Connect with us

জাতীয়

ঢাকায় ভিসা সেন্টার চালু করেছে চীনা দূতাবাস

Avatar of author

Published

on

চীনে বাংলাদেশি নাগরিকদের নির্বিঘ্নে ভ্রমণের সুবিধার্থে ঢাকায় চীনা দূতাবাস একটি চীনা ভিসা সেন্টার (সিভিসি) চালু করেছে।

ঢাকায় চীনা দূতাবাস জানিয়েছে, সিভিসি দূতাবাসের প্রয়োজনীয়তার সাথে যথাযথভাবে ভিসার আবেদন গ্রহণ এবং আবেদনকারীদের সাইটে অভ্যর্থনা, আবেদনের উপকরণ গ্রহণ, পাসপোর্ট এবং বৈধকরণের নথি প্রদান এবং প্রশ্নোত্তর পরিষেবা প্রদান করার জন্য দূতাবাস কর্তৃক অনুমোদিত।

এই ভিসা সেন্টারের সাথে, বর্তমানে বিশ্বের ৫৫টি দেশে চীনের ১০৩টি ভিসা আবেদন কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে একটি দক্ষ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি এবং পরিচালনার ব্যাপক অভিজ্ঞতা রয়েছে।

সিভিসি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা বৃদ্ধির একটি শক্তিশালী গতি বজায় রেখেছে এবং উভয় দেশ সকল স্তরে এবং সকল ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠ এবং ঘন ঘন বিনিময় উপভোগ করছে।’

তিনি বলেন, আশা করা হচ্ছে এটি চালু হওয়ার পর, সিভিসি ভিসা প্রদানের দক্ষতা এবং ভিসা আবেদনকারীদের প্রদত্ত পরিষেবাকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে।

Advertisement

সম্প্রতি তিনি বলেন, দূতাবাস ক্যান্টন ফেয়ারে অংশগ্রহণকারীদের জন্য ভিসা আবেদনের নথিগুলোকেও সহজ করেছে যারা টিই আমন্ত্রণপত্র থেকে মুক্ত, যা ফেয়ারে অংশগ্রহণকারীরা ভালভাবে গ্রহণ করেছেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশে চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে, আমি সিভিসি চালু করার জন্য উষ্ণ অভিনন্দন জানাতে চাই এবং সকল স্তরের বন্ধুদের প্রতি আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি যারা দীর্ঘদিন ধরে এই কাজের প্রতি যত্নবান ছিলেন এবং সমর্থন দিয়েছেন।’

রাষ্ট্রদূত বলেন, আরও বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি চীন ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক এবং তাদের চীনা ভিসার চাহিদা বাড়ছে।

তিনি বলেন, ‘গত বছর, ভিসা আবেদনকারীদের সংখ্যা দৈনিক সর্বোচ্চ ১,৫০০ এ পৌঁছেছে। যদিও আমরা জনবলের স্বল্পতায় ছিলাম এবং দূতাবাসের ভিসা হল একটি চাপের মধ্যে ছিল, আমরা ক্রমাগত আমাদের পরিষেবার পাশাপাশি আরও ভিসার আবেদন গ্রহণ করার ক্ষমতা উন্নত করেছি।’

রাষ্ট্রদূত বলেন, তবুও ভিসা আবেদনের ক্রমবর্ধমান চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ করা এখনও কঠিন ছিল।

Advertisement

তিনি বলেন, ভিসা সেবার উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতা দূর করা এবং জনগণের মধ্যে আদান-প্রদানকে আরও উন্নত করার উদ্দেশ্যে, তারা সতর্কতা ও বিচক্ষণতার সাথে অধ্যয়ন ও আলোচনার পর ঢাকায় সিভিসি চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বিদেশে যেসব দেশে ভিসা আবেদনের চাহিদা বেশি সেসব দেশে ভিসা আবেদন কেন্দ্র স্থাপন করা একটি সাধারণ আন্তর্জাতিক রীতি এবং অনেক দেশ ইতিমধ্যে বাংলাদেশে এ ধরনের কেন্দ্র স্থাপন করেছে।

রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, ‘সিভিসি ডেটা সুরক্ষাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় এবং আবেদনকারীদের গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। প্রবিধান অনুসারে, আবেদনকারীরা যাতে আরামদায়ক এবং নির্ভরযোগ্য উভয় পরিষেবা পান তা নিশ্চিত করার জন্য দূতাবাস কঠোরভাবে সিভিসি-এর ক্রিয়াকলাপ তত্ত্বাবধান করবে।’

তিনি বলেন,এই পুরো প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তারা তাদের ভিসা কার্যক্রমে চলমান সহায়তা এবং তদারকিকে উৎসাহিত করে।

রাষ্ট্রদূত বলেন, গত বছরের ১৫ মার্চ ভিসা ইস্যু সম্পূর্ণরূপে পুনরায় চালু হওয়ার পর থেকে, চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সরকারী ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে কর্মকর্তাদের সফর বিনিময়ের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে,দূতাবাস বাংলাদেশী নাগরিকদের চীনে ভ্রমণের সুবিধার্থে বেশ কয়েকটি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

Advertisement

ভিসার আবেদনপত্র সংক্ষিপ্ত করা, সারা বছরের জন্য ভিসা ফি কমানো, নির্দিষ্ট কিছু আবেদনকারীকে ফিঙ্গার প্রিন্টিং থেকে অব্যাহতি দেওয়া, অ্যাপয়েন্টমেন্ট ভিসা আবেদন পরিষেবা ছাড়াই সেবা প্রদান, আরও কর্মী নিয়োগ, পরিষেবা কাউন্টার বাড়ানো, অফিসের সময় বাড়ানো, অপেক্ষমান অবস্থা কমিয়ে আনা এবং জরুরী মানবিক বিষয়ের জন্য গ্রীন চ্যানেল সুবিধা দেয়ার জন্য সিভিসি চালু করা হয়েছে।

রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো গত বছরের ১৫ই জুন থেকে দূতাবাস আনুষ্ঠানিকভাবে চীন অনলাইন ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম চালু করেছে।

আবেদনপত্র পূরণ, আবেদনের নথি জমা দেওয়া এবং সাক্ষাৎকার নেওয়া সহ সমস্ত পদক্ষেপগুলো অনলাইনে পরিচালিত হয়, যা আবেদনকারীদের দূতাবাসে যাওয়ার ফ্রিকোয়েন্সি হ্রাস করে।

দূত বলেন,‘এই পদক্ষেপগুলো উল্লেখযোগ্য ফলাফল দিয়েছে, ১০ মাসেরও কম সময়ে দূতাবাস বিভিন্ন ধরণের প্রায় ৪৪,০০০ ভিসা ইস্যু করেছে।’

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় শাখার মহাপরিচালক তৌফিক হাসান, এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) সাবেক সভাপতি এস.এন. মঞ্জুর মুর্শেদ, কিয়ানডাইফু কোম্পানির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ওয়াং জিচেং এবং সিআইআইসি গ্রুপের তিয়ান ওয়েন ও ওয়াং জিয়াওজিং অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার

Published

on

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

Advertisement

সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সারা দেশে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু

Published

on

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম, খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়ন ও চট্টগ্রাম ব্যাটালিয়নের (৮ বিজিবি) নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে তেলবাহী ট্রেন ঢাকা ও সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে তেল পৌঁছে দিচ্ছে।

বিজিবি সদর দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় ২৪টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন ঢাকার উদ্দেশ্যে, সকাল সাড়ে ৬টায় ১৬টি তেলবাহী বগিসহ আরো একটি ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে, সকাল ১০টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন দোহাজারীর উদ্দেশ্যে এবং সকাল ১১টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ আরেকটি ট্রেন হাটহাজারীর উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম রেল স্টেশন ছেড়ে যায়।

এছাড়া, বিজিবির নিরাপত্তায় খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এবং শ্রীমঙ্গল থেকে সিলেটে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল করে।

উল্লেখ্য, সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন পৌঁছে দিতেও বিজিবি সদস্যরা নিরাপত্তা সহায়তা দেবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত