জাতীয়
পহেলা বৈশাখ আজ, উদযাপনে মেতে উঠবে গোটা দেশ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/04/১১-22.jpg)
আজ রোববার, ১৪ এপ্রিল- পহেলা বৈশাখ। শুভ বাংলা নববর্ষ। ষড়ঋতুর বাংলাদেশে বছর ঘুরে আসলো বাংলা নববর্ষ। পুরনোকে বিদায় করে এলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ। নতুন বাংলা বছরের প্রথম দিনের ভোরের আলো রাঙিয়ে দিলো নতুন স্বপ্ন,প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে।
প্রতিবছরের মতো এবারও বৈশাখ মাসের এই প্রথম দিনটি নানা আয়োজনে বরণ করবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কোটি কোটি বাঙালি।কয়েক দশক ধরে সার্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে পহেলা বৈশাখ।
বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হবে উৎসবমুখর পরিবেশে। দিনটি উদযাপনের জন্য সরকারি-বেসরকারি, সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিভিন্ন সংগঠন-সংস্থার বিভিন্ন কর্মসূচি রয়েছে। চলতি বছর ঈদ উল ফিতর আর পহেলা বৈশাখের ছুটি পাশাপাশি হওয়ায় দেশব্যাপী দ্বিগুণ উৎসবের আমেজে উদযাপন করবে বাংলা নববর্ষ।
প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলা নববর্ষের শুরু হবে জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ গান’ পরিবেশনের মাধ্যমে। রাজধানীর রমনা বটমূলে গান, কবিতা ও নানা আয়োজনে নববর্ষকে বরণ করবে দেশের অন্যতম সাংস্কৃতিক সংগঠন- ছায়ানট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের উদ্যোগে মঙ্গল শোভাযাত্রাও বের হচ্ছে। সকাল ৯টায় শোভাযাত্রাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড় ঘুরে আবারো একই স্থানে গিয়ে শেষ হবে।
মঙ্গল শোভাযাত্রার আহ্বায়ক সাদিত সাদমান রাহাত বায়ান্ন টিভিকে জানান, ‘কাঠামোর পাশাপাশি এবার মুখোশ, বড় মুখোশ, গাজীর পটের দুটি চিত্র বাঙালি সংস্কৃতির অংশ হিসেবে থাকবে। এবারের শোভাযাত্রায় বৈচিত্র্য আনা হয়েছে মোটিফ ও কালারের মাধ্যমে।’
শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠীসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা আয়োজনে উদযাপন করছে বাংলা নববর্ষ। ‘স্বাভাবিকতা ও পরস্পরের প্রতি সম্প্রীতির সাধনা’ প্রতিপাদ্যে এবার বঙ্গাব্দ-১৪৩১ বরণ করছে ছায়ানট। অন্যদিকে, ধানমন্ডিতে নিজস্ব ভবনে প্রায় দেড়শ শিল্পীকে নিয়ে বাংলা নতুন বছরকে বরণ করবে ছায়ানট।
নতুন বছর বরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নানা আয়োজন রয়েছে। শহিদ মিনারের অনুষ্ঠানে নৃত্যশিল্পী মুনমুন আহমেদের দল, স্পন্দনের অনিকের দল নৃত্য পরিবেশন করবে। আসমা আখতার লিজার নির্দেশনায় পথনাটক করবে নট্টনন্দন। এছাড়াও এখানে থাকছে বাউল গানের আসর, একক ও দলীয় সংগীত-আবৃত্তি।
যেভাবে এলো বাংলা সন বা বঙ্গাব্দ
ঠিক কীভাবে ও কখন বাংলা সন বা বঙ্গাব্দের প্রচলন হয়েছে তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বঙ্গাব্দের প্রচলন নিয়ে নিশ্চিত না হতে পারলেও নানা প্রমাণ আর একাধিক গবেষণার রিপোর্টে মনে করা হয়, সম্রাট আকবর বাংলা সন প্রবর্তন করেছিলেন।
কৃষিকাজ ঋতুর ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় কৃষক সমাজের সঙ্গে বাংলা সন এবং নববর্ষের একটি আত্মিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে ঐতিহাসিকভাবে। এর কারণ বাংলা সনের উৎপত্তি হয় কৃষিকে উপলক্ষ করেই।
গবেষকদের অনেকের মতে, ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। আর তাঁর সময়েই বাংলা নববর্ষ পালন শুরু হয়। বাংলা বর্ষপঞ্জিটি প্রথমে তারিখ-ই-এলাহী বা ফসলি সন নামে পরিচিত ছিল। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ অথবা ১১ মার্চ এটি বঙ্গাব্দ নামে প্রচলিত হয়। তবে এটি গণনা করা হয় ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দের ৫ নভেম্বর থেকে। দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধে হিমুকে পরাজিত করে নিজের সিংহাসনে আরোহণ স্মরনীয় করে রাখতে এই পদক্ষেপ নেন সম্রাট আকবর।
তবে ঐতিহাসিকদের অনেকে মনে করেন, সম্রাট আকবরের সিংহাসনে আরোহণের দিন থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হলেও কৃষি কাজের সুবিধার্থে এবং কৃষকদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায়ে সুবিধার জন্যই মূলত সম্রাট আকবর বাংলা সন প্রবর্তন করেছেন।
যেভাবে বাংলাদেশে বাংলা নববর্ষ উদযাপন শুরু
ছায়ানট ১৯৬৪ থেকে বলদা গার্ডেনে প্রথম পহেলা বৈশাখ উদযাপন শুরু করে। তবে প্রতিবছর জনসমাগম বাড়তে থাকে বলে বলদা গার্ডেনে আর স্থান সংকুলান হয় না। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৬৭ থেকে রমনার বটমূলে বৃহত্তর পরিসরে বৈশাখ উদযাপন শুরু হয়। বিত্তবানরা আশির দশকের সূচনায় পান্তাভাত আর ইলিশ মাছ খাওয়া শুরু করেন। ১৯৮৫ থেকে পহেলা বৈশাখ উদযাপন আরও বড় পরিসরে শুরু হলো। এবছরই প্রথম ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ যুক্ত করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক, শিক্ষার্থী।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) এর চেয়ার অধ্যাপক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চেয়ার, ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেনের মতে, ‘সবাই মিলে বিভিন্ন ধরনের মুখোশ বানিয়ে শোভাযাত্রা শুরু করেন। মঙ্গল শোভাযাত্রা যখন শুরু হয়, তখন বাংলাদেশের বাঙালির ওপর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেছিল এরশাদের স্বৈরাচার। তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবেই এ মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হলো, অশুভর বিরুদ্ধে শুভ, অমঙ্গলের বিরুদ্ধে মঙ্গল, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র, এ চেতনা নিয়ে। ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর ইউনেস্কো এ মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ করে নেয়। পহেলা বৈশাখ শুধু বাঙালির উদযাপনের দিন নয়, এটি অসাম্প্রদায়িক এবং ধর্মবণনির্বিশেষে সবার জন্য উদযাপনের দিন; এর মধ্যে প্রতিবাদ আছে, আছে দ্রোহ ও চেতনাও।’
জাতীয়
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-304.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।
এএম/
জাতীয়
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-302.jpg)
ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।
সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।
বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।
দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
এএম/
জাতীয়
সারা দেশে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-301.jpg)
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম, খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়ন ও চট্টগ্রাম ব্যাটালিয়নের (৮ বিজিবি) নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে তেলবাহী ট্রেন ঢাকা ও সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে তেল পৌঁছে দিচ্ছে।
বিজিবি সদর দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় ২৪টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন ঢাকার উদ্দেশ্যে, সকাল সাড়ে ৬টায় ১৬টি তেলবাহী বগিসহ আরো একটি ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে, সকাল ১০টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন দোহাজারীর উদ্দেশ্যে এবং সকাল ১১টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ আরেকটি ট্রেন হাটহাজারীর উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম রেল স্টেশন ছেড়ে যায়।
এছাড়া, বিজিবির নিরাপত্তায় খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এবং শ্রীমঙ্গল থেকে সিলেটে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল করে।
উল্লেখ্য, সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন পৌঁছে দিতেও বিজিবি সদস্যরা নিরাপত্তা সহায়তা দেবে।
এএম/
- অপরাধ3 days ago
বিএনপি-জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার হলেন
- জাতীয়10 hours ago
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
- জাতীয়2 days ago
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- জাতীয়2 days ago
পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার টাকার ঘোষণা ছিলো: ডিবিপ্রধান
- জাতীয়2 days ago
ছাত্র আন্দোলনের নামে শিবির-ছাত্রদল তাণ্ডব চালিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- ক্যাম্পাস17 hours ago
সেই আবু সাঈদের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলো বেরোবি
- জাতীয়22 hours ago
শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
- জাতীয়1 day ago
ঢাকাসহ ৪ জেলায় শুক্র ও শনিবার কারফিউ থাকবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী