Connect with us

বাংলাদেশ

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপের তারিখ ঠিক করেছে ইসি

Published

on

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ১৭ থেকে  ৩১ জুলাই পর্যন্ত নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংলাপে আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। আজ বিকেলে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ সাংবাদিকদের একথা জানান।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংলাপে নির্ধারিত কোনো আলোচ্যসূচি থাকছে না। আলোচ্যসূচি উন্মুক্ত। প্রতিটি নির্বাচন কমিশন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে থাকে। এ কমিশনও সেই ধারা অব্যাহত রাখছে।

অতিরিক্ত সচিব জানান, আগামীকাল থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে সংলাপের চিঠি পাঠানো হবে। প্রতিটি দল থেকে ১০ জন করে প্রতিনিধি অংশ নিতে পারবেন।
আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি ছাড়া অন্য দলগুলোর জন্য এক ঘণ্টা করে সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই তিন দলের জন্য সময় রাখা হয়েছে দুই ঘণ্টা করে।
অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ১৭ জুলাই (রোববার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত  জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন, দুপুর ১২টা  থেকে ১টা পর্যন্ত বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, বিকেল আড়াইটা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বাংলাদেশ কংগ্রেস ও বিকেল ৪টা থেকে ৫টা বাংলাদেশ মুসলিম লীগ বি এম এল  এর সঙ্গে বৈঠক কররে ইসি।

১৮ জুলাই (সোমবার) সকাল সাড়ে ১০টা সাড়ে ১১টা বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, দুপুর ১২ টা থেকে ১টা বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, আর আড়াইটা থেকে  সাড়ে ৩টা খেলাফত মজলিস, বিকেল ৪টা থেকে ৫টা বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি।
১৯ জুলাই (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১ টা বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি,  দুপুর ১২ টা থেকে দুপুর ১টা ইসলামিক ঐক্যজোট,  বিকাল আড়াইটা থেকে সাড়ে ৩টা বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস,  ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল -এম এল।
২০ জুলাই (বুধবার) সকাল সাড়ে ১০টা  থেকে সাড়ে ১১টা গণতন্ত্রী পার্টি,  দুপুর ১২টা থেকে ১টা বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি।

২১ জুলাই  (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১ টা বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, দুপুর বারোটা থেকে দুপুর ১টা বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি,  দুপুর আড়াইটা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ ও  বিকাল ৪ টা থেকে ৫টা গণফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

Advertisement

২৪ জুলাই (রোববার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন,  দুপুর ১২ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত জাতীয় পার্টি- জেপি,  আড়াইটা থেকে সাড়ে তিনটা পর্যন্ত জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি,  বিকেল ৪টা থেকে ৫ টা ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ।

২৫ জুলাই (সোমবার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১ টা বাংলাদেশ মুসলিম লীগ,  দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ১টা বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বেলা আড়াইটা থেকে সাড়ে  ৩টা বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল- বাসদ, বিকাল ৪ টা থেকে ৫টা লিভারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।

২৬  জুলাই (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত জমিয়াতে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ১টা বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বিকেল আড়াইটা থেকে সাড়ে ৩টা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বিকেল ৪ টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি।

২৭ জুলাই (বুধবার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি, দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত  জাকের পার্টি, বেলা আড়াইটা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ।

২৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা গণফোরাম,  দুপুর ১২ থেকে ১টা  বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি -বাংলাদেশ ন্যাপ, বেলা আড়াইটা থেকে সাড়ে ৩টা বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি।

Advertisement

৩১ জুলাই (রোববার ) ১১ টা থেকে ১টা পর্যন্ত জাতীয় পার্টি ও  বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

Advertisement

অপরাধ

বান্ধবীর সঙ্গে মতিউরের কথোপকথন ভাইরাল

Published

on

বহুল আলোচিত সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর রহমানের বান্ধবী আরজিনা খাতুনের সন্ধান পাওয়া গেছে। মতিউরের অধস্তন রাজস্ব বোর্ডের মূসক মনিটরিং, পরিসংখ্যান ও সমন্বয়ের দ্বিতীয় সচিব আরজিনা খাতুন, বন্ধুর সহায়তায় অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন।

সম্প্রতি তাদের একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এই স্পর্শকাতর অডিও রেকর্ড ফাঁস হওয়ার পর শুরু হয়েছে তোলপাড়। ছোট ছোট বাক্যে আবেগধর্মী ও স্পর্শকাতর ওই কথোপকথন পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

মতিউর রহমান : ‘তোমার কাছে … চাই, কখন দিতে পারবা?

আরজিনা খাতুন: আজকে…!

মতিউর রহমান: আজকের প্রোগ্রাম ঠিক আছে?

Advertisement

আরজিনা খাতুন: আজকে… কালকে যাই। আজ শুক্রবার তো, মানে কি বলে বের হবো, কোনো ইয়ে পাচ্ছি না। বাসায় আছে তো। কালকে হলে ভালো হয়। কালকে তো থাকবা ঢাকায়।

মতিউর রহমান: দীর্ঘশ্বাস… ঠিক আছে। কালকে মনে হয় পারব না।

আরজিনা খাতুন: কষ্ট পেলে… মানে শুক্রবার তো, কোনো ইয়ে খুঁজে পাচ্ছি না। বাইরে যে থাকব, আবার মাইন্ড… মানে যদি কোনো সন্দেহ তৈরি হয়।

মতিউর রহমান: ফের দীর্ঘশ্বাস… ওকে।

জানা গেছে, মতিউর রহমানের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কে জড়ানোর পর থেকেই দ্রুত বাড়তে থাকে তার সম্পত্তি। রাজধানীতে ফ্ল্যাট, গ্রামে আলিশান বাড়ি, পরিবারের সদস্যদের নামে-বেনামে জমি, বাসায় বিলাসবহুল ইন্টেরিয়র এবং দামি সব আসবাবপত্রসহ কী নেই এই আরজিনা খাতুনের। মাত্র তিন বছরে আরজিনা খাতুন ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকারের মালিক হয়েছেন। এরমধ্যে ২০০ ভরিই চোরাচালানের মাধ্যমে আনা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে তার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এসেছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

একটি ব্যাংকের এমডির পদ নিয়ে যত সমস্যা। নামি দামি নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন? এই পদে কী মধু আছে? তবে তা শ্রমিকদের মামলা আর অডিট রিপোর্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেলে পদ্মা সেতুর মাওয়াপ্রান্তে পদ্মাসেতুর প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষ্যে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগের জন্য এডিবি, বিশ্বব্যাংকের মতো বিদেশি অনেক সংস্থাই এগিয়ে এসেছিল। কিন্তু একটি ব্যাংকের এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) পদের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ আটকে যায়। এই পদ নিয়েই যত সমস্যা। ব্যাংকের আইন অনুযায়ী একজন ২০ বছর পর্যন্ত এমডি থাকতে পারবে। ইতোমধ্যে তার বয়স ৭০ হয়ে গেছে। অতিরিক্ত সময় থেকে ফেলেছেন। তাহলে সে আর ব্যাংকের এমডি পদে থাকেন কীভাবে। একজন নোবেল বিজয়ী সামান্য এমডির জন্য এত লালায়িত কেন? এই প্রশ্নের উত্তর কখনো পেলাম না।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘এই পদের জন্য বড় বড় দেশের অ্যাম্বাসেডর আমার অফিসে এসে আমার অফিসারদের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলে। তাদের বলে এমডির পদ না থাকলে বিদেশি অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাবে। এমডির পদের জন্য হিলারি ক্লিনটন, শেরি ব্লেয়ার আমাকে ফোন করেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা এলো। আমি শুধু তাদের বলেছি- এই এমডি পদে কী মধু আছে?’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, হিলারি ক্লিনটন টেলিফোনে ২০ মিনিট ধরে অনুরোধ করেছিলেন।

Advertisement

পরে ড. ইউনূসকে নিয়ে কোনো মার্কিনীর কথা শুনব না, দেখাও করব না, বলে দিয়েছিলাম তাদের। এমডি পদে থাকতে পারল না বলে হিলারি ক্লিনটনের মাধ্যমে সেতুর টাকা বন্ধ করল। মালয়েশিয়া সরকার পদ্মা সেতুতে টাকা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেদের টাকায় করেছি এটা।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশবাসী পাশে ছিল বলেই জ্ঞানীগুণীদের বাধা সত্ত্বেও সব অতিক্রম করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পেরেছি। সবাই না করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই জটিল স্থাপনা আমরা নির্মাণ করতে পেরেছি৷’

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আমার বাবা কারো কাছে মাথা নত করেননি, আমিও করি না: শেখ হাসিনা

Published

on

গ্যাস বিক্রিতে বাধ সাধায় ২০০১ সালে সরকার গঠন করতে পারিনি। ওই সময় অনেক ভোট পেয়েছিলাম, কিন্তু প্রয়োজনীয় সিট পাইনি। বাংলাদেশের সম্পদ না বেচায় যদি ক্ষমতায় না আসি, তাতে আমার কিছু যায়-আসে না। দেশের সম্পদ বেচে ক্ষমতায় আসতে হবে, এমনটা চায় না শেখ মুজিবের মেয়ে। আমার বাবা কারো কাছে মাথা নত করেননি, আমিও করি না। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেলে পদ্মা সেতুর মাওয়াপ্রান্তে পদ্মাসেতুর প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষ্যে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘একটি ব্যাংকের এমডির পদ নিয়ে যত সমস্যা। নামি দামি নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন? এই পদে কী মধু আছে? তবে তা শ্রমিকদের মামলা আর অডিট রিপোর্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগের জন্য এডিবি, বিশ্বব্যাংকের মতো বিদেশি অনেক সংস্থাই এগিয়ে এসেছিল। কিন্তু একটি ব্যাংকের এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) পদের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ আটকে যায়। এই পদ নিয়েই যত সমস্যা। ব্যাংকের আইন অনুযায়ী একজন ২০ বছর পর্যন্ত এমডি থাকতে পারবে। ইতোমধ্যে তার বয়স ৭০ হয়ে গেছে। অতিরিক্ত সময় থেকে ফেলেছেন। তাহলে সে আর ব্যাংকের এমডি পদে থাকেন কীভাবে। একজন নোবেল বিজয়ী সামান্য এমডির জন্য এত লালায়িত কেন? এই প্রশ্নের উত্তর কখনো পেলাম না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশবাসী পাশে ছিল বলেই জ্ঞানীগুণীদের বাধা সত্ত্বেও সব অতিক্রম করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পেরেছি। সবাই না করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই জটিল স্থাপনা আমরা নির্মাণ করতে পেরেছি৷’

Advertisement

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে সারাবিশ্বের কাছে মাথা তুলে দাঁড় করানোর সুযোগ করে দেওয়া; এটাই তো আমাদের লক্ষ্য ছিল। বিদেশে ছিলাম তখন অনেকে জিজ্ঞেস করতো এটা কি ভারতের কোনো অংশ। আমাদের মিসকিন জাতি হিসেবে চিনতো। আমাদের আত্মমর্যাদা থাকবে না, মাথা তুলে কথা বলতে পারবো না; এটা কী ধরনের বাংলাদেশ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা আমাদের সাহস জুগিয়েছিলেন, প্রেরণা জুগিয়েছিলেন বাঙালি জাতি বিশ্বের বুকে মাথা উচিয়ে চলবে। আজকের দিনে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। শ্রদ্ধা জানাই মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি, সম্ভ্রব হারানো মা-বোনদের প্রতি। শ্রদ্ধা জানাই ১৫ আগস্টের আমার মা-বাবা, ভাই, ভাবি, ভাগ্নি, চাচাসহ শহীদদের প্রতি। জাতীয় চার নেতাসহ সবার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

তিনি বলেন, জাপানে আমি পদ্মা এবং রূপসা সেতুর (খুলনা) প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তারা জিজ্ঞেস করেছিল আপনার কোনটা দরকার। আমি বললাম আমার দুটোই দরকার। আমি বললাম রূপসা আমার আগে করে দিতে হবে। পদ্মা বিশ্বের অন্যতম খরস্রোতা সেতু। এটার ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে সময় লাগবে। সেটাও ২০০১ সালে। দুর্ভাগ্যের বিষয় ২০০১ সালের নির্বাচনে আমি ক্ষমতায় আসতে পারিনি। আমার দোষ, আমি ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রি করতে রাজি হইনি। ফলাফল আমি ক্ষমতায় আসতে পারিনি। আমার আফসোস নেই। খালেদা জিয়া রাজি হয়ে গেলে ক্ষমতায়ও আসল। আল্লাহ তাআলা ধরলেন। গ্যাস বিক্রি করবে? পাবেও না বিক্রিও করতে পারবে না। তাই হলো। খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে বলল এটা (পদ্মা সেতু) এখানে হবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, আপনার জানেন- জাপানি আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন। তারা আমাকে বলল, (আমি তখন বিরোধী দলে) আপনার কথায় এই সেতু করতে চেয়েছি। এখানে সেতু হলে ২১টি জেলার সংযোগ হবে। আপনি যেখানে বলবেন সেখানেই হবে। এরপর পর আর সেতু হলো না। আমি আবার ক্ষমতায় আসলাম পদ্মা সেতু করলাম।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত