Connect with us

বিনোদন

ওমরাহ পালন করলেন আয়মান-মুনজেরিন

Avatar of author

Published

on

ওমরাহ

টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা, সিইও আয়মান সাদিক ও একই প্রতিষ্ঠানের ইংরেজি শিক্ষক মুনজেরিন শহীদ দম্পতি ওমরাহ পালন করেছেন।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বিকেলে আয়মান সাদিক তার ফেসবুক পেজে স্ত্রী মুনজেরিনকে সঙ্গে নিয়ে ওমরাহ পালনের একটি ছবি পোস্ট করেছেন। আয়মান ওই পোস্টের ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’।

পোস্টটি তার ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। একজন লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ তাআলা সকলের দোয়া কবুল করুক। আমাদের সবার জন্য দোয়া করবেন ভাইয়া।’

আরেকজন লিখেছেন, ‘খুবই ভালো লাগছে। দোয়া করি, আপনারাও দোয়া করবেন আমাদের সকলের জন্য।’

গেলো বছর সেপ্টেম্বর মাসে রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএসের একটি মসজিদে পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের উপস্থিতিতে আকদ সম্পন্ন করেন এ জুটি। এরপর ২৩ সেপ্টেম্বর সেনাকুঞ্জের হলরুমে অনুষ্ঠিত হয় তাদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা।

Advertisement
Advertisement

বলিউড

যে অভিনেত্রীর জন্য ‘নো কিসিং’ নীতি ভেঙেছিলেন সালমান!

Published

on

দীর্ঘ বলিউড ক্যারিয়ারে নানা ধরণের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সালমান খান। কাজ করেছেন লাস্যময়ী সব অভিনেত্রীদের সঙ্গে। কিন্তু কোন অবস্থাতেই পর্দায় চুম্বনদৃশ্যে অভিনয় করতে রাজি হননি। এমন কি নিজ প্রেমিকাদের সঙ্গেও না। কিন্তু সেই নির্দিষ্ট একজন অভিনেত্রীর ক্ষেত্রে নিয়ম’টা নিজেই ভেঙ্গেছিলেন সালমান।

সাবেক বিশ্ব সুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই ও ক্যাটরিনার কাইফের সঙ্গে ব্যক্তিজীবনে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সালমানের। কিন্তু তাদের সঙ্গেও চুম্বনদৃশ্যে অভিনয় করেননি। তা হলে কোন অভিনেত্রীর জন্য এই নিয়ম ভেঙেছিলেন তিনি? ১৯৯৬ সালে ‘জিৎ’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সালমান। সিনেমায় তাঁর বিপরীতে ছিলেন কারিশমা কাপুর। সেই ছবিতেই কারিশমার সঙ্গে একটি চুম্বনদৃশ্য ছিল সালমানের।

তবে সেই চুম্বনের দৃশ্যেও নাকি চিত্রনাট্যের খাতিরেই অভিনয় করতে রাজি হয়েছিলেন সালমান। এক অনুরাগী সম্প্রতি সেই দৃশ্যের একটি ছবি পোস্ট করেন। সঙ্গে সেই অনুরাগী লেখেন, চুম্বনদৃশ্য হলেও, ঠিক ভাবে এই দৃশ্যেও চুম্বন করেননি সালমান।

২০১৭ সালে ‘টাইগার জিন্দা হ্যায়’ ছবিতে ক্যাটরিনা কাইফকে ক্যামেরার সামনে চুম্বন করতে বলা হয়। সেই দৃশ্যেও অভিনয় করতে রাজি হননি সালমান। পরিচালক আলি আব্বাস জাফর নাকি সালমানকে রাজি করার বহু চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু নিজের কথা থেকে সরে আসার পাত্র নন ভাইজান। তাই ক্যাটরিনাকেও পর্দায় চুম্বন করেননি তিনি।

আলি আব্বাসের ঘনিষ্ঠ সূত্র সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘সবাই ভেবেছিল, অন্তত একবারের জন্য নিজের তৈরি করা নিয়ম ভাঙবেন সালমান। কারণ, উল্টো দিতে নায়িকা হিসেবে ছিলেন ক্যাটরিনা। কিন্তু এক বার শুনেই সঙ্গে সঙ্গে না করে দেন সালমান। পরিচালক বহু চেষ্টা করেও সালমানকে রাজি করাতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত দৃশ্যটি বাদ দেওয়া হয়।’

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

শাহরুখ, আলিয়াকে টপকে শীর্ষে দীপিকা

Published

on

শিগগিরই মা হতে চলেছেন দীপিকা পাড়ুকোন। তার আগেই আরও একটি সুখবর পেরেন অভিনেত্রী।  গেল এক দশকে আইএমডিবি-তে ‘মোস্ট ভিউড’ ভারতীয় তারকাদের মধ্যে শীর্ষস্থান অর্জন করলেন দীপিকা।

২০১৪ থেকে ২০২৪-এ আইএমডিবি-র তালিকায় ছিল ১০০ জন তারকার নাম। তবে তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা হয়েছে দীপিকা পাডুকোনকে। এই তালিকায় ছিলেন ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন, কারিনা কাপুরে, আলিয়া ভাটও। এমন যার সঙ্গে বলিউডে যাত্রা শুরু করেছিলেন দীপিকা, সেই শাহরুখ খানকেও টপকে গেছেন অভিনেত্রী। বোঝাই যাচ্ছে, দীপিকাকে নিয়ে তাঁর ভক্ত-অনুরাগীদের কৌতূহলের শেষ নেই।

২০০৭ সালে ‘ওম শান্তি ওম’ মুক্তির পর থেকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি দীপিকাকে। একের পর এক সফল ছবি রয়েছে তাঁর ভাঁড়ারে। এমনকি, হলিউডেও নিজ অবস্থান পাকাপোক্ত করেছেন।

নতুন এই খেতাব পেয়ে দীপিকা তাঁর অনুরাগীদের উদ্দেশে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। ভবিষ্যতে আরও ভাল কাজ উপহার দেওয়ার কথাও বলেছেন তিনি। দীপিকার পরে আইএমডিবি-র এই তালিকায় ক্রমানুসারে রয়েছেন শাহরুখ খান, ঐশ্বরিয়া রাই বাচ্চান, আলিয়া ভাট, ইরফান খান, আমির খান, সুশান্ত সিংহ রাজপুত, সালমন খান, হৃতিক রোশান ও অক্ষয় কুমার।

আগামী মাসেই মুক্তি পাবে দীপিকা অভিনীত ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’। এ ছাড়াও তাঁর হাতে রয়েছে ‘সিংহম অ্যাগেইন’।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

পরীমণির বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করছেন শরিফুল রাজ

Published

on

বিতর্ক আর সমালোচনার আরেক নাম যেনো শামসুন্নাহার স্মৃতি। যিনি ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত অভিনেত্রী পরীমণি।বিতর্কিত নানা কর্মকাণ্ডে বারবার গণমাধ্যমে খবরের শিরোনাম হয়েছেন পরীমণি। তাকে নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি সাবেক স্বামী শরিফুল রাজকে নিয়ে তার কিছু বক্তব্যে আবারও তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে।

প্রায় বছর হতে চললো রাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে পরীমণির। এ সময়ে রাজ পরীর মুখ দেখাদেখিও বন্ধ ছিল। ছেলের প্রতি দায়িত্ব পালন না করার অভিযোগ তুলে বেশ কয়েকবার রাজের সমালোচনাও করেছেন। তবে রাজের ব্যাপারে পুরো ভোল পাল্টিয়ে পরীমণির কণ্ঠে এখন নতুন সুর। রাজের প্রতি তার সুর অনেকটা নরম হয়েছে। এখনো মায়া অনুভব করেন আগের মতোই। এমনটাই গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ঢালিউডের এই নায়িকা।

পরীর কথা মনে হচ্ছে রাজের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ যেন গলতে শুরু করেছে। ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে জানা যায়, মাসখানেক হলো রাজ নাকি পরীর বাসায় যাতায়াত করছেন। এরমধ্যে কয়েকটি অনুষ্ঠানেও দুজনকে একসঙ্গে দেখা হয়েছে। সন্তানকে দেখার জন্য সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকবার পরীর বাসায়ও গেছেন রাজ। বিষয়টি স্বীকার করে পরীমনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অন্য একটি বিষয়ের জন্য রাজ বাসায় এসেছিল। বিচ্ছেদ হওয়ার পর আমার সঙ্গে দেখা হয়নি। আমি দেখা করতেও চাইনি। বাসায়ও আসা মানা ছিল তার। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন আগে আমার বাসায় এসেছিল। তাঁর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র নিয়ে।’

একসময় রাজকে বাসায় ঢুকতে দেবেন না বলে ঘোষণা দেয়া পরী আরো বলেন, ‘কেউ বাসায় এলে তো আর বের করে দিতে পারি না।আমি রান্না করেছিলাম। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া করেছি।’ তবে রাজ যাতায়াত করলেও তাদের সম্পর্ক শীতল হয়নি বলে জানান পরীমনি। এজন্য রাজকে দায়ী করে অভিনেত্রী বলেন, ‘শীতল তো হতেই পারত, কিন্তু রাজই সেটা মেইনটেইন করেনি। সন্তানকে ঘিরে সুন্দর সময় কি কাটে না বাবা-মায়ের? কিন্তু রাজের বিষয়টি ভিন্ন। ও বাচ্চাকে সময় দেয়নি। সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেয়নি। শখ করেও কোনো দিন সন্তানকে খেলনা পর্যন্ত কিনে দিতে দেখলাম না। আমার মনে হয়, ও সন্তানের মর্মই বোঝে না।’

এ কারণে ছেলে পুণ্যের সঙ্গে বাবা রাজের যে দূরত্ব তৈরি হচ্ছে সেটাও বলেন পরীমণি, ‘পুণ্যকে কোলে নিতে চাইলেও  রাজকে বাবা হিসেবে এখনও চিনতে পারে না পুণ্য। অথচ আগে রাজ ছাড়া পুণ্য কিছুই বুঝত না। এটি রাজের জন্য নির্মম।’ তবে রাজ এখন অতীত দাবি করে পরীমণি বলেন, ‘রাজ এখন আমার কাছে ঘৃণার পাত্র।’ অবশ্য রাজের প্রতি যে পরী এখনো মায়া অনুভব করেন, সেটা লুকাতে পারেননি।

Advertisement

এ বিষয়ে রাখঢাক  না রেখেই পরী বলেন, ‘মায়া আছে বলেই তো বাসায় ঢুকতে দিয়েছি। হাজার হলেও সে আমার সন্তানের বাবা। তাই বলে সে চাইলেই সব সময় বাসায় আসতে পারবে না। তার প্রতি আমার ঘৃণা থাকতেই পারে। তবে সে যেখানেই থাকুক, ভালো ভালো কাজ করুক, ভালো থাকুক। কারণ, সন্তানের সুন্দর জীবনের জন্য বাবাকেও ভালো থাকতে হয়।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত