Connect with us

দেশজুড়ে

পাবনায় ট্রুডোর নামে জন্মনিবন্ধন সনদ: দায়ীদের শোকজ, তদন্ত কমিটি গঠন

Avatar of author

Published

on

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি ঘটনা ঘটেছে পাবনায়।  অবাক করার মতো এ ঘটনায় সুজানগর উপজেলার আহম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ মোল্লা ও সচিব আওলাদ হাসানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ঘটনা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন পাবনার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। গেলো বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

শুক্রবার (২২ মার্চ) গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সুজানগর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুখময় সরকার।

ইউএনও সুখময় সরকার বলেন, স্থানীয় সরকারের রেজিস্ট্রার জেনারেল যাহিদ হোসেন স্যার ঘটনাটি তদন্ত করার জন্য পাবনা জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান স্যারকে নির্দেশনা দেন। ঘটনা খতিয়ে দেখতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কীভাবে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি হলো তার কারণ জানতে চেয়ে সুজানগর উপজেলা পরিষদ কার্যালয় থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, জেলার সুজানগর উপজেলার আহম্মদপুর ইউনিয়ন থেকে কানাডার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নামে ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ ইস্যু করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের দেওয়া ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদে দেখা গেছে, ব্যক্তির নাম জাস্টিন ট্রুডো, বাবার নাম পিয়েরে ট্রুডো, মায়ের নাম মার্গারেট ট্রুডো। ১৯৭১ সালের ২৫ ডিসেম্বর পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি।

Advertisement

 

 

 

 

 

Advertisement
Advertisement

ঢাকা

বায়ুদূষণে ঢাকা আজ দশম স্থানে

Published

on

বায়ুদূষণে

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ দশম স্থানে রয়েছে ঢাকা।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১১১। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।

পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা যথাক্রমে ২১৯, ১৯০ ও ১৭২ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

মহিষ কাটা পড়ে কক্সবাজার এক্সপ্রেস আটকা

Published

on

কক্সবাজার-এক্সপ্রেস,-মহিষ-কাটা

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কক্সবাজারগামী ট্রেন কক্সবাজার এক্সপ্রেসে মহিষ কাটা পড়েছে। ফলে ২ ঘণ্টা ধরে আটকে ছিল ট্রেনটি।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকাল ৭টার দিকে কক্সবাজারের রামু রশিদনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রামু রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মাহাবুবুর রহমান।

তিনি বলেন, একটি মহিষ ট্রেন লাইন পার হতে গিয়ে কাটা পড়ে। ট্রেনটি ২ ঘণ্টা ধরে আটকে ছিল।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

৭৫ বছর বয়সে তৃতীয় বিয়ের পিঁড়িতে আনু

Published

on

জীবনের শেষপ্রান্তে এসে ৭৫ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসে আলোচনায় এসেছেন মো. আনোয়ার মোল্লা নামে এক বৃদ্ধ। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এ বিয়ের ঘটনায় সর্বত্র চলছে আলোচনা ও সমালোচনা।

বুধবার (২৯ মে) রাতে আনু-সুফিয়া দম্পতির বিয়ের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে নেটিজেনরা এই দম্পতিকে শুভকামনা জানাচ্ছেন।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মণ্ডল।

স্থানীয়রা জানান, পাত্রী সুফিয়া বেগমের বাড়ি রাজবাড়ী শহরের ভবানীপুর এলাকায়। আনু মোল্লা তিন সন্তানের জনক হলেও সুফিয়া বেগমের কোনো সন্তান নেই।

সরেজমিনে দেখা গেছে, রোববার (২৬ মে ) আগের পক্ষের ছেলে-মেয়ে ও এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। পাত্রীর সুফিয়ার বয়স (৪০) বছর। সন্তানদের সম্মতিতে শেষ বয়সে একাকিত্ব মোচনের চেষ্টায় নিজেই পাত্রী দেখে পছন্দ করেন আনু মোল্লা। মো. আনোয়ার মোল্লার এটা তৃতীয় বিয়ে। তিনি এর আগে দুটি বিয়ে করেছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী মারা গেছে প্রায় একযুগ আগে এবং দ্বিতীয় স্ত্রী মারা গেছে ছয় বছর আগে। সেই স্ত্রীদের দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।

Advertisement

নিজের বিয়ের বিষয়ে বৃদ্ধ আনু মোল্লা বলেন, ‘ছেলে-মেয়েদের আমার বিয়ের কথা বলেছিলাম। তারা আমাকে মেয়ে দেখতে বলে। আমি মেয়ে দেখে পছন্দ করে বাড়িতে এনে বিয়ে করেছি। এতে আমার সন্তানদের আপত্তি ছিল না।’

এ প্রসঙ্গে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রহমান মণ্ডল বলেন, ‘আমি বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক থেকে জেনেছি। ফেসবুকেই তাদের বিয়ের ছবি দেখেছি। পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয়েছে বলে জেনেছি।’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত