Connect with us

অর্থনীতি

প্রায় ২০০ বিলিয়ন মানুষের বাজার বাংলাদেশ: এফবিসিসিআই সভাপতি

Avatar of author

Published

on

আমরা ট্রিলিয়ন ডলারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। দেশ হিসেবে ছোট হলেও আমাদের বাজার অনেক বড়। পার্শ্ববর্তী অনেক দেশ ও অঞ্চলের সাথে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে। প্রায় ২০০ বিলিয়ন মানুষের বাজার বাংলাদেশ। সুতরাং, ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআইর সভাপতি মাহবুবুল আলম।

শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর পুরান ঢাকায় অবস্থিত মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয়ে নিত্যপণ্য নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।

এফবিসিসিআই সভাপতি গণমাধ্যমে বলেন, দেশ হিসেবে ছোট হলেও বাংলাদেশের বাজার অনেক বড়। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে মাঠ পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের সক্রিয় থাকতে হবে। এবারের রমজানে পেঁয়াজ, আলু ইত্যাদি নিত্যপণ্যের দাম অনেকটা সহনীয় রয়েছে উল্লেখ করে কোরবানির ঈদ পর্যন্ত নিত্যপণ্যের ওপর ডিউটি কমানোসহ কাস্টমসের সহযোগিতা চান মাহবুবুল আলম। সরবরাহ শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে সঠিক ডাটাবেজ তৈরি অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করেন তিনি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি ও এফবিসিসিআই বাজার মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক আমিন হেলালী বলেন, প্রতিবছর ২২ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হয় দেশে, যার বেশিরভাগই বেসরকারি খাতের মাধ্যমে। দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে বেসরকারি খাত। নিয়ম মেনে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা এবং নৈতিকভাবে ব্যবসা কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান এই ব্যবসায়ী নেতা।

এফবিসিসিআইর সহ-সভাপতি রাশেদুল হোসেন চৌধুরী (রনি) বলেন, ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করে ব্যবসা করার জন্য, চুরি করার জন্য না। ছোট ব্যবসায়ীরা অনেক সময় নীতিমালা বোঝেন না। কিন্তু ঢালাওভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আগে তাদের বোঝাতে হবে, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। সবাইকে সাথে নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

Advertisement

জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের উপপরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস বলেন, ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর আইনের দ্বারা পরিচালিত হয়। ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা তাদের উদ্দেশ্য নয়। এসময় ব্যবসার যাবতীয় তথ্য ও কাগজপত্র সংরক্ষণ করতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল বলেন, ক্যাশ ম্যামো ব্যবস্থা চালু করা গেলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অনেকাংশেই কমে আসবে। ব্যবসায়ীরা সচেতন ও সোচ্চার হলে পণ্যে ভেজাল রোধ এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এএম/

Advertisement

অর্থনীতি

একদিনের ব্যবধানে ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

স্বর্ণের

দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ৯৮৪ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা। আগামীকাল সোমবার (২০ মে) থেকে এই দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

রোববার (১৯ মে) যা ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা। গতকাল শনিবার ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ১ হাজার ১৭৮ টাকা বাড়িয়ে এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল।

স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা সোনা) দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে একদিনের ব্যবধানে আবারও এই দাম বাড়ানো হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১০৯ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ৮০৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৮০ হাজার ৮৬৬ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটেv প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

ডাবল সেঞ্চুরি করলো কাঁচা মরিচ

Published

on

ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে। গেলো ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও কাঁচা মরিচ আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। গেলো বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর মগবাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গেলো পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টির কারণে বাজারে মরিচের সরবরাহ কমেছে। ফলে ১০ দিন আগে যে কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এখন খুচরা বাজারে তার দাম ২০০ থেকে ২২০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। এক কেজির কম কিনলে বিক্রেতারা আরও বেশি দাম চাইছেন। বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়।

বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে এখন যে মরিচ আসছে, তার মান খুব ভালো নয়। কারণ, গ্রীষ্মকালীন মরিচের গাছ এখন শুকিয়ে এসেছে। ফলনও আগের তুলনায় কম পাওয়া যাচ্ছে।

Advertisement

বিক্রেতা রাকিব আহমেদ গণমাধ্যমে বলেন, ঢাকার অন্যতম বড় বিক্রয়কেন্দ্র কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ২০০ টাকায় বিক্রি করেছেন। গেলো বৃহস্পতিবারও কাঁচা মরিচ ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছিলাম। দুই দিনের মধ্যে দাম আবার বেড়েছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

টানা পঞ্চমবারের মত বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

স্বর্ণের

দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম। ভরিপ্রতি স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১ হাজার ১৭৮ টাকা। ফলে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের  নতুন দাম নির্ধারণ হয়েছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা। নতুন এ দাম আগামী ১৯ মে থেকে কার্যকর হবে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)।

বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এমতাবস্থায় আজ এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ প্রতি ভরি ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৮২ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ৯১৬ টাকা করা হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ২৩ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ১২ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১১ বার।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত