Connect with us

আইন-বিচার

নববর্ষে ঢাবিতে শ্লীলতাহানি, ৯ বছর ধরে ঝুলে আছে বিচার

Avatar of author

Published

on

নববর্ষে-ঢাবিতে-শ্লীলতাহানি,-বিচার-অসমাপ্ত

গেলো ৯ বছরে শেষ হয়নি নববর্ষের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় বেশ কয়েকজন নারীকে শ্লীলতাহানি করায় মামলার বিচার। ২০১৫ সালের এই দিনে ঘটেছিল ঘটনাটি। ওই ঘটনার পর রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়। কিন্তু সাক্ষীর অভাবে আজও ওই মামলার বিচার শেষ হয়নি। নানা আইনি মারপ্যাঁচে মামলার বিচার কার্যক্রম ঝুলে আছে।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য একাধিক বার দিন ধার্য হলেও তা হয়নি। তবে, মামলার গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সাক্ষী বাদ যাওয়ায় পুনরায় সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করা হয়। মামলাটি বর্তমানে ঢাকার আট নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, মামলায় নয়জনের সাক্ষী নেয়ার পর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ ঘোষণা করে রাষ্ট্রপক্ষ। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য গত ৩১ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন আদালত। সেদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আদালত ১৩ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য করেন। এদিন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মামলার রায় ঘোষণা থেকে উত্তোলন করে পুনরায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আবেদন করেন। আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১৫ এপ্রিল সাক্ষ্যগ্রহণে নতুন দিন ধার্য করেন।

৯ বছর আগে এই দিনে বাংলা নববর্ষের উৎসবে নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় করা মামলায় কয়েক জন পুলিশ সদস্য সাক্ষ্য দিতে না আসায় তাদের সাক্ষ্য দেয়ার জন্য সমন জারি করা হবে। তাদের সাক্ষ্য শেষে দ্রুতসময়ের মধ্যে মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন ওই ট্রাইব্যুনালের পিপি মোহাম্মদ রেজাউল করিম।

জানা যায়, ওই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আট লাঞ্ছনাকারীকে শনাক্ত করা হয়। তাদের ধরিয়ে দিতে পুরস্কারের ঘোষণাও করা হয়েছিল। মামলার সাত আসামিকে খুঁজে না পেয়ে পরের বছর কামাল নামে জনৈক এক ব্যবসায়ীকে আসামি করে চার্জশিট দাখিল করে পিবিআই। পরের বছরের জুন মাসে আসামি কামালের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন নির্ধারণ করেন আদালত। কিন্তু অভিযোগ গঠনের প্রায় ছয় বছর পরও ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে নয়জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। সাক্ষীদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পরও তারা সাক্ষ্য দিতে আদালতে আসেনি। তারা আদালতে হাজির না হওয়ায় আলোচিত এ মামলার বিচারিক কার্যক্রম ঝুলে রয়েছে।

Advertisement

রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, চলতি বছর মামলাটি নিষ্পত্তি করা হবে। ২০১৫ সালের ওই ঘটনায় সেদিন সন্ধ্যায় শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। নারীদের লাঞ্ছনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আটজনকে শনাক্তের পর গণমাধ্যমে ছবি প্রকাশ করে পুলিশ। তাদের ধরিয়ে দিতে লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করে পুলিশ প্রশাসন।

২০১৫ সালের ৯ ডিসেম্বর এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক দীপক কুমার দাস। প্রতিবেদনে আসামি খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হয়। তবে ওই প্রতিবেদন গ্রহণ না করে মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন ঢাকার তিন নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক।

পরের বছর ২০১৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক জনৈক ব্যবসায়ী কামালকে একমাত্র আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ২০১৭ সালের ১৯ জুন আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।

চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, তদন্তে আট লাঞ্ছনাকারীর মধ্যে একজনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। অন্য সাতজনকে খুঁজে না পাওয়ায় তাদের চার্জশিটে নাম অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি। তাদের খুঁজে পাওয়া গেলে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হবে। এ মামলায় ৩৪ জনকে সাক্ষী করা হয়।

এ বিষয়ে ঢাকার ৮ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, বাংলা নববর্ষের উৎসবে নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় করা মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত করে রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেছিলেন ট্রাইব্যুনাল। তবে মামলাটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী বাদ পড়ায় আমরা রায় ঘোষণা থেকে উত্তোলন করে আবার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আবেদন করি। আদালত ন্যায়বিচারের স্বার্থে মামলাটির পুনরায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।

Advertisement

অভিযোগ গঠনের প্রায় ৬ বছর পরও ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে নয়জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। সাক্ষীদের প্রতি জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পরও তারা সাক্ষ্য দিতে আদালতে আসছেন না।

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি আব্দুল্লাহ আবু গণমাধ্যমকে বলেন, মামলাটি যেহেতু রায়ের পর্যায়ে চলে গিয়েছিল সেখান থেকে আবার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য এসেছে। ধরে নিতে হবে মামলাটি গুরুত্ব সহকারে বিচার কাজ চলছে।

তিনি বলেন, সাক্ষী যদি যথাসময়ে আসে মামলাটি দ্রুত শেষ করা উচিত। ভাইটাল সাক্ষী হলে সব সাক্ষীর আর দরকার হবে না। সে ক্ষেত্রে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলে এ বছরের মধ্যে রায় দেয়া সম্ভব বলে মনে করেন রাষ্ট্রপক্ষের এই কৌঁসুলি।

Advertisement

আইন-বিচার

আদালতে যা বললেন পার্থ

Published

on

রাজনীতি বাঁচলে দেশ বাঁচবে। রাতারাতি একটা দেশ পরিবর্তন হয় না। দেশের চলমান রাজনীতির পরিস্থিতির কারণে একটা জেনারেশন রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন, যেটা কাম্য নয়। বললেছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) বিকেল ৩টায় আন্দালিব রহমান পার্থ ও ব্যবসায়ী রেজাউল হাসনাত ডেভিডকে আদালতে হাজির করে ডিবি পুলিশ। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু সাইদ মিয়া মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাদের দশ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।

অপরদিকে আসামি পক্ষে রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন আইনজীবীরা। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পার্থের পক্ষে ব্যারিস্টার আলী বাশার রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন।

ব্যারিস্টার আলী বাশার বলেন, এই যে ৪/৫ দিন নাশকতা হয়েছে কিছু পলিটিক্যাল পার্টির নাম চলে এসেছে। দেখার বিষয় তার নাম আসে কি না। ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় থেকে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই। তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই। পপুলার ম্যান, এজন্য তাকে ভিকটিমাইজড করা হয়েছে। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িত না। রিমান্ড নামঞ্জুর করে সম্মানের সঙ্গে তাকে জামিন দেয়া হোক। তিনি বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে জড়িত না। এরপর তার আইনজীবী আদালতকে জানান, পার্থ কিছু বলতে চান। এরপর আদালত তার বক্তব্য শোনেন।

পার্থ আদালতকে বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, রাজনৈতিক জীবনে অল্প সময়ে আল্লাহর রহমতে অনেক মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছেন । যারা পজিটিভ রাজনীতি করে, তাদের দেখে যেন আরও দশটা ছেলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসে এটাই চাওয়া। সবাই চায় দেশে আইনের শাসন হোক। রাজনীতি বাঁচলে দেশ বাঁচবে। রাতারাতি একটা দেশ পরিবর্তন হয় না। দেশের চলমান রাজনীতির পরিস্থিতির কারণে একটা জেনারেশন রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন যেটা মোটেও কাম্য নয়। এখন একমাত্র আল্লাহর ওপরই ভরসা।

Advertisement

এদিকে আদেশের আগে বিচারক বলেন, এ মামলায় এজাহারে কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি। তবে সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত। এখানে ফৌজদারি অপরাধ সংগঠিত হয়েছে এটা সত্য। মামলায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে ও দণ্ডবিধির পৃথক ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে যেগুলো জামিন অযোগ্য। রিমান্ড বলতে সবাই যা বুঝে আমরা কিন্তু সেটা বুঝাই না। রিমান্ড হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ, এটা মামলার তদন্ত কাজের অংশ। রিমান্ডের বিষয়ে মহামান্য আপিল বিভাগের দিক নির্দেশনা সুস্পষ্ট বর্ণনা করা আছে। এরপর সার্বিক বিবেচনায় মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।

জেডএস/এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

৫ দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার পার্থ

Published

on

রাজধানীর সেতু ভবনে হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এ বিষয়ে এক আবেদনের শুনানি করে আদালত এ আদেশ দেন। এদিন আদালতে তাকে হাজির করে পুলিশ। পরে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার চেয়ে আন্দোলনে নামে সারাদেশের শিক্ষার্থীরা। এ আন্দোলনের ভেতরে ঢুকে দুষ্কৃতকারীরা হামলা চালায় সরকারি বিভিন্ন অফিসে। হমলা হয় সেতু ভবনেও। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আসামি করা হয় ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থসহ অনেককে।

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

কারফিউ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি

Published

on

সুপ্রিম-কোর্ট-আইনজীবী-সমিতি

দেশে চলমান কারফিউ প্রত্যাহার, ইন্টারনেট চালু এবং মানুষের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট বারের অডিটোরিয়ামে আইনজীবী সমিতির ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।

ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, তদন্ত শুরুর করার আগেই পাইকারি হারে বিরোধী নেতাকর্মীদের সরকার গ্রেপ্তার শুরু করেছে। তদন্ত ছাড়াই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের নাম উল্লেখ করে বক্তব্য দিচ্ছেন। এটা আইনের শাসনের পরিপন্থী। এটা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

তিনি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীমসহ সব আইনজীবীর মুক্তির দাবি জানান।

সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি বলেন, ভিডিও ফুটেজে স্পষ্টভাবেই দেখা গেছে যে, পুলিশ খুব কাছ থেকে নিরস্ত্র আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যা করেছে, কিন্তু পুলিশ বাদী হয়ে রংপুরের তাজহাট থানায় যে মামলা দায়ের করেছে সেখানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীসহ বিরোধী নেতাকর্মীদের দায়ী করে অভিযুক্ত করা হয়েছে। অনতিবিলম্বে যে সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ সকল হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেফতার করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।

Advertisement

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সকল ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়াকে অনুরোধ করবো আপনারা সত্য সংবাদ তুলে ধরুন এবং এটা আপনাদের জাতীয় দায়িত্ব। কোনো প্রকার একপেশে সংবাদ পরিবেশন করবেন না। সরকারের নিকট দেশের চলমান কারফিউ প্রত্যাহার এবং বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়াগুলো চালু করা এবং মানুষের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করার জোর দাবি জানাচ্ছি।

সংবাদ সম্মেলনে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দ ফজলে ইলাহী অভি, ফাতেমা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।

এদিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ব্যানারে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবী নেতাদের সংবাদ সম্মেলনের পূর্বে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

এদিকে, একইদিন বারের সম্পাদক শাহ মঞ্জরুল হক বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে বিএনপি-জামায়াত ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছে। কিন্তু সেই পরিকল্পনা তারা বাস্তবায়ন করতে পারেনি।

এ সময় বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক সিনিয়র আইনজীবী ইউসুফ হুমায়ুন বলেন, এ দেশের বিরুদ্ধে আমেরিকা সব সময় লেগে আছে। তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করেছে। এখনও করছে।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত