Connect with us

আন্তর্জাতিক

জনগণকে গোসল না করার অনুরোধ জানালেন মেয়র

Avatar of author

Published

on

তীব্র পানির সংকট দেখা দিয়েছে উত্তর আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোতায়। আর পানির এ সংকট মোকাবিলায় সাধারণ মানুষকে গোসল না করার আহ্বান জানিয়েছেন বোগোতার মেয়র কার্লোস ফার্নান্দো গালান। এছাড়া যুগল ও দম্পতিদের একসঙ্গে গোসল করতে অনুরোধ করেছেন তিনি। বৃষ্টির অভাবে জলাধারের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় এ পদক্ষেপ।- দ্য গার্ডিয়ান  

গেলো বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) পানি সরবরাহ ব্যবস্থা থেকে কলম্বিয়ার রাজধানীর বেশিরভাগ অঞ্চল বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। আবহাওয়ার বিশেষ অবস্থা এল নিনোর প্রভাবে কলম্বিয়ায় খরা চলছে। যার প্রভাব পড়েছে জলাধারগুলোতে।

এই জলাধারগুলো থেকেই সাধারণ মানুষের কাছে পানি সরবরাহ করা হয়। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ায় এগুলো শুকাতে শুকাতে এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে এখন পানির সরবরাহ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

গোসল না করার পরামর্শ দিয়ে তিনি সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে বলেছেন, “যদি রোববার অথবা সপ্তাহের যে কোনো দিন আপনি বাড়ি থেকে বের না হন, এটির সুযোগ নিন এবং গোসল করবেন না।”

এল নিনোর প্রভাবে দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোতে বৃষ্টিপাত কম হয়। এই এল নিনোর কারণে এ বছর এমন খরা দেখা দিয়েছে যে, ওই অঞ্চলের প্রশাসকদের জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়েছে।

Advertisement

কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোতা আন্দেস পর্বতমালায় অবস্থিত। যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২ হাজার ৬০০ মিটার উঁচু। বোগোতাতে সাধারণত বেশি বৃষ্টিপাত হয়।

কিন্তু তা সত্ত্বেও বর্তমানের গরম আবহাওয়ার কারণে বোগোতার আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চলে দাবানল দেখা দিয়েছে। এসব দাবানলের ধোঁয়ার কারণে সাধারণ মানুষের দমবন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। এসবের মধ্যেই এখন আবার জলাধারগুলোর পানি কমে গেছে।

দেশটির রাজধানীর মোট চাহিদার ৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ করা হয় চিনগাজা জলাধার থেকে। বর্তমানে এই জলাধারে ধারণ ক্ষমতার মাত্র ১৬ শতাংশ পানি রয়েছে। যা আগে কখনো হয়নি।

বোগোতার পানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, রাজধানীতে আর মাত্র ৫৪ দিনের পানি অবশিষ্ট আছে।

পানির সংকটের বিপর্যয় ঠেকাতে বোগোতাকে নয়টি জোনে ভাগ করা হয়েছে। যেগুলোতে ২৪ ঘণ্টা করে পানি সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

Advertisement
Advertisement

আন্তর্জাতিক

জিম্মিদের মুক্তি ব্যতীত কোনো শান্তি চুক্তি নয় : ইসরাইল  

Published

on

ফাইল ছবি

হামাসের কাছে থাকা বন্দী সব জিম্মিকে মুক্তি না দিলে কোন ধরনের শান্তি চুক্তি করবে না ইসরাইল।

দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

রয়টার্সকে বলেন ওই কর্মকর্তা বলেন, সবার আগে জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে। যদি তা না হয়—গাজায় অভিযান থামবে না কোনো চুক্তিও হবে না।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার একটি বিবৃতি দিয়েছে হামাস। সেই বিবৃতিতে গোষ্ঠীটি বলেছে, গাজায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত আর কোনো আলোচনায় অংশ নিতে রাজি নয় তারা।

তবে ইসরাইল যদি গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করে, তাহলে সব জিম্মিকে ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি স্থায়ী শান্তি চুক্তির জন্য ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত’ রয়েছে গোষ্ঠীটি।

Advertisement

এনএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মার্কিন রণতরীতে হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

Published

on

ফাইল ছবি

লোহিত সাগরে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী আইজেনহাওয়ারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। খবর রয়টার্স

শুক্রবার (৩১ মে) এক বিবৃতিতে হুথি বিদ্রোহীদের সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি এ কথা জানান।

ইয়েমেনে মার্কিন ও ব্রিটিশ হামলার প্রতিক্রিয়ায় এই হামলা চালানো হয়েছে।

অন্যদিকে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী ইয়েমেনের হুথি নিয়ন্ত্রিত এলাকায় ১৩টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে।

এনএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিদ্রোহীদের দখলে মিয়ানমারের ৮৬ শতাংশ শহর

Published

on

ফাইল ছবি

বিদ্রোহীদের দখলে চলে গেছে মিয়ানমারের ৮৬ শতাংশ শহর। আন্তর্জাতিক দুই থিঙ্কট্যাংক স্পেশাল অ্যাডভাইসরি কাউন্সিল ফর মিয়ানমার (স্যাক-এম) অ্যাড এবং ক্রাইসিস গ্রুপের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে জানা গেছে এই তথ্য।

প্রতিবদেনে বলা হয়েছে, বর্তমানের মিয়ানমারের ৮৬ শতাংশ শহর-গ্রামে জান্তার কোনো কার্যকর নিয়ন্ত্রণ নেই। দেশটির মোট জনসংখ্যার ৬৭ শতাংশ বসবাস করে এসব শহর-গ্রামে।

উল্লেখ্য,  ২০২১ সালে সুচির গণতান্ত্রিক সরকারকে  সরানোর মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। এরপরে মিয়ানমারে  শুরু রাজনৈতিক  অস্থিরতার।

ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থি নেত্রী অং সান সুচি এবং তার দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমেক্রেসির হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে কারা অন্তরীণ করে জান্তা

সেই সঙ্গে গনতন্ত্রকামী জনগণের শান্তিপূর্ন বিক্ষোভ-আন্দোলনও নির্মমভাবে দমন করে। মূলত তার পর থেকেই মিয়ানমারের রাজনীতিতে উত্থান ঘটতে থাকে জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর।

Advertisement

এনএস/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত