Connect with us

ফুটবল

নাটকীয় ম্যাচে ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে ড্র করলো রিয়াল

Avatar of author

Published

on

নির্ধারিত সময় শেষে যোগ করা সময়ও শেষ। এমন সময় ডানপ্রান্ত থেকে ব্রাহিম দিয়াজ  ক্রস করেন পেনাল্টি বক্সে। বল যখন হাওয়ায় ভাসছে তখনই রেফারির ম্যাচ শেষ করার লম্বা বাঁশি।

কিন্তু বলটা তো আর রেফারির বাঁশি শুনে থেমে যায়নি, জুড বেলিংহামের হেডে উড়ে যায় জালে।  রেফারি বাঁশি বাজানোয় গোলটাও তাই হিসেবে ধরা হলো না।

এরপরই রিয়ালের খেলোয়াড়েরা ঘিরে ধরেন রেফারিকে।  ভ্যালেন্সিয়ার খেলোয়াড়েরাও ছুটে আসেন রেফারির দিকে। দুই পক্ষের বাদানুবাদের সময় রেফারিকে কিছু একটা বলে বসেন বেলিংহাম।  গোলের বদলে ইংলিশ ফরোয়ার্ডের জোটে লাল কার্ড।

মেস্তায়ায় ভ্যালেন্সিয়া–রিয়ালের নাটকীয় এই ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত ড্র হয়েছে ২-২ ব্যবধানে।  খেলার শুরুতেই ২ গোল খেয়ে বসে রিয়াল। সেখান থেকে দলকে সমতায় আনেন, নয় মাস আগে এই মাঠে ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে খেলতে এসে বর্ণবাদের শিকার হওয়া ভিনিসিয়াস জুনিয়র।

গেল বছরের ২১ মে’তে অনুষ্ঠিত হওয়া সেই ম্যাচের কথা হয়তো কখনোই ভুলতে পারবেন না ভিনিসিয়াস।  সেই তিক্ত স্মৃতি নিয়েই জোড়া গোল করেই মেস্তেয়ায় প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করেছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।

Advertisement

প্রথমার্ধে মাত্র ৩ মিনিটের ব্যবধানে আচমকাই ২ গোল করে এগিয়ে যায় ভ্যালেন্সিয়া।

তবে প্রথমার্ধের যোগ করা সময়েই ব্যবধান কমান ভিনিসিয়াস।  এরপর রিয়াল সমতায় ফেরে ৭৬ মিনিটে।  ব্রাহিম দিয়াজের বাড়ানো বলে বল জালে পাঠান ২৩ বছর বয়সী ব্রাজিলিয়ান।

 

Advertisement

ফুটবল

অস্বস্তিতে থাকা মেসিকে নিয়ে শঙ্কা

Published

on

কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে আর্জেন্টিনা। উদ্বোধনী ম্যাচের পর চিলির বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়- দলটিকে কোয়ার্টারে নিয়ে গেছে। তবে দলীয় অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। ম্যাচের ২৪ মিনিটে আর্জেন্টিনা চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় মেসিকে। আর পুরো ম্যাচ জুড়েই তাকে ‘আনফিট’ বলেই মনে হয়েছে।

মেসি ভুগছিলেন কিছু সমস্যায়। জ্বর ও গলাব্যথার কিছু উপসর্গ ছিল। তা নিয়েই খেলেছেন ম্যাচ। আবার চিলির বিপক্ষে মাঠে নেমেও চোট পেয়েছেন। ম্যাচ শেষে গণমাধ্যমের সাথে যখন কথা বলেছেন মেসি, তখনো জানিয়েছেন; তার পেশিতে অস্বস্তি হওয়ার কথা।

ইন্টার মিয়ামির হয়েও চলতি মৌসুমে খেলতে ভুগেছেন মেসি। যেখানে মাংস পেশির সমস্যাতেই ভুগেছেন এই তারকা খেলোয়াড়। এখন আবার দলের হয়ে খেলতে নেমেও একইরকম পরিস্থিতি বোধ করছেন।

মেসির পেশিতে স্ক্যান করার কথা রয়েছে। গণমাধ্যমের সূত্র তেমনটি বলছে। স্ক্যান শেষে হয়তো জানা যাবে, কতটা ভালো বা মন্দ পরিস্থিতিতে আছেন তিনি। এরপর কোপা আমেরিকার বাকি ম্যাচগুলো স্বস্তির সাথে মাঠে থাকতে পারবেন কি না, সেটিও হয়তো পরিষ্কার হয়ে যাবে।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

কোস্টারিকার রক্ষণ ভাঙতে ব্যর্থ ব্রাজিল

Published

on

কোনোভাবেই কিছু হলো না। ব্রাজিল চেষ্টা করে গেল একের পর এক। কিন্তু কোস্টারিকার বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো তাদের। র‍্যাংকিং বিচারে সেলেসাওদের থেকে ৪৭ ধাপ পিছিয়ে আছে কোস্টারিকা। কোপা আমেরিকার মাঠের খেলায় হতাশা কেবল সঙ্গী হলো ব্রাজিল খেলোয়াড়দের।

গোল মিস, গোল মিস! রদিগো, লুকাস পাকেতা বা ভিনিসিয়াস জুনিয়র- এক যেন মহড়া দিয়েছিলেন তারা। এখানে প্রতিপক্ষকে আলাদা সম্মান জানাতে হয়। কোস্টারিকার রক্ষণভাগ ব্রাজিলের জন্য কাঁটা হয়ে উঠেছিল।

সেই রক্ষণ ভেঙে তারকা খেলোয়াড়েরা সুবিধা করতে পারেনি মোটেও। এবারই প্রথম কোস্টারিকার বিপক্ষে ড্র করলো ব্রাজিল। আগের ১১ দেখায় ১০ বার জিতেছে সেলেসাওরা আর একবার কোস্টারিকা।

এই হারে কোপার শুভসূচনা করতে ব্যর্থ হলো ব্রাজিল।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

রেকর্ডের দিনে মেসি বললেন, ম্যাচ সহজ ছিল না

Published

on

কোপা আমেরিকার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড এখন লিওনেল মেসির দখলে। এতদিন পর্যন্ত চিলির সের্হিও লিভিংস্টোনের সাথে ভাগাভাগি অবস্থানে ছিলেন মেসি। এই প্রয়াত গোলরক্ষকের ৩৪ টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড পেরিয়ে মেসি এখন ৩৫ টি ম্যাচ ঝুলিতে নিয়ে অবস্থান করছেন। এমন দিনে দলও জিতেছে কোপা আমেরিকার উদ্বোধনী ম্যাচে।

মেসির হাতে আরও সুযোগ ছিল। গোল করতে পারেননি। তবে গোল করিয়েছেন। একটি গোলে সরাসরি অবদান ছিল তার। আর অন্য গোলটিতেও মূল কাজটুকু করেছেন। আটালান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে কানাডার বিপক্ষে গোল পেয়েছেন হুলিয়ান আলভারেজ ও লাউতারো মার্টিনেজ।

প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য। এরপর দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হওয়ার পর ৪৯ মিনিটে আলভারেজের পা থেকে প্রথম গোল আসে। যেখানে ম্যাক অ্যালিস্টারকে বল বাড়িয়েছিলেন মেসি। আর অ্যালিস্টারের পায়ের খোঁচাতেই আলভারেজ পেয়ে যান দলের পক্ষে প্রথম গোল।

এরপর ৮৮ মিনিটের মাথায় আর্জেন্টাইন অধিনায়কের চমৎকার এক থ্রু-পাসে গোল করতে ভুল করেননি লাউতারো মার্তিনেজ। এই গোলের পর উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে আকাশী-নীল জার্সিধারীরা।

আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়েরা মোট ৬৫ শতাংশ বলের দখলে ছিলেন। আর ১৯ টি শটের মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৯ টি শট। গোলের সুযোগ মিস না করলে হয়তো ব্যবধান আরও বাড়িয়ে নিতে পারতো মেসি বাহিনী।

ম্যাচ শেষে মেসি বলেন, ‘আমরা ধৈর্য্য নিয়ে বলের দখল নিই এবং আক্রমণ চালাই। আজ আমাদের ফাঁকা জায়গা খুঁজে পেতে বেশ সংগ্রাম করতে হয়েছে। বেশিরভাগ প্রতিপক্ষ আমাদের চেয়ে আলাদা ধরনের ফুটবল খেলে। যার বিপরীতে আমাদের মনোবল শক্ত রাখতে হয় এবং লক্ষ্য ছিল বল নিয়ন্ত্রণে রেখে সুযোগ আসলেই তা কাজে লাগানোর।’

Advertisement

আর্জেন্টিনা অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘আমরা জানতাম তাদের সঙ্গে কঠিন ম্যাচ হবে, কারণ তারা বেশ শরীরি ভাষায় জবাব দেয়। প্রথমার্ধে তো তেমন সুযোগই দেয়নি আমাদের। সৌভাগ্যবশত দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আমরা গোল পেয়ে যাই, কিন্তু এরপরও ম্যাচ খুব একটা সহজ ছিল না।’

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত