Connect with us

অর্থনীতি

আগুনের ঘটনায় চিনির সরবরাহে সমস্যা হবে না : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

এস আলম গ্রুপের চিনি কারখানায় আগুনের ঘটনায় বাজারে চিনির সরবরাহ ও দামে কোনো প্রভাব ফেলবে না। বাজারে চিনির কোনো সংকট হবে না। বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু৷

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাজধানীর একটি হোটেল ‘ডি-৮’ এর সুপারভাইজরি কাউন্সিলের ৭ম অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের প তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ওই কারখানার আগুনে অভারঅল বাজারে কোনো ইম্প্যাক্ট পড়বে না৷ গতকাল (সোমবার) রাত থেকে এ বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের নজরদারিতে আছে৷ সরকারের বিভিন্ন এজেন্সি কাজ করছে৷ আজ (মঙ্গলবার) বিকেলের মধ্যে আমরা সবগুলো ফ্যাক্টারির প্রতিবেদনও পেয়ে যাবেন বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।

আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, অবশ্যই আগুনের ঘটনা একটা দুঃখজনক ঘটনা৷ তবে আগুনকে পুঁজি করে কেউ ব্যবসা করতে পারবে না।

এদিকে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. সাইফুল আলম জানান, তাদের কাছে এরই মধ্যে সরবরাহ করার জন্য চিনির পর্যাপ্ত স্টক রয়েছে। যে সমস্যাটি হয়েছে তা কিছুদিনের মধ্যে ঠিক হয়ে যাবে। রমজানে চিনির সরবরাহ সংকটের শঙ্কা থাকলে আমরা পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে আমদানি করতাম। আপাতত সেরকম কোনো সমস্যা নেই।

Advertisement

তিনি  বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী দু-একদিনের জন্য কারসাজি করতে পারে। তবে এগুলো ঠিক হয়ে যাবে। আগুন নিভলেই তাঁরা প্রোডাকশন চালু করবেন। যে মাল বানানো আছে তা দিয়ে মিনিমাম এক সপ্তাহ চলবে।

প্রসঙ্গত,  ৪ মার্চ বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কর্ণফুলী থানাধীন এলাকায় এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ নামের ওই চিনি কারখানায় আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কোস্টগার্ড ও বিমানবাহিনীর পর সেনাবাহিনীর একাধিক ইউনিটও যোগ দেয়। তবে গত ২৯ ঘণ্টায়ও পুরোপুরি নেভেনি আগুন।

Advertisement

অর্থনীতি

যে কারণে ডলারের দাম বেড়ে গেলো ৭ টাকা  

Published

on

ফাইল ছবি

একলাফে মার্কিন ডলারের দাম বেড়ে গেলো ৭ টাকা। প্রতি ডলার ১১০ টাকার পরিবর্তে হয়ে গেলো ১১৭ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণে ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরণের অবমূল্যায়ন হলো।

বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কিন ডলারের ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রলিং পেগ এক্সচেঞ্জ রেট পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ পদ্ধতিতে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ক্রলিং পেগ মিড রেট (সিপিএমআর) নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। বুধবার (৮ মে) কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

এতে ব্যাংকগুলোকে ১১৭ টাকায় মার্কিন ডলার ক্রয়-বিক্রয়ের অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ক্রলিং পেগ পদ্ধতি হলো দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি, যেখানে একটি মুদ্রার বিনিময় হারকে একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে মুদ্রার দরের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা থাকে। ফলে একবারে খুব বেশি বাড়তে পারবে না, আবার কমতেও পারবে না।

আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল বা আইএমএফ গেলো বছরের শেষ দিক থেকেই ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণে এ পদ্ধতি চালু করার পরামর্শ দিয়ে আসছিলো। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের সাথে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি করেছিলো।  তার আওতায় এখন তৃতীয় দফা ঋণ ছাড়ের জন্য আলোচনা চলছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, দুই বছর থেকে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে।

এনএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

টানা ৩য় দফায় বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

স্বর্ণ

দেশের বাজারে  স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে চার হাজার টাকা বেড়েছে। ২২ ক্যারটের স্বর্ণের নতুন  দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৫০ টাকা। নতুন এ দাম আগামীকাল ৮ মে থেকে কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার ( ৭ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এমতাবস্থায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।

বাজুসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ ক্যারটের স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ২০১ টাকা এবং ১৮ ক্যারটের স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৪ হাজার ৪৫৫ টাকা।

প্রসঙ্গত, এ নিয়ে দেশের বাজারে এ বছর ১৪ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হলো।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

এখন বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’

Published

on

অনেক তথ্য উপাত্ত আগে অন্য কোথাও না পাওয়া গেলেও বাংলাদেশ ব্যাংকে পাওয়া যেত। এখন সেটাও নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। এখন বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’। মন্তব্য করলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

মঙ্গলবার (৭ মে) রাজধানীতে অর্থনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত ‘মোয়াজ্জেম হোসেন’ স্মারক বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ড. দেবপ্রিয় বলেন, চলতি বছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। ২০২৬ সালে ঝুঁকির মাত্রা আরও বাড়বে। বিদেশি ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশ কখনও খেলাপি হয়নি, সেই বিশ্বাসে এখন ফাটল ধরেছে।

সরকার জ্বালানি তেলের মূল্য পরিশোধ, বিদেশি বিনিয়োগকারীর মুনাফা ও বিদেশি এয়ারলাইন্সের পাওনা দিতে পারছে না।

সিপিডির এ ফেলো আরও বলেন, তথ্য-উপাত্ত প্রকাশে সরকার অনেক বেশি সংবেদনশীল। এটা সরকারের জন্যে ভালো নয়। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক তথ্য-উপাত্ত প্রকাশে বাধ্য। কিন্তু সেখানে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। তথ্যে প্রবেশাধিকার কমে যাওয়ায় নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত