Connect with us

চট্টগ্রাম

ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত বেড়ে ৬

Avatar of author

Published

on

ফেনীর ফাজিলপুর রেলক্রসিংয়ে বালুভর্তি ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এর আগে ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। পরে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া আরও একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়।

শুক্রবার (৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার মুহুরীগঞ্জ ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

ফেনীস্থ জিআরপি পুলিশের এএসআই শাহ আলম গণমাধ্যমে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে মিজান ও আবুল খায়েরকে উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। অপর দিকে ঘটনাস্থল থেকে অপর আহত ব্যক্তি আশিক (১৪) কে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মারা গেছে বলে শুনেছি। নিহতদের মাঝে মিজান ট্রাকের চালক এবং খায়ের ও আশিক বাবা-ছেলে। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে তারা দুজন রেলের যাত্রী এবং রেলের সম্মুখভাগে ছিলেন।

ফেনীর পুলিশ সুপার জাকির হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানান, ট্রাকের সাথে ট্রেনের ধাক্কায় প্রথমে দুইজন ও পরে আরও একজন মারা গেছে বলে জেনেছি। ঘটনার সময় দায়িত্বরত গেটম্যান অনুপস্থিত ছিলেন বলে রেলপুলিশ থেকে জানতে পেরেছি। এ বিষয়ে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা মেইল ট্রেনটি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ফেনীর মুহুরীগঞ্জ ব্রিজ সংলগ্ন রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় একটি বালুভর্তি ট্রাকের সাথে ধাক্কা লাগে। এতে ট্রাকটি রেল লাইন থেকে সটকে পড়ে।

Advertisement

এএম/

Advertisement

চট্টগ্রাম

মহিষ কাটা পড়ে কক্সবাজার এক্সপ্রেস আটকা

Published

on

কক্সবাজার-এক্সপ্রেস,-মহিষ-কাটা

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কক্সবাজারগামী ট্রেন কক্সবাজার এক্সপ্রেসে মহিষ কাটা পড়েছে। ফলে ২ ঘণ্টা ধরে আটকে ছিল ট্রেনটি।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকাল ৭টার দিকে কক্সবাজারের রামু রশিদনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রামু রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মাহাবুবুর রহমান।

তিনি বলেন, একটি মহিষ ট্রেন লাইন পার হতে গিয়ে কাটা পড়ে। ট্রেনটি ২ ঘণ্টা ধরে আটকে ছিল।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

আরাকান আর্মির গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু

Published

on

মৃত্যু

কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদীতে মাছ ধরার সময় মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির গুলিতে আহত জেলে মোহাম্মদ হোসেন আলী (৫০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেছেন। জেলে মো. হোসেন আলী হোয়াইক্যং ইউনিয়নের বালুখালী গ্রামের মৃত আব্দুশ শুক্কুরের ছেলে।

বুধবার (২৯ মে) সকালে টেকনাফ থানার আওতাধীন হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. শাহাদাত হোসেন সিরাজী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহতের স্বজনদের বরাতে পুলিশ পরিদর্শক শাহাদাত হোসেন সিরাজী বলেন, গেলো ২২ মে নাফনদীতে মাছ ধরার সময় আরাকান আর্মির গুলিতে জেলে হোসেন আলী আহত হন। হোসেন আলীর সঙ্গে থাকা জেলেরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে তিনি মারা যান। হোসেন আলীর ডান পায়ের হাঁটু এবং বাঁম পায়ের গোড়ালিতে গুলি লাগে।

সীমান্তের বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, প্রায় ৪ মাস ধরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির সঙ্গে সরকারি বাহিনীর যুদ্ধ চলছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ সীমান্তের অধিকাংশ এলাকা আরাকান আর্মি দখলে নেয়। এর জেরে সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলি ও ভারী অস্ত্রের বিস্ফোরণে এপারের লোকজন আতঙ্কে আছেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

১৭ টাকার দ্বন্দ্ব নিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল দিনমজুরের

Published

on

ছুরিকাঘাতে-প্রাণ-গেল-দিনমজুরের

চায়ের দোকানে মাত্র ১৭ টাকা বকেয়া পরিশোধ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছেন মাহমুদুল হক (৩৩) নামে এক দিনমজুর। মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার ছদাহা ইউনিয়নের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের মিঠার দোকান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে বিকেল ৫টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রিটন সরকার।

মাহমুদুল হক ছদাহা ইউনিয়নের পূর্ব আজিমপুর এলাকার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বদিউল আলমের ছেলে।

বাবা বদিউল আলম জানান, তার ছেলে মিঠার দোকান এলাকার এক মাছের খাদ্যপ্রস্তুতকারী কারখানায় দিনমজুরের কাজ করছিল। কারখানার পার্শ্ববর্তী ফেরদৌসের চায়ের দোকানে চা পান বাবদ তার ছেলের কাছে ১৭ টাকা বকেয়া ছিল। এ পাওনা টাকা পরিশোধ নিয়ে রোববার তার ছেলের সঙ্গে চায়ের দোকানি ফেরদৌসের ছেলে রায়হানের বাগবিতণ্ডা হয়। পরদিন একই বিষয় নিয়ে ফের কথাকাটাকাটি হলে রায়হান তার ছেলেকে রড দিয়ে মারতে উদ্যত হয়। পরে তার বড় ছেলে এনাম ওই দোকানে গিয়ে পাওনা টাকা পরিশোধ করে ঝগড়া মিটিয়ে দেয়। মঙ্গলবার দুপুরে মাহমুদুল আবারও ওই চায়ের দোকানে গেলে মীমাংসার বিষয়টি উপেক্ষা করে রায়হান মোটরসাইকেল ও সিএনজিচালিত অটোরিকশাযোগে ২০/২৫ জনের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য নিয়ে এসে তার ছেলেকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে কেরানিহাট আশ-শেফা হাসপাতাল ও পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে বিকেল ৫টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।

মাহমুদুলের পাঁচ বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে জানিয়ে ছেলে হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি করেন বদিউল।

Advertisement

ওসি প্রিটন সরকার বলেন, খুনের ঘটনায় ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল ঘটনাস্থল থেকে জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে। জড়িতদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত