বাংলাদেশ
যে সব দেশে সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়া বাধ্যতামূলক
Published
2 years agoon
By
জাকির হোসাইনবেশির ভাগ সব দেশ গুলোতে স্ব-ইচ্ছায় যুবক-যুবতী সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। আবার এমনও অনেক দেশ আছে যেখানে একজনের ইচ্ছার বিরুদ্ধেও তাকে পাঠানো হতে পারে সেনাবাহিনীতে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে সেই দেশগুলির হাজার হাজার যুবক-যুবতীকে একপ্রকার জোর করেই ঠেলে দেয়া হয় সেনার কাজে।
উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়া গেলো সাত দশক ধরে একে অপরের সাথে বিরোধিতা করে আসছে প্রায় সব ক্ষেত্রেই। উভয় দেশই বেশি শক্তিশালী হওয়ার দৌড়ে সামরিক শক্তি বাড়িয়েই চলেছে।
উত্তর কোরিয়া এক বিশেষ সামরিক নীতি মেনে চলে, যার নাম ‘সোঙ্গুন’। এই নীতি অনুযায়ী, দেশের মধ্যে থাকা সমস্ত সম্পদের উপর সেনাবাহিনীর অগ্রাধিকার রয়েছে। এই নিয়মের ব্যতিক্রম নন সেই দেশের বাসিন্দারাও। কারণ কিমের দেশ নাগরিকদেরও ‘দেশের সম্পদ’ বলেই মনে করে। মূলত ১৭-১৮ বছর বয়সি সে দেশের স্নাতকদের সেনাদলে যোগদান করানো হয়। আগে মহিলাদের স্বেচ্ছায় সেনাবাহিনীতে যোগদান করার নিয়ম থাকলেও ২০১৫-র পর থেকে মহিলাদেরও সেনাবাহিনীতে যোগদান বাধ্যতামূলক করা হয়। ২০০৩ সালে, পুরুষদের কমপক্ষে ১০ বছর এবং মহিলাদের কমপক্ষে সাত বছর সেনাবাহিনীতে পরিষেবা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়। তবে তার আগে পুরুষদের জন্য এই সময়সীমা ছিল ১৩ বছর এবং মহিলাদের জন্য ১০ বছর।
দক্ষিণ কোরিয়াতেও পুরুষদের সেনায় যোগ দেয়া বাধ্যতামূলক। পুরুষদের ২১ মাস সেনাবাহিনীতে বা ২৩ মাস নৌবাহিনীতে বা ২৪ মাস বিমানবাহিনীতে যুক্ত থাকা বাধ্যতামূলক। তবে কেউ চাইলে বিকল্প হিসেবে পুলিশ ও দমকলেও যোগ দিতে পারেন। তবে সফল ক্রীড়াবিদরা এই দায় থেকে অব্যাহতি পেতে পারেন।
রাশিয়ায় সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়ার নিয়ম বেশ কঠিন। সদ্য সেনাদলে যোগ দেয়া সদস্যদের প্রায়শই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নির্যাতন সহ্য করতে হয় বলে অভিযোগ। সে দেশে এই প্রক্রিয়া ‘হ্যাজিং’ নামে পরিচিত। তবে রাশিয়া অন্য দেশের সাথে সামরিক সঙ্ঘাতের সময় প্রশিক্ষণ না-পাওয়া সৈন্যদের ব্যবহার করে বলেও দুর্নাম রয়েছে। ইউক্রেন এবং চেচনিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
নিয়ম অনুযায়ী, রাশিয়ার ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়সী পুরুষদের ১২ মাসের জন্য সেনায় যোগ দেয়া বাধ্যতামূলক। এই নির্দেশ অমান্য করলে জরিমানা বা কারাদণ্ডও হতে পারে।
ব্রাজিলের সংবিধান অনুযায়ী দেশের সমস্ত পুরুষের জন্য সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়া আবশ্যক। সর্বনিম্ন ১২ মাসের জন্য সামরিকবাহিনীতে যুক্ত থাকতে হয় সে দেশের পুরুষদের। তবে কেউ চাইলে আট বছর পর্যন্ত নিজের ইচ্ছায় সেনায় যুক্ত থাকতে পারেন। ব্রাজিলে সাধারণত ১৮ বছর বয়স পেরোলেই যুবকদের সেনায় ভর্তি করানো হয়। বাহিনীতে যোগ দিতে অনিচ্ছুকদের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ারও আইন রয়েছে। তবে সেনাদলে যোগ দেয়ার এই নিয়ম থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে মহিলাদের।
১৯৪৯ সালের ইসরায়েলের নিরাপত্তা পরিসেবা আইন অনুযায়ী আরবের ইসরায়েলিরা ছাড়া বাকি সব ১৮ বছর বয়সি ইসরায়েলির সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়া বাধ্যতামূলক। নিরাপত্তা বাহিনীতে যোগ দিতেই হবে ইহুদি, ড্রুজ বা সার্কাসিয়ান বংশোদ্ভূত ইসরায়েলিদের। পুরুষদের কমপক্ষে দু’বছর আট মাস এবং মহিলাদের দু’বছর সেনায় যুক্ত থাকার বিধি রয়েছে সে দেশে।
আরবের ইসরায়েলি ছাড়াও বিবাহিত এবং শারীরিক ও মানসিক ভাবে অসুস্থদের সেনাদলে যোগ দেওয়ার নিয়ম থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। সমীক্ষা অনুযায়ী, ইজরায়েলি পুরুষদের একাংশ এই নিয়মের অবসান চান। তারা বরং স্বেচ্ছায় সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়ার পক্ষে।
ইরানের সংবিধান অনুযায়ী, ১৮ বছর পেরোলেই সে দেশের যুবকদের দেড় থেকে দু’বছরের জন্য সেনাবাহিনীতে যোগ দিতেই হবে। তবে মহিলাদের জন্য নিরাপত্তা বাহিনীতে যোগ দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। এ ছাড়া শারীরিক অসুস্থতা থাকলেও এই নিয়ম থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। ১৮ বছরের যুবকদের বাবার বয়স ৬০ বছরের বেশি হলে তারাও এই নিয়ম থেকে অব্যাহতি পাবেন। সেনায় যোগ দেওয়ার নিয়ম না মানলে ওই যুবক ভয়ানক সাজার মুখোমুখি হতে পারেন।
এই বছরেরে শুরুতে ইরান সরকার নতুন নিয়ম আনার প্রস্তাব দেয়। সেখানে ১০ হাজার ডলারের পরিবর্তে ৩৫ বছরের বেশি বয়সি পুরুষরা সেনায় যোগ দেয়া থেকে ছাড় পেতে পারেন। তবে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ানোয় এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয়নি। বিক্ষোভকারীদের দাবি ছিল, সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে ধনীদের সুবিধা হবে।
কিউবাতে ১৭ থেকে ২৮ বছর বয়সি পুরুষদের দুই বছর দেশের সামরিকবাহিনীতে যোগ দেওয়া বাধ্যতামূলক। ১৬ বছর হলেই তাদের সে দেশের সেনাদলে নাম নথিভুক্ত করতে হয়। দুই বছর পরিসেবা দেয়ার পর পুরুষরা সেনাবাহিনী ছেড়ে চলে গেলেও তাদের সেনার অংশ হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। ৪৫ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত দেশের স্বার্থে যখন খুশি আবারও সেনায় যোগ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হতে পারে ওই ব্যক্তিদের। সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে অস্বীকার করলে সেই ব্যক্তির কারাদণ্ড বা জরিমানাও হতে পারে। তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে নিয়মটা একটু আলাদা। মহিলারা স্বেচ্ছায় দুই বছরের জন্য সেনা হিসেবে যোগ দিতে পারেন। তবে যোগ দিতেই হবে এমন বাধ্যবাধকতা নেই।
সুইজারল্যান্ডেও পুরুষদের নিরাপত্তা বাহিনীতে যোগ দেয়া বাধ্যতামূলক। সে দেশে পুরুষদের ২০ বছর বয়সের পর থেকে সেনায় যোগ দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। দুই বছরের কিছু কম সময় পুরুষদের সেনাবাহিনীতে যুক্ত থাকা বাধ্যতামূলক। তবে মহিলারা যোগ দিতে পারেন নিজেদের ইচ্ছায়।
পুরুষদের অতি অবশ্যই সেনাদলে যোগ দেওয়ার এই নিয়ম বদলানোর জন্য ২০১৩ সালে সুইজারল্যান্ডে গণভোট হয়। তবে ৭৩ শতাংশ মানুষ পুরুষদের প্রতিরক্ষা বাহিনীতে আবশ্যিক ভাবে যোগ দেয়ার পক্ষেই ভোট দেন। এর আগেও দুই বার এই গণভোটের আয়োজন করা হয়েছিল। পুরুষদের জন্য নিয়ম তো পাল্টানো তো দূরে থাক, উল্টে ২০২৪ সালের মধ্যে মহিলাদেরও সামরিকবাহিনীতে যোগদান বাধ্যতামূলক করার চিন্তাভাবনা চলছে।
তুরস্কেও ২০ থেকে ৪১ বছর বয়সি পুরুষদের নিরাপত্তা বাহিনীতে যোগদান বাধ্যতামূলক। তবে ২০১৯ সালে সে দেশের আইনসভায় একটি নতুন আইন পাশ করে সেনাবাহিনীতে পরিষেবার সময়সীমা ১২ মাস থেকে কমিয়ে ছয় মাস করা হয়েছে। তবে কেউ চাইলে এর পরেও নিজের ইচ্ছায় সেনাবাহিনীতে থাকতে পারেন। তবে কেউ সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে না চাইলে তার বিকল্পও রয়েছে। এক মাসের সামরিক প্রশিক্ষণের পর কেউ চাইলে পাঁচ হাজার ডলারের বিনিময়ে বাকি পাঁচ মাস সেনাবাহিনীতে কাজ করা এড়াতেও পারেন। তবে কেউ যদি উচ্চশিক্ষার জন্য সেনাবাহিনীতে দেরিতে যোগ দিতে চান, তা হলে তাকে সেই অনুমতি দেয়া হয়। প্রবাসী তুর্কিরাও সরকারকে নির্দিষ্ট অর্থপ্রদান করে সেনাদলে যোগ দেয়া থেকে অব্যাহতি পেতে পারেন।
২০১০ সালে সুইডেনে পুরুষদের আবশ্যিক ভাবে সেনাদলে যোগ দেয়ার নিয়ম বাতিল করা হলেও ২০১৭ সালে তা আবার ফিরিয়ে আনা হয়। তবে ২০১৪ সালে ক্রাইমিয়া রাশিয়ার দখলে যাওয়ার পর পরই সুইডেনে আবারও সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া বাধ্যতামূলক করার বিষয়ে চিন্তাভাবনা শুরু হয়। তবে আগে শুধু পুরুষদেরই সেনাতে যোগ দেওয়া বাধ্যতামূলক থাকলেও ২০১৭ সালের পর পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই সেনাবাহিনীকে যোগ দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়। সেনায় আবশ্যিক ভাবে যুক্ত থাকার সময়কাল ৯ থেকে ১২ মাস।
উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার দেশ এরিট্রিয়া সেনায় নিয়োগের নিয়মের জন্য কুখ্যাত। মানবাধিকার কমিশনের মতে, এই দেশের অনেক বাসিন্দা তাদের পুরো জীবন অনিচ্ছা সত্ত্বেও সামরিক বাহিনীতে কাটিয়েছেন। ২০০৩ সালে সরকারের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়, স্কুলশিক্ষা শেষ করার আগে ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্যই সামরিক প্রশিক্ষণ নেওয়া বাধ্যতামূলক।
এরিট্রিয়ার এই আইন অনুযায়ী, কমপক্ষে ১৮ মাস সেনাবাহিনীতে যুক্ত থাকতেই হবে। তবে সে দেশের অনেক বাসিন্দাকেই আজীবন সেনায় কাজ করে যেতে হয়। রিপোর্ট অনুযায়ী, এই আইনের হাত থকে বাঁচতে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সি অনেক যুবক-যুবতীই দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান।
২০০০ সালে ইথিয়োপিয়ার সঙ্গে সীমান্তবর্তী যুদ্ধের সময় এরিট্রিয়ায় এই নিয়ম চালু করা হয়। কিন্তু ২০১৮ সালে ইথিয়োপিয়ার সাথে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পরও এরিট্রিয়া সরকার এই আইনে কোনও বদল আনেনি।
অন্যরা যা পড়ছেন
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
জাতীয়
নির্বাচনে প্রভাব খাটানো এত সোজা নাকি প্রশ্ন ইসি আহসান হাবিবের
Published
6 hours agoon
এপ্রিল ২৬, ২০২৪উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আইনশৃঙ্খলার চাদরে ঘেরা থাকবে। যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে, ভোট ডাকাতি, ভোট চুরির ইচ্ছা আছে, প্রভাব, পেশিশক্তি প্রয়োগ করে কেউ কিচ্ছু করতে পারবে না। আমরা কমিশন যতদিন আছি পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন এই বাংলাদেশে হবে না। নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের কোনো প্রশ্নই আসে না। প্রভাব কেমনে খাটাবে, কীভাবে খাটাবে? এত সোজা নাকি প্রভাব খাটানো! বলেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আহসান হাবিব খান।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে বরিশালের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
আহসান হাবিব খান বলেন, নির্বাচন যেন উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক হয় সেজন্য আমরা প্রতিটি মুহূর্তে কাজ করছি। আমাদের প্রশাসন, পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা, আনসার সদস্য সকলেই সহযোগিতা করছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে টিম থাকবে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের দিন যদি কোনো ভোটকেন্দ্র সর্ম্পকে অভিযোগ আসে— একটি দুটি, পাঁচটি বা তারও বেশি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ আসে সবগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। নিরপেক্ষতায় বিঘ্ন ঘটলে সেইসব কেন্দ্রে প্রয়োজনে আমরা আবার সেখানে ভোট করব।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিতে বিশ্বাসী। সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। সে কোন প্রার্থী, কার প্রার্থী এগুলো আমাদের কাছে বিবেচ্য নয়। আমি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলেছি একজন জেনারেল যদি প্রার্থী হন আর একজন সৈনিক যদিও প্রার্থী হন— আমার কাছে দুজনের গুরুত্ব সমান। প্রার্থী হিসেবে জেনারেল আর সৈনিকের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। যদি প্রার্থী মন্ত্রী বা নেতার বিপরীতে একজন কর্মীও প্রার্থী হন নির্বাচন কমিশনের কাছে কে মন্ত্রী আর কে কর্মী প্রার্থী তা বিবেচ্য নয়। সকলেই সমান গুরুত্বের। পরিষ্কার করে বলেছি।
গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা শুধু সঙ্গে থাকেন। অনিয়মের চিত্রগুলো আপনারা আপনাদের সংবাদমাধ্যমে প্রচার করেন। আমরা অবশ্যই অ্যাকশন নেব।
এএম/
জাতীয়
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে উদ্বেগ টিআইবির
Published
7 hours agoon
এপ্রিল ২৬, ২০২৪বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানে এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে প্রতিবন্ধকতা বলে উল্লেখ করেছে টিআইবি। সেই সঙ্গে অবিলম্বে এটি প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ জানিয়েছে টিআইবি।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় কয়েক মাস ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি। এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত, তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? নাকি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী, তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’
বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যেসব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে, তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে- এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋণখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’
ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একত্রীকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরও বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূল বিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উল্লেখ করে এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি।
এএম/
অপরাধ
অজ্ঞান করে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতপর…
Published
7 hours agoon
এপ্রিল ২৬, ২০২৪স্বামীকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাতের অন্ধকারে পরকীয়া প্রেমিকের কাছে তুলে দেন স্ত্রী মুন্নি বেগম। এ বুদ্ধি পরকীয়া প্রেমিক মামুন চৌকিদারের। পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে এর আগেও বেশ কয়েকবার পালিয়ে গিয়েছিলেন ওই নারী। এরপরও সন্তানদের কথা ভেবে বারবারই স্বামী মোহাম্মদ আলী স্ত্রী মুন্নিকে আবার ফিরিয়ে এনেছিলেন। তবে এবার আর শেষ রক্ষা হলো না। একটি পুকুর থেকে স্বামী মোহাম্মদ আলীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের রাড়ী কান্দি এলাকায় স্বামীর বাড়িতে বসে এভাবেই মোহাম্মদ আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার বর্ণনা দেন স্ত্রী মুন্নি বেগম। পরে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে যায়।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে শরীয়তপুর সদর উপজেলার ডোমসার ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান চাঁন মিয়া মাদবরের পুকুর থেকে মোহাম্মদ আলী মাদবরের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত মোহাম্মদ আলী মাদবর (৪০) শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার জপসা গ্রামের মৃত আমিন উদ্দিন মাদবরের ছেলে। পেশায় তিনি একজন সিএনজিচালক ছিলেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৯ বছর আগে মোহাম্মদ আলী মাদবরের সঙ্গে বিয়ে হয় মুন্নি বেগমের। তাদের সংসারে দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে। মুন্নি বেগম প্রায়ই তার পরকীয়া প্রেমিক মামুন চৌকিদারের সঙ্গে পালিয়ে চলে যেতেন। কিছুদিন আগেও মুন্নি বেগম মামুনের সঙ্গে পালিয়ে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু ছোট সন্তানদের কথা ভেবে মোহাম্মদ আলী মাদবর তার স্ত্রী মুন্নিকে আবার ফিরিয়ে আনেন। এরপরও পরকীয়া প্রেমিক মামুন চৌকিদার বিভিন্নভাবে মুন্নি বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন।
গেলো বুধবার রাতে মোহাম্মদ আলী মাদবুর নিখোঁজ হওয়ার পরদিন পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়। হাসপাতাল থেকে মোহাম্মদ আলীর স্বজনরা জানতে পারেন মোহাম্মদ আলী ঘুমের ওষুধ খেয়েছিলেন। এরপর বাড়িতে এসে মুন্নি বেগমের কাছে বিষয়টি জানতে চাওয়া হলে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে স্বামীকে পরকীয়া প্রেমিক মামুন ও তার সঙ্গীদের কাছে তুলে দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন মুন্নি বেগম। এরপর মুন্নি বেগমকে আটক করে পুলিশে খবর দেয় এলাকাবাসী।
নিহত মোহাম্মদ আলী মাদবরের স্ত্রী মুন্নি বেগমের একটি ভিডিও এসেছে গণমাধ্যমে। ওই ভিডিওতে মুন্নি বলেন, আমি চলে গিয়েছিলাম। এরপর ঝামেলা করে আমাকে আবারও এনেছিল মোহাম্মদ আলী। এই বাড়িতে আসার পরও মামুনের সঙ্গে আমার মোবাইলে যোগাযোগ হয়েছিল। মামুন আমাকে বলেছিল, মোহাম্মদ আলী আমার (মামুনের) নামে মামলা করেছে। মামলা যদি চলমান থাকে তাহলে মোহাম্মদ আলীর ক্ষতি করবো। কিন্তু আমি তাকে বলেছিলাম, মোহাম্মদ আলী মামলা তুলে ফেলবে, ক্ষতি করার দরকার নেই। কিন্তু সে আমার কথা শোনেনি বরং আমাকে ভয় দেখিয়ে বলেছে, ‘আজ ঘুমের ওষুধ দিয়ে যাব, এই ওষুধ মোহাম্মদ আলীকে খাওয়াতে হবে। নয়ত তোমার মেয়েদের মেরে ফেলব।’ মামুনের এমন কথায় আমি মোহাম্মদ আলীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়েছি। এরপর মামুন এসে মোহাম্মদ আলীকে নিয়ে গেছে। মামুন যখন মোহাম্মদ আলীকে নিয়ে যায়, তখন ওর সঙ্গে আরও দুইজন ছেলে ছিল। কিন্তু আমি তাদের চিনি না। যখন মোহাম্মদ আলীকে নিয়ে যাচ্ছিল, তখন মোহাম্মদ আলী অজ্ঞান ছিল।
নিহত মোহাম্মদ আলীর ভাতিজা আসিফ মাদবর গণমাধ্যমকে বলেন, চাচি দুই-তিন বার চলে গিয়েছিল। চাচা মেয়েদের দিকে তাকিয়ে বারবার ফিরিয়ে এনেছে। কিন্তু চাচি ভালো হয়নি। গত বুধবার রাতে প্রথমে চাচার কাছ থেকে সব টাকা-পয়সা নিয়ে নেয় চাচি। এরপর চাচাকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে পরকীয়া প্রেমিক মামুনের কাছে তুলে দেয়। মামুন আমার চাচাকে মেরে ফেলছে। আমি হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।
বিষয়টি নিয়ে শরীয়তপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) আহসান হাবীব গণমাধ্যমকে বলেন, নিহত মোহাম্মদ আলীর পরিবারে দাম্পত্য কলহ ছিল। বিষয়টি নিয়ে থানায় বেশ কয়েক বার অভিযোগ করা হয়েছিল। মোহাম্মদ আলীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় তার স্ত্রীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন স্বজনরা। বিষয়টি থানা পুলিশ টের পেয়ে ঘটনাস্থলে যায়।
তিনি বলেন, অভিযুক্ত মুন্নি যদি স্বীকার করে থাকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পুলিশ তাকে থানায় এনেছে। জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এএম/
জাতীয়
নির্বাচনে প্রভাব খাটানো এত সোজা নাকি প্রশ্ন ইসি আহসান হাবিবের
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আইনশৃঙ্খলার চাদরে ঘেরা থাকবে। যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে, ভোট ডাকাতি, ভোট চুরির ইচ্ছা আছে, প্রভাব, পেশিশক্তি প্রয়োগ...
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে উদ্বেগ টিআইবির
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানে এমন...
অজ্ঞান করে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতপর…
স্বামীকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাতের অন্ধকারে পরকীয়া প্রেমিকের কাছে তুলে দেন স্ত্রী মুন্নি বেগম। এ বুদ্ধি...
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ছিল। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলে এ পরীক্ষা। নিয়ম অনুযায়ী পরীক্ষা...
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, খাদ্য নিরাপত্তা, পর্যটন, জনস্বাস্থ্য, জ্বালানি এবং আইসিটি ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করার সুযোগ রয়েছে।...
শনিবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য আগামীকাল দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত...
বিয়ে না দেয়ায় মাকে গলা কেটে খুন করলেন ছেলে
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে রানু বেগম নামে এক নারীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার ছেলের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার...
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে অংশ নেয়ায় ৭৫ জন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এরমধ্যে উপজেলা...
মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
পশ্চিম ভারত মহাসাগর অঞ্চলে মাদক পাচার এবং মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বিষয়ক প্রথম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার...
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
নাটোরের বড়াইগ্রামের ধামানিয়াপাড়ায় গেলো সোমবার (১৫ এপ্রিল) গ্রামে মামাতো বোনের বউভাতের অনুষ্ঠান গিয়ে জাওহার আমিন লাদেন এবং তার দুই মামাতো...
গাজা ইস্যুতে মার্কিন পররাষ্ট্র মুখপাত্রের পদত্যাগ
নির্বাচনে প্রভাব খাটানো এত সোজা নাকি প্রশ্ন ইসি আহসান হাবিবের
ফ্লাডলাইট জ্বালানোর টাকা নেই, তাপদাহের মধ্যে মেয়েদের খেলা
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে উদ্বেগ টিআইবির
দেড় দশক পর আবারও প্রধান নারী চরিত্রে প্রীতি
অজ্ঞান করে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতপর…
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত হলেন যুবরাজ
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
স্পেন ফুটবলে সরকারি হস্তক্ষেপ, নিষিদ্ধের শঙ্কা
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড5 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ2 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া6 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে6 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- বাংলাদেশ4 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
- জাতীয়7 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- দুর্ঘটনা7 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
- চট্টগ্রাম7 days ago
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে