন তিনিই!

ভারতের বিহারের হিরামতি গ্রামের ঘটনা এটি। গ্রামের বাসিন্দা দিলেশ্বর দারভের মেয়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল কাটোরিয়া থানা এলাকার ধোবনি গ্রামের বাসিন্দা সিকন্দর যাদবের। সম্প্রতি সিকন্দরের স্ত্রীর মৃত্যু হয়। তারপর থেকে শ্বশুরবাড়িতে জামাইয়ের যাতায়াত লেগেই ছিল।

দিনের পর দিন সেখানে থেকেও যেতেন। তখন থেকেই শাশুড়ি গীতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে সিকন্দরের। প্রথমে বিষয়টিকে গুরুত্বই দেননি দিলেশ্বর। ধীরে ধীরে তার সন্দেহ বাড়তে থাকে। একবার কোনও কাজে গ্রামের বাইরে গিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকে ফিরে স্ত্রী ও জামাইকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে ফেলেন শ্বশুরমশাই।

এই পরিস্থিতিতে দিলেশ্বরই গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হন। গ্রামে বিচারসভা বসে। সেখানে সিকন্দর প্রকাশ্যে স্বীকার করে নেন, তিনি শাশুড়িকে ভালবাসেন। তাকে বিয়ে করতে চান। সিকন্দরের সঙ্গে সম্পর্কের কথা অস্বীকার করতে পারেননি গীতাও। তারপরেই শাশুড়ির সঙ্গে জামাইকে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন গ্রামবাসীরা। পঞ্চায়েতের নির্দেশেই রেজিস্ট্রি করে চার হাত এক হয়। শাশুড়িকে সিঁদুর পরান সিকন্দর। সেখানেই প্রাক্তন স্ত্রীর কন্যাদান করেন দিলেশ্বর।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মামুনুল হক মামুনুল হক
আইন-বিচার58 mins ago

জামিনে মুক্ত হলেন মাওলানা মামুনুল হক

জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন ইসলামবিষয়ক বক্তা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। আজ শুক্রবার...

দুর্ঘটনা1 hour ago

গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

গাজীপুরে জয়দেবপুরে যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে যাত্রীবাহী ট্রেনের ৫ টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। আহত...

জাতীয়2 hours ago

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। রেজ্যুলেশনটিতে ১১২টি দেশ কো-স্পন্সর করেছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার...

জাতীয়10 hours ago

মুক্তি পাননি মামুনুল হক, কখন পাবেন জানালো কারা কর্তৃপক্ষ

ইসলামবিষয়ক বক্তা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বৃহস্পতিবার(২মে) রাতে মুক্তি পাননি। ওই রাতেই তার...

আইন-বিচার13 hours ago

মামুনুল হকের জামিন, জেল গেটে নেতাকর্মীদের ভিড়

হেফাজতে ইসলামের নেতা মামুনুন হক আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। এখন কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তির অপেক্ষায় আছেন। রাতেই তিনি কারা মুক্ত...

জাতীয়15 hours ago

বাসার পথে বেগম খালেদা জিয়া

প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে হাসপাতাল ছাড়লেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত ৮টা ২৪ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে...

বাংলাদেশ15 hours ago

‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’

গাজা ও ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের অবসানে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে যুক্তরাজ্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। স্থানীয় সময় বুধবার(১...

রেমিট্যান্স রেমিট্যান্স
জাতীয়15 hours ago

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা

সদ্যবিদায়ী এপ্রিল মাসে ২০৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২...

অপরাধ17 hours ago

নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

মায়ানমারের বিচ্ছিন্নবাদী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। তাদের ফেরত আনতে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে...

জাতীয়17 hours ago

নির্বাচনে কাউকে প্রভাব বিস্তার করতে দেয়া হবে না: রাশেদা সুলতানা

নির্বাচনী আইন যারা মানবেন না, তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আইনী ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচন কমিশন কিন্তু এতো দুর্বল নয়। প্রভাবশালীরা নির্বাচনে...

Advertisement
ভর্তি -পরীক্ষা15 mins ago

এসএসসি পরীক্ষার ফলপ্রকাশ কবে জানা গেলো

পরামর্শ39 mins ago

লেবুতে রস আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

চট্টগ্রাম44 mins ago

বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধস, যান চলাচল বন্ধ

মামুনুল হক
আইন-বিচার58 mins ago

জামিনে মুক্ত হলেন মাওলানা মামুনুল হক

দুর্ঘটনা1 hour ago

গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

বলিউড2 hours ago

ফের ছাদনাতলায় ধর্মেন্দ্র আর হেমা মালিনী!

রাজশাহী2 hours ago

ইউপি নির্বাচনে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ১০

চট্টগ্রাম2 hours ago

নাফ নদী থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া জেলেদের ছেড়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি

উত্তর আমেরিকা2 hours ago

ভারত ও জাপানকে ‘জেনোফোবিক’ বললেন বাইডেন

জাতীয়2 hours ago

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত

দুর্ঘটনা7 days ago

৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই

বাংলাদেশ7 days ago

এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!

বৃষ্টির পূর্বাভাস
আবহাওয়া6 days ago

রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি

টুকিটাকি4 days ago

সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও

ঢাকা3 days ago

টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার

বিএনপি
বাংলাদেশ7 days ago

৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি

অপরাধ2 days ago

শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র‍্যাব কর্মকর্তা

খুলনা5 days ago

গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু

দেশজুড়ে2 days ago

‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা

আন্তর্জাতিক7 days ago

বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত

উত্তর আমেরিকা1 week ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার2 weeks ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত