Connect with us

আওয়ামী লীগ

জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে সরকার: কাদের

Avatar of author

Published

on

ওবায়দুল-কাদের

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে অপরাধ করা ব্যক্তি যতই প্রভাবশালী হোক কোনো ছাড় দেয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর। যেকোনো অনিয়মের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে সরকার। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১১ মার্চ) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নির্বাচন যথাযথভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিচ্ছিন্ন দু-একটা ঘটনা ঘটেছে। সরকার যেহেতু অপরাধের দায়ে কাউকে ছাড় দিচ্ছে না, তাই বুঝতে হবে সরকার নির্বাচনে যেকোনো অনিয়মের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে।’

তিনি বলেন, ‘ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনসহ সারাদেশে একযোগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনগুলো মোটামুটি শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখানে উল্লেখ করার বিষয় হচ্ছে, এই নির্বাচনকে ঘিরে দেশে-বিদেশে অনেক অপপ্রচার হয়েছে। ভোটাদের টার্ন আউট নিয়ে অনেক অপবাদ ছড়ানো হয়েছে। কেউ কেউ বিবৃতি দিয়ে নির্বাচনের ব্যাপারে বিতর্কিত তথ্য পরিবেশন করেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের প্রতি জনগণ আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে— এই ধরনের অপপ্রচার যারা করে, তাদের অপপ্রচারের বাস্তব কোনো ভিত্তি নেই। দেশের জনগণের নির্বাচন, রাজনীতির প্রতি ক্রমেই আগ্রহ বাড়ছে। স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে ভোটাদের টার্ন আউট প্রমাণ করে বাংলাদেশের জনগণের নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের ব্যাপারে আগ্রহ আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। আকর্ষণ আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এ দেশের গণতন্ত্র, নির্বাচন ব্যবস্থা নিরাপদ। এই কথাটি আজকে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিদেশি কারও আদেশে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করে না। তবে বিদেশিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে আওয়ামী লীগ।’

Advertisement
Advertisement

আওয়ামী লীগ

বিএনপির গলাবাজি আগের তুলনায় বেড়ে গেছে : কাদের

Published

on

ওবায়দুল-কাদের

উপজেলা নির্বাচন সফল করা সত্যিই চ্যালেঞ্জ। এই নির্বাচনকে ঘিরে কত মিথ্যাচার, অপপ্রচার…। বিএনপির গলাবাজি আগের তুলনায় বেড়ে গেছে। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৯ মে)  আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচন সফল করা সত্যিই চ্যালেঞ্জ। এই নির্বাচনকে ঘিরে কত মিথ্যাচার, অপপ্রচার…। গেলো নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পরেও বিএনপি এখন তাদের গলাবাজি আগের তুলনায় বেড়ে গেছে। তারা মাঠের রাজনীতিতে ব্যর্থ। নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ। এই ব্যর্থতার কারণে তারা হতাশ।

তিনি বলেন, উপজেলা পরিষদের ভোটারের উপস্থিতি ৩৫ শতাংশের কিছু বেশি। আগামীকাল চূড়ান্তভাবে জানা যাবে। অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটাররা ভোট প্রয়োগ করেছেন। নির্বাচন কমিশন অনেক তৎপর ছিল। মোটামুটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আওয়ামী লীগের পক্ষে অভিনন্দন জানাচ্ছি। সারা দেশে দুই-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, তাদের (বিএনপি) সবশেষ আন্দোলন দেখলাম লিফলেট বিতরণ। তারা ভেবেছিল জাতীয় নির্বাচনের পর দেশে একটা দুর্ভিক্ষ হবে। মানুষ মারা যাবে। তাদের এই স্বপ্ন কর্পুরের মতো উড়ে গেছে। একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি।

Advertisement

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপপ্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান ও কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বেনজির-আজিজ ইস্যুতে সরকার বিব্রত নয়: কাদের

Published

on

ওবায়দুল-কাদের

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) স্বাধীনভাবে তদন্ত করে সাবেক পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজির আহমেদের দুর্নীতি বের করেছে। সেই স্বাধীনতা দুদককে দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। তদন্ত হচ্ছে মানে মামলা হলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। কোনো অপরাধী শাস্তি ছাড়া পার পাবে না। বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

কাদের বলেন, বেনজির আহমেদ ও সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ ইস্যুতে সরকার বিব্রত নয়, বরং সরকারের বিচার করার সৎ সাহস আছে। দুর্নীতির ব্যাপারে শেখ হাসিনা সরকারের জিরো ট্রলারেন্স রয়েছে। এ ব্যাপারে সরকারপ্রধান আপসহীন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সাবেক সেনাপ্রধানও যদি অপরাধী হন তার বিরুদ্ধে তদন্ত করতে দুদকের কোনো বাধা নেই। অপরাধী হলে শাস্তি তাতে পেতে হবে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুল কথায় কথায় বেনজিরের দুর্নীতির কথা বলে। কিন্তু তিনি তাদের আমলে আশরাফুল হুদা, রকিবুল হুদার কথা ভুলে গেছেন। এসপি কহিনুরের হাতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা হয়রানির শিকার হয়েছেন।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, এসব দুর্নীতির বিচার কী বিএনপি করেছে? হাওয়া ভবনসহ বিএনপি নেতাদের দুর্নীতির বিচার তারা করেনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার প্রমাণ করেছে অপরাধীর কোনো ক্ষমা নেই। বিএনপি নিজেদের অপরাধকে ঢাকার জন্য অপপ্রচার করছে। অপরাধীদের ক্ষমা করেছে বিএনপি। তাদের আমলে অপরাধীদের শাস্তি পেতে হয়নি।

তিনি আরও বলেন, সরকার পরিবর্তনের উপায় আছে। এক হলো গণঅভ্যুত্থান ও দুই হলো নির্বাচন। গণঅভ্যুত্থান বিএনপির গলাবাজি ছিল। গণআন্দোলনও করতে পারেনি। তাদের সাথে জনগণ ছিলে না বলেই ব্যর্থ হয়েছে। এখনও তাদের সঙ্গে জনগণের সম্পৃক্ততা নেই। নির্বাচন বয়কট করে বিএনপি নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

সহযোগিতার নামে ফটোসেশন করে বিএনপি: কাদের

Published

on

ওবায়দুল কাদের

দুর্যোগে সহযোগিতার নামে ফটোসেশন করে বিএনপি নেতাকর্মীরা। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (২৭ মে) রাজধানীর ধানমণ্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলবর্তী এলাকায় জলোচ্ছ্বাস হয়েছে অনেক বেশি। বেড়িবাঁধ ভেঙেছে। ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। বৈদ্যুতিক লাইন, রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

উপকূলবর্তী এলাকার দলীয় জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে থাকার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, অনেক এলাকা এখনো পানির নিচে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। নগদ অর্থ দিতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আবহাওয়া ভালো হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে যাবেন বলে জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

Advertisement

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক আব্দুস সোবহান গোলাপ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, উপ দফতর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত