Connect with us

খুলনা

বিএনপি নেতার মেয়েকে নিয়ে উধাও ছাত্রলীগ নেতা!

Avatar of author

Published

on

বিএনপি

বিএনপি নেতার মেয়েকে নিয়ে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আদিপুজ্জামান সংগ্রাম উধাও হয়েছেন। রোববার (১৭ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে ওই মেয়ের ভাই বাদী হয়ে ইবি থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই মেয়ের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির একজন নিবেদিত সদস্য।

অভিযোগে ওই মেয়ের ভাই জানান, তার বোন বৃষ্টি (১৭) (ছদ্মনাম) হরিনারায়নপুরের একটি মহিলা কলেজের ছাত্রী। দীর্ঘদিন থেকে তার বোনকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন ছাত্রলীগ নেতা আদিপুজ্জামান সংগ্রাম।

প্রতিদিনের মতো রোববার দুপুরে তার বোন হরিনারায়নপুর বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিল। এ সময় পথে রাস্তা থেকে জোরপূর্বক তাকে তুলে নিয়ে যান সংগ্রাম। পরে দুজন প্রত্যক্ষদর্শীর মাধ্যমে জানতে পেরে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও এখনো বোনের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতির বক্তব্য নিতে তার মোবাইল ফোনে কোল দিলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

Advertisement

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন শেখ হিমেল জানান, কারো ব্যক্তিগত জীবনের দায়ভার সংগঠন নেয় না। আমিও লোকমুখে খবর পেয়ে মূলঘটনা জানতে তাকে ফোন দিয়ে তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পেয়েছি। যদি তিনি এ ধরনের কাজ সত্যিই করে থাকেন; তাহলে অবশ্যই আমার মতে সংগঠনের ভাবমূর্তি তিনি নষ্ট করেছেন। আমি এ বিষয়ে আমার সিনিয়র নেতাকর্মীকে জানাবো, সংগঠন তার সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

এ বিষয়ে ইবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মামুন রহমান জানান, এ ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। মোবাইলের সূত্র ধরে এর খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে।

Advertisement

খুলনা

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

Published

on

ভাই

সাতক্ষীরায় ছোট ভাই আজিবর রহমানকে কুপিয়ে হত্যা করেছে বড় ভাই আফসার আলী। নিহত আজিবার রহমান (৪০) সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা গ্রামের মৃত শহর আলীর ছেলে।

সোমবার (৬ মে) সকালে  চিকিৎসাধীন‌ অবস্থায়  খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় আজিবর।গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নিহতের ভাই রস্তম আলী জানান, বড় ভাই আফসার আলী ও আজিবর রহমান দুইজনে একসঙ্গে গরুর মাংসের ব্যবসা করতো। গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯ টার দিকে তাদের ব্যবসার টাকা নিয়ে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে বড় ভাই আফসার আলী ঘর থেকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এসে আজিবর রহমানের শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। মারাত্মক আহত অবস্থায় প্রথমে আজিবর রহমানকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হতে থাকলে পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে মারা যায় আজিবর।

ওসি মহিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার রাতের ঘটনায় আফসার আলীর নামে একটি মামলা হয়েছে। মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে হিসাবে রেকর্ড করা হবে। আফসার আলীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই গলায় ফাঁস নিলেন স্বামী

Published

on

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই চুয়াডাঙ্গার আরিফুল ইসলাম (৩৫) নামে এক আনসার সদস্য ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

রোববার (৫ মে) রাত ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ আনসার ব্যাটালিয়নের পার্শ্ববর্তী উসমান গনির ভাড়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আরিফুল ইসলাম দিনাজপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহে অবস্থিত আনসার ব্যাটালিয়নে সিপাহী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

চুয়াডাঙ্গা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট সঞ্জয় চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, আরিফুল ইসলাম সপরিবারে ব্যাটালিয়নের পাশেই ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। বৃহস্পতিবার ছুটিতে সপরিবারে বাড়িতে যান। ছুটি শেষে রোববার একাই ভাড়া বাসায় ফেরেন তিনি। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, পারিবারিকভাবে মনোমালিন্যের জেরে স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই তিনি গলাই ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

Advertisement

চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে এক আনসার সদস্য আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

নিয়ন্ত্রণে এসেছে সুন্দরবনের আগুন

Published

on

সুন্দরবনে লাগা আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে তৃতীয় দিনের মতো কাজ শুরু হয়েছে। আজ ভোর থেকে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের জিউধারা স্টেশনের আমোরবুনিয়া টহল ফাঁড়ির লতিফের ছিলায় পানি ছিটানো শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস ও বন বিভাগ। স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীদের পাশাপাশি তাদের সহযোগিতা করছে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড।

সোমবার (৬ মে) সকাল ৮টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মো. নুরুল করিম।

রোববার (৫ মে) ভোর থেকে সমন্বিতভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু হয়। সন্ধ্যা নামায় এবং নদীতে ভাটার কারণে গতকাল বিকেলে পানি দেয়া বন্ধ করে বন থেকে বেরিয়ে আসেন সবাই। অন্ধকার ও বনের মধ্যে ঝুঁকি বিবেচনায় রাতে কাজ বন্ধ থাকার পর ভোর থেকেই আবার সবাই মিলে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছেন।

এদিকে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জ সহকারী বনসংরক্ষক রানা দেব জানান, গেলো রাত ১টা পর্যন্ত বনবিভাগ এককভাবে আগুন নেভাতে পাম্প মেশিন দিয়ে পানি স্প্রে করেছে। এর ফলে এখন আর কোথাও তেমন একটা আগুন দেখা যাচ্ছে না। যেখানে ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে সেখানেই পানি দেয়া হচ্ছে। নিয়ন্ত্রিত আগুন পুরোপুরি নেভাতে সোমবার সকাল ৭টা থেকে বনবিভাগের সহায়তায় কাজ শুরু করেছেন নৌবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। আগামী আরও দুইদিন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রেখে পানি ছিটানো হবে। তবে আপাতত আর ভয়ের কোনো কারণ নেই। কারণ, আগুন যাতে আর ছড়াতে না পারে সেজন্য রোববার ফায়ার লাইন কেটে সেখানে পানি দিয়ে রাখা হয়েছে। আর আগুনের অস্তিত্ব তেমন একটা নেই, শুধু কিছু কিছু জায়গায় ধোঁয়া রয়েছে।

রোববার (৫ মে) বিকেলে প্রধান বনসংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সন্ধ্যায় বন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২০ সদস্যের সমন্বয়ে পৃথক ২টি টিম করে দেন। আর তারই পরামর্শে রাতে আগুন নেভাতে পানি স্প্রে করে বনবিভাগ। কারণ, রাতে আগুন ভালো দেখা যায়, তাই আগুন দেখে দেখে পানি দেওয়ায় রাতেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

Advertisement

শনিবার (৪ মে) দুপুরে সুন্দরবনের আমরবুনিয়ার লতিফের ছিলা এলাকায় আকস্মিক এ আগুন লাগে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত