Connect with us

জাতীয়

অফশোর ব্যাংকিং বিল সংসদে উত্থাপন

Avatar of author

Published

on

দেশে প্রথমবারের মতো অফশোর ব্যাংকিং আইন করতে সংসদে বিল উত্থাপন করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ‘অফশোর ব্যাংকিং বিল–২০২৪’ জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন।

শনিবার (২ মার্চ) জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রীর উত্থাপিত বিলটি পরীক্ষা করে এক দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয় এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়।

বিলে বলা হয়েছে, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, বেসরকারি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেক পার্কসমূহের শতভাগ বিদেশি মালাকিনাধীন প্রতিষ্ঠান থেকে আমানত গ্রহণ করতে পারবে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট।

পাশাপাশি তাদের স্বল্প মেয়াদি ঋণ ও অগ্রিম বা বিনিয়োগ, ঋণপত্র ও গ্যারান্টি সুবিধা প্রদান, বিল ডিসকাউন্টিং, বিল নেগোশিয়েটিং এবং অন্যান্য বৈদেশিক বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট বহি:লেনদেন সেবা দিতে পারবে।

এছাড়া অনিবাসী বাংলাদেশি, বিদেশি ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট আমানত ও ঋণ গ্রহণ করতে পারবে।

Advertisement

বিলে আরও বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে সংশ্লিষ্ট তফসিলি ব্যাংক পর্ষদের অনুমোদিত নীতিমালা থাকতে হবে। তফসিলি ব্যাংকের অফশোর কার্যক্রমের জন্য পৃথক হিসাবপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ অনুমোদনে অভ্যন্তরীণ ব্যাংকিং ইউনিট থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে তহবিল স্থানান্তর করা যাবে।

উত্থাপিত বিলে আরও বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং অর্থ বহি:উৎস এবং অনুমোদিত বিশেষায়িত অঞ্চলে পরিচালিত শতভাগ বিদেশি মালাকানাধীন প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত উৎস থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় প্রাপ্ত তহবিল দ্বারা এই আইনে বর্ণিত শর্তে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক, সময় সময়, জারিকৃত নির্দেশনা অনুযায়ী অনিবাসী বা ক্ষেত্রমত বাংলাদেশে নিবাসী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচালিত ব্যাংকিং কার্যক্রম।

উল্লেখ্য, আইন না থাকলেও অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দেশে অফশোর ব্যাংকিং পদ্ধতি চালু আছে ১৯৮৫ সাল থেকে। পরে ২০১৯ সালে অফশোর ব্যাংকিং নীতিমালা জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরপর কয়েকটি প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়। এখন এ বিষয়ে আইন করা হচ্ছে।

এএম/

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

হজ যাত্রা শুরু, প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ যাত্রী

Published

on

চলতি বছর পবিত্র হজ পালন করতে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে প্রথম ফ্লাইটে ঢাকা ছেড়েছেন ৪১৯ হজযাত্রী।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট যাত্রীদের নিয়ে ঢাকা ছাড়ে।

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান উপস্থিত থেকে হজের প্রথম ফ্লাইট উদ্বোধন করেন।

এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছর বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৬ হাজার ৫২৭ জন হজযাত্রী পরিবহন করা হবে। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ৫০ শতাংশ হজযাত্রী পরিবহন করবে, যার সংখ্যা ৪৩ হাজার ৮৯৯ জন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস প্রি-হজে মোট ১১৬টি ডেডিকেটেড ফ্লাইট পরিচালনা করবে। এর মধ্যে ঢাকা থেকে জেদ্দায় ৮২টি, চট্টগ্রাম থেকে জেদ্দায় ১৭টি, সিলেট থেকে জেদ্দায় ৫টি, ঢাকা থেকে মদিনায় ৯টি, চট্টগ্রাম থেকে মদিনায় ২টি এবং সিলেট থেকে মদিনায় একটি।

এছাড়া হজ শেষে পোস্ট হজে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস মোট ১২৫টি ডেডিকেটেড হজ ফ্লাইট পরিচালনা করবে। এর মধ্যে জেদ্দা থেকে ঢাকাতে ৭৩টি, জেদ্দা থেকে চট্টগ্রামে ১৫টি, জেদ্দা থেকে সিলেটে ২টি, এছাড়া মদিনা থেকে ঢাকা ২২টি, মদিনা থেকে চট্টগ্রামে ৯টি এবং মদিনা থেকে সিলেটে ৪টি।

Advertisement

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার জেদ্দা ও মদিনায় পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকায় হজ অফিসে বিমান বোর্ডিং এবং ইমিগ্রেশন কাউন্টারে পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ করা হয়েছে। ঢাকা হজ অফিসে বিমানের সেলস কাউন্টার এ ব্যালটি হাজিদের টিকিট ইস্যু এবং নন-ব্যালটি হাজিদের টিকিট সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের সুবিধা রাখা হয়েছে।

এর আগে, বুধবার (৮ মে) রাজধানীর আশকোনা হজ ক্যাম্পে এবারের হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উল্লেখ্য, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৬ জুন। ২০২৪ সালের হজে বাংলাদেশ থেকে ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য মোটরযানের গতিসীমা নির্ধারণ

Published

on

রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা সদর ও শহর এলাকায় মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার। এছাড়াও এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেলের গতিসীমা ঘণ্টায় ৬০ এবং মহাসড়কে ৫০ কিলোমিটার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) এর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে মোটরসাইকেল চলাচলের এই নির্দেশনা দেয় হয়।

মোটরসাইকেলের পাশাপাশি অন্যান্য মোটরযানেরও গতিসীমা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। প্রাইভেট কার, জিপ, মাইক্রোবাসের সর্বোচ্চ গতি এক্সপ্রেসওয়েতে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার। মহাসড়কেও একই গতিতে চলাচল করতে হবে। বাস-মিনিবাস ও ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানও একই গতিতে এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে চলবে।

ট্রাক, মিনিট্রাক, কাভার্ডভ্যান,ট্রেইলরসহ অন্যান্য মালবাহী মোটরযানের সর্বোচ্চ গতি এক্সপ্রেসওয়েতে ঘণ্টায় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ৫০ কিলোমিটার। মহাসড়কেও একই গতিসীমা মেনে চলতে হবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর ধারা-৪৪ এর উপধারা-১ এবং সড়ক পরিবহন বিধিমালা, ২০২২ এর বিধি-১২৫ এর উপবিধি-৪ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সড়ক/মহাসড়কে মোটরযানের সর্বোচ্চ গতিসীমা নির্ধারণ, নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার নিমিত্ত বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা, ২০২৪ সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জারি করা হলো।

Advertisement

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, শহর, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরের মধ্য দিয়ে ব্যবহৃত জাতীয় মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়ক রাস্তার প্রস্থ: ১০.৩ মিটার কমপক্ষে ৬ লেনে বিভক্ত, পৃথক হাঁটা এবং পারাপার সুবিধা আছে এমন সড়কে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

তথ্য অধিকার আইনের আওতায় গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে। বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

আজ বুধবার (৮ মে) দুপুরে রাজধানীর দারুস সালামে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘তথ্য অধিকার আইন ও গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী এ সময় বলেন, তথ্য অধিকার আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন সরকার নিশ্চিত করতে চায়। এই আইন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাশ করা হয়। সরকার নিজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য এই আইন করেছে। তবে যেকোনো একটি আইন সমাজে তৈরি হলে, সে আইন বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে। এই আইনে যারা তথ্য নেবেন বা যারা তথ্য দেবেন দুই পক্ষেরই কিছু বোঝাপড়ার অভাব থাকতে পারে। এ আইন শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে গণমাধ্যমকে আরও শক্তিশালী করেছে। কিন্তু সে অস্ত্রের ব্যবহার না অপব্যবহার হবে সেটা বোঝা এবং এ আইনে যাদের কাছে তথ্য চাওয়া হবে তাদের মধ্যে একটি সংস্কৃতিগত রূপান্তর দরকার। তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় জড়তা থাকে। যেগুলো জনসম্পৃক্ত তথ্য, জনগণের যেটা অধিকার সে তথ্য দেয়ার বিষয়টি সরকার নিশ্চিত করতে চায়। গণমাধ্যমের সাংবাদিকদেরও তথ্য চাওয়ার ক্ষেত্রে পেশাদার অ্যাপ্রোচ থাকা প্রয়োজন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, তথ্য অধিকার আইনের অধীন যে তথ্য চাওয়ার অধিকার আছে সে বিষয় নিয়ে অনেক সময় যারা তথ্য চাইবেন তাদের পক্ষ থেকেও কিছু ভুল বোঝাবুঝি থাকে। কোন তথ্য সর্বসাধারণের জন্য এবং কোন তথ্য গোপন তথ্য সেটার পার্থক্য করতে পারা জরুরি। কিছু তথ্য আছে স্পর্শকাতর যেগুলো গোপন আইনের অধীন রক্ষিত আছে, এগুলো সর্বসাধারণের জন্য নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, বিটিআরসিসহ এ ধরণের অন্যান্য স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বেশ কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হয়। এসব কৌশল বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত অনেক সময় গোপন রাখতে হয়। এগুলো প্রকাশ করলে অনেক সময় বৃহত্তর স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক্ষেত্রে সাংবাদিকতা, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছানো এবং স্পর্শকাতর তথ্য এসবগুলোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে হয়। সেখানে প্রশিক্ষণ, যোগাযোগ ও মিথস্ক্রিয়া সকল পক্ষের করা প্রয়োজন।

তিনি আরও বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, জনগণের কাছে তথ্য পৌঁছানো ও অপতথ্য মোকাবিলা করতে হবে। তবে সর্বসাধারণের জন্য তথ্য এবং জাতীয় স্বার্থে যেগুলোকে পৃথিবীর সকল দেশে স্পর্শকাতর ও গোপন তথ্য হিসেবে ধরা হয় সেগুলোর মধ্যে পার্থক্য নিরূপণের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আমরা সরকার ও প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিতে চাই। এটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অঙ্গীকার।

Advertisement

প্রতিমন্ত্রী বলেন, তথ্য অধিকার আইনকে আমরা আরো প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমরা চাই, সাংবাদিকরা যেনো এই আইন ব্যবহার করে আরও ক্ষমতাপ্রাপ্ত হোন, এই আইনের পুরোপুরি ব্যবহার করতে পারেন এবং তার উপযোগিতা আমরা সমাজে পাই। একই সাথে আমরা এই আইনের দায়িত্বশীল ব্যবহার দেখতে চাই। যাদের এই আইনের অধীনে তথ্য দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে তাদের প্রতি আহ্বান থাকবে যেন তথ্য চাওয়া হলে সেটি দেওয়া হয়। জনগণের পক্ষ থেকে যখন গণমাধ্যম তথ্য চাইবে, সে তথ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক তথ্য যত দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরবরাহ করা হবে, ততো গুজব বা অপপ্রচার হওয়ার সুযোগ কম হবে।

তিনি আরও বলেন, যে তথ্য জনগণের বলে তথ্য অধিকার আইন নিশ্চিত করছে, সেই তথ্য গণমাধ্যমকে দিতে হবে। এই তথ্যগুলো যত দ্রুততার সাথে সহজলভ্য করা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ এই ধরণের অন্যান্য সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য ততো ভালো। আমাদের সবার এই মানসিকতা তৈরি করা দরকার যে, সঠিক তথ্য যত দ্রুত জনগণের কাছে চলে আসবে, এটা আমাদের জন্য মঙ্গল।

তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সরকার চায় তথ্য অধিকার আইনের আওতায় যারা তথ্য দেবেন, তথ্য দেয়ার ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে যেনো কোন ধরণের জড়তা বা মানসিক বাধা না থাকে। সরকার আরও চায় সরকারি প্রতিটি প্রতিষ্ঠান দ্রুততম সময়ের মধ্যে তথ্য সহজলভ্য করুক। আর যারা তথ্য চাইবেন আমরা চাই তথ্য অধিকার আইন তারা সঠিকভাবে ব্যবহার করবেন। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই আইন ব্যবহারের সক্ষমতা তৈরি হোক সেটাও আমরা চাই যাতে এই আইনের অপব্যবহার কেউ না করে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য দেওয়া প্রসঙ্গ প্রতিমন্ত্রী এ সময় বলেন, একটি পরিকল্পিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য সহজলভ্য করা হবে।

তিনি আরও বলেন, অপসংবাদিকতা হলে তার সবচেয়ে বড় শিকার হয় পেশাদার সাংবাদিকরা। অপপ্রচার হলে পেশাদার সাংবাদিকতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সকল আইনেই কিছু অসৎ ব্যক্তি অপব্যবহারের সুযোগ নিতে চায়। সেটা আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) ব্যবহার করে কোনো সাংবাদিকতার চর্চা আটকে দেওয়ার সুযোগ নেই। সিএসএ পেশাদার সাংবাদিকতাকে সুরক্ষা দেবে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত